Tuesday, September 16, 2014

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ (16.09.14)

নাগরিক ঐক্যের আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ




1. রাজনীতি - দেশজুড়ে





2. বিএনপি গত ঈদুল ফিতরের আগে ঘোষণা দিয়েছিল, ঈদের পর "তুমুল" আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ঈদ কেটে গেছে - কিন্তু সেরকম "তুমুল" কিছু আমাদের চোখে পড়েনি!



ব্যর্থ বিএনপি এবার ঘোষণা দিয়েছে, ঈদুল আযহার পর গড়ে তোলা হবে সেই কাঙ্ক্ষিত "তুমুল" আন্দোলন!

কিন্তু বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা দেখে আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ঈদুল আযহার কথা যে বলছেন - এটা কি ২০১৪ সালের ঈদুল আযহা নাকি ২০১৭ সালের?



বিএনপি নেতৃবৃন্দ আজকাল প্রকাশ্যেই স্বীকার করছেন, "জনগণ বিএনপির উপর বিরক্ত"। প্রকৃতপক্ষে, এটা নেতদের নিজেদের বিরক্তির বহিঃপ্রকাশ। কারণ, বিরক্ত হতেও জনসমর্থন লাগে - আর সেটা বর্তমানে বিএনপির আছে কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করার অবকাশ আছে।




৫ জানুয়ারিতে তামাশার একটি নির্বাচনে করে আওয়ামী লীগ অন্যায়ভাবে ক্ষমতা দখল করে রেখেছে আর তারপর এতগুলো মাস কেটে গেছে। বিএনপি আন্দোলন গড়ে তোলা দূরে থাক - বড় ধরণের সমাবেশই করতে পারেনি।




প্রকৃতপক্ষে সারা দেশের জনগণ এখন জনকল্যাণমূলক নতুন রাজনীতির স্বপ্নে বিভোর।

বিএনপির দুর্নীতি - সন্ত্রাসের রাজনীতির অ্যাপীল - জনগণ, এমনকি বিএনপি নেতাদের মাঝেও আর নেই।

বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডও ঢাকায় বিএনপি কার্যালয়ে বসে কিছুদিন পরপর সংবাদ সম্মেলন করার মাঝেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। কিছুদিন পর পর সংবাদ সম্মেলন ডেকে আর যায় হোক - সরকার পতন হয় না!



 

তাও একদিক দিয়ে ভালো।

গত নির্বাচনের আগে বিএনপি নেতাদের অজ্ঞাত (!) স্থান থেকে ভিডিও বার্তা পাঠাতে দেখা যেত। সেই অজ্ঞাত স্থান কি একটি গুহা নাকি বন - তা জানার সুযোগ আজও আমাদের হয়নি!




3. বেশ কয়েক বছর আগে পত্রিকায় তরুণ প্রজন্মের একজন প্রতিনিধির সাক্ষাৎকার পড়ছিলাম।

তরুণ প্রজন্মের সেই প্রতিনিধি আক্ষেপ করে বললেন, আমাদের ৫ বছর রাজনৈতিক সরকার আর ৩ মাস তত্ত্বাবধায়ক সরকার না হয়ে ৫ বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আর ৩ মাস রাজনৈতিক সরকার হলে ভালো হত!



তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় আমরা দেখি - এক একটি ক্ষেত্রে দেশের সেরা বিশেষজ্ঞদের উপদেষ্টা হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়।

রাজনৈতিক সরকারের সময় বিশেষজ্ঞদের সরকারের অংশ করার প্রক্রিয়াটা ঘটত - টেকনোক্রাট মন্ত্রীদের মাধ্যমে।

আওয়ামী লীগ সরকারের ২০০৮ এর সময়ে আমরা দেখেছি বিশেষজ্ঞদের সরকারের অংশ করা হচ্ছে উপদেষ্টা হিসেবে (মন্ত্রী / প্রতিমন্ত্রীর পদ মর্যাদায়)। আমাদের রাজনীতিতে চরম দুর্নীতিবাজ এবং সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের এতটা প্রাধান্য যে - এটা ছাড়া উপায় নেই।



নাগরিক শক্তি কর্তৃক গঠিত সরকারে ব্যাপারটা ঘটবে অন্যভাবে।

সারা দেশে আমাদের যে জনপ্রিয়তা আছে - অর্থ, শিক্ষা, শিল্প ও বাণিজ্য, কৃষি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি - এক একটি ক্ষেত্রে দেশের সবচেয়ে জ্ঞানী, সবচেয়ে এক্সপার্ট মানুষটি নাগরিক শক্তি এবং "বই" প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হতে পারবেন এবং তাদের নিয়েই বাংলাদেশ সরকারের পরবর্তী মন্ত্রীসভা গঠন করা হবে।


4. সামাজিক ব্যবসা প্রসার









5. মানবতাবিরধী অপরাধীদের বিচার



 

6. বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন ও পাচার, এসিড সন্ত্রাস রোধ, যৌতুক প্রথা মুক্ত দেশ গড়ে তোলায় এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি



 

7. "দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রযাত্রা


References


"১ কোটি টাকাই তো বড় অঙ্ক - ১০০ লক্ষ টাকা।
সেখানে দুই হাজার একশত বিশ কোটি পঞ্চাশ লাখ টাকার (২,১২০ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা) শুধু প্রকল্প।
দুই হাজার কোটি টাকার অধিক সম্পদ এনামুল হক কিভাবে অর্জন করেছেন তার কোন বৈধ উপায় তিনি দেখাতে পারেননি। এই অবৈধ সম্পদ আমাদের দেশেরই খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ থেকে কোন না কোনভাবে আত্নসাত করা। দুই হাজার একশত বিশ কোটি পঞ্চাশ লাখ টাকার সম্পদের কথা না হয় আমরা জানি। কিন্তু এর বাইরে সাংসদ এনামুল হকের আরও কত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ আছে তা এখনও অজানা।  
  

হাজার হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠনকারী এসব দুর্নীতিবাজ অপরাধীদের সমস্ত ঘৃণ্য কার্যকলাপ পত্রপত্রিকার রিপোর্ট এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা পৃথিবীর সামনে উন্মোচিত হবে, মানুষ তাদের ঘৃণা করবে এবং তাদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দেওয়া হবে।"

8. অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত চট্টগ্রাম জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি

আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে।
বন্দরনগরী চট্টগ্রাম হবে একবিংশ শতাব্দীর সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন আধুনিক একটি নগর।


9.  "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"








No comments:

Post a Comment