Thursday, August 28, 2014

Notes On Neuroscience [Unofficial]


  • Stability -Plasticity dilemma [1]. 
  • Right Hemisphere -reality. Vision and space (seeing). Emotion. Neurological disorders resulting from right hemisphere lesions. [2]
  • PFC. Right PFC. Left PFC - details.
  • Corpus callosum - thin. Implies hemisphere work mostly independently.
  • Mirror neuron. Laugh, yawn. (When we see others laughing, we laugh).
  • Alpha beta wave. meditation. Alternate states of consciousness.
  • Whole -Visual -Right brain - Reality - Simulation of reality.
  • Optical prosthetics for brain disorders [6]. For example, psychiatric disorders - instead of neurotransmitter and Neuro modulator control through chemicals, voltage control by opto-genetics. Current: electrode prosthetics for treating epilepsy by controlling electricity flow.
  • Brain computer interfacing: frequency and other time dependent properties of EEG and neural sensory motor signal and their synchronization [7].
References

Monday, August 25, 2014

নাগরিক শক্তির সোশ্যাল মিডিয়া এবং আইটি (IT) স্ট্রাটেজি

Social Media and Communication Technology Strategy
  • Blog
    • বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের কল্যাণে ৩.৫ কোটির উপর মানুষ ওয়েব ব্যবহার করে [4] এবং এই সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। (তুলনার সুবিধার্থে: মোট ভোটার প্রায় ৯ কোটি ২০ লক্ষ।) পাশাপাশি, প্রায় ১ কোটি প্রবাসীর কাছে পৌঁছান যায়।   
    • যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না, তাদের জন্য লেখাগুলো প্রিন্ট করে শেয়ার দেওয়া অব্যাহত রাখতে হবে।   
    • আনুমানিক ৪ কোটি বাংলাদেশি আমার ব্লগের কোন না কোন লেখা পড়েছেন।
    • লিখতে পড়তে জানেন - বাংলাদেশের এমন প্রতিটি মানুষ যাতে ব্লগের লেখাগুলো পড়েন - সেই দায়িত্ব নিতে হবে।
  • Facebook
    • বাংলাদেশের ৭০ লক্ষের উপর মানুষ বর্তমানে Facebook ব্যবহার করে। তার চেয়েও বড় কথা - এই সংখ্যা অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছাতেও খুব বেশি সময় লাগবে না। 
    • Facebook Page
    • Facebook Groups: তরুণ তরুণীরা সবচেয়ে বেশি উৎসাহ নিয়ে কাজ করবে। তরুণ তরুণীদের মাঝ থেকেই ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। টীম গড়ে তুলতে হবে। সবাই একসাথে বসে মিটিং এর পাশাপাশি যাতে ভার্চুয়ালি একসাথে কাজ করতে পারে, সাজেশান দিতে পারে, যোগাযোগ দিতে পারে সে লক্ষ্যে বাবস্থা - “ফেইসবুক গ্রুপ”।
      • তরুণরা নানা দাবি দাওয়া, সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন নতুন গ্রুপ, পেইজ তৈরি করবেন। মূল লক্ষ্য কিন্তু একটা পর্যায়ে - বাস্তব জীবনের কোন সমস্যা সমাধানে নিজেদের যুক্ত করা।  
    • Image with Quotes (বেশি User পড়ে); নাগরিক শক্তি, প্রতীক- বই trademarked। লেখাগুলো ভাগ করে ইমেইজ হিসেবে শেয়ার দেওয়া হবে (দলের নাম, প্রতীক থাকবে ইমেইজে) - সবাই পড়বে, লাইক - শেয়ার দিবে এবং এভাবে ছড়িয়ে পড়বে। বড় একটা লেখায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা থাকলে অনেক সময় কিছু না কিছু অমনোযোগের কারণে মিস হয়ে যায়। কারও মনে একটা অংশ দাগ কাটে, অন্য কারও মনে আরেকটা অংশ। দুচার লাইনের ছোট ছোট লেখা পুরোটা সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়ে। 
    • মানুষের আবেগকে নাড়া দেওার জন্য ছবি গুরুত্বপূর্ণ। Relevant ছবি এবং দু-চার লাইনের লেখা দিয়ে Image file - create করে ফেইসবুকে শেয়ার দিতে হবে। 
    • ডিজিটাল মিডিয়া / সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, তারুণ্য। স্বপ্নের বংলাদেশের ভিডিও (দলের নাম, প্রতীক) -> লিংকঃ ফেইসবুক, ইউটিউব পেইজ, ওয়েব সাইট। দলটা আমাদের সবার। সবার মতামতের ভিত্তিতেই পরিচালিত হবে দল এবং দেশ। স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে উঠবে তারুণ্যের শক্তিতে। তরুণদের জন্য প্ল্যাটফর্ম গড়ে দেওয়া হবে যাতে তারা বিভিন্ন কল্যাণমুখী, উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিতে পারে।
    • পরবর্তীতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ Occasion এ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে একই সময়ে সবাই একই Profile Pic এবং Status দিবেন।
    • তরুণরা সোশ্যাল মিডিয়ায় সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন। মানুষের চাওয়া পাওয়া তুলে ধরবেন।  
  • Twitter
    • Targeted mainly at International Audience
    • Hashtag: #Nagorik
  • Youtube
    • Youtube Channel: স্বপ্নের বাংলাদেশের ভিডিও, দেশ নিয়ে ভিডিও, দলীয় কর্মকাণ্ডের ভিডিও
    • পুরো ভিডিও; ছোট ক্লিপ্স (বেশি মানুষ দেখবে)
  • Video Media
    • স্বপ্নের বাংলাদেশের ভিডিও, দেশ নিয়ে ভিডিও, দলীয় কর্মকাণ্ডের ভিডিও। 
    • সেল ফোনের মাধ্যমে সারা দেশের মানুষের কাছে ছরিয়ে পড়বে।
    • পুরো ভিডিও; ছোট ক্লিপ্স (বেশি মানুষ দেখবে)
    • তরুণরা ভিডিও তৈরি করে আপলোড করবে। 
    • দেশে এবং প্রবাসীদের মাঝে ২০১৪ ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে ফ্ল্যাশ মব তৈরি নিয়ে আলোড়ন থেকে ধারণা করা যায় এটা সাড়া ফেলবে।
    • তরুণদের কাছে “স্বপ্নের বাংলাদেশ” এর ভিডিও চিত্র / শর্ট ডকুমেন্টারি আহবান করা যায়। আমরা জানতে চাই, দেশ নিয়ে তরুণদের ভাবনা। জানতে চাই, তরুণরা স্বপ্নের বাংলাদেশে কি কি দেখতে চান। তরুণরা টীম গঠন করে তাদের সৃজনশীলতা দিয়ে স্বপ্নের বাংলাদেশ কেমন হবে তার একটা চিত্র ফুটিয়ে তুলে প্রস্তাব দেবেন। সবচেয়ে ভাল প্রস্তাবগুলোকে টীমের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে স্পন্সরের মাধ্যমে ফান্ড দেওয়া হবে। ফান্ড দিয়ে বাছাইকৃত টিমগুলো ভিডিও চিত্র / শর্ট ডকুমেন্টারি তৈরি করবেন। সেরাদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। সেরা ক্লিপ্স / ডকুমেন্টারিগুলো আমরা নাগরিক শক্তির ওয়েবসাইটে রাখব। ফেইসবুক, ইউটিউব, ফোন এর মাধ্যমে ছড়িয়ে দেব। আমাদের দলের নির্বাচনী ইশতেহারে কোন কোন প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা যায় তা পর্যালোচনা করা হবে। সবচেয়ে বড় কথা - আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে নতুন প্রজন্মের স্বপ্নগুলো বাস্তবায়নে। [2] 
  • Google+
    • Google+ Page
    • Google+ Community
  • E-Mail
    • সবাই যাতে মতামত জানাতে পারে সেজন্য বেশ কয়েকটি ই-মেইল অ্যাড্রেস। 
  • Mobile
    • Quick polling; survey 
    • যে কোন বিষয়ে দ্রুত জনগণের মতামত নিতে ব্যবহার। 
    • SMS
      • SMS Server.
    • People should be provided with opportunities to express their opinions.  
    • বেশ কয়েকটা নাম্বার। তথ্য দেওয়ার জন্য, মতামত নেওয়ার জন্য।  


নাগরিক শক্তির Website

  • মেম্বারশিপ ফর্ম - SMS verification; চাইলে ফেইসবুক আকাউন্ট লিঙ্ক জুড়ে দিতে পারেন। কোন কোন ক্ষেত্রে দক্ষতা-আগ্রহ, দেশের জন্য কোন ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে চান, দলের সদস্য হিসেবে কিভাবে ভূমিকা রাখতে চান, দলের কোন অঙ্গ সংগঠনের সাথে যুক্ত হতে চান। কাগজের ফর্ম পূরণ করেও মেম্বার হিসেবে যোগ দেওয়া যাবে।
  • মতামত ফর্ম - দলের জন্য, দেশের কল্যাণে যে কোন মতামত।  
  • Blog (Anyone can submit; Moderation) সাইট ব্লগে প্রত্যেকের চিন্তা ভাবনা, প্রত্যাশা প্রকাশ করার সুযোগ দেওয়া হবে।
  • Forum on different topics. বিভিন্ন বিষয়ে আলাদা আলাদা থ্রেডে আলোচনা। আপাতত ফোরাম হবে অনলাইনে মতামত জানানোর মূল মাধ্যম। পরবর্তীতে তরুণদের মতামত নিয়ে বিভিন্ন ফিচার সমৃদ্ধ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা হবে।  
  • Video (Youtube API), Image Gallery
  • News, Links
  • Mobile Optimized (m.nagorikshakti.org) গ্রামে সবাই ফোন ব্যবহার করে এক্সেস করবে।
  • Facebook / Google+ / Twitter login for commenting, forums etc. সবাই পড়তে পারবে, কিন্তু সাইটে কমেন্ট করতে / মতামত দিতে ফেইসবুক লগইন। (তা নাহলে স্প্যাম, উদ্দেশ্য প্রণোদিত কমেন্ট - অ্যাডমিন মডারেশান এর পর পাবলিশ) 
  • Development: Drupal, Wordpress, phpBB - (quick setup, bug-free code) 
  • স্বপ্নের বাংলাদেশের ভিডিও
  • সিকিউরিটি



আইটি (IT) স্ট্রাটেজি 
Database, Data Analytics & Mining
  • জনগণের আশা আকাঙ্খা সমস্যা প্রত্যাশা লিপিবদ্ধ করতে হবে। আমরা এ লক্ষ্যে নিজস্ব ডেটাবেইস গড়ে তুলব। ডেটাবেইসে 
    • বাংলাদেশ বিষয়ক সব তথ্য 
    • জনগণের আশা-আকাঙ্খা সমস্যা মতামত 
    • বিভিন্ন সার্ভেই রেসাল্ট 
    • আমাদের বিভিন্ন নেটওয়ার্ক 
    • সোশ্যাল মিডিয়া ডেটা
    • প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় দলীয় অবস্থান, প্রার্থীর অবস্থান, নির্বাচনী ফান্ডের হিসাব ইত্যাদি থাকবে। 
  • ডেটা এর উপর ডেটা অ্যানালাইসিস (Data Analysis), স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যানালাইসিস (Statistical Analysis) হবে, সার্চ (Search) করার বাবস্থা থাকবে। [3]
  • নেটওয়ার্ক (Network) ম্যাপ করা 
    • আমাদের নেটওয়ার্কে কারা আছেন 
    • যারা নেটওয়ার্কের বাইরে আছেন তাদের কিভাবে নেটওয়ার্কের মাঝে থাকাদের দিয়ে জয় করা যায়। (নাগরিক শক্তির প্রচার জনগণের মাধ্যমে হবে - যারা আমাদের উপর আস্থা রেখেছেন, তারাই বাকিদের ঐক্যবদ্ধ হতে অনুপ্রাণিত করবেন।) 
    • দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া।




রেফরেন্স

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ (২৫/৮/১৪)

1. নাগরিক শক্তির আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণা পর্যন্ত
সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম, নাগরিক ঐক্য, গণজাগরণ মঞ্চ, সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম - এই ৫টি সংগঠন এবং
বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, গণফোরাম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (রব), প্রোগ্রেসিভ ডেমোক্রেটিক পার্টি - এই ৫টি দল
একসাথে কাজ করবে।
নাগরিক ঐক্য

সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম




নাগরিক ঐক্য, বিকল্প ধারা, গণফোরাম,
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জাসদ (রব)
   







সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ  







গণজাগরণ মঞ্চ

বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম










2. "মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি

বাংলাদেশ মাদকমুক্ত হওয়ার পথে।
বাংলাদেশের নাগরিকদের দেশ নিয়ে গর্ব করার মত অর্জনের ভান্ডারে আরেকটা অর্জন কিছুদিন পর যোগ হবে।
বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর প্রথম অবৈধ মাদকমুক্ত দেশ।


3. অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত নারায়ণগঞ্জ জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি




4. বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন ও পাচার, এসিড সন্ত্রাস রোধ, যৌতুক প্রথা মুক্ত দেশ গড়ে তোলায় এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি



Sunday, August 24, 2014

মন্ত্রণালয়, সচিবালয় এবং বাজেট বরাদ্দ সমন্বয়ের মাধ্যমে সরকারের নির্বাহী বিভাগ পরিচালনা

  • আমাদের সরকারগুলোর পরিকল্পনায় ভিশন নেই। 
  • বাস্তবায়নে আন্তরিকতা বা দক্ষতা কোনটাই নেই।
    • "ডিজিটাল বাংলাদেশ" ভিশনটি যুগোপযোগী - কিন্তু ভিশন বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নে আন্তরিকতা বা দক্ষতার কোন ছাপ নেই। প্রায় ৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকার পরও "অনলাইন পেইমেন্ট গেইটয়ে" এর সুবিধা চালু হয়নি - এই ব্যর্থতা কি গ্রহণযোগ্য?   
  • কয়েকটি মন্ত্রণালয় ও সচিবালয় সম্মিলিতভাবে এক একটা ভিশন বাস্তবায়নে আন্তরিকতা এবং দক্ষতার সাথে কাজ করবে, অগ্রগতির উপর নির্দিষ্ট সময় অন্তর পর্যালোচনা হবে, দেশের বিশেষজ্ঞদের কাজে লাগানো হবে - এমন কিছু দেখা যায় না।
    • একাধিক মন্ত্রনালয়ের কাজের সমন্বয়
      • ঢাকা নগরের উন্নয়নের জন্য প্রায় এক ডজনের মত মন্ত্রনালয়ের কাজের সমন্বয়ের প্রয়োজন। এই ধরনের ক্ষেত্রগুলোতে ভিশন বাস্তবায়নে কয়েকটি মন্ত্রণালয় এবং সচিবালয়ের কাজের সমন্বয়ের প্রয়োজন।  
    • পরিকল্পনাহীন অর্থ অপচয় 
      • মাঝে মাঝে বিপুল অর্থ ব্যয়ে দুই একদিনের জন্য বিদেশী বিশেষজ্ঞ আনা হয় এবং ওটুকুতেই সার। তার মতামত কতটুকু কাজে লাগানো হয় - তা নিয়েও সন্দেহের অবকাশ আছে।
      • কয়েক বছর আগে (২০১১) পত্রিকায় চোখে পড়েছিল মার্কেটিং গুরু ফিলিপ কটলারকে দেশে আনা হয়েছে [1]। তিনি বাংলাদেশকে ফোকাস নির্ধারণ করে নিজস্ব কয়েকটি ব্র্যান্ড গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এই পরামর্শ মত দেশে আদৌ কোন কাজ হয়েছে কি? না হলে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয়ে বিদেশী বিশেষজ্ঞ আনা কি শুধুই ভোটের রাজনীতিতে লোক দেখানো ব্যাপার?
  • আমাদের বাজেটে বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে বরাদ্দের কতটুকু উন্নয়নে ব্যয় হয় আর কতটুকু দুর্নীতি হয় - তা নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত।
  • বিভিন্ন খাতে যে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয় - ব্যাপক দুর্নীতি এবং চরম অদক্ষতা, অপচয়ের পর - সত্যিকারের উন্নয়ন কতটুকু হয় - তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করার যথেষ্ট কারণ আছে।
    • একবার পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপর একটা রিপোর্টে দেখি - বাজেটের বরাদ্দকৃত অর্থে মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টরা বিদেশে ট্যুর করেন। এসব ভ্রমণে দেশের ট্যুরিজমের প্রচার কতটুকু হয় - তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে।
    • বাংলাদেশকে টুরিস্ট ডেস্টিনেশান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার কোন ভিশন আছে বলেও মনে হয়নি - বাস্তবায়ন তো দূরের কথা।
  • আমাদের আরেকটা সমস্যা সরকারগুলোর কাজের অধারাবাহিকতা। নির্বাচনে জয়ী হয়ে অপর দল ক্ষমতায় এলে পূর্ববর্তী সরকারের পরিকল্পনাগুলোর অনেকগুলোই বাতিল হয়ে যায়। ফলে শেষ পর্যন্ত কিছুই হয় না।   
  • অর্থ বছরের শুরুতে বাজেটে যে বরাদ্দ দেওয়া হয় - তা মেনে চলতে হবে - আমাদের দেশে এমন কিছু নেই। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে হঠাৎ সিধান্ত নেওয়া হয় - "অমুক" পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। তখন বিভিন্ন মন্ত্রানলয় থেকে বরাদ্দকৃত অর্থ খরচ করে "অমুক" পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়! আমাদের দেশে সবগুলো মন্ত্রণালয়ের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকলে - এই ধরণের গোঁজামিল - সমস্যা তৈরি করত।
    • উদাহরণ থেকে ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করি।
      • ধরা যাক, বাজেটে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে মোট বরাদ্দের ১০ ভাগ আর কৃষিতে ৫ ভাগ। হঠাৎ বছরের মাঝখানে সরকার ঠিক করলো কৃষিতে "ক" পরিকল্পনা বাস্তবায়নে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে বরাদ্দের ২ ভাগ কৃষিতে আনা হবে। আমাদের দেশে দেখা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সেই ২ ভাগ বরাদ্দের জন্য "বাস্তবায়ন করতেই হবে" এমন কোন পরিকল্পনা - বছরের শুরুতে করে রাখেনি। যদি রাখত - তাহলে বছরের  মাঝখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বাজেটের অর্থ কৃষি মন্ত্রণালয়ে স্থানান্তর মেনে নিত না।     

    

নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে বাজেটে অর্থ বরাদ্দ, মন্ত্রণালয় ও সচিবালয়গুলোর কাজের মাঝে সমন্বয় সাধন করবে। 
  • বাজেট ঘোষণার আগে অর্থ মন্ত্রণালয় সবগুলো মন্ত্রণালয়ের কাছে ভিশন, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং প্রকল্পের জন্য অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাবনা দিতে আহ্বান করবেন।
    • [আমাদের দেশে আগে বাজেট প্রণীত হয়। মন্ত্রণালয়গুলোতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। তারপর মন্ত্রণালয়গুলো ভাবতে বসে, বরাদ্দকৃত অর্থ কিভাবে খরচ করা যায়!]
  • লক্ষ্য এবং পরিকল্পনাগুলো হবে সুনির্দিষ্ট এবং Quantitative (সংখ্যা দিয়ে পরিমাপযোগ্য)। 
    • যেমন - ধরা যাক, বর্তমানে স্বাক্ষরতার হার ৬৭ ভাগ, একে ৫ বছরে ৯০ ভাগের উপর উন্নীত করতে এই এই পরিকল্পনা ("এত"গুলো প্রাথমিক বিদ্যালয়, "এতগুলো" বয়স্ক শিক্ষা বিদ্যালয় স্থাপন করতে হবে; বাজেটে "এত" বরাদ্দ লাগবে)। 
    • সুনির্দিষ্ট এবং Quantitative (সংখ্যা দিয়ে পরিমাপযোগ্য) হলে অগ্রগতি পরিমাপ করা যাবে - কি কি করতে হবে - তার একটা সুস্পষ্ট ছবি থাকবে।  
  • প্রত্যেক মন্ত্রণালয় সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ (এবং যদি কোন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একাধিক সচিবালয়ের কাজের সমন্বয়ের প্রয়োজন পড়ে তবে সচিবালয়ের একাধিক বিভাগ) এবং দেশের Experts দের সাথে নিয়ে দেশের উন্নয়নে ভিশন, পরিকল্পনা এবং প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ প্রস্তুত করবেন।
  • তারপর অর্থ মন্ত্রী সবগুলো মন্ত্রণালয় এবং জনগণের দাবি - সমন্বয় করে সংসদে বাজেট প্রস্তাব করবেন। 
    • বাজেট প্রণয়নে 
      • অর্থ মন্ত্রণালয়, 
      • শিল্প মন্ত্রণালয়, 
      • বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, 
      • পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় 
    • - ৪টি মন্ত্রণালয় একসাথে কাজ করবে। 
    • সরকারি দল, বিরোধী দল, নাগরিক সমাজ, জনগণ সবার মাঝে আলোচনার পর প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে বাজেট পাশ হবে।
  • এরপর মন্ত্রণালয়গুলো পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বছরব্যাপী পরিকল্পনা হাতে নেবেন এবং পরিকল্পনার একটি copy প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে জমা দেবেন।
  • পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অগ্রগতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নির্দিষ্ট সময় অন্তর মনিটারিং করা হবে।
    • লক্ষ্য এবং পরিকল্পনা Quantitative হলে অগ্রগতি মনিটারিং করা সহজ। 
      • যেমন - ধরা যাক, শিক্ষাখাতে "১০০টি" নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। "৮০টি" স্থাপিত হয়েছে। বাকি ২০টি স্থাপন করতে কি করতে হবে, হবে না, "সময়" কত লাগবে, "খরচ" কত - সব Quantitative estimation.    

আর এভাবে মন্ত্রণালয়, সচিবালয় এবং বাজেট বরাদ্দ সমন্বয়ের মাদ্ধমে দেশ এগিয়ে যাবে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে। 



রেফরেন্স 
  1. Revolutionising Marketing - Professor Philip Kotler visits Bangladesh
  2. UNICEF Bangladesh Statistics

নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সামাজিক অগ্রগতিঃ প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

বাংলাদেশের নারীরা বেশ কিছু পরিসংখ্যানে অনন্য।  
  • গ্রামীণ ব্যাংকের ৮৫ লক্ষাধিক গ্রাহকের মাঝে ৯৭% নারী। এই নারীরা ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
  • গার্মেন্টস কর্মীর সংখ্যা প্রায় ৪০ লক্ষ, যার ৮৫% এর উপর নারী।
নারীর ক্ষমতায়নে গ্রামীণ, ব্র্যাকসহ এনজিওগুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশের সরকার স্বাধীনতার পর থেকেই উপলব্ধি করতে পেরেছে, সরকারের একার পক্ষে দারিদ্র্য দূরীকরণ সম্ভব নয়। 
তাই সরকার স্বাধীনতার পর থেকেই এনজিওগুলোর বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছে। 
গত দশকে দেশের শিল্প ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ঘটনা গার্মেন্টস শিল্পের বিকাশ। এই গার্মেন্টস শিল্প গড়ে উঠেছে নারীদের শ্রমে।    

শুধু কি দারিদ্র্য দূরীকরণে নারীদের অংশগ্রহণ? 

শিক্ষা ক্ষেত্রে চিত্রটা আমরা দেখি। 
  • আমাদের দেশের মেডিক্যাল কলেজগুলোতে প্রায় ৫৫-৬০% ছাত্রী (৪০-৪৫% ছাত্র)।
মেয়েদের জন্য ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষা এবং ছাত্রীদের জন্য বৃত্তি - নারী শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা রেখেছে। 

আমাদের রাজনীতি নিয়ে যতই অভিযোগ থাকুক, একটা দিক দিয়ে আমাদের রাজনীতি পৃথিবীতে অনন্য - আমাদের প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী দুইজনই নারী। 
দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি স্থান দুইজন নারীর দখলে - এটা নিশ্চয় আমাদের দেশের নারীদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। 

নারী অগ্রগতি, ক্ষমতায়নের মাধ্যমে (অনেকের অলক্ষ্যেই) আমাদের দেশে সামাজিক অগ্রগতি ঘটেছে। 
সামাজিক নানা সূচক, যেমন -

  • শিশু মৃত্যুহার 
  • গড় আয়ু
  • নারী শিক্ষা 
  • শিশু পুষ্টি 
  • শিশুদের টিকা - ভ্যাক্সিন দেওয়ার হার 
ইত্যাদিতে আমরা প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গিয়েছি।    

নিচের স্টাটিস্টিক্সগুলো দেখুন।   




"নারী অগ্রগতি, ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সামাজিক অগ্রগতি" - কিভাবে?

  • শিক্ষিত - স্বাবলম্বী নারীরা ছেলেমেয়ে নেন কম (শিশুর জন্মের সময় কয়েকমাস ছুটি নেওয়া ইত্যাদি কারণে)। ছেলেমেয়ে কম নিলে তাদের প্রত্যেকের সর্বোচ্চ যত্ন নেওয়া সম্ভব হয়। 
  • আবার, পরিবারে মায়েদের ভূমিকা বেশি থাকলে মেয়ে শিশুরা ছেলে শিশুদের সমান অধিকার, যত্ন, শিক্ষার সুযোগ পায়।   
  • শিক্ষিত - স্বাবলম্বী নারীরা শিশুদের যত্ন নেন বেশি। টিকা - ভ্যাক্সিন দেওয়া ইত্যাদি নিশ্চিত হয়। শিশুদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এসব ব্যাপার পরিসংখ্যানে শিশু মৃত্যু হার কমিয়ে আনে; শিশু পুষ্টি (স্বাস্থ্যবান শিশু) ইত্যাদি সূচকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।   


আমাদের দেশে সামাজিক ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নের ভূমিকা দেখে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, যে দুটি দেশ থেকে ভারত সবচেয়ে বেশি শিখতে পারে তাদের একটি হল চায়না, অপরটি হল বাংলাদেশ [2]।  



রেফরেন্স

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ (২৪/৮/১৪)

1. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়

"এম-কমার্স এতটাই জনপ্রিয় হচ্ছে যে দেশের শতকরা ৯৭ ভাগ মানুষ এ সেবা নিতে চায়। আর শতভাগ মানুষ এ সেবা সম্পর্কে সচেতন। অপরদিকে গ্রাহকের ৭৮ শতাংশ মানুষ বিভিন্ন সেবা ভিত্তিক বিল প্রদানের ক্ষেত্রে মোবাইল পেমেন্ট ব্যবহার করে থাকে। 
বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৮ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ার জনসংখ্যার ৭৫ শতাংশ বিভিন্ন সেবা বিল প্রদানের ক্ষেত্রে মোবাইল পেমেন্ট ব্যবহার করে। ভিয়েতনামে এই সংখ্যা ৩৭ শতাংশ। 
ঠিক কত ভাগ মানুষ আসলে সত্যিকারভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অর্থনৈতিক লেনদেন করছে এ বিষয়টা দেখতে গিয়ে দেখা গেছে, খুবই কম সংখ্যক মানুষ সেটা করছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ৪ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে মাত্র ১ শতাংশ।"

  • M-Commerce চালুর গুরুত্ব

M-Commerce এর গুরুত্ব উপলব্ধি করতে আমাদের দরিদ্র মানুষদের দিকে তাকাতে হবে।
গ্রামের যে অংশ কাজের সন্ধানে শহরে আসছে (ধরা যাক, একজন ট্যাক্সিক্যাব চালক) - তাদের পক্ষে ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রামে পরিবারের কাছে খরচ পাঠানো সম্ভব না। সাধারণত, এরা গ্রামে গিয়ে টাকা পৌঁছে দিয়ে আসেন।
M-Banking চালু হলে শহরের যে কেউ যখন তখন জরুরি প্রয়োজনে সেল ফোনের মাধ্যমে টাকা গ্রামে পরিবারের কাছে পাঠাতে পারবেন।
আবার, M-Commerce এর মাধ্যমে গ্রামের একজন দরিদ্র কৃষক Middle-man কে পাশ কাটিয়ে সরাসরি Consumer / Business এর কাছে ফসল বিক্রি করতে পারবেন।  

বর্তমানে টেলিযোগাযোগ সংযোগ প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরা আলাদা আলাদা প্লাটফর্ম চালু করেছে (গ্রামীনফোন আলাদা প্ল্যাটফর্ম, বাংলালিংক আলাদা প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদি) - যেগুলোর মাধ্যমে কিছু বিল পরিশোধ করা যায়।
এখন দেশে একটি Common M-Commerce Platform চালু করতে হবে যে Platform এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোন সংযোগ থেকেই M-Commerce এর সুবিধা নিতে পারবেন।  

নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে দেশে M-Commerce এর সুবিধা চালু করবে।
তবে আমরা চাই, জনগণের কথা বিবেচনা করে বর্তমান সরকারই উদ্যোগটা নিক। এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন দিয়েই কাজ শুরু হোক। অবশ্যই সেই কমিটিতে নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ, টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের রাখতে হবে।


  • সেলফোন ব্যবহারকারীদের জন্য Value Added Service (VAT) Platform
দেশের সেলফোন ব্যবহারকারীদের জন্য Value Added Platform চালু - ঘরে বসে নানা সার্ভিস গ্রহন করার সুবিধা দেবে। M-Commerce Platform চালু হলে জনগণ বাড়িতে বসেই অর্থের বিনিময়ে নানারকম সার্ভিস নিতে পারবে। আবার, ডেভেলাপাররাও বিভিন্ন সার্ভিস ডেভেলাপ করে দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনতে পারবেন।      


2. "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ" 




3. ভেজাল খাদ্য ও ওষুধ এবং ফরমালিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলায় অগ্রগতি



4. অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্যে অগ্রগতি

"অর্থনৈতিক স্থবিরতা নিরসনে ব্যাংক ঋণে সুদের হার যৌক্তিকভাবে নির্ধারণের আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম।

আমানতের বিপরীতে ৮ থেকে ৯ শতাংশ সুদ প্রদানের ফলে নিম্ন আয়ের বিপুল জনগোষ্ঠি ক্রমবর্ধমান দ্রব্যমূল্যের সাথে সঙ্গতি রেখে জীবন যাপনে হিমশিম খাচ্ছেন। অন্যদিকে ব্যাংকসমূহ ঋণের বিপরীতে ১৫ থেকে ১৮ শতাংশ পর্যন্ত সুদ আদায় করছে, যা সর্বসাকুল্যে ২০ শতাংশের বেশি। ফলে নতুন বিনিয়োগে চরম স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির ফলে দেশীয় পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক বাজার হ্রাস, প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহ ক্রমাগত আর্থিক দেউলিয়াত্বের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসংস্থান সংকুচিত হওয়ায় বেকারত্ব বাড়ছে। 
দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা অলস থাকা সত্ত্বেও  চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বিনিয়োগের হার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে উল্লেখ করা হয়।

বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেক নেতৃস্থানীয় শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান উচ্চ সুদের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন এবং ব্যাংক মামলার শিকার হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।"

5. বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন ও পাচার, এসিড সন্ত্রাস রোধ, যৌতুক প্রথা মুক্ত দেশ গড়ে তোলায় এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি



6. চোরাচালান এর বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী


7. আধুনিক সিলেট নগরী গড়ে তোলায় অগ্রগতি

সিলেট নগরীকে নতুন রূপ দেওয়া হবে।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে সিলেটকে "এশিয়ান হাইওয়ে" এর সাথে যুক্ত করার মাধ্যমে পূর্বে জাপান এবং পশ্চিমে তুরস্কের সাথে সড়কপথে যোগাযোগের সুযোগ সৃষ্টি হবে।


"আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্ণ হতে চলেছে আরিফুল হক চৌধুরীর। দায়িত্ব গ্রহণের পর এবারই প্রথম বাজেট ঘোষণা করলেন তিনি। 

পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, নগরীর জলাবদ্ধতা নিরষণে সরকারি উদ্যোগে সুরমা নদীতে ড্রেজিং, নগরীতে ৮ কোটি লিটার পানির চাহিদা পূরণে আরো ১০টি উৎপাদক নলকূপ স্থাপন, নগরীর বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণে ৫০ থেকে একশ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন। 

এছাড়া ট্রাক টার্মিনালকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে ২৩ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ, সিলেট কেন্দ্রীয় ট্রাক টার্মিনালের পাশে ফিলিং স্টেশন স্থাপনে ২০ একর জায়গা অধিগ্রহণ, নগরীর রাস্তা সম্প্রসারণে চৌহাট্টা থেকে বন্দর পর্যন্ত মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুৎ লাইন এবং সাইবার ভিলেজ স্থাপনের লক্ষ্যে নগরীর ১০টি স্থানে ফ্রি পাবলিক ওয়াইফাই জোন স্থাপন।

এছাড়া সিটি করপোরেশন এলাকার বর্জ থেকে সার উৎপাদনের উদ্যোগ এবং বর্জ অপসারণে ৫টি হাইড্রোলিক ট্রাক ক্রয়, নগরীর মাছিমপুরে মণিপুরী পাড়ায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি সংরক্ষণ, ধোপাদিঘীকে সংরক্ষণ করে চারদিকে হাঁটাচলার ব্যবস্থা করা, আইনশৃঙ্খলার সুবিধার্থে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ ১২টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নাগরিক সেবা  জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ওয়ার্ড ভিত্তিক সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক অফিস চালুর উদ্যোগ বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।"


8. আমাদের প্রিয় নগরী ঢাকাকে আধুনিক রূপ দিতে পরিকল্পনা   


প্রায় ৩৩ বছর আগে আমার সৌভাগ্য হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্টাফ কলেজে প্রশিক্ষণ নেওয়ার।
একবার সমাজ ও রাষ্ট্র নিয়ে আলোচনা করতে এসেছিলেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। 
তিনি বলেছিলেন, একটি দেশ কীভাবে চলছে এবং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শৃঙ্খলা কেমন, তা জানতে হলে সে দেশে মাসের পর মাস থাকার প্রয়োজন হয় না। 
তাঁর মতে, বিমানবন্দর যদি সিস্টেমেটিক হয়, সেখানে যাত্রীদের নানা অব্যবস্থাপনার কারণে হয়রানির সম্মুখীন না হতে হয়, তাহলে বুঝতে হবে ওই দেশে একটি দক্ষ সরকার আছে এবং ওই সরকার মোটামুটিভাবে ভালো প্রশাসনিক ব্যবস্থা দিতে পেরেছে। শুধু একটি সরকার নয়, দেশটি ধারাবাহিকভাবে ভালো শাসনব্যবস্থায় রয়েছে। 
দ্বিতীয় যে বিষয়টি তিনি উল্লেখ করেছিলেন তা হলো, ওই দেশের সমাজে ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ও আইনের প্রতি জনসাধারণ থেকে শুরু করে ক্ষমতাবান পর্যন্ত সবাই শ্রদ্ধাশীল। তাঁর মতে, এর উদাহরণ পেতে বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না। বিমানবন্দর থেকে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো পর্যন্ত সড়ক ব্যবস্থাপনা এবং ওই শহরের ট্রাফিক শৃঙ্খলাই বলে দেবে দেশটিতে আইনের শাসন ও সমাজের শৃঙ্খলাবোধ কেমন। 

আমাদের দেশের রাজধানীর একমাত্র বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা আর তার অবস্থা যাঁরা দেখেছেন বা অহরহ দেখছেন, তাঁরা ওই অধ্যাপকের মন্তব্য যৎসামান্য বিশ্লেষণ করলেই বুঝতে পারবেন আমাদের দেশের ব্যবস্থাপনার হালহকিকত। দুই ঘণ্টার যাত্রা শেষ করে বিমানবন্দরে নামার পর মালপত্র পেতে লেগে যায় সফরের সময়ের প্রায় অর্ধেক।
বিমানবন্দর কোনোভাবে পার হওয়ার পর রাস্তায় উঠলেই রাজধানী ঢাকার চরম অব্যবস্থা চোখে পড়বে। ডাস্টবিন নেই। রাস্তার পাশে আবর্জনার স্তূপ, তার ওপরে দুর্গন্ধ, মশা-মাছির জন্মস্থানে রূপান্তরিত হয়ে আছে। শহরের দু-একটি রাস্তা ছাড়া অক্ষত অবস্থায় কোনো রাস্তাঘাট নেই। এমনকি অভিজাত এলাকার রাস্তার অবস্থাও একই রকম। বারিধারার দূতাবাস এলাকার রাস্তাগুলোর করুণ অবস্থা। শহরের প্রশাসনে কোনো দায়িত্ববান নির্বাচিত ব্যক্তি নেই আজ প্রায় তিন বছর।
বিশেষত, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় এমন চরম হতাশাজনক চিত্র বিশ্বের অন্য কোনো শহরে আমার চোখে পড়েনি।

অনুরোধ করব আমাদের রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা আর বিমানবন্দরের হালহকিকত ওই আলোচিত অধ্যাপকের তত্ত্বের আলোকে নিরীক্ষণ করুন।" 

"ঢাকামুখি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চাপ কমাতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষে দেশের পাঁচটি শহরে (সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা) সাড়ে ৭ হাজার পরিবারের বাসস্থান নির্মাণের একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।

বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। 

বস্তিতে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ‘প্রো-পুওর স্লাম ইন্টিগ্রেশন প্রজেক্ট’ (পিপিএসআইপি) বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংক ৮ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন করবে। এই প্রকল্পের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর।

প্রকল্পের উপ-পরিচালক ফজলুল কবির বাংলানিউজকে জানান, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা ও দিনাজপুর পৌরসভার প্রতিটিতে ৫টি করে মোট ২৫টি বসতিতে কমিউনিটি-নির্ভর এসব বাসস্থান নির্মাণ করা হবে।

এই ২৫টি কমিউনিটি বসতির প্রত্যেকটিতে ৩০০টি করে মোট ৭,৫০০টি পরিবারের বাসস্থান নির্মাণের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

এই পরিকল্পনার প্রকল্প এলাকায় রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ, বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস সরবরাহসহ প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা দিয়ে  দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংক আইডিএ ফান্ড থেকে অনুদান দেবে বলে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ-সূত্রে জানিয়েছে। 

বর্তমানে বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের ৪ কোটি দরিদ্র মানুষের প্রায় ৬২ শতাংশই বস্তিতে ও বিধি-বহির্ভূতভাবে বসবাস করে থাকে। বিশাল এ জনগোষ্ঠী বরাবরই যাবতীয় ভৌত অবকাঠামো সুবিধার বাইরে জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া মৌলিক সেবা ও সামাজিক সেবা থেকেও এরা বঞ্চিত।"


- বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন - দেশের Formal Economy র বাইরে থাকা বস্তিবাসীদের Formal Economy এর সাথে যুক্ত করতে Revolutionary ভূমিকা রাখবে। 

ঢাকায় চাকরির সন্ধানে আসা বস্তিবাসীরা যেসব জমিতে থাকেন, বা দোকান করেন - সেসব অবৈধ। তাদের বিদ্যুৎ বা পানি সরবরাহ করা হয় - অবৈধ পথে। বস্তিবাসীদের বিদ্যুৎ বা পানি পেতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি খরচ করতে হয়। 
কাজেই বস্তিবাসীদের একটি Formal Economy র আওতায় আনা যুগান্তরকারী পদক্ষেপ।
 
   


9. বাংলা শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অগ্রযাত্রা 

Saturday, August 23, 2014

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ (২৩/৮/১৪)

1. সরকারের প্রকল্প বাস্তবায়নে অদক্ষতা, দুর্নীতি, অনিয়ম অপসারণ

"পদ্মা সেতু প্রকল্পের মূল কাজ শুরুই হয়নি। এরই মধ্যে প্রকল্পের টাকায় ৩৮টি গাড়ি কেনা হয়ে গেছে। এর ৩৬টিই মিতসুবিশি কোম্পানির পাজেরো ব্র্যান্ডের গাড়ি। সেতু বিভাগের পুরোনো আরও ১০টি গাড়িও এই প্রকল্পে ব্যবহার করা হচ্ছে।
মহাখালীর ‘গুলশান সার্ভিস স্টেশন’ নামের একটি পাম্প থেকে এই গাড়িগুলোর জন্য প্রতি মাসে গড়ে সোয়া দুই লাখ টাকার জ্বালানি তেল নেওয়া হচ্ছে।
দেশীয় অর্থায়নের প্রকল্পে এত গাড়ি ও জ্বালানি অপচয় কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।"

জনগণের ট্যাক্সের টাকার যথেচ্ছ অপব্যবহার, অপচয় গ্রহণযোগ্য নয়।
অপচয়, অপব্যবহারের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট সচিবালয়ের ত্বরিত পদক্ষেপ কাম্য।  


2. উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যস্ত করা: প্রতিক্রিয়া 

সংসদের মাধ্যমে তদন্ত নয়ঃ সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ (prothom-alo.com)

- "বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা করা সঠিক হবে না। বিচারক ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে।
আমি এটা অবশ্যই দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে পারি, তদন্তে রাজনীতিকেরা থাকলে বিচারকের স্বাধীনতা থাকবে না।"

বিচারকদের ওপর চাপ বাড়বে: বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন (prothom-alo.com)

- "বর্তমান অনির্বাচিত ও একদলীয় সংসদের হাতে এই ক্ষমতা ন্যস্ত হলে বিচারব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধসে পড়বে। বিচারকেরা ভয়ভীতি ও চাপের মধ্যে থাকবেন।"

উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যস্ত করা হলে সরকারের জবাবদিহিতা বলে কিছু থাকবে না। এটি হবে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার উপর বিশাল আঘাত। 
আমাদের মন্ত্রীপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থায় নির্বাহী বিভাগ এবং আইনবিভাগ - দুটি-ই সংসদের হাতে। এখন বিচার বিভাগ ও যদি পুরোপুরিভাবে সরকারের হাতে চলে যায় - তবে একটি একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে।  
সংবিধানের ৭০ এর খ অনুচ্ছেদ অনুসারে দলীয় সাংসদ দলের উত্থাপিত প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দিলে সংসদ সদস্যপদ বাতিল হয়। এখন বিচার বিভাগ ও সরকারের হাতে চলে গেলে - দেশের সরকার প্রধান বিচারবিভাগকে যেভাবে খুশি সেভাবে পরিচালিত করতে পারবেন।

আমরা উচ্চ আদালতের বিচারকদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ন্যস্ত করার বিধান পাশ না করার প্রস্তাব করছি।

3. তথ্যপ্রযুক্তি, ডেটা এনালাইসিস, ফরেনসিক সায়েন্স এ সমৃদ্ধ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী 




"চলি্লশ হাজার অপরাধীর ডাটাবেজ প্রস্তুত - সুইচ টিপলেই বের হয়ে আসবে ছবিসহ যাবতীয় তথ্য।
ওদের পরিচয় আর গোপন থাকবে না। সুইচ টিপলেই বের হয়ে আসবে ছবিসহ যাবতীয় তথ্য। এরই মধ্যে ৪০ হাজার অপরাধীকে ক্রিমিনাল ডাটাবেজের আওতায় আনা হয়েছে। প্রত্যেক অপরাধীর ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ছবি, শরীরের বিশেষ ধরনের চিহ্ন, চোখের মণিসহ ১৫০ ধরনের তথ্যসংবলিত ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরি করেছে রাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (রাব)। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) আদলে ক্রিমিনাল ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাবের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।"  

এই ডেটাবেইস একদিকে যেমন আটককৃত অপরাধীদের সম্পর্কে তথ্য দ্রুত জানতে সহায়তা করবে (আগে আটককৃত অপরাধীদের সম্পর্কে তথ্য খুঁজে পাওয়া কঠিন ছিল) তেমনি অপরাধীদের নেটওয়ার্ক আইডেন্টিফাই করতে এবং কোন নির্দিষ্ট অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের আইডেন্টিফাই করতে সহায়তা করবে। যেমন - আমরা যদি জানি, "ক" একটি অপরাধে জড়িত এবং "ক" ফোনে "খ" এবং "গ" এর সাথে প্রায়ই কথা বলে, তবে "খ" এবং "গ" ও অপরাধটিতে জড়িত থাকতে পারে। আমরা "খ" এবং "গ" এর উপর নজরদারি বাড়াতে পারি। 

তথ্য এবং যুক্তি ব্যবহার করার একটা নমুনাঃ

      
4. মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডাব্লিউ মজীনাঃ বাংলাদেশের জন্য জিনি আন্তরিকভাবে কাজ করেন



5. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয় 



6. রূপসী বাংলায় মুগ্ধ অতিথিরা  



7. সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের কর্মোদ্যোগ 

"সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান ও সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ।"

8. গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল গণতন্ত্রের হত্যার: মাহমুদুর রহমান মান্না (prothom-alo.com)

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেছেন, গত ৪৩ বছরে বাংলাদেশে অসুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। পরিচর্যার অভাবে গণতন্ত্র শুকিয়ে গেছে। হিংসা, বিদ্বেষ, প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করার মনোভাব বড় হয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন বাজিকরদের হাতে। আর বাজিকরেরা তাদের গডফাদারদের হাতে।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল গণতন্ত্রের হত্যার।
মূল প্রবন্ধে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমিতির সভাপতি আতাউর রহমান বলেন, গত ৫ জানুয়ারির প্রধান বিরোধী দলবিহীন নির্বাচন, রাজনৈতিক সহিংসতা এবং রাষ্ট্রীয় নির্যাতন দেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যতকে অন্ধকারে নিক্ষেপ করেছে।




"আলোচনা সভা থেকে বাংলাদেশের উপযোগী সংবিধান প্রনোয়ন, সংসদের উচ্চ পর্যায়ের তত্ত্বাবধায়নে নির্দোলীয় এবং নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন এবং প্রাদেশিক সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ প্রস্তাব জানান বক্তারা।"

9. "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"


"বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‌্যাংকিং করা হবে। অনেকের অভিযোগ, বৈশ্বিকভাবে আমাদের র‌্যাংকিং নেই। তাই, প্রথমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‌্যাংকিং করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। 

মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শিক্ষার্থীরা যেন পড়তে পারে, সে জন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানান শিক্ষামন্ত্রী। 
উচ্চ শিক্ষায় গবেষণা বৃদ্ধির জন্যও আহ্বান জানান তিনি।"