জেনেরাল সেক্রেটারি, কো-জেনেরাল সেক্রেটারি, সিনিয়র জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি এবং জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারির দায়িত্বে যারা আছেন সবাই একত্রিতভাবে নাগরিক শক্তির আত্মপ্রকাশ ঘোষণা অনুষ্ঠান আয়োজনের দায়িত্ব নেবেন। এই লক্ষ্যে সবাইকে নিয়ে একসাথে বসা দরকার। জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেব সেক্রেটারিয়েটের সবাইকে এক টেবলে আনার উদ্যোগ নেবেন।
আত্মপ্রকাশ ঘোষণা অনুষ্ঠানে
মটো - “আমরা করবো জয়”।
“আর নয় ধ্বংসের গান,
জনতার ঐকতান,
সৃষ্টির সুরে হবে গান একদিন।
আমরা মানি নাকো বাঁধা বন্ধন।
আত্মপ্রকাশ ঘোষণা অনুষ্ঠানে
- জনগণের ভোটের অধিকার রক্ষায় নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এবং
- হরতাল - অবরোধ, জ্বালাও - পোড়াও, সংখ্যালঘু নির্যাতন, ব্যবসাবাণিজ্য এবং শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস সহ সবরকম ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী বন্ধ করে শান্তির পক্ষে
মটো - “আমরা করবো জয়”।
“আর নয় ধ্বংসের গান,
জনতার ঐকতান,
সৃষ্টির সুরে হবে গান একদিন।
আমরা মানি নাকো বাঁধা বন্ধন।
সাম্যের সত্যের জয় একদিন।
একদিন সূর্যের ভোর,
একদিন স্বপ্নের ভোর,
একদিন সত্যের ভোর আসবে।
পৃথিবীর মাটি হবে মধুময়,
বাতাস হবে মধুময়,
আকাশ হবে মধুময় একদিন।
বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়,
আমরা করবো জয়।”
ঘোষণা অনুষ্ঠান এবং কর্মসূচীর পরিকল্পনা একসাথে চলবে।
দুটি দাবির পক্ষে সারাদেশে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করার কাজ শুরু করতে হবে।
জনগণকে আন্দোলনে আনার জন্য emotion arouse করতে হবে। আন্দোলনের থিমটার সাথে যারা একাত্মতা প্রকাশ করে তারাই আবেগ দিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলবে। গণজাগরণের আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তরুণদের মাঝে “মুক্তিযুদ্ধের আবেগ এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন গণহত্যার উপর ঘৃণা”কে কেন্দ্র করে।হেফাজতের আন্দোলন গড়ে উঠেছিল “নাস্তিক্যবাদের বিরুদ্ধে ইসলাম রক্ষার আবেগ”কে কাজে লাগিয়ে। দেশ এখন যে পর্যায়ে - গীতা সেনরাও আন্দোলনে নামবে। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়া, সুন্দর জীবনের স্বপ্ন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, “আমরা করবো জয়”, "বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও" সবার আবেগকে নাড়া দেবে।
শেয়ারবাজারে কতিপয় দুর্নীতিবাজের কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো ৩০ লক্ষের অধিক বিনিয়োগকারির অধিকার রক্ষায় নাগরিক শক্তি আন্দোলন গড়ে তুলবে এবং আইনের আশ্রয় নেবে।
সাগর রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতেও আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। বিচার না হলে আরেকজন সাগর কিংবা আরেকজন রুনিকে প্রাণ দিতে হবে।
গণতন্ত্র চর্চার অংশ হিসেবে আমাদের বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা পালন করতে হবে। সরকারের ভুল ত্রুটিগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরে সরকারকে সঠিক পথে রাখতে হবে, জনগণের ন্যায্য দাবিদাওয়া আদায় করতে হবে।
একদিন সূর্যের ভোর,
একদিন স্বপ্নের ভোর,
একদিন সত্যের ভোর আসবে।
পৃথিবীর মাটি হবে মধুময়,
বাতাস হবে মধুময়,
আকাশ হবে মধুময় একদিন।
বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়,
আমরা করবো জয়।”
ঘোষণা অনুষ্ঠান এবং কর্মসূচীর পরিকল্পনা একসাথে চলবে।
দুটি দাবির পক্ষে সারাদেশে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করার কাজ শুরু করতে হবে।
জনগণকে আন্দোলনে আনার জন্য emotion arouse করতে হবে। আন্দোলনের থিমটার সাথে যারা একাত্মতা প্রকাশ করে তারাই আবেগ দিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলবে। গণজাগরণের আন্দোলন গড়ে উঠেছিল তরুণদের মাঝে “মুক্তিযুদ্ধের আবেগ এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন গণহত্যার উপর ঘৃণা”কে কেন্দ্র করে।হেফাজতের আন্দোলন গড়ে উঠেছিল “নাস্তিক্যবাদের বিরুদ্ধে ইসলাম রক্ষার আবেগ”কে কাজে লাগিয়ে। দেশ এখন যে পর্যায়ে - গীতা সেনরাও আন্দোলনে নামবে। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়া, সুন্দর জীবনের স্বপ্ন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ, “আমরা করবো জয়”, "বাংলাদেশ রুখে দাঁড়াও" সবার আবেগকে নাড়া দেবে।
শেয়ারবাজারে কতিপয় দুর্নীতিবাজের কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো ৩০ লক্ষের অধিক বিনিয়োগকারির অধিকার রক্ষায় নাগরিক শক্তি আন্দোলন গড়ে তুলবে এবং আইনের আশ্রয় নেবে।
সাগর রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতেও আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। বিচার না হলে আরেকজন সাগর কিংবা আরেকজন রুনিকে প্রাণ দিতে হবে।
গণতন্ত্র চর্চার অংশ হিসেবে আমাদের বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা পালন করতে হবে। সরকারের ভুল ত্রুটিগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরে সরকারকে সঠিক পথে রাখতে হবে, জনগণের ন্যায্য দাবিদাওয়া আদায় করতে হবে।
No comments:
Post a Comment