নাগরিক শক্তি সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থকে স্থান দেবে।
ব্যক্তির চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড় - এই সত্য প্রতিষ্ঠিত করবে।
সমগ্র দেশের ঐক্য থাকলে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আমরা আমাদের দাবি দাওয়া আদায় করে নিতে পারি। আমরা দেখেছি, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিএনপির অবস্থানকে আওয়ামী লীগ বিরোধিতা করে, আওয়ামী লীগের অবস্থানকে বিএনপি বিরোধিতা করে। প্রবাসীদের নানা দলীয় সংগঠনে দ্বিধাবিভক্তি প্রবাসে আমাদের অবস্থানকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এভাবে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের দুর্বল অবস্থানের কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। নাগরিক শক্তি জনমত গঠন করে আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলোতে সমগ্র দেশের ঐক্য গড়ে তুলবে। বাস্তবিক পক্ষে, দেশের স্বার্থের বিষয়গুলোতে জনগণের দ্বিমত থাকতে পারে না।
গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে এক দেশের অর্থনীতি, সমৃদ্ধি অন্য দেশগুলোর উপর নির্ভরশীল। প্রযুক্তির যত বিকাশ ঘটছে একটি দেশের সাথে অন্য একটি দেশের সম্পর্ক তত গভীর হচ্ছে। ইন্টারনেটের কারণে আজ আমাদের দেশের তরুণরা বন্ধু হিসেবে পাচ্ছে, জ্ঞান বিনিময় করতে পারছে ইউরোপ বা আমেরিকার কোন তরুণের সাথে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী হওয়ার একটাই উপায় - বিদেশে বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো।
কাজেই “ভারত প্রীতি”, “চীন প্রীতি”, "পশ্চিমা বিদ্বেষী" সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গীর শব্দগুলো নতুন পৃথিবীর আমরা সবাই পিছে ফেলে এসেছি।
৭১ এ ভারত আমাদের পাশে ছিল বলে তাদের সাথে আমাদের হৃদ্যতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। আমাদের লক্ষ্য থাকবে ভারতের সাথে বাণিজ্যের সম্প্রসারণ। একইভাবে চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইউরোপ, অ্যামেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় দেশীয় পণ্যের প্রসারে আমরা কাজ করবো। মধ্যপ্রাচ্যে কর্মশক্তি রপ্তানি বাড়িয়ে ফরেইন রেমিটান্স বৃদ্ধি আমাদের লক্ষ্য।
কিন্তু তাই বলে কোন দেশের সমর্থন-আনুকূল্য পেতে নিজ দেশের স্বার্থ, দেশের সম্পদ জলাঞ্জলি দেওয়ার ধৃষ্টটা কেউ দেখালে আমরা জনগণকে নিয়ে তীব্রভাবে তার প্রতিরোধ করবো। দেশের সম্পদ রক্ষায় অটুট ঐক্য গড়ে তুলবো।
সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থকে স্থান দেওয়ার মাধ্যমেই গড়ে উঠবে স্বপ্নের বাংলাদেশ।
ব্যক্তির চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড় - এই সত্য প্রতিষ্ঠিত করবে।
সমগ্র দেশের ঐক্য থাকলে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে আমরা আমাদের দাবি দাওয়া আদায় করে নিতে পারি। আমরা দেখেছি, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিএনপির অবস্থানকে আওয়ামী লীগ বিরোধিতা করে, আওয়ামী লীগের অবস্থানকে বিএনপি বিরোধিতা করে। প্রবাসীদের নানা দলীয় সংগঠনে দ্বিধাবিভক্তি প্রবাসে আমাদের অবস্থানকে দুর্বল করে দিচ্ছে। এভাবে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের দুর্বল অবস্থানের কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। নাগরিক শক্তি জনমত গঠন করে আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলোতে সমগ্র দেশের ঐক্য গড়ে তুলবে। বাস্তবিক পক্ষে, দেশের স্বার্থের বিষয়গুলোতে জনগণের দ্বিমত থাকতে পারে না।
গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে এক দেশের অর্থনীতি, সমৃদ্ধি অন্য দেশগুলোর উপর নির্ভরশীল। প্রযুক্তির যত বিকাশ ঘটছে একটি দেশের সাথে অন্য একটি দেশের সম্পর্ক তত গভীর হচ্ছে। ইন্টারনেটের কারণে আজ আমাদের দেশের তরুণরা বন্ধু হিসেবে পাচ্ছে, জ্ঞান বিনিময় করতে পারছে ইউরোপ বা আমেরিকার কোন তরুণের সাথে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী হওয়ার একটাই উপায় - বিদেশে বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি বাড়ানো।
কাজেই “ভারত প্রীতি”, “চীন প্রীতি”, "পশ্চিমা বিদ্বেষী" সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গীর শব্দগুলো নতুন পৃথিবীর আমরা সবাই পিছে ফেলে এসেছি।
৭১ এ ভারত আমাদের পাশে ছিল বলে তাদের সাথে আমাদের হৃদ্যতার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। আমাদের লক্ষ্য থাকবে ভারতের সাথে বাণিজ্যের সম্প্রসারণ। একইভাবে চীন, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইউরোপ, অ্যামেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় দেশীয় পণ্যের প্রসারে আমরা কাজ করবো। মধ্যপ্রাচ্যে কর্মশক্তি রপ্তানি বাড়িয়ে ফরেইন রেমিটান্স বৃদ্ধি আমাদের লক্ষ্য।
কিন্তু তাই বলে কোন দেশের সমর্থন-আনুকূল্য পেতে নিজ দেশের স্বার্থ, দেশের সম্পদ জলাঞ্জলি দেওয়ার ধৃষ্টটা কেউ দেখালে আমরা জনগণকে নিয়ে তীব্রভাবে তার প্রতিরোধ করবো। দেশের সম্পদ রক্ষায় অটুট ঐক্য গড়ে তুলবো।
সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থকে স্থান দেওয়ার মাধ্যমেই গড়ে উঠবে স্বপ্নের বাংলাদেশ।
No comments:
Post a Comment