Friday, January 24, 2014

বর্তমান সরকারের সাংবিধানিক অবৈধতা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, স্বাধীন বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ - প্রমাণ করতে হবে। এগুলো ব্যবহার করে বিরোধী দলকে দমন করে নির্বাচন করা হয়েছে। মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সংবিধানের ৩৬, ৩৭ ও ৩৮ ধারায় উল্লেখিত চলাফেরার স্বাধীনতা, সমাবেশের স্বাধীনতা ও সংগঠনের স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হয়েছে। [1]

নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতমূলক আচরণ।

নির্বাচনে জাল ভোট।

নির্বাচনকালীন সরকার অবৈধ। মন্ত্রীরা পদত্যাগ করেছিলেন - প্রধানমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগপত্র দিয়ে, কিন্তু শপথ নেননি।

নবম সংসদ ভাঙা হয়নি, নির্বাচনকালীন সরকার, দশম সংসদ।

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হয়েছে - অনেক প্রার্থী করেছেন - সরকারি সুবিধা ব্যবহার করে প্রচারণা।

"৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আফিল উদ্দিন ও মনিরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার আগে ১ জানুয়ারি জনৈক শাহিন উল কবীর এই দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ আনেন। তাতে বলা হয়েছে, দুই প্রার্থী দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন, প্রতিটি কেন্দ্রে ১০০ জন কর্মী কেন্দ্র দখল করবে। দুপুর ১২টার মধ্যে নৌকা প্রতীকের জয় নিশ্চিত করবে।

কমিশন এই অভিযোগের ভিত্তিতে একটি নির্বাচনী তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা পায়। যার পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন নবনির্বাচিত এই দুই সাংসদের নাম গেজেটে প্রকাশ করেনি। উল্টো ৭ জানুয়ারি তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়।"

- দুই সাংসদের অভিযোগের শুনানি করেনি ইসি

রেফারেন্স 

No comments:

Post a Comment