Friday, January 31, 2014

The Story Of Computer Networking: Progression From Internet To Web and Cloud

Internet

In the 60s and 70s, Scientists and Engineers at DARPA [1] and elsewhere were experimenting with ways of communication between computers and communication between computer networks. The paradigm was different from peer-to-peer communication, the one we see when we use our smart-phones or not-so-smart-phones! Mainframes were already in use with terminals sharing computational resources. Applications demanded Computer Networking to be similar, of Client-Server nature - clients sharing computational resources (storage, important files stored in storage, supercomputing power) of servers, which are always online.

It’s not possible for a person who only understands Spanish to communicate with another who only understands English. Similarly, we need common standards of communication between computers, so that the computers involved understand each other. The standards for communications are called protocols

In the 80s, the TCP/IP protocol came into widespread use and with it the proliferation of Internet (the word comes from “inter-network” - network of computer networks). TCP/IP defined how computers connected via a network would communicate using the client-server paradigm. 

Web

People started inventing all sorts of application protocols on top of TCP/IP for different purposes (file sharing, email, etc).

In late 80s and early 90s, Sir Tim Berners Lee, who was at that time working at CERN [2], invented a new protocol on top of TCP/IP, to share research documents among scientists working at CERN. This protocol, called HTTP, short for HyperText Transfer Protocol, became the basis for World Wide Web. It defined the concepts of Webpages (documents scientists at CERN were sharing), and URLs 
(a human-friendly way of referencing the documents) and Hyperlinks (the “links” that we click on to get us to a new webpage) to access the documents. Before Google and other search engines came along, URLs and Hyperlinks were the only ways you could navigate the Web. 

Cloud Computing

In the first decade of the new millenium, Amazon wanted to introduce something new. It found out that at any given time the servers at Amazon were using only about 10% of their full computational power. So why not provide the unused computational power as service to those who need it? 

Before, Webservers served only webpages. Now webservers could serve computational power (storage, processing and network bandwidth). Users could build Web applications and use Amazon’s unused computational power to host those applications and serve them to users. Better yet, just like utility services are provided - the more you use, the more you pay and “no use, no bill”. Before, you could only buy fixed amount of server storage and network bandwidth capacity and pay a fixed bill. Now, if need arose, you could stretch or squeeze computational power - from this came the name “elastic computing” or "utility computing"

An important thing follows. Before, you could not only buy fixed amount of server storage, but you could only buy "fixed amount of server storage" located in a "fixed computer or fixed set of computers". Now, the notion of a fixed set of computers (in a huge data center consisting of thousands of computers) was gone. You have no idea where your code is running and where Amazon’s or some other company's code is running. The servers determine which computer to use based on which ones are unused. Thus, hardware is abstracted away from software - a form of virtualization
Cloud Computing in action



The virtualized servers were called Cloud and a new computing paradigm was born - Cloud Computing.


So, what's the big deal?

Well, before the advent of cloud computing, computational resources you could use at a time had an upper limit. Now, if need arose, you could stretch or squeeze that limit to suit your needs. 

Suppose, you own a soccer news website that has spikes right before and during important soccer games - that is, users use your website frequently just before and during soccer games. Now, if you host your website on a cloud computing platform, the platform would stretch and squeeze computational resources it uses according to the need and determine your bills accordingly. 

On the other hand, if you host on a non-cloud computing platform, during the times of high usage, users might not be able to access your site - if the upper limit is crossed. If you want to make sure that your users can always use your site (in a non-cloud computing platform), then you had to determine the highest amount of computational resources your website uses during the times of spike and pay for the usage of highest amount of computational resources for a whole month or a whole year! (though highest amount is only used say only once or twice a week.)

Or suppose, you need to get some heavy calculation oriented stuff - image processing, scientific calculation or something like that - done in a short time. You could use a cloud computing platform for a limited time and pay your bills accordingly. 

So, Cloud Computing gives you an opportunity to use computational power according to your needs at cheaper rates like never before. 

You might be wondering about the influence of Cloud Computing among general consumers. When you heard the phrase "moving to Cloud" - it seemed like a complete revolution and my explanation of Cloud Computing seems nothing like that. 

Well, the cloud also refers to the Web and "moving to cloud" refers to moving all your computational needs to the cloud or Web. 

Need word processing? Use Google Docs. Need storage space? No need to rely on your hard-drive, use Google Drive. Want to manage your company or customers? Use Google Apps or Salesforce or Basecamp. If you move everything to the cloud, you are no longer tied to a single device or a set of devices, but can access your data and work from anywhere. 

The fact is just as server side Cloud Computing paradigm at Amazon, Google and other companies was unfolding, Network speed and processing power were increasing and with that the culture of "moving to cloud". So both happened at the same time - 
  • a particular way of utilizing servers just like other utilities and
  • moving all your computational needs to the Web.
Both the technical concept (servers as utility) and popular parlance concept ("moving to cloud") were termed as "Cloud Computing". A more important fact is that each helped the other grow.

It's up to you to understand the right meaning from the context.   

Cloud Computing Platforms
Reference

নাগরিক শক্তির আত্মপ্রকাশ ঘোষণা

জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেব সেক্রেটারিয়েটের মিটিং ডাকবেন এবং সকলের সাথে আলোচনা করে “নাগরিক শক্তি”র আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানের তারিখ নির্দিষ্ট করবেন। আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানের তারিখ ঘোষণার একক ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট কর্তৃক জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেবের উপর অর্পিত হল। সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করে সম্ভাব্য সবচেয়ে কাছের দিন তারিখ হিসেবে নির্দিষ্ট হবে। নির্দিষ্ট তারিখে আত্মপ্রকাশ ঘোষণা দেওয়া হবে।

মিডিয়াতে এবং জনগণের মনে নাগরিক শক্তির অবস্থান প্রতিটি অতিবাহিত দিনের সাথে দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হবে - সেই লক্ষ্যে পরিকল্পনা।

জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেব কো-জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেবদের সাথে নিয়ে নাগরিক সমাজ, ব্যবসায়ী সমাজ এবং তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা ও মতবিনিময় সভা আয়োজন করবেন।

জনগণ নাগরিক শক্তির সেক্রেটারিয়েটের সক্রিয়তা দেখতে চায়। ব্যক্তিগত উদ্যোগেই হোক আর সম্মিলিতভাবে হোক জনগণের সামনে আসতে হবে।
নির্বাচনকালীন সহিংসতায় প্রায় দেড় শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের উপর হামলা হয়েছে। দেশের মানুষের বড় চাওয়া জানমালের নিরাপত্তা। নাগরিক শক্তি এই লক্ষ্যে কাজ করবে। প্রথম ধাপ হবে নাগরিক শক্তির সাথে যুক্ত সকল ব্যক্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।


পরবর্তীতে নাগরিক শক্তির সম্পূর্ণ লিডারশীপ বড় কলেবরে জনগণের সামনে আসবেন।



কর্মসূচী ঘোষণা 

আমাদের প্রতিটি কর্মসূচী (মাদক বিরোধী, যৌতুক বিরোধী, দুর্নীতি বিরোধী) জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষা, চাওয়া পাওয়াকে ধারণ করবে। তবেই জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ থাকবে।

কর্মসূচীর মাধ্যমে জনগণের দাবি দাওয়া আদায় করে নিতে হবে।


বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা


গণতন্ত্র চর্চার অংশ হিসেবে নাগরিক শক্তি শক্তিশালী  বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে।

আমরা বিএনপি-জামায়াতের দেড় শতাধিক খুনের জনসম্পৃক্তহীন আন্দোলন দেখতে চাই না। আমরা দেখতে চাই, সকল অন্যায় অবিচার দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর।

সরকারের ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে, জনগণকে অবহিত করে সরকারকে সঠিক পথে রাখতে হবে।



আত্মপ্রকাশ ঘোষণা অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সূচি 
(কিছু অংশ পরবর্তীতে লিডারশীপ পরিচিতি অনুষ্ঠানে থাকবে)

  • মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশ নিয়ে তাদের স্বপ্নের কথা তুলে ধরবেন।
  • বিভিন্ন শ্রেণী পেশা (অন্যান্যদের মধ্যে একজন কৃষক, একজন গার্মেন্টস কর্মী, একজন রিকশা চালক থাকবেন) বিভিন্ন জাতি (পাহাড়ি) ধর্মের মানুষ তাদের প্রত্যাশা, আশা আকাঙ্খার কথা তুলে ধরবেন। (নাগরিক শক্তি জনগণের দল।)
  • একজন তরুণ ব্লগার একজন মাদ্রাসা ছাত্রকে ব্লগ লেখা শিখিয়ে দেবেন এবং মাদ্রাসা ছাত্র ইসলাম কিভাবে আমাদের পথ প্রদর্শক হতে পারে তা নিয়ে একটি ব্লগ পাবলিশ করবেন। আমাদের চিন্তা ভাবনা, মূল্যবোধ, ধ্যান - ধারণায় পার্থক্য থাকতে পারে - কিন্তু একসাথে বসে আলোচনা করলে আমাদের মাঝের দূরত্বটুকু দূর হয়ে যায়।
  • কয়েকজন তরুণ দেশ নিয়ে তাদের স্বপ্ন, আশা আকাঙ্খা প্রত্যাশা তুলে ধরবেন। 
  • বাংলাদেশের মানুষ পরিকল্পনাবিহীন অপরাজনীতি দেখে অভ্যস্ত। জনগণ জানে না সুপরিকল্পিত সুশাসন দেশকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ সঠিকভাবে পরিচালিত হলে স্বপ্নের বাংলাদেশ কেমন হবে তার এবং সেই স্বপ্নের বাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের জীবনের একটা চিত্র জনগণের সামনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তুলে ধরে জনগণকে সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্নে উজ্জীবিত করা হবে। দৃঢ়তার সাথে জনগণকে জানানো হবে স্বপ্নের বাংলাদেশের লক্ষ্যে পরিবর্তন এবারই আসছে।
  • জাতি ধর্ম বর্ণ শ্রেণী পেশা নির্বিশেষে কারও উপর যাতে কখনও অন্যায় না হয়, জনগণকে এলাকায় এলাকায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে তা নিশ্চিত করতে আহ্বান জানান হবে এবং দলটি এক্ষেত্রে জনগণের পাশে থাকবে।
  • নাগরিক শক্তি জনগণের দল। জনগণ সব ধরণের মাধ্যম (ওয়েব, সেল ফোন, ইমেইল ইত্যাদি) ব্যবহার করে যাতে দলটির কাছে প্রত্যাশা, মতামত, আশা আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরতে পারে সে লক্ষ্যে বাবস্থা।
  • কয়েকটি দল বিলুপ্ত ঘোষণা করে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে সকলে মিলে নাগরিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে - ট্রাঞ্জিশানটা স্মুথ হবে - সবাইকে নাগরিক শক্তির অংশ করে নেওয়া। প্রত্যেক দলের দলীয় প্রধান ঘোষণা দেবেন।
  • প্রশ্ন উত্তর পর্ব। 
  • ওয়েবে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারিত হবে।
  • স্থানীয় পর্যায়ে আয়োজন। লাইভ টেলিকাস্টিং। কেন্দ্রীয়ভাবে আত্মপ্রকাশ ঘোষণার সাথে সাথে স্থানীয় আয়োজন শুরু হবে।   
  • মেম্বারশিপ ফর্ম (সেল ফোন, ওয়েব, কাগজ - সুনাগরিক হিসেবে দেশের জন্য কি ভূমিকা রাখতে চান, দলীয় সদস্য হিসেবে কোন কোন ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে চান - তা লিখবেন।)
  • জনগণকে প্রতিটি কর্মকাণ্ডে যত বেশি সম্পৃক্ত করা যাবে - জনগণের সাথে দলটির তত বেশি আবেগের সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
  • নাগরিক শক্তির অনলাইন প্রেসেন্স
  • মিনি বুকলেট - নাগরিক শক্তি সম্পর্কিত সব লেখার সংকলন।
  • দলটা আমাদের সবার। সবার মতামতের ভিত্তিতেই পরিচালিত হবে দল এবং দেশ। স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে উঠবে তারুণ্যের শক্তিতে। তরুণদের জন্য প্ল্যাটফর্ম গড়ে দেওয়া হবে যাতে তারা বিভিন্ন কল্যাণমুখী, উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিতে পারে। তরুণ তরুণীরা সবচেয়ে বেশি উৎসাহ নিয়ে কাজ করবে। টীম গড়ে তুলতে হবে। সবাই একসাথে বসে মিটিং এর পাশাপাশি ভার্চুয়ালি একসাথে কাজ করতে পারে, সাজেশান দিতে পারে, যোগাযোগ দিতে পারে সে লক্ষ্যে বাবস্থা - ফেইসবুক গ্রুপ। তরুণতরুণীদের মাঝ থেকেই ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। নাগরিক শক্তির সুষ্ঠু এবং কল্যাণমুখী রাজনীতির চর্চা তরুণ তরুণীদের রাজনীতিতে আগ্রহী করবে। 

Thursday, January 30, 2014

বিশ্ব রেকর্ড গড়ে জাতীয় ঐক্য



ঘড়ির কাঁটায় তখন একটা ৩৫ মিনিট। জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে ঠায় দাঁড়িয়ে ২৭ হাজার ১১৭ জন। সবার হাতে একখণ্ড করে বাংলাদেশ। চারদিকে সবুজ আর মাঝখানটায় লাল। গতকাল সোমবার এই মানুষগুলো আর লাল-সবুজ মিলেমিশে রূপ নিল একটি জাতীয় পতাকায়। 
বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে স্মরণ করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানব জাতীয় পতাকা নির্মাণের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীর সহায়তায় এই আয়োজন করেছিল রবি আজিয়াটা। 

বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানব পতাকা গড়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশ। আজ শনিবার গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ এই অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে গত বছর করা পাকিস্তানের জাতীয় মানব পতাকার রেকর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দিল বাংলাদেশ।



রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৩ লাখের বেশি বাঙালি এক সময়ে একসঙ্গে গাইলেন তাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত। যেনো এতো আবেগ আর এতো সুর আগে কখনও দেখেনি বিশ্ববাসী।

১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ৪৩তম বিজয় দিবসে সোমবার বিকেল ৪টা ৩১ মিনিটে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমবেত মানুষেরা একসঙ্গে পরম আবেগে সমবেত কণ্ঠে গেয়ে উঠলেন- 'আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।'

- বিশ্ব রেকর্ডে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত


বিজয় ৪:৩১


বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানব পতাকা তৈরির পর এবার একসঙ্গে সর্বাধিক কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে গিনেস বুকে নাম ওঠানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

আগামী ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের উদ্যোগে জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে এই আয়োজন করা হবে।

গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর সবচেয়ে বড় মানব পতাকা তৈরির উদ্যোগেও সহযোগিতা করেছিল সশস্ত্র বাহিনী।
বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২৬ মার্চ সর্বাধিক গণজামায়েতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে বাংলাদেশের নাম সংযোজনের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানটি আয়োজনে বৃহস্পতিবার সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের সভাপতিত্বে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে সমন্বয় সভা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, আনসার বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিজিএমইএর সভাপতি, বিকেএমইএ ও বিটিএমএর প্রতিনিধিরাও সভায় উপস্থিত ছিলেন।

বিজয় দিবসে শেরেবাংলা নগরের প্যারেড গ্রাউন্ডে লাল-সবুজ বোর্ড মাথার ওপর তুলে ধরে ২৭ হাজার ১১৭ জন কিশোর-তরুণ অংশ নেন। ওই উদ্যোগে সহযোগিতা করেছিল মোবাইল ফোন অপারেটর রবি।

- জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে বিশ্ব রেকর্ডের উদ্যোগ



লক্ষ লক্ষ মানুষ এক হয়ে যখন জাতীয় সঙ্গীত গাইবে তখন দেশের প্রতি সবার ভালবাসা মমত্ববোধ বাড়বে এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে ঐক্য, হৃদ্যতার বন্ধন গড়ে উঠবে। বিশ্ব রেকর্ডের মাধ্যমে সারা পৃথিবীর কাছে আমাদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। তারা আমাদের সাথে বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী হবে। আর লক্ষ লক্ষ মানুষের ঐক্যের মাধ্যমেই আমরা দেশ থেকে সকল অন্যায় অপরাধ দুর্নীতি সমূলে উৎপাটন করে সুখী সমৃদ্ধ স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতিবিদরা দেশের মানুষকে দুইটি দলে ভাগ করে বিভেদ তৈরি করে নিজেরা অন্যায় অপরাধ দুর্নীতি করছে। এর বিরুদ্ধে চাই তৈরি করে দেওয়া মিথ্যে বিভেদ ভুলে লক্ষ কোটি মানুষের ঐক্য। এসব অনুষ্ঠান সেই ঐক্যের পথে এক একটি ধাপ।

Tuesday, January 28, 2014

ফরেইন পলিসিঃ সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থ

নাগরিক শক্তি সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থকে স্থান দেবে।

ব্যক্তির চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড় - এই সত্য প্রতিষ্ঠিত করবে।

সমগ্র দেশের ঐক্য থাকলে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আমরা আমাদের দাবি দাওয়া আদায় করে নিতে পারি। আমরা দেখেছি, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিএনপির অবস্থানকে আওয়ামী লীগ বিরোধিতা করে, আওয়ামী লীগের অবস্থানকে বিএনপি বিরোধিতা করে। প্রবাসীদের নানা দলীয় সংগঠনে দ্বিধাবিভক্তি প্রবাসে আমাদের অবস্থানকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এভাবে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের দুর্বল অবস্থানের কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। নাগরিক শক্তি জনমত গঠন করে আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলোতে সমগ্র দেশের ঐক্য গড়ে তুলবে। বাস্তবিক পক্ষে, দেশের স্বার্থের বিষয়গুলোতে জনগণের দ্বিমত থাকতে পারে না।

গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে এক দেশের অর্থনীতি, সমৃদ্ধি অন্য দেশগুলোর উপর নির্ভরশীল। প্রযুক্তির যত বিকাশ ঘটছে একটি দেশের সাথে অন্য একটি দেশের সম্পর্ক তত গভীর হচ্ছে। ইন্টারনেটের কারণে আজ আমাদের দেশের তরুণরা বন্ধু হিসেবে পাচ্ছে, জ্ঞান বিনিময় করতে পারছে ইউরোপ বা আমেরিকার কোন তরুণের সাথে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী হওয়ার একটাই উপায় - বিদেশে বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো।

কাজেই “ভারত প্রীতি”, “চীন প্রীতি”, "পশ্চিমা বিদ্বেষী" সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গীর শব্দগুলো নতুন পৃথিবীর আমরা সবাই পিছে ফেলে এসেছি।

৭১ এ ভারত আমাদের পাশে ছিল বলে তাদের সাথে আমাদের হৃদ্যতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। আমাদের লক্ষ্য থাকবে ভারতের সাথে বাণিজ্যের সম্প্রসারণ। একইভাবে চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইউরোপ, অ্যামেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় দেশীয় পণ্যের প্রসারে আমরা কাজ করবো। মধ্যপ্রাচ্যে কর্মশক্তি রপ্তানি বাড়িয়ে ফরেইন রেমিটান্স বৃদ্ধি আমাদের লক্ষ্য।

কিন্তু তাই বলে কোন দেশের সমর্থন-আনুকূল্য পেতে নিজ দেশের স্বার্থ, দেশের সম্পদ জলাঞ্জলি দেওয়ার ধৃষ্টটা কেউ দেখালে আমরা জনগণকে নিয়ে তীব্রভাবে তার প্রতিরোধ করবো। দেশের সম্পদ রক্ষায় অটুট ঐক্য গড়ে তুলবো।


সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থকে স্থান দেওয়ার মাধ্যমেই গড়ে উঠবে স্বপ্নের বাংলাদেশ।

মায়ানদের মায়াময় জগতে একদিন


২০০৫ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে প্রথম বারের মত বাংলাদেশ গণিত দল অংশগ্রহণ করে। মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য ছিল ৬ জন। আমি ছাড়া বাকিদের মাঝে মোহাম্মদ মাহবুবুল হাসান শান্ত বুয়েট থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক শেষ করে বর্তমানে একই বিভাগে লেকচারার হিসেবে কর্মরত, শাহরিয়ার রউফ নাফি বুয়েট থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক শেষ করে বর্তমানে গুগলে (Google, Inc.) কর্মরত, তাহমিদ উল ইসলাম রাফি বুয়েট থেকে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক শেষ করে বর্তমানে দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুলে কর্মরত, রাফাতুল ফারিয়া বুয়েট থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক শেষ করে বর্তমানে Purdue University তে পিএইচডি করছে, সাবরিনা তাবাসসুম আইবিএ থেকে বিবিএ করে বর্তমানে University of Queensland এ  International Economics and Finance এ মাস্টার্স করছে। আমাদের টীম লিডার হিসেবে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক এবং বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সহ‌-সভাপতি ডঃ মুনিবুর রহমান  চৌধুরী এবং ডেপুটি টীম লিডার হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক মুনির হাসান।  

লেখাটা ২০০৫ সালে মেক্সিকো থেকে ফিরে এসে লেখা।
জুলাই ১৫ তারিখের বর্ণনা। সামান্য পরিমার্জিত।


আইএমও (IMO - International Mathematical Olympiad) তে অংশগ্রহণের শুরুটা হয়েছিল বেশ চমৎকারভাবেই।
ঢাকার শেরাটনে আমাদের প্রেস কনফারেন্স শেষে বাইরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম আমি আর নাফি।
কাছে দাঁড়িয়ে থাকা এক ভদ্রলোক এগিয়ে এসে আগ্রহের সাথে জানতে চাইলেন মেক্সিকোতে কারা কারা যাচ্ছে?
নাফি আমাকে দেখিয়ে দিল - ও যাচ্ছে!
মুখ ভরা হাসি নিয়ে আমি নাফিকে দেখিয়ে দিলাম - ও ও যাচ্ছে!
ভদ্রলোক আমাদের দিকে এতটা বিস্ময় ভরা চোখে তাকালেন যে, বুঝতে অসুবিধা হল না ব্যাপারটার মাঝে যে কৌতুককর অংশ আছে তা এই বিস্ময়ের আড়ালে চাপা পড়ে গেছে!

জুলাই এর ১৩ আর ১৪ তারিখ ২ দিনের পরীক্ষা দিয়ে আমরা যখন খানিকটা ক্লান্ত, তখন ১৫ তারিখ থেকে শুরু হল বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা আর একটা দেশের সংস্কৃতি, ইতিহাস আর ঐতিহ্য কে উপলব্ধি করার পালা, আইএমওর যেটা অবিচ্ছেদ্য অংশ।
গণিতকে শুধুমাত্র পরীক্ষার হলে সীমাবদ্ধ না রেখে আমরা যখনই পেরেছি, আশে পাশের সবকিছুকেই গাণিতিক কাঠামোয় আনার চেষ্টা করেছি।
গণিতের এই উৎসবে বিভিন্ন রিসোর্সের অপ্টিমাম ব্যবহার হচ্ছে না দেখে নাফি তো রীতি মত হতাশ!

তবে আমাদের মাঝে এই গণিত সচেতনতার পাশাপাশি রূপ সচেতনতাও যে ভালই কাজ করে তা বোঝা গেলো ১৫ তারিখ সকালে!
সানব্লক ক্রিম নিয়ে রীতিমত কাড়াকাড়ি পড়ে গেলো! “আমরা হারিয়ে ফেলব” ধরণের অজুহাত দিয়ে মাহবুব ওটা ওর কাছেই রাখবে! ভাগ্যিস কোন বিজ্ঞাপন নির্মাতা কাছে পিছে ছিলেন না। থাকলে নির্ঘাত সানব্লক ক্রিমের একটা বিজ্ঞাপন তৈরি করে ফেলতেন!
মোট ১৬ টা বাস করে আমাদের নিয়ে যাওয়া হল যিবিল চালতুনে [1]। মায়া সভ্যতার অসাধারণ একটা নিদর্শন এটা। খ্রিষ্ট পূর্ব ১০০০ থেকে খ্রিস্টাব্দ ১৫২৬ পর্যন্ত মায়ানদের দেশ ছিল মেক্সিকো। প্রায় ২০ বর্গ কিলোমিটার জায়গার উপর ৮৪০০টা ছোট বড় কাঠামো নিয়ে এই নিদর্শন। মূল আকর্ষণ - টেম্পল অফ সেভেন ডলস। বেশ উঁচু একটা মন্দির এটা। সিড়ি দিয়ে উঠতে হয়। মাঝেখানে বড় সড় একটা ফাঁকা জায়গা আছে যাতে মন্দিরের একপাশে দাঁড়িয়ে অন্যপাশে আকাশ দেখা যায়। ২১ মার্চ আর ২২ সেপ্টেম্বর সূর্য এমন অবস্থানে আসে যে, ফাঁকা জায়গা দিয়ে সূর্য দেখা যায়। মায়ানদের বছরও ছিল সৌরকেন্দ্রিক - ২৬০ দিনের। জ্যোতির্বিজ্ঞানে তাদের দক্ষতা এসব থেকে স্পষ্ট।
কাছে একটা আন্ডারগ্রাউন্ড নদীও আছে। দেখতে অবশ্য পুকুরের মত, তবে নিচ দিয়ে সাগরের সাথে যুক্ত।
পুরো এলাকাটা ঘুরে দেখার চাইতে ছবি তোলায়, ভিডিও করায় আমাদের উৎসাহ ছিল বেশি। 

সময় হলে আমরা নিজ নিজ বাসে ফিরে এলাম (মোট বাস ১৬টা)।
আমাদের বাসে ছিল - Australian Math Team, Argentine Math Team, Belgian Math Team, Bosnia and Herzegovinian Math Team সহ আরও কয়েকটা Team.
আচ্ছা, বলতো দেখি - এই দেশগুলোর বিশেষত্ব কি? আমাদের সাথে একই বাসে কেন?
ঠিকই ধরেছ!
Bangladesh B দিয়ে, কাজেই Alphabetic Order maintain করে Management করা হলে - Australia, Argentina, Belgium, Bosnia and Herzegovina এসব দেশ - বাংলাদেশের সাথেই থাকার কথা!

খানিকক্ষণের এই বাসেও আনন্দকে বিরতি দিতে আমাদের প্রবল আপত্তি!
বল ছোড়াছোড়ি নিয়ে বিচিত্র এক রকম খেলা শুরু হল। আরজেন্টাইন এক কন্টেস্টেন্ট মূল খেলোয়াড়, দুষ্টুমিতেও সে এগিয়ে। বল কখনও গিয়ে পড়ল কোন মেয়ের গায়ে। সে দেখিয়ে দিল, বেলজিয়ান, বেলজিয়ানরাই এজন্য দায়ি! আবার কখনও বল চলে গেলো ড্রাইভারের কাছে। এবার সে বলল, বসনিয়ানরাই যত নষ্টের মূল!

বাস আমাদের নিয়ে এলো প্রগ্রেসো বীচে।
তখন দুপুর হয়ে এসেছে। সূর্য মধ্য গগণে। সূর্যের এই প্রখর আলোয় গালফ অফ মেক্সিকোর অপূর্ব সৌন্দর্য আমাদের মন ভরিয়ে দিল। কাছে হালকা নীল। দৃষ্টি আরেকটু প্রসারিত করলে নীল যেন খানিকটা ঘন হয়ে আসে। আরও দূরে একেবারে গাঢ় গভীর নীল - সাগরের এই রূপ থেকে চোখ ফেরানোই কঠিন। সমস্যা হচ্ছে কবি লেখক দের দেখার চোখ আমার নেই। কাটখোট্টা একটা চশমার ফ্রেমের পেছনে চোখ রেখে যতদূর দেখা যায় - তাই দেখি!
সাঁতার না জানলেও আটলান্টিক মহাসাগরের পানিতে গা ভেজানোর সুযোগ ছাড়তে আমরা কেউই রাজি না। এদিন আমরা বেশ হৈ চৈ করেছি! 
তীরের বেলাভূমিতে কেউ ফুটবল, কেউবা ভলিবল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। একপাশে দেখা গেলো একটা ছেলে চিত হয়ে শুয়ে পড়েছে আর তার উপর শুধু বালি দিয়ে কয়েকজন মিলে নারীর একটা প্রতিকৃতি তৈরির চেষ্টা করছে। প্রতিকৃতিটা শেষ পর্যন্ত এত অদ্ভুত হয়ে দাঁড়ালো যে আমাদের স্বীকার করতেই হল - শিল্প চর্চার জন্য বেলাভূমিই উপযুক্ত স্থান!

বেলাভূমির পাশেই উঁচু জায়গায় একটা রেস্টুরেন্ট আর তার পাশে কয়েকটা সুইমিং পুল। সেখানেও আনন্দের কমতি নেই। কয়েকজন মিলে একেক জনকে শূন্যে তুলে ধরে পানিতে ছুড়ে ফেলছে!

হোটেলে ফেরার পথে আমরা আমাদের মেক্সিকান গাইড অ্যানাকে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা কিছু জানানোর ফাঁকে জাতীয় ফুল, ফল, মাছ, পাখি এসবও চিনিয়ে দিলাম। মেক্সিকোতে এতরকম “জাতীয়” ব্যাপার সাপার নেই বলে এসব তথ্য তার কাছে অদ্ভুত ঠেকল। আমাদের জাতীয় সবজি, জাতীয় ডিশ নেই কেন এই প্রশ্ন করে আমাদের হয়রান করে তুলল!

এক সময় বাস পৌঁছে গেলো আমাদের নতুন অস্থায়ী ঠিকানা - হোটেল ফিয়েস্তা অ্যামেরিকানায়।
এত চমৎকার একটা দিন শেষ হয়ে এলেও আমাদের মাঝে বিষাদের কোন রেখা দেখা গেলো না।
না জানি আরও কত নতুন অভিজ্ঞতা আমাদের জন্য অপেক্ষা করে আছে!

চিচেন ইটযার সামনে আমি
বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড নিয়ে আরও
References

Sunday, January 26, 2014

সন্ত্রাসমুক্ত সাম্প্রদায়িকতামুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে জনগণের ঐক্য

জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশী কোন দল না। একই নামে পাকিস্থানের একটি রাজনৈতিক দলের বাংলাদেশের শাখা ছিল এটি ৭১ পর্যন্ত। ৭১ এ তারা সক্রিয় ভাবে পাকিস্থানি সেনা বাহিনীকে সমর্থন করেছিল এবং গণহত্যায় অংশ নিয়েছিল। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ এবং নির্যাতন চালিয়েছিল। বুদ্ধিজীবীদের হত্যার মাধ্যমে নতুন দেশকে পঙ্গু করে দেওয়ার পরিকল্পনায় ও তারা ছিল।

স্বাধীনতা যুদ্ধের বেশ কয়েক বছর পর তারা বাংলাদেশে সক্রিয় ভাবে রাজনীতি শুরু করে।


জামায়াতে ইসলামীর সাথে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির।

আমরা মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী এবং রাষ্ট্র বিরোধী কার্যকলাপ (পুলিশের উপর হামলা, জাতীয় পতাকা অবমাননা) লক্ষ্য করেছি।

এর আগে ২০০১ সালে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর হামলায় আমরা ৭১ এর প্রতিচ্ছবি দেখেছিলাম। একই ছবি এবারের নির্বাচনের সময় ও দেখা গেলো।

“রগ কাটা” শিবির হিসেবে তাদের কার্যকলাপ এবার মিডিয়ায় উঠে এসেছে।

২০০১ এর পর দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানে জামায়াত শিবিরের প্রশ্রয় আমরা লক্ষ্য করেছি।


যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে নাগরিক শক্তি বদ্ধপরিকর।

জামায়াত- শিবিরের যেসব সদস্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত নাগরিক শক্তি অন্য সব সন্ত্রাসীদের মতই তাদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাবে। এরা এখনও মনে প্রাণে ৭১ এর পূর্বের পাকিস্তানি চেতনাকে ধারণ করে।

কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে, দেশের তরুণ প্রজন্মের একটা বড় অংশকে, স্বাধীনতার সময়ে যাদের জন্মই হয়নি তাদেরও এরা ইসলামী চেতনা, লোক দেখানো আদর্শের কথা বলে দল ভারি করার চেষ্টা করেছে।

আমাদের লক্ষ্য হবে তরুণ প্রজন্মকে বিপথে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করা। যাদের ভুল বুঝিয়ে ভুল পথে নেওয়া হয়েছে, তাদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা।
মহানবী হজরত মুহম্মদ (স) আমাদের শিখিয়েছেন “দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ”।
আর যারা বিনা অপরাধে মানুষ খুন করতে পারে, তাদের মুখে ইসলামের কথা মানায় না।

এ লক্ষ্যে দেশের সব বয়সের সব শ্রেণী পেশার মানুষকে একযোগে কাজ করতে হবে।


ইসলামী চেতনার কথা বলে এবং সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে তারা আক্রমণাত্মক কার্যকলাপ চালিয়ে শক্তি দেখাতে পারে। কিন্তু বেশ কয়েক মাস আগের জরিপে আমরা দেখেছিলাম, জামায়াত ইসলামীর সমর্থন শতকরা ৩ ভাগের কম। এ কয়েক মাসে নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা এবং নাক্কারজনক কার্যকলাপের মাধ্যমে তাদের সমর্থন আরও বেশ খানিকটা কমেছে।

আমরা প্রচেষ্টা চালালে শুধুমাত্র ৭১ এর মানবতাবিরধী অপরাধী এবং কতিপয় চরমপন্থী (Extremist) সন্ত্রাসী ছাড়া জামায়াত-শিবির বলে কিছু থাকবে না।


নাগরিক শক্তি দেশের জনগণকে সেই লক্ষ্যে নেতৃত্ব দেবে।


রেফরেন্স 
[2] Bangladesh Jamaat-e-Islami
[3] Global Terrorism & Insurgency Attacks Rapidly Increase in Five Years, According to IHS Jane’s Terrorism and Insurgency Centre


আরও 
[1] জামাত নিষিদ্ধের দাবি ও বাস্তবতা
[2] জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীসহ ১৪ জনকে ফাঁসির দণ্ডাদেশ দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামি।
[3] বিশ্বের বেসরকারি সশস্ত্র সংগঠনের তালিকায় শিবির


"২০১৩ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সবচেয়ে সক্রিয় অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র সংগঠনগুলোর তালিকায় তৃতীয় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ইসলামী ছাত্র শিবির।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইএইচএস জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার তাদের জরিপের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

তাদের জরিপ অনুযায়ী, এধরনের অরাষ্ট্রীয় সশস্ত্র সংগঠনের মধ্যে প্রথম অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের বারিসান রেভোলুসি নাসিওনাল এবং দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে তালিবান। এরপরেই রয়েছে বাংলাদেশের ইসলামী ছাত্রশিবির।

আইএইচএস’র ওয়েবসাইটে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন দেশের উন্মুক্ত সূত্র থেকে প্রাপ্ত উপাত্তের ভিত্তিতে প্রতিবছর আইএইচএস জেইন টেরোরিজম অ্যান্ড ইনসার্জেন্সি সেন্টার সূচক অনুযায়ী এ তালিকা প্রস্তুত করা হয় প্রতিষ্ঠানটির ভোক্তাদের জন্য।

১৯৯৭ সাল থেকে আইএইচএস জেইন এ ধরনের উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে আসছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে।

স্বাধীনতার আগে জামায়াতে ইসলামী এই ছাত্রসংগঠনটির নাম ছিলো ইসলামী ছাত্রসংঘ। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ‘ইসলামী ছাত্রশিবির’ নাম নিয়ে পুনরায় আত্নপ্রকাশ ঘটে সংগঠনটির।

২০১২ সালের শেষদিকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পরপরই পুলিশের ওপর ঝটিকা মিছিল থেকে হামলা চালানো শুরু করে ইসলামী ছাত্র শিবির।
এরপর বিভিন্ন সময়ে নাশকতা ও চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা ও আহত করার জন্য সংগঠনটিকে দায়ী করে আসছে সরকার ও পুলিশ।"
 - ‘তৃতীয় বৃহত্তম সশস্ত্র সংগঠন ছাত্রশিবির’

Saturday, January 25, 2014

বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তনের গল্প - ১

৯১ এর নির্বাচনের সময় আমি ছিলাম অনেক ছোট - রীতিমত ৪ বছরের বাচ্চা ছেলে!

খুব একটা না বুঝলেও এটুকু বুঝতাম আমি ধানের শিষের সাপোরটার। আর মামা ছিলেন নৌকার সাপোরটার। আমাকে মজা করে বলতেন, ধানের শীষ ডুবে যাবে।

শেষ পর্যন্ত অবশ্য মামার নৌকাই ডুবল!

মানুষ কারও না কারও পক্ষে ভোট দেয় এবং ভোট যার পক্ষে বেশি পড়ে সে জিতে - ইলেকশান কিভাবে হয় এটা চিন্তা করে বুঝেছিলাম আরও কিছুদিন পরে। আব্বুকে জিজ্ঞেস করে জেনে নিয়েছিলাম আমার ধারণা ঠিক কিনা।

মাঝখানে ৪ বছর সৌদি আরবে কাটিয়ে ‘৯৭ এর ডিসেম্বরে দেশে ফিরে আসি।

পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ত আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসের খবর - এক এক নেতা এক এক এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন। আবার কারও কারও ব্যাংক থেকে ঋণ খেলাপির খবর।

২০০১ এর সময় আমি পড়তাম ক্লাস নাইনে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পুরো সময়টা ভালমত ফলো করলাম। নির্বাচন ও হল।

এরপর থেকে পত্রিকা খুললেই দেখি দুর্নীতি আর অনিয়মের খবর। যোগ্য ব্যক্তিরা সরকারে মূল্যায়ন পেলেন না।

বুঝলাম, এভাবে দেশ চলতে পারে না। পরিবর্তন আসতেই হবে।

২০০৩ সাল থেকে অধ্যাপক ডাঃ বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং ডঃ কামাল হোসেন পরিবর্তনের কথা বললেন।

বিকল্প ধারা আর গণফোরামের খবরগুলো পত্রিকাতে খুঁজে বের করতাম। কী গভীরভাবে চাইতাম বাংলাদেশের "পচা" রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তন আসুক!

দুই নেতার নেতৃত্বাধীন দুই দল মিলে সারা দেশে জনগণের বক্তব্য শোনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করলেন। চমৎকার একটা ব্যাপার। এখনকার মত এত চ্যানেল, এত অনুষ্ঠান তখন ছিল না। কাজেই রাজনৈতিক সমাবেশে সাধারণত নেতাদের বক্তব্য শুনেই ফিরে যেতে হয়। এমন একটা সময়ে এই ধরণের অনুষ্ঠান প্রশংসনীয়। চট্টগ্রামের অনুষ্ঠানে আমিও গিয়েছিলাম - জীবনে প্রথমবারের মত কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে!

মানুষ নিজের চাওয়া পাওয়া জানাতে চায়। আগ্রহ নিয়ে তাদের কথা শুনলে তারা কত খুশি হয়!

বিএনপি সরকারের কর্মীরা এসব অনুষ্ঠানে ডিম ছুড়ে মারাসহ ব্যাপকভাবে দমন চালিয়ে দুই দলের যে সম্ভাবনা ছিল তাকে থামিয়ে দিল।

তারপর ২০০৭ সালে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ডঃ মুহম্মদ ইউনুস পরিবর্তনের ডাক দিলেন।

একটা রাজনৈতিক দল গঠন করবেন। মিডিয়ার মাধ্যমে পরিকল্পনা জানিয়ে জনগণের মতামত চাইলেন।

এবার আশা করলাম, পরিবর্তন আসবেই। পরিছন্ন ভাবমূর্তি, প্রশ্নাতীত সততা, মেধা, প্রশাসনিক দক্ষতা, নাগরিক সমাজের একটা বড় অংশের সমর্থন, গ্রামীণ ব্যাংকের সারাদেশে লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের মাধ্যমে গ্রামে গ্রামে পরিচিতি, তরুণ প্রজন্মের আইডল - বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।

কিন্তু এবারও আগের কাহিনী - আরও ব্যাপকভাবে।

বিকল্প ধারা - গণফোরামের উপর বিএনপি এককভাবে দমন চালিয়েছিল। ২০০৬ তে অধ্যাপক ডাঃ বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং কর্নেল (অবঃ) ডঃ অলি আহমেদ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি গঠনের পরপরও বিএনপি দ্রুত দমনের পথে গিয়েছিল। আরও আগে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী আলাদা হওয়ার পর আওয়ামী লীগ দমন (খুনসহ) চালিয়েছিল।

এবার দুই দল সম্মিলিতভাবে তাদের সুবিধাভোগী গোষ্ঠীকে সাথে নিয়ে দমনের পথে গেল। মিথ্যা এবং আপত্তিকর নানা শব্দও  ব্যবহার করল (যেমন "ঘুষখোর"; যিনি সামাজিক ব্যবসা নামে এমন ব্যবসা চালু করেছেন যেখান থেকে মালিক শুধুমাত্র প্রাথমিক বিনিয়োগ তুলে নেওয়া ছাড়া কোন লভ্যাংশ নেবেন না, যার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের ৯৭ শতাংশ মালিকানা গরিব মহিলাদের হাতে - এমন আদর্শ ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালানোর জন্য এই শব্দ!)।  

বাংলাদেশের তরুণ সমাজ যে পরিবর্তন চাইছিল ২০০৭ এও তা অঙ্কুরেই বিনষ্ট হল।

এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় প্রশংসনীয় নানা উদ্যোগে সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম।

এমন একটা দেশ - সারাদেশের মানুষের কোন জাতীয় পরিচয়পত্র, ডেটাবেইসে সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেই! ছবিযুক্ত ভোটার আইডি কার্ডের মাধ্যমে আমরা তা পেলাম।

বিচার বিভাগেও প্রয়োজনীয় সংস্কার এল।

শক্তিশালী নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশের অনেকদিনের অভাব একটা শক্তিশালী দুর্নীতি দমন কমিশনও পেলাম।

দুর্নীতিবাজ নেতাদের গ্রেপ্তার দেখে স্বস্তি ফিরে এলো। বাংলাদেশের জনগণের মাঝে অনেক জনপ্রিয়তা পেলো।

দুর্নীতিতে বিশ্বসেরার খেতাব জেতা বাংলাদেশে একটা নতুন যুগের সূচনা হল বলে বাংলাদেশের জনগণ আশা করল।

এরপর ২০০৮ এর নির্বাচন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলো।

নতুন মন্ত্রিসভার পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির অনেকে প্রশংসা করলেন। প্রথম ১ বছরে মনে হল, ছাত্রলীগ আর যুবলীগের টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের আশা দেখেছিলাম তা দীর্ঘস্থায়ী হবে। এসময়কার সার্ভেই ও তাই বলে - প্রথম বছরে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বেড়ে গিয়েছিল।

এরপরই আমাদের সামনে প্রকাশিত হওয়া শুরু করল দুর্নীতি, সন্ত্রাস আর অনিয়মের মহোৎসবের খবর। বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের যে আশা করেছিলাম - এবার আসলেই সেই আশার ব্যাপারে ভেঙে পড়লাম - কয়েক বছরের জন্য হলেও।

অবশেষে ২০১৩ সালের শেষ তিন মাসে আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সত্যি সত্যিই নতুন সূর্যের উদয়ের পথে এগুনোর লক্ষ্যে একত্রিত হলাম। অন্যায় অবিচার দুর্নীতি মুক্ত একটা সুখী, সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন আমাদের একত্রিত করল।

এবার আমরা জনগনকে সাথে নিয়েই সামনে আসবো। কারণ আমরা জানি, জনগণের ঐক্যের শক্তিই সবচেয়ে বড় শক্তি।


আরও
নাগরিক শক্তির পক্ষে গনজোয়ার

Overview of (Artificially) Intelligent Agents

Searching Agent

In Artificial Intelligence, you don’t know the exact solution to the problem. If you knew, you would implement an algorithm to solve the problem and it wouldn't be termed as Artificial Intelligence. So the approach is searching to solve problems.

Problem Solving - Current State <Search> Goal State.

Limitation: You provide the agent with a representation and the representation is static. The agent can only search.

Knowledge Based Agent

Knowledge based agents contain a representation of the world.

Logic - a kind of representation for what is “true” in the world.

Inference (if we know these and that are true, then what else are true?) - helps agents go beyond what you provided as representation.

Example: If
“Man is mortal” and
“John is a man”
are true in our world, then we can “infer” that
“John is mortal”

Other knowledge representation schemes besides all of the different forms of logic are available.

Limitation: You can go only as far as “truth” (only true and false with nothing in between) deducible from your knowledge. Logic based agents are usually very inefficient.

Planning Agent

“Efficiently” “Searching” (Problem Solving) with “Knowledge”. Combines the approach of previous two agents.

Probabilistic Agent

All the facts describing the world are not just either “True” or “False”. There is uncertainty, randomness in the real world. Facts hold to a degree.

Probabilistic agents use Probability Theory or other representations that incorporate randomness and uncertainty.

Goal Based Agent -> Utility Based Agent -> Decision Theoretic Agent

An agent must have a goal / set of goals - otherwise it’s behavior would be random. This is the concept behind goal based agent.

Sometimes agents have conflicting goals. In cases like these, utility theory (“satisfaction from achieving each of the goals”) is employed.

Decision theoretic agents combine utility theory (“how much satisfaction am I going to get from achieving this”) with probability theory (“what is the probability of achieving this”).

Learning Agent

The agents we considered thus far can only utilize information provided by the programmer. But to improve performance with experience, learning is required.

Learning is also required in situations where the problem is so hard that human programmers can’t write the correct program on their own. So they write programs that either change parameters of a model or do logical reasoning to learn themselves.

Agents That Communicate With The Real World

Robots perceive, reason and act in the real world. Web-bots consume natural language documents on the web. Software like Siri communicate with us.

Most of the problems in these domains have proven too hard to be solved by human programmers. Rather Machine Learning Algorithms are implemented. That is, ideas from Learning Agents are used. Ideas from all the above mentioned other agents are utilized as well.


Reference
Artificial Intelligence: A Modern Approach

Friday, January 24, 2014

Vision Of “World Wide Education Platform” (WWEP!)

The vision

People all over the world would go to a few education providers online for all their education and learning.

"In 50 years, he (Sebastian Thrun) says, there will be only 10 institutions in the world delivering higher education and Udacity has a shot at being one of them." [1]

I believe it will happen a lot earlier than 2050.

Main Themes of “World Wide Education Platform”

  • One Mobile Computer with broadband access per child 
  • Content
    • Authoritative Courses
    • Interactive Content 
    • Programming, Computing
    • E-book Subscription
    • Wiki, QA. 
    • Learning by doing: Projects, Open Platforms, Open source software, DIY
    • Teaching Meta-Learning Skills
    • HTML5 based. (Type of device won't become a roadblock.)
  • Personalized Education
    • Content Discovery: Search, Recommendation, Hyperlinks
    • Big Data 
    • Gamified Experience
  • Community driven
    • Wikinomics
    • DIY Communities 
  • Lifelong Education
  • Works collaboratively with existing Educational Institutions (Schools, Colleges, Universities)

Minimum goal of education should be to teach people required skills so that they can learn whatever they need, acquire whichever skill they want to excel at, on their own.

There lies enormous potential in each and everyone of us. A great education system would unlock that potential.

Current Platforms
Udacity
Coursera
EdX

Khan Academy
শিক্ষক

More

Reference

বর্তমান সরকারের সাংবিধানিক অবৈধতা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্বাধীন বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ - প্রমাণ করতে হবে। এগুলো ব্যবহার করে বিরোধী দলকে দমন করে নির্বাচন করা হয়েছে। মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সংবিধানের ৩৬, ৩৭ ও ৩৮ ধারায় উল্লেখিত চলাফেরার স্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা ও সংগঠনের স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হয়েছে। [1]

নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতমূলক আচরণ।

নির্বাচনে জাল ভোট।

নির্বাচনকালীন সরকার অবৈধ। মন্ত্রীরা পদত্যাগ করেছিলেন - প্রধানমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগপত্র দিয়ে, কিন্তু শপথ নেননি।

নবম সংসদ ভাঙা হয়নি, নির্বাচনকালীন সরকার, দশম সংসদ।

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে - অনেক প্রার্থী করেছেন - সরকারি সুবিধা ব্যবহার করে প্রচারণা।

"৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আফিল উদ্দিন ও মনিরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার আগে ১ জানুয়ারি জনৈক শাহিন উল কবীর এই দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ আনেন। তাতে বলা হয়েছে, দুই প্রার্থী দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন, প্রতিটি কেন্দ্রে ১০০ জন কর্মী কেন্দ্র দখল করবে। দুপুর ১২টার মধ্যে নৌকা প্রতীকের জয় নিশ্চিত করবে।

কমিশন এই অভিযোগের ভিত্তিতে একটি নির্বাচনী তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা পায়। যার পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন নবনির্বাচিত এই দুই সাংসদের নাম গেজেটে প্রকাশ করেনি। উল্টো ৭ জানুয়ারি তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়।"

- দুই সাংসদের অভিযোগের শুনানি করেনি ইসি

রেফারেন্স 

Thursday, January 23, 2014

Caretaker Government Can Show The Way Of Peace In Syria

In Syria, People belonging to the “rebels” groups who have lost their family members in the civil war, are not ready to accept Bashar Al-Assad as the President.


There are talks going on at the moment organized by UN for transition of power to a transitional government.

But the Syrian regime doesn’t want to hand over power. We have seen support towards Bashar Al-Assad’s government from both Iran and Russia.

More than 110,000 people have lost their lives. What is the point of adding more to that?

Besides, Syrian land has become a fertile ground for growth of opposing groups of militants and extremists.

If we are not cautious now, we might have to pay long term price.


Democracy has to be restored. People should be given the right to choose their own leaders and representatives and it's the responsibility of leaders to win people's hearts.

America can propose for a caretaker government to hold a free and fair election and hand over power to the winning political party.

In Bangladesh, we have seen interim caretaker government holding free and fair elections 
successfully in the years 1996, 2001 and 2008. An advisory council led by the last retired chief justice of the Supreme Court rules the country for three months and holds the election before an elected government takes over in Bangladesh.

The caretaker government could be such that

  • The chief of the caretaker government is acceptable to all the parties involved. 
  • Military and arms support from outside countries are stopped immediately. 
  • The caretaker government shows zero tolerance to extremists and militias, no matter what ideology they represent. 
  • The situation in Syria returns at least close to normal. Initiatives are taken to bring back all the refugees back to Syria. The refugee situation is causing disastrous effects in the Middle East. Humanitarian efforts are undertaken. 
  • A definite time period is determined during which the caretaker government rules. Before the time period ends, a free, fair, credible and internationally acceptable election is held. 

Iran and Russia can make sure the Syrian regime accepts the proposal.

We hope all the leaders would show more tolerance for the sake of humanity.


Previous writings

Organization Of The Study And Application Of Algorithms

Computational Abstractions
  • Control Abstractions
    • Loop 
    • Recursion
  • Data Abstractions 
    • Data Abstraction Components
      • Structure of Data
      • Operations on Data
    • Linear Data Abstractions 
      • Array
      • Stack 
      • Queue
      • Linked List 
    • Tabular Data Abstractions 
      • Hashing
    • Recursive Data Abstractions
      • Binary Search Tree 
      • Red Black Tree
      • Heap
    • Graph Abstraction
      • Model: Objects with binary relation defined on pairs


Computational Complexity
  • Time Complexity
  • Space Complexity  

Algorithmic Paradigms

  • Dynamic Programming
    • Recursively define solution to problem in terms of solution to limited number of subproblems.
      • What could be the penultimate subproblems? (Work backwards.)
      • Subproblems having same structure as the original problem, only being smaller in size. 
      • Prove - defining solutions in terms of solutions to subproblems is optimal.
    • Compute and store the results of subproblems in memory so that you don’t have to recompute them. Then use the stored results to compute solution to the problem. 
  • Divide & Conquer
    • Divide the problem into subproblems (dividing up inputs into parts) and solve the subproblems recursively. 
    • Combine the results of solutions of subproblems.
  • Greedy
  • Backtracking
    • If you can define the space of all possible solutions, you can search the space for solutions systematically through backtracking. 
    • In backtracking, you generate one element at a time towards the solution and backtrack whenever you meet a dead-end.  

Application Domains


Design algorithms using 

  • Domain Knowledge
  • Computational Abstractions & Algorithmic Paradigms 
Number Theory
  • Domain Knowledge: Prime, GCD etc.
  • Computational Abstractions & Algorithmic Paradigms: Loop, Recursion etc.
Combinatorics
  • Domain Knowledge: Binomial Co-efficient, etc.
  • Computational Abstractions & Algorithmic Paradigms: Loop, Table, Dynamic Programming etc.
String Processing

Linear Programming

Matrix Algorithms

Computational Geometry
  • Domain Knowledge: Properties of geometric objects
  • Computational Abstractions & Algorithmic Paradigms: Stack, etc.
Polynomials & Fast Fourier Transform

Wednesday, January 22, 2014

বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও: আমাদের সুপারিশ

ড. আনিসুজ্জামান, সুলতানা কামাল, ডা. সারওয়ার আলী, জিয়াউদ্দিন তারেক আলী, আবেদ খান, কাবেরী গায়েন, জিনাত আরা হক, আ আ ফয়জুল কবির

৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু জনগোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ চালানো হয়। ‘বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও’-এর পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল দিনাজপুরের কর্ণাই, প্রীতমপাড়া ও তেলিপাড়া এবং ঠাকুরগাঁওয়ের গড়েয়া ও আকচা গ্রাম ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি পরিদর্শন করে।

আমাদের সুপারিশ:

১. অবিলম্বে আক্রান্ত জনগণের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের যথাযথ ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

২. অবিলম্বে দোষী ব্যক্তিদের যথাযথভাবে চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির বিধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে অজ্ঞাতনামা শত শত ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নয়, বরং সুনির্দিষ্টভাবে অপরাধীদের ধরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

৩. দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে এসব অপরাধীর বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে।

৪. যুদ্ধাপরাধী ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে এবং তাদের কর্মকাণ্ডের অর্থনৈতিক ভিত্তি ভেঙে ফেলতে হবে।

৫. নির্বাচন কমিশনসহ প্রশাসনকে জবাবদিহি করতে হবে।

৬. পুলিশি প্রহরায় জীবন নয়, জীবনযাপনের স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনার জন্য নির্যাতিত ব্যক্তিদের মধ্যে যে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে, সেটি পূরণের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেটেলারদের বিষয়টি মীমাংসা করতে হবে।

৭. স্থানীয় জনগণের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িক বোধ তৈরির জন্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে; বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের প্রশিক্ষিত করতে হবে।


আমরা মনে করি, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর এই আক্রমণ মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী বাংলাদেশের সংকট। বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও।

Sunday, January 19, 2014

What Google Could Focus On Next

Research Problems
  • Cracking Artificial Intelligence with great internal teams & external collaboration - new products, increasingly better existing products - essentially changes the world. 
  • Solving big problems (or as Google calls them "moon shots") with (problem focused collaborative research) great internal teams & external collaboration / massive collaboration / open innovation
  • Application of Big Data: understanding complex systems better: finding answers to age old questions: Sociology, Behavioral Science, Political Science, Economics & Business
  • Exploration of new computing architectures - continuation of Moore’s law: exponential increase in processing power - computational power for data processing, intelligence.
    • Parallel computing architectures (e.g., GPUs); Molecular computing; Optical Computing; Quantum computing; Cognitive computing / Neuromorphic computing. 
  • Brain-computer Interfacing
    • Google in our brain!
  • Integrating data from all the sources => Knowledge Mining, New Applications
People focused Social Problems
  • Education & Learning platform
    • Google Play for Education, ChromeBook. Singularity University. Technology and Education are great equalizers.
  • Platforms that empower people - the enormous potential in each and everyone of us is materialized
  • Wikinomics platform 
    • Global collaboration
    • Android, Play, Chrome
  • Products that take on social problems and scale using profit to reach millions
  • Funding / Growing / Working with entrepreneurs to solve problems people face.
  • Solving local, social and global problems (clean water, cheap energy etc.) utilizing massive collaboration and exponential technologies
    • Google.org. Google Ideas. For-profit.
Healthcare & Biomedicine
  • Computational Biology / Bioinformatics, Systems Biology, Biology <> Engineering
  • Healthcare Informatics
  • Lifespan extension; Curing Diseases; Preventive Medicine; Personalized Medicine
Physical Digital Integration
  • Robotics, Automation 
  • Car 2.0 
    • Electric / hybrid Car? App Market Integration; Automation; Advanced Collision avoidance system 
    • Ultimate goal: Self Driving Car, Intelligent Transportation System 
  • Manufacturing
  • Computational Materials Design
  • Internet of things; Smart cities; Smart Home; Sensor Web; Big data
  • Physical Digital Experience Design
Google bought 8 robotics companies in past 6 months.


Google started with Search; currently focusing more on platforms and services. Lately, excited about the prospects about Physical Digital Integration?
(Developers < Google Platforms, Services > Users, Apps).
Next: Developers developing tools, components < A better App Inventor platform for Chrome, Android> Users developing apps?

Platforms:

  • Android 
  • Google Play (Streaming services?) 
  • Chrome
  • Google App Engine
  • Google+
  • Google TV
  • (New) Google glass, Motorola, ChromeOS, ChromeBook
Services:
  • Maps
  • GMail
  • Youtube
  • Google Books


Followups

Friday, January 17, 2014

নাগরিক শক্তির অনলাইন প্রেসেন্স

Website
  • মেম্বারশিপ ফর্ম - SMS verification; চাইলে ফেইসবুক আকাউন্ট লিঙ্ক জুড়ে দিতে পারেন। কোন কোন ক্ষেত্রে দক্ষতা-আগ্রহ, দেশের জন্য কোন ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে চান, দলের সদস্য হিসেবে কিভাবে ভূমিকা রাখতে চান, দলের কোন অঙ্গ সংগঠনের সাথে যুক্ত হতে চান। কাগজের ফর্ম পূরণ করেও মেম্বার হিসেবে যোগ দেওয়া যাবে।
  • মতামত ফর্ম - দলের জন্য, দেশের কল্যাণে যে কোন মতামত।  
  • Blog (Anyone can submit; Moderation) সাইট ব্লগে প্রত্যেকের চিন্তা ভাবনা, প্রত্যাশা প্রকাশ করার সুযোগ দেওয়া হবে।
  • Forum on different topics. বিভিন্ন বিষয়ে আলাদা আলাদা থ্রেডে আলোচনা। আপাতত ফোরাম হবে অনলাইনে মতামত জানানোর মূল মাধ্যম। পরবর্তীতে তরুণদের মতামত নিয়ে বিভিন্ন ফিচার সমৃদ্ধ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হবে।  
  • Video (Youtube API), Image Gallery
  • News, Links
  • Mobile Optimized (m.nagorikshakti.org) গ্রামে সবাই ফোন ব্যবহার করে এক্সেস করবে।
  • Facebook / Google+ / Twitter login for commenting, forums etc. সবাই পড়তে পারবে, কিন্তু সাইটে কমেন্ট করতে / মতামত দিতে ফেইসবুক লগইন। (তা নাহলে স্প্যাম, উদ্দেশ্য প্রণোদিত কমেন্ট - অ্যাডমিন মডারেশান এর পর পাবলিশ) 
  • Development: Drupal, Wordpress, phpBB - (quick setup, bug-free code) 
  • স্বপ্নের বাংলাদেশের ভিডিও
  • সিকিউরিটি
Facebook
  • Page
  • Groups। তরুণ তরুণীরা সবচেয়ে বেশি উৎসাহ নিয়ে কাজ করবে। তরুণ তরুণীদের মাঝ থেকেই ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। টীম গড়ে তুলতে হবে। সবাই একসাথে বসে মিটিং এর পাশাপাশি যাতে ভার্চুয়ালি একসাথে কাজ করতে পারে, সাজেশান দিতে পারে, যোগাযোগ দিতে পারে সে লক্ষ্যে বাবস্থা - “ফেইসবুক গ্রুপ”। 
  • Image with writings (more people read); নাগরিক শক্তি, প্রতীক - বই trademarked। লেখাগুলো ভাগ করে ইমেইজ হিসেবে শেয়ার দেওয়া হবে (দলের নাম, প্রতীক থাকবে ইমেইজে) - সবাই পড়বে, লাইক - শেয়ার দিবে এবং এভাবে ছড়িয়ে পড়বে। বড় একটা লেখায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা থাকলে অনেক সময় কিছু না কিছু অমনোযোগের কারণে মিস হয়ে যায়। কারও মনে একটা অংশ দাগ কাটে, অন্য কারও মনে আরেকটা অংশ। দুচার লাইনের ছোট ছোট লেখা পুরোটা সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়ে।  
  • ডিজিটাল মিডিয়া / সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, তারুণ্য। স্বপ্নের বংলাদেশের ভিডিও (দলের নাম, প্রতীক) -> লিংকঃ ফেইসবুক, ইউটিউব পেইজ, ওয়েব সাইট। দলটা আমাদের সবার। সবার মতামতের ভিত্তিতেই পরিচালিত হবে দল এবং দেশ। স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে উঠবে তারুণ্যের শক্তিতে। তরুণদের জন্য প্ল্যাটফর্ম গড়ে দেওয়া হবে যাতে তারা বিভিন্ন কল্যাণমুখী, উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিতে পারে। 
Twitter
  • International Audience
  • Hashtag: #Nagorik
Youtube
  • Youtube Channel: স্বপ্নের বাংলাদেশের ভিডিও, দেশ নিয়ে ভিডিও, দলীয় কর্মকাণ্ডের ভিডিও
  • পুরো ভিডিও; ছোট ক্লিপ্স (বেশি মানুষ দেখবে)
Google+

E-Mail

  • সবাই যাতে মতামত জানাতে পারে সেজন্য বেশ কয়েকটি ই-মেইল অ্যাড্রেস। 

Mobile
  • Quick polling; survey (যে কোন বিষয়ে দ্রুত জনগণের মতামত নিতে ব্যবহার) 
  • SMS
  • People should be given the opportunity to express their opinions. SMS Server. 
  • বেশ কয়েকটা নাম্বার। তথ্য দেওয়ার জন্য, মতামত নেওয়ার জন্য।  

নাগরিক শক্তির পক্ষে গনজোয়ার

নাগরিক শক্তির শক্তিঃ
  1. মুক্তিযোদ্ধা সমাজ 
  2. নাগরিক সমাজ
  3. ব্যবসায়ি সমাজ
  4. তরুণ প্রজন্ম
  5. গ্রামীণ নারী
  6. মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট, আলেমসমাজ
  7. ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ী 
  8. পাহাড়ি জনগোষ্ঠী
  9. কৃষক সমাজ
  10. রাজনৈতিক দল, নেতাকর্মীরা
  11. ঘোষণা দেওয়ার পর আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্ব

আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী তিনটি নেটওয়ার্ক আছে - তিনটি নেটওয়ার্কের প্রতিটির আওতায় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন।

আরও দুটি ডেমগ্রাফিক আছে - প্রত্যেকটি কয়েক মিলিয়ন মানুষের।



গ্রামীণ নারী - ৫০ লক্ষ +

মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট, আলেমসমাজ - ৩০ লক্ষ +

গার্মেন্টস কর্মী - ৪০ লক্ষ

শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারী - ৩০ লক্ষ +

তরুণ ভোটার - (১৮ - ৩৫ বছর) - মোট ভোটারের ৪৫%, অর্থাৎ ৯ কোটি + ভোটারের মধ্যে প্রায় ৪ কোটি+।
এদের overwhelming majority নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে।

ফেইসবুক ব্যবহারকারি - আনুমানিক ৫০ লক্ষ - এই সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এদের overwhelming majority নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে।

নারী ভোটার - ৪ কোটি ৫০ লক্ষ +।
মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আনুমানিক ৬০ ভাগ ছাত্রী। গ্রামীণ ব্যাংক - ৮৪ লক্ষ গ্রাহক, ৯৭% নারী। গার্মেন্টস - ৪০ লক্ষ কর্মীর মধ্যে প্রায় ৮৫% নারী কর্মী।

আমাদের এলাকা ভিত্তিক ভোটার হিসাবে যেতে হবে।


নাগরিক শক্তির পরবর্তী লক্ষ্য

কৃষক সমাজ
আমাদের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এদের সংগঠিত করা হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)

ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ লক্ষ ভোটার)
বিএনপি-জামায়াত জোট সুযোগ পেলে ঝাপিয়ে পড়বে। আওয়ামী লীগের পক্ষে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব না। একমাত্র নাগরিক শক্তির পক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে ২০০১ নির্বাচন উত্তর সংখ্যালঘু নির্যাতন, রামু, পটিয়া, অন্যান্য হামলা এবং সাম্প্রতিক নির্বাচনকালীন হামলাগুলোর সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশে চিরদিনের জন্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত করবে। এখন জনগণকে সংগঠিত করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠীর মন জয় করতে হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)

প্রবাসে কর্মরতদের পরিবার।
প্রবাসে প্রায় ১ কোটি কর্মী কর্মরত আছেন। তাদের পাঠানো ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ আমাদের অর্থনীতিতে একটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তারা একটা নতুন ডেমগ্রাফি গড়ে তুলছে। তাদের কারও কারও পরিবারের একটা অংশ গ্রামে থাকলেও ছেলেমেয়েরা শহরে পড়াশোনা, কাজ করছে। এই ডেমগ্রাফির আশা আকাঙ্ক্ষা স্বপ্ন বোঝার চেষ্টা করতে হবে। প্রবাসে কর্মরতদের বিভিন্ন সমস্যা যেমন উন্নত কাজের পরিবেশ, থাকার পরিবেশ এবং সর্বোপরি স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করতে ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশ এম্বেসিগুলোর ভূমিকা বাড়ানো হবে এবং এখন সবাইকে সাথে নিয়ে সরকারকে যথাযথ উদ্যোগ নিতে চাপ দেওয়া হবে। এক একটি দেশে কর্মরতদের পরিবারদের নিয়ে এক একটি সংগঠন গড়ে তোলা যায়। এভাবে শুরু করতে পারলে যারা সংগঠনে আছেন তারাই নিজেদের শক্তিশালী করতে, অধিকার দাবি দাওয়া আদায় করতে অন্যদের অন্তর্ভুক্ত করবেন।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)


এরা সবাই যখন পরিবার, পরিচিতদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়বে!

সাথে যোগ দেবেন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা।

আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্বের পাশে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো!

সবার উপরে আমাদের ভিশন এবং জনগণের পাশে থেকে জনগণের জন্য উন্নয়নের রাজনীতি করার অভিপ্রায়। আর মেধা - নেটওয়ার্ক এবং উন্নত ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি

মানুষ সমাজসেবকদের ভোট দেবেন নাকি সন্ত্রাসীদের গডফাদার, দুর্নীতিবাজদের ভোট দেবেন?

সন্ত্রাসীদের গডফাদাররা, দুর্নীতিবাজরা কালো টাকা, পেশি শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে (নির্বাচনী আচরণবিধি সঠিকভাবে প্রয়োগ হলে) তাদের কে ভোট দেবে? অভিজ্ঞতা থেকে জানি, এসব নির্যাতনকারী, খুনি সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের বিরুদ্ধে মানুষের চরম ক্ষোভ - কাউকে পেলে ছাড়বেন না - প্রাণের ভয়ে চুপ করে থাকেন।

আর আওয়ামী বাংলাদেশ - জাতীয়তাবাদী বাংলাদেশের নামে দেশ বিভক্তি নয় - এবার নাগরিক শক্তির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

গণজোয়ার উঠবে!

আগামী নির্বাচনে নাগরিক শক্তির লক্ষ্য মোট প্রদত্ত ভোটের ৭০%+ ভোট নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার।







কয়েকমাস আগের সার্ভেইতে AL - ৩৪% এবং BNP - ৪৮%।

শেয়ার বাজার ধ্বস (কারসাজির মাধ্যমে ৩০ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারির সর্বস্ব কেড়ে নেওয়া), গ্রামীণ ব্যাংকে অন্যায় হস্তক্ষেপ (৮৪ লক্ষ গ্রাহকের ব্যাংককে ভেঙে ১৯ টুকরা করার প্রচেষ্টা; এমন একটি ব্যাংক যেটি শুধুমাত্র দারিদ্র্য দূর করেনি, ব্যাংকের মালিকানায় গ্রাহকদের অংশও দিয়েছে), দুর্নীতি (হলমার্ক, পদ্মা সেতু ইত্যাদি), সন্ত্রাসী কার্যকলাপ (ত্বকী হত্যা, সাগর-রুনি হত্যা), চাঁদাবাজি (ছাত্র লীগ, যুব লীগ, পরিবহণক্ষেত্র ইত্যাদি), মাদক ব্যবসা করে দেশের তরুণ সমাজকে বিপথে নেওয়া, আস্তিক-নাস্তিক প্রচার - এসব কারণে AL এর এই দশা। ২০১৩ সালে অনুষ্ঠিত সিটি করপরেশান নির্বাচনগুলোতে আমরা এর প্রতিফলন দেখেছিলাম। গত কয়েক মাসে সমর্থন আরও বেশ খানিকটা কমেছে।

BNP কি মহান কিছু করেছে? আমরা উত্তরটা জানি। AL এর দুঃশাসনে অতিষ্ঠ জনগণ পরিবর্তন চায়। আস্তিক - নাস্তিক প্রচারও পক্ষে গেছে, যদিও ২০০১-২০০৬ তে আমরা এদেরকে দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত দেখেছিলাম।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে নির্বিচারে মানুষ খুন, অবরোধ-হরতালের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস জনগণ ভালভাবে নেইনি। BNP র সাংগঠনিক দুর্বলতা, নেতাকর্মীদের কমিটমেন্টের অভাব ফুটে উঠেছে।

BNP র কোন কালেই কোন আদর্শ ছিল না। ভোটের আগে ইসলামী চেতনার একটা মুখোশ ধারণ করে ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে সেই চেতনা জলাঞ্জলি দিয়েছে। ইসলামী চেতনার মুখোশ নিয়ে সুযোগ পেলে জামায়াত ইসলামীর নেতৃত্বে সংখ্যালঘুদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংস করেছে। আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর অসাম্প্রদায়িকতার আদর্শ যা ছিল এবার তা ভূলুণ্ঠিত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে স্বৈরাচারী চেতনাকে তারা গ্রহণ করেছে। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে তারা শুধু বার্থ হয়নি, বরং ভূমিদস্যুতাকে লক্ষ্য হিসেবে নিয়ে সর্বদলীয় সাম্প্রদায়িক হামলা চালিয়েছে।


দেশ এবং জনগণ এখন নাগরিক শক্তির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার অপেক্ষায়।


আরও
নাগরিক শক্তির ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি