Sunday, August 24, 2014

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ (২৪/৮/১৪)

1. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়

"এম-কমার্স এতটাই জনপ্রিয় হচ্ছে যে দেশের শতকরা ৯৭ ভাগ মানুষ এ সেবা নিতে চায়। আর শতভাগ মানুষ এ সেবা সম্পর্কে সচেতন। অপরদিকে গ্রাহকের ৭৮ শতাংশ মানুষ বিভিন্ন সেবা ভিত্তিক বিল প্রদানের ক্ষেত্রে মোবাইল পেমেন্ট ব্যবহার করে থাকে। 
বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৭৮ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ার জনসংখ্যার ৭৫ শতাংশ বিভিন্ন সেবা বিল প্রদানের ক্ষেত্রে মোবাইল পেমেন্ট ব্যবহার করে। ভিয়েতনামে এই সংখ্যা ৩৭ শতাংশ। 
ঠিক কত ভাগ মানুষ আসলে সত্যিকারভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অর্থনৈতিক লেনদেন করছে এ বিষয়টা দেখতে গিয়ে দেখা গেছে, খুবই কম সংখ্যক মানুষ সেটা করছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ৪ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে মাত্র ১ শতাংশ।"

  • M-Commerce চালুর গুরুত্ব

M-Commerce এর গুরুত্ব উপলব্ধি করতে আমাদের দরিদ্র মানুষদের দিকে তাকাতে হবে।
গ্রামের যে অংশ কাজের সন্ধানে শহরে আসছে (ধরা যাক, একজন ট্যাক্সিক্যাব চালক) - তাদের পক্ষে ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রামে পরিবারের কাছে খরচ পাঠানো সম্ভব না। সাধারণত, এরা গ্রামে গিয়ে টাকা পৌঁছে দিয়ে আসেন।
M-Banking চালু হলে শহরের যে কেউ যখন তখন জরুরি প্রয়োজনে সেল ফোনের মাধ্যমে টাকা গ্রামে পরিবারের কাছে পাঠাতে পারবেন।
আবার, M-Commerce এর মাধ্যমে গ্রামের একজন দরিদ্র কৃষক Middle-man কে পাশ কাটিয়ে সরাসরি Consumer / Business এর কাছে ফসল বিক্রি করতে পারবেন।  

বর্তমানে টেলিযোগাযোগ সংযোগ প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরা আলাদা আলাদা প্লাটফর্ম চালু করেছে (গ্রামীনফোন আলাদা প্ল্যাটফর্ম, বাংলালিংক আলাদা প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদি) - যেগুলোর মাধ্যমে কিছু বিল পরিশোধ করা যায়।
এখন দেশে একটি Common M-Commerce Platform চালু করতে হবে যে Platform এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোন সংযোগ থেকেই M-Commerce এর সুবিধা নিতে পারবেন।  

নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে দেশে M-Commerce এর সুবিধা চালু করবে।
তবে আমরা চাই, জনগণের কথা বিবেচনা করে বর্তমান সরকারই উদ্যোগটা নিক। এ সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়নের জন্য একটি কমিটি গঠন দিয়েই কাজ শুরু হোক। অবশ্যই সেই কমিটিতে নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ, টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের রাখতে হবে।


  • সেলফোন ব্যবহারকারীদের জন্য Value Added Service (VAT) Platform
দেশের সেলফোন ব্যবহারকারীদের জন্য Value Added Platform চালু - ঘরে বসে নানা সার্ভিস গ্রহন করার সুবিধা দেবে। M-Commerce Platform চালু হলে জনগণ বাড়িতে বসেই অর্থের বিনিময়ে নানারকম সার্ভিস নিতে পারবে। আবার, ডেভেলাপাররাও বিভিন্ন সার্ভিস ডেভেলাপ করে দেশের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনতে পারবেন।      


2. "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ" 




3. ভেজাল খাদ্য ও ওষুধ এবং ফরমালিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলায় অগ্রগতি



4. অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্যে অগ্রগতি

"অর্থনৈতিক স্থবিরতা নিরসনে ব্যাংক ঋণে সুদের হার যৌক্তিকভাবে নির্ধারণের আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম।

আমানতের বিপরীতে ৮ থেকে ৯ শতাংশ সুদ প্রদানের ফলে নিম্ন আয়ের বিপুল জনগোষ্ঠি ক্রমবর্ধমান দ্রব্যমূল্যের সাথে সঙ্গতি রেখে জীবন যাপনে হিমশিম খাচ্ছেন। অন্যদিকে ব্যাংকসমূহ ঋণের বিপরীতে ১৫ থেকে ১৮ শতাংশ পর্যন্ত সুদ আদায় করছে, যা সর্বসাকুল্যে ২০ শতাংশের বেশি। ফলে নতুন বিনিয়োগে চরম স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির ফলে দেশীয় পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক বাজার হ্রাস, প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহ ক্রমাগত আর্থিক দেউলিয়াত্বের সম্মুখীন হচ্ছে। কর্মসংস্থান সংকুচিত হওয়ায় বেকারত্ব বাড়ছে। 
দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা অলস থাকা সত্ত্বেও  চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বিনিয়োগের হার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে উল্লেখ করা হয়।

বর্তমান পরিস্থিতিতে অনেক নেতৃস্থানীয় শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান উচ্চ সুদের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার ক্ষেত্রে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন এবং ব্যাংক মামলার শিকার হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।"

5. বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন ও পাচার, এসিড সন্ত্রাস রোধ, যৌতুক প্রথা মুক্ত দেশ গড়ে তোলায় এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি



6. চোরাচালান এর বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী


7. আধুনিক সিলেট নগরী গড়ে তোলায় অগ্রগতি

সিলেট নগরীকে নতুন রূপ দেওয়া হবে।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে সিলেটকে "এশিয়ান হাইওয়ে" এর সাথে যুক্ত করার মাধ্যমে পূর্বে জাপান এবং পশ্চিমে তুরস্কের সাথে সড়কপথে যোগাযোগের সুযোগ সৃষ্টি হবে।


"আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্ণ হতে চলেছে আরিফুল হক চৌধুরীর। দায়িত্ব গ্রহণের পর এবারই প্রথম বাজেট ঘোষণা করলেন তিনি। 

পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে, নগরীর জলাবদ্ধতা নিরষণে সরকারি উদ্যোগে সুরমা নদীতে ড্রেজিং, নগরীতে ৮ কোটি লিটার পানির চাহিদা পূরণে আরো ১০টি উৎপাদক নলকূপ স্থাপন, নগরীর বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণে ৫০ থেকে একশ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন। 

এছাড়া ট্রাক টার্মিনালকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে ২৩ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ, সিলেট কেন্দ্রীয় ট্রাক টার্মিনালের পাশে ফিলিং স্টেশন স্থাপনে ২০ একর জায়গা অধিগ্রহণ, নগরীর রাস্তা সম্প্রসারণে চৌহাট্টা থেকে বন্দর পর্যন্ত মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুৎ লাইন এবং সাইবার ভিলেজ স্থাপনের লক্ষ্যে নগরীর ১০টি স্থানে ফ্রি পাবলিক ওয়াইফাই জোন স্থাপন।

এছাড়া সিটি করপোরেশন এলাকার বর্জ থেকে সার উৎপাদনের উদ্যোগ এবং বর্জ অপসারণে ৫টি হাইড্রোলিক ট্রাক ক্রয়, নগরীর মাছিমপুরে মণিপুরী পাড়ায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি সংরক্ষণ, ধোপাদিঘীকে সংরক্ষণ করে চারদিকে হাঁটাচলার ব্যবস্থা করা, আইনশৃঙ্খলার সুবিধার্থে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ ১২টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, নাগরিক সেবা  জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ওয়ার্ড ভিত্তিক সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক অফিস চালুর উদ্যোগ বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।"


8. আমাদের প্রিয় নগরী ঢাকাকে আধুনিক রূপ দিতে পরিকল্পনা   


প্রায় ৩৩ বছর আগে আমার সৌভাগ্য হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক স্টাফ কলেজে প্রশিক্ষণ নেওয়ার।
একবার সমাজ ও রাষ্ট্র নিয়ে আলোচনা করতে এসেছিলেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক। 
তিনি বলেছিলেন, একটি দেশ কীভাবে চলছে এবং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শৃঙ্খলা কেমন, তা জানতে হলে সে দেশে মাসের পর মাস থাকার প্রয়োজন হয় না। 
তাঁর মতে, বিমানবন্দর যদি সিস্টেমেটিক হয়, সেখানে যাত্রীদের নানা অব্যবস্থাপনার কারণে হয়রানির সম্মুখীন না হতে হয়, তাহলে বুঝতে হবে ওই দেশে একটি দক্ষ সরকার আছে এবং ওই সরকার মোটামুটিভাবে ভালো প্রশাসনিক ব্যবস্থা দিতে পেরেছে। শুধু একটি সরকার নয়, দেশটি ধারাবাহিকভাবে ভালো শাসনব্যবস্থায় রয়েছে। 
দ্বিতীয় যে বিষয়টি তিনি উল্লেখ করেছিলেন তা হলো, ওই দেশের সমাজে ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ও আইনের প্রতি জনসাধারণ থেকে শুরু করে ক্ষমতাবান পর্যন্ত সবাই শ্রদ্ধাশীল। তাঁর মতে, এর উদাহরণ পেতে বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না। বিমানবন্দর থেকে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো পর্যন্ত সড়ক ব্যবস্থাপনা এবং ওই শহরের ট্রাফিক শৃঙ্খলাই বলে দেবে দেশটিতে আইনের শাসন ও সমাজের শৃঙ্খলাবোধ কেমন। 

আমাদের দেশের রাজধানীর একমাত্র বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা আর তার অবস্থা যাঁরা দেখেছেন বা অহরহ দেখছেন, তাঁরা ওই অধ্যাপকের মন্তব্য যৎসামান্য বিশ্লেষণ করলেই বুঝতে পারবেন আমাদের দেশের ব্যবস্থাপনার হালহকিকত। দুই ঘণ্টার যাত্রা শেষ করে বিমানবন্দরে নামার পর মালপত্র পেতে লেগে যায় সফরের সময়ের প্রায় অর্ধেক।
বিমানবন্দর কোনোভাবে পার হওয়ার পর রাস্তায় উঠলেই রাজধানী ঢাকার চরম অব্যবস্থা চোখে পড়বে। ডাস্টবিন নেই। রাস্তার পাশে আবর্জনার স্তূপ, তার ওপরে দুর্গন্ধ, মশা-মাছির জন্মস্থানে রূপান্তরিত হয়ে আছে। শহরের দু-একটি রাস্তা ছাড়া অক্ষত অবস্থায় কোনো রাস্তাঘাট নেই। এমনকি অভিজাত এলাকার রাস্তার অবস্থাও একই রকম। বারিধারার দূতাবাস এলাকার রাস্তাগুলোর করুণ অবস্থা। শহরের প্রশাসনে কোনো দায়িত্ববান নির্বাচিত ব্যক্তি নেই আজ প্রায় তিন বছর।
বিশেষত, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় এমন চরম হতাশাজনক চিত্র বিশ্বের অন্য কোনো শহরে আমার চোখে পড়েনি।

অনুরোধ করব আমাদের রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা আর বিমানবন্দরের হালহকিকত ওই আলোচিত অধ্যাপকের তত্ত্বের আলোকে নিরীক্ষণ করুন।" 

"ঢাকামুখি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চাপ কমাতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষে দেশের পাঁচটি শহরে (সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা) সাড়ে ৭ হাজার পরিবারের বাসস্থান নির্মাণের একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার।

বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। 

বস্তিতে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ‘প্রো-পুওর স্লাম ইন্টিগ্রেশন প্রজেক্ট’ (পিপিএসআইপি) বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংক ৮ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন করবে। এই প্রকল্পের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর।

প্রকল্পের উপ-পরিচালক ফজলুল কবির বাংলানিউজকে জানান, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা ও দিনাজপুর পৌরসভার প্রতিটিতে ৫টি করে মোট ২৫টি বসতিতে কমিউনিটি-নির্ভর এসব বাসস্থান নির্মাণ করা হবে।

এই ২৫টি কমিউনিটি বসতির প্রত্যেকটিতে ৩০০টি করে মোট ৭,৫০০টি পরিবারের বাসস্থান নির্মাণের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

এই পরিকল্পনার প্রকল্প এলাকায় রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ, বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস সরবরাহসহ প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা দিয়ে  দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংক আইডিএ ফান্ড থেকে অনুদান দেবে বলে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ-সূত্রে জানিয়েছে। 

বর্তমানে বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের ৪ কোটি দরিদ্র মানুষের প্রায় ৬২ শতাংশই বস্তিতে ও বিধি-বহির্ভূতভাবে বসবাস করে থাকে। বিশাল এ জনগোষ্ঠী বরাবরই যাবতীয় ভৌত অবকাঠামো সুবিধার বাইরে জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া মৌলিক সেবা ও সামাজিক সেবা থেকেও এরা বঞ্চিত।"


- বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন - দেশের Formal Economy র বাইরে থাকা বস্তিবাসীদের Formal Economy এর সাথে যুক্ত করতে Revolutionary ভূমিকা রাখবে। 

ঢাকায় চাকরির সন্ধানে আসা বস্তিবাসীরা যেসব জমিতে থাকেন, বা দোকান করেন - সেসব অবৈধ। তাদের বিদ্যুৎ বা পানি সরবরাহ করা হয় - অবৈধ পথে। বস্তিবাসীদের বিদ্যুৎ বা পানি পেতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি খরচ করতে হয়। 
কাজেই বস্তিবাসীদের একটি Formal Economy র আওতায় আনা যুগান্তরকারী পদক্ষেপ।
 
   


9. বাংলা শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অগ্রযাত্রা 

No comments:

Post a Comment