দলের নাম: নাগরিক শক্তি
প্রতীক: বই
মূলমন্ত্র: “জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ”
মূলনীতি
1. সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থ
2. মুক্তিযুদ্ধের চেতনা
3. জাতি ধর্ম বর্ণ শ্রেণী পেশা নির্বিশেষে সবার একতা, সবার স্বার্থ সংরক্ষণ; সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ
4. গণতন্ত্রমনা – দলের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে জনগণের মতামত, আশা আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে
5. সকল অন্যায়, অপকর্ম, অত্যাচার, দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান
সাংগঠনিক কাঠামো
প্রেসিডেন্ট
এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট
ভাইস প্রেসিডেন্ট - ৮ জন
জেনেরাল সেক্রেটারি এবং কো-জেনেরাল সেক্রেটারি - ২ জন
জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি - ১২ জন (আরও কয়েকজন যুক্ত হবেন)
দলে সিধান্ত নিতে গণতন্ত্রের চর্চা থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট, এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেনেরাল সেক্রেটারি এবং কো-জেনেরাল সেক্রেটারি - এর মতামতের ভিত্তিতে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে। দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলে প্রেসিডেন্ট, প্রেসিডেন্ট এর অনুপস্থিতিতে (ফিসিকালি বা ডিজিটালি) এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এবং এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এর অনুপস্থিতিতে (ফিসিকালি বা ডিজিটালি) প্রেসিডেন্ট কর্তৃক মনোনীত অ্যাক্টিং এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এর সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে।
সেক্রেটারিয়েট - Secretariat
জেনেরাল সেক্রেটারি, কো-জেনেরাল সেক্রেটারি এবং জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি এর দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা পুরো দলটিকে গোছাবেন। দলের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন।
Energetic, enthusiastic (স্বপ্নের বাংলাদেশ, দল গড়ে তোলা এসব ব্যাপারে অনেক enthusiasm; আমরা visionary ব্যক্তিদের দেখতে চাই), সবার সাথে ভাল সম্পর্ক - রিপ্রেসেন্টেটিভ হিসেবে সবাই মেনে নেবেন, convince করার ক্ষমতা ভাল, অতীতে কোন সংগঠনকে কাছ থেকে দেখেছেন, এমন বেক্তিরা স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে জনগণকে সংগঠিত করার দায়িত্ব নিয়ে নাগরিক শক্তির সেক্রেটারিয়েটের সাথে যুক্ত হবেন।
গীতা সেনদের, দরিদ্র রিকশাচালকদের, বঞ্চিত স্রমিকদের, অসহায় কৃষকদের, কতিপয় দুর্নীতিবাজের কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারিদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ তথা সাইলেন্ট মেজরিটি কে সংগঠিত করতে হবে।
কেউ বিরোধিতা করলে সবাই পাল্টা aggressive হয়ে আরও দূরে সরিয়ে দেয়। আমরা করবো উল্টো - তাকে আরও ভালমত বোঝার চেষ্টা করবো - তার কি কি ভুল ধারণা আছে বোঝার চেষ্টা করবো। প্রথমে যেসব ব্যাপারে একমত সেসব ব্যাপার দিয়ে এক হব। তারপর দূরত্বের ব্যাপারগুলো। আমাদের প্রত্যেককে মনে রাখতে হবে - নিজের সব ধারণা ঠিক নাও হতে পারে - অন্যের যুক্তিযুক্ত মতামত গ্রহণ করার মানসিকতা থাকতে হবে। অপরের চোখ দিয়ে অপরের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখার গুনটি চর্চা করতে হবে।
আমরা যোগ্য ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করে তাদের মন জয় করবো। এতে তাদের কাজে উৎসাহও বাড়বে।
জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি নিয়োগ
স্বপ্ন নিয়ে, enthusiasm নিয়ে যারা দলের সাথে যুক্ত হতে চান প্রত্যেকে যাতে দলে পদ নিয়ে (হতে পারে গ্রাম বা মফস্বল পর্যায়ে জয়েন্ট সেক্রেটারি বা মেম্বার) যুক্ত হতে পারেন তা নিশ্চিত করা হবে। এতে সবার উৎসাহ বাড়বে। প্রতিটি কর্মকান্ডে আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা জনগণের দল। নাগরিক শক্তির প্রত্যেক স্থানীয় মেম্বার গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকের দলের প্রতি আনুগত্য থাকবে। দলের প্রত্যেক নেতা এবং সদস্য নাগরিক শক্তির মূলনীতিগুলোর উপর আস্থা এবং বিশ্বাস রাখবেন। প্রত্যেকের দায়িত্ব হবে নিজের এলাকায়, পরিচিতদের মাঝে নাগরিক শক্তিকে ছড়িয়ে দেওয়া।
ব্যক্তির চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড় - এটি প্রতিষ্ঠিত হবে। আমাদের ক্ষেত্রে কোন নেতার চেয়ে “নাগরিক শক্তি” বড় এবং “নাগরিক শক্তি”র চেয়ে বাংলাদেশ বড়।
দলের প্রতিটি পর্যায়ে ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। দলে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা প্রত্যেকের জনগণের কাছে জবাবদিহিতা থাকবে।
সবার কাজ কেন্দ্রিয়ভাবে সমন্বয় করা হবে - নেটওয়ার্ক ম্যাপ করা (আমাদের নেটওয়ার্কে কারা আছেন, কিভাবে বাড়ানো যায়), দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া। [1]
নাগরিক শক্তি হবে জনগণের দল। আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেব। তৃনমূল পর্যায় থেকে নেতৃত্ব গড়ে উঠবে এবং কাউকে নেতা হতে হলে জনগণের কাছে মান্ডেট নিয়ে, জনগণের মন জয় করে নেতা হয়ে উঠতে হবে - নেতারা হবেন আক্ষরিক অর্থেই জনগণের প্রতিনিধি।
নাগরিক শক্তির নেতা কর্মীদের মাঝে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন, স্নেহের বন্ধন, ভালবাসা এবং স্রদ্ধার বন্ধন থাকবে। নাগরিক শক্তি হবে একটা কমিউনিটির মত।
জনগণের আশা আকাঙ্খা সমস্যা প্রত্যাশা লিপিবদ্ধ করতে হবে। আমরা এ লক্ষ্যে নিজস্ব ডেটাবেইস গড়ে তুলব। ডেটাবেইসে বাংলাদেশ বিষয়ক সব তথ্য, জনগণের আশা আকাঙ্খা সমস্যা মতামত, বিভিন্ন সার্ভেই রেসাল্ট, আমাদের বিভিন্ন নেটওয়ার্ক, প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় দলীয় অবস্থান, প্রার্থীর অবস্থান ইত্যাদি থাকবে। এসব ডেটা এর উপর ডেটা অ্যানালাইসিস, স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যানালাইসিস হবে, সার্চ করার বাবস্থা থাকবে।
জরুরি বিষয় বাদে দলীয় রাজনৈতিক কর্মসূচী ছুটির দিনগুলোতে দেওয়া হবে। এতে অর্থনীতির উপর, জনগণের উপর ক্ষতিকর প্রভাবও পড়বে না, জনসমাগমও বেশি হবে। নাগরিক শক্তি সব দলকে একই পথ অনুসরণ করতে আহ্বান জানাবে।
রেফরেন্স
[1] আদর্শ রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী পরিকল্পনা – ২
[2] আদর্শ রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী পরিকল্পনা - ১
প্রতীক: বই
মূলমন্ত্র: “জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ”
মূলনীতি
1. সবকিছুর উপর জাতীয় স্বার্থ
2. মুক্তিযুদ্ধের চেতনা
3. জাতি ধর্ম বর্ণ শ্রেণী পেশা নির্বিশেষে সবার একতা, সবার স্বার্থ সংরক্ষণ; সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ
4. গণতন্ত্রমনা – দলের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে জনগণের মতামত, আশা আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে
5. সকল অন্যায়, অপকর্ম, অত্যাচার, দুর্নীতির বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান
সাংগঠনিক কাঠামো
প্রেসিডেন্ট
এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট
ভাইস প্রেসিডেন্ট - ৮ জন
জেনেরাল সেক্রেটারি এবং কো-জেনেরাল সেক্রেটারি - ২ জন
জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি - ১২ জন (আরও কয়েকজন যুক্ত হবেন)
দলে সিধান্ত নিতে গণতন্ত্রের চর্চা থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট, এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেনেরাল সেক্রেটারি এবং কো-জেনেরাল সেক্রেটারি - এর মতামতের ভিত্তিতে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে। দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলে প্রেসিডেন্ট, প্রেসিডেন্ট এর অনুপস্থিতিতে (ফিসিকালি বা ডিজিটালি) এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এবং এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এর অনুপস্থিতিতে (ফিসিকালি বা ডিজিটালি) প্রেসিডেন্ট কর্তৃক মনোনীত অ্যাক্টিং এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এর সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে।
সেক্রেটারিয়েট - Secretariat
জেনেরাল সেক্রেটারি, কো-জেনেরাল সেক্রেটারি এবং জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি এর দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা পুরো দলটিকে গোছাবেন। দলের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করবেন।
Energetic, enthusiastic (স্বপ্নের বাংলাদেশ, দল গড়ে তোলা এসব ব্যাপারে অনেক enthusiasm; আমরা visionary ব্যক্তিদের দেখতে চাই), সবার সাথে ভাল সম্পর্ক - রিপ্রেসেন্টেটিভ হিসেবে সবাই মেনে নেবেন, convince করার ক্ষমতা ভাল, অতীতে কোন সংগঠনকে কাছ থেকে দেখেছেন, এমন বেক্তিরা স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে জনগণকে সংগঠিত করার দায়িত্ব নিয়ে নাগরিক শক্তির সেক্রেটারিয়েটের সাথে যুক্ত হবেন।
গীতা সেনদের, দরিদ্র রিকশাচালকদের, বঞ্চিত স্রমিকদের, অসহায় কৃষকদের, কতিপয় দুর্নীতিবাজের কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারিদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ তথা সাইলেন্ট মেজরিটি কে সংগঠিত করতে হবে।
কেউ বিরোধিতা করলে সবাই পাল্টা aggressive হয়ে আরও দূরে সরিয়ে দেয়। আমরা করবো উল্টো - তাকে আরও ভালমত বোঝার চেষ্টা করবো - তার কি কি ভুল ধারণা আছে বোঝার চেষ্টা করবো। প্রথমে যেসব ব্যাপারে একমত সেসব ব্যাপার দিয়ে এক হব। তারপর দূরত্বের ব্যাপারগুলো। আমাদের প্রত্যেককে মনে রাখতে হবে - নিজের সব ধারণা ঠিক নাও হতে পারে - অন্যের যুক্তিযুক্ত মতামত গ্রহণ করার মানসিকতা থাকতে হবে। অপরের চোখ দিয়ে অপরের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখার গুনটি চর্চা করতে হবে।
আমরা যোগ্য ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করে তাদের মন জয় করবো। এতে তাদের কাজে উৎসাহও বাড়বে।
জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি নিয়োগ
- বিজনেস পারসোনালিটি (ব্যবসায়িদের প্রতিনিধি) - ২ জন (একজন সিনিয়র জয়েন্ট জেনেরাল সেক্রেটারি)
- নারী প্রতিনিধি - ১ জন
- জাতিগত এবং ধর্মীয় জনগোষ্ঠীদের প্রতিনিধি - ২ জন (১ জন পাহাড়ি জাতি গোষ্ঠীদের প্রতিনিধিত্ব করবেন, অপরজন সনাতনী এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতিনিধিত্ব করবেন)
- তরুণদের এবং যুব সমাজকে সংগঠিত করার অভিজ্ঞতা আছে, করছেন; দেশের কল্যাণে কাজ করছেন, আরও করতে ইচ্ছুক - ১ জন
- দেশের স্বার্থ রক্ষায়, দেশের সম্পদ রক্ষায় জনগণকে সংগঠিত করছেন - ১ জন
- আদর্শ গ্রামীণ কৃষক, কৃষক সমাজের প্রতিনিধি - ১ জন
স্বপ্ন নিয়ে, enthusiasm নিয়ে যারা দলের সাথে যুক্ত হতে চান প্রত্যেকে যাতে দলে পদ নিয়ে (হতে পারে গ্রাম বা মফস্বল পর্যায়ে জয়েন্ট সেক্রেটারি বা মেম্বার) যুক্ত হতে পারেন তা নিশ্চিত করা হবে। এতে সবার উৎসাহ বাড়বে। প্রতিটি কর্মকান্ডে আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা জনগণের দল। নাগরিক শক্তির প্রত্যেক স্থানীয় মেম্বার গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকের দলের প্রতি আনুগত্য থাকবে। দলের প্রত্যেক নেতা এবং সদস্য নাগরিক শক্তির মূলনীতিগুলোর উপর আস্থা এবং বিশ্বাস রাখবেন। প্রত্যেকের দায়িত্ব হবে নিজের এলাকায়, পরিচিতদের মাঝে নাগরিক শক্তিকে ছড়িয়ে দেওয়া।
ব্যক্তির চেয়ে দল বড় এবং দলের চেয়ে দেশ বড় - এটি প্রতিষ্ঠিত হবে। আমাদের ক্ষেত্রে কোন নেতার চেয়ে “নাগরিক শক্তি” বড় এবং “নাগরিক শক্তি”র চেয়ে বাংলাদেশ বড়।
দলের প্রতিটি পর্যায়ে ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। দলে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা প্রত্যেকের জনগণের কাছে জবাবদিহিতা থাকবে।
সবার কাজ কেন্দ্রিয়ভাবে সমন্বয় করা হবে - নেটওয়ার্ক ম্যাপ করা (আমাদের নেটওয়ার্কে কারা আছেন, কিভাবে বাড়ানো যায়), দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া। [1]
নাগরিক শক্তি হবে জনগণের দল। আমরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেব। তৃনমূল পর্যায় থেকে নেতৃত্ব গড়ে উঠবে এবং কাউকে নেতা হতে হলে জনগণের কাছে মান্ডেট নিয়ে, জনগণের মন জয় করে নেতা হয়ে উঠতে হবে - নেতারা হবেন আক্ষরিক অর্থেই জনগণের প্রতিনিধি।
নাগরিক শক্তির নেতা কর্মীদের মাঝে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন, স্নেহের বন্ধন, ভালবাসা এবং স্রদ্ধার বন্ধন থাকবে। নাগরিক শক্তি হবে একটা কমিউনিটির মত।
জনগণের আশা আকাঙ্খা সমস্যা প্রত্যাশা লিপিবদ্ধ করতে হবে। আমরা এ লক্ষ্যে নিজস্ব ডেটাবেইস গড়ে তুলব। ডেটাবেইসে বাংলাদেশ বিষয়ক সব তথ্য, জনগণের আশা আকাঙ্খা সমস্যা মতামত, বিভিন্ন সার্ভেই রেসাল্ট, আমাদের বিভিন্ন নেটওয়ার্ক, প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় দলীয় অবস্থান, প্রার্থীর অবস্থান ইত্যাদি থাকবে। এসব ডেটা এর উপর ডেটা অ্যানালাইসিস, স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যানালাইসিস হবে, সার্চ করার বাবস্থা থাকবে।
নাগরিক শক্তি জনগণের অন্তর্নিহিত শক্তিতে বিশ্বাসী দল। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মানুষের মাঝে যে বিশাল অন্তর্নিহিত শক্তি লুকিয়ে আছে নাগরিক শক্তি তাকে জাগ্রত করবে।
ন্যাশনাল কাউন্সিল - National Council
রাজনৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত বা সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত বেক্তিরা, দেশের নাগরিক সমাজের সদস্যরা যারা দেশের জন্য, জনগণের জন্য, দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে কাজ করবেন, তারা Member of National Council এবং Associate of National Council হিসেবে যুক্ত হবেন।
ন্যাশনাল কাউন্সিলের Members এবং Associates এর দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা নিজ নিজ জেলা সংগঠনের দায়িত্বও পালন করবেন।
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিল - Advisory Council
সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সম্মানিত বেক্তিরা, দেশের নাগরিক সমাজের সদস্যরা যারা দেশ গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রাখতে ইচ্ছুক এবং দলকে সঠিক পরামর্শ দিয়ে দলের পাশে থাকতে চান, তারা Advisory Council এ Adviser হিসেবে যুক্ত হবেন।
National Council এর Members, Associates এবং Advisory Council এর Advisers রা প্রত্যেকে নিজ নিজ দক্ষতা অনুযায়ী, নিজের পছন্দ অনুসারে কাজের ক্ষেত্র বেছে নেবেন। এতে কাজের ফোকাস থাকবে, কর্মপরিকল্পনা থাকবে। দল এ ব্যাপারে সর্বাত্মক সহায়তা করবে।
নাগরিক শক্তির গ্র্যান্ড ভিশনঃ সারা দেশের ১৬ কোটি বাংলাদেশীকে ঐক্যবদ্ধ করা।
ন্যাশনাল কাউন্সিল - National Council
রাজনৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত বা সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত বেক্তিরা, দেশের নাগরিক সমাজের সদস্যরা যারা দেশের জন্য, জনগণের জন্য, দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে কাজ করবেন, তারা Member of National Council এবং Associate of National Council হিসেবে যুক্ত হবেন।
ন্যাশনাল কাউন্সিলের Members এবং Associates এর দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা নিজ নিজ জেলা সংগঠনের দায়িত্বও পালন করবেন।
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিল - Advisory Council
সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সম্মানিত বেক্তিরা, দেশের নাগরিক সমাজের সদস্যরা যারা দেশ গঠনে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রাখতে ইচ্ছুক এবং দলকে সঠিক পরামর্শ দিয়ে দলের পাশে থাকতে চান, তারা Advisory Council এ Adviser হিসেবে যুক্ত হবেন।
National Council এর Members, Associates এবং Advisory Council এর Advisers রা প্রত্যেকে নিজ নিজ দক্ষতা অনুযায়ী, নিজের পছন্দ অনুসারে কাজের ক্ষেত্র বেছে নেবেন। এতে কাজের ফোকাস থাকবে, কর্মপরিকল্পনা থাকবে। দল এ ব্যাপারে সর্বাত্মক সহায়তা করবে।
জনকল্যাণের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নাগরিক শক্তি
নাগরিক শক্তি জনকল্যাণের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।
নাগরিক শক্তি দেশের তরুণদের জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গড়ে দেবে। এ লক্ষ্যে নাগরিক শক্তি দেশের নাগরিক সমাজ ও ব্যবসায়ী সমাজ এবং তরুণদের মাঝে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে।
নাগরিক শক্তির সাথে যুক্ত যে কেউ এক একটা জনকল্যাণমূলক উদ্যোগ লক্ষ্য হিসেবে নিয়ে কেন্দ্রকে জানাতে পারেন। দেশের জন্য কল্যাণকর মনে হলে কেন্দ্র থেকে সব ধরণের সহায়তা করা হবে। নাগরিক শক্তির নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে দেশের প্রতিটা অঞ্চলে পৌঁছা যাবে।
কেউ লক্ষ্য হিসেবে নেবেন দেশের প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে কোন একটা প্রকল্প - হতে পারে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে ঢেলে সাজানো। কেউ একটি এলাকার নারী অধিকার নিয়ে কাজ করবেন। কেউ যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টি করবেন - সারা দেশের মানুষ তার সাথে যোগ দেবেন। সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার জন্য জনগণকে সংগঠিত করবেন কেউ। কেউ তরুণ উদ্যোক্তাদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে নাগরিক শক্তির সহায়তায় সমাধানে কাজ করবেন। শিল্প বিকাশের পথে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানে নাগরিক শক্তির পুরো নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন কোন শিল্প ব্যবসায়ী।
পুরো লক্ষ্যটাকে নাগরিক শক্তির পক্ষ থেকে কয়েক ভাগে ভাগ করে বাস্তবায়ন করা হবে। অগ্রগতি নির্দিষ্ট সময় অন্তর পর্যালোচনা করা হবে। সমস্যা, বাঁধাগুলো চিহ্নিত করা হবে এবং সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তরুণ নেতৃত্ব
তরুণরাই নাগরিক শক্তির প্রাণ।
এভাবে জেলা, উপজেলা, সিটি কর্পোরেশান, গ্রাম পর্যায়ের আহ্বায়ক কমিটি।
আহ্বায়ক মনোনয়ন
তরুণদের এবং যুব সমাজকে সংগঠিত করার অভিজ্ঞতা আছে, করছেন; দেশের কল্যাণে কাজ করছেন, আরও করতে ইচ্ছুক - ১ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতায় এবং কর্মক্ষেত্রে দেশের তরুণদের রোল মডেল - ১০ জন
দেশের তরুণদের সংগঠনের অংশ হিসেবে তরুণদের সংগঠিত করেছেন, নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চান - কয়েকজন
আমরা শিক্ষাঙ্গনে
ছাত্রছাত্রীরা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে, দেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে এবং সবকিছুর উপরে নিজেদের যোগ্য সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে দল বেঁধে কাজ করবে।
সম্মানিত আলেম, দেশের আলেম ওলামাদের সংগঠিত করেছেন - ৬ জন
সম্মানিত সিনিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক মুক্তিযোদ্ধা শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার আইনজীবীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক আইনজীবী শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার চিকিৎসকদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক চিকিৎসক শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার প্রকৌশলীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক প্রকৌশলী শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার শিল্প ব্যবসায়িদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ি শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার সাংবাদিকদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক সাংবাদিক শক্তি সংগঠন।
আহ্বায়ক মনোনয়ন
জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেব কো-জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেবদের পরামর্শের ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট এবং এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট সাহেবের অনুমোদন সাপেক্ষে মনোনয়ন দেবেন।
নাগরিক শক্তি জনকল্যাণের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।
নাগরিক শক্তি দেশের তরুণদের জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গড়ে দেবে। এ লক্ষ্যে নাগরিক শক্তি দেশের নাগরিক সমাজ ও ব্যবসায়ী সমাজ এবং তরুণদের মাঝে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে।
নাগরিক শক্তির সাথে যুক্ত যে কেউ এক একটা জনকল্যাণমূলক উদ্যোগ লক্ষ্য হিসেবে নিয়ে কেন্দ্রকে জানাতে পারেন। দেশের জন্য কল্যাণকর মনে হলে কেন্দ্র থেকে সব ধরণের সহায়তা করা হবে। নাগরিক শক্তির নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে দেশের প্রতিটা অঞ্চলে পৌঁছা যাবে।
কেউ লক্ষ্য হিসেবে নেবেন দেশের প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে কোন একটা প্রকল্প - হতে পারে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে ঢেলে সাজানো। কেউ একটি এলাকার নারী অধিকার নিয়ে কাজ করবেন। কেউ যৌতুক প্রথার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টি করবেন - সারা দেশের মানুষ তার সাথে যোগ দেবেন। সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তার জন্য জনগণকে সংগঠিত করবেন কেউ। কেউ তরুণ উদ্যোক্তাদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে নাগরিক শক্তির সহায়তায় সমাধানে কাজ করবেন। শিল্প বিকাশের পথে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানে নাগরিক শক্তির পুরো নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন কোন শিল্প ব্যবসায়ী।
পুরো লক্ষ্যটাকে নাগরিক শক্তির পক্ষ থেকে কয়েক ভাগে ভাগ করে বাস্তবায়ন করা হবে। অগ্রগতি নির্দিষ্ট সময় অন্তর পর্যালোচনা করা হবে। সমস্যা, বাঁধাগুলো চিহ্নিত করা হবে এবং সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
তরুণ নেতৃত্ব
তরুণরাই নাগরিক শক্তির প্রাণ।
তরুণ প্রজন্মকে ভবিষ্যৎ নির্বাচনগুলোকে সামনে রেখে জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে জনকল্যাণমূলক রাজনীতি করার লক্ষ্যে গড়ে তোলা হবে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সৎ, জনপ্রিয়, মেধাবী, যোগ্য কয়েকজন তরুণ-তরুণীকে আগামী সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
দলে তরুণদের উপযুক্ত দায়িত্ব দেওয়া হবে। জনকল্যাণমূলক উদ্যোগে সম্পৃক্তকরণের পাশাপাশি পাবলিক রিলেশান্সঃ সোশ্যাল মিডিয়া, যোগাযোগ প্রযুক্তি মাধ্যম (বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মূলত সেলফোন প্রযুক্তি), প্রিন্ট মিডিয়া, টিভি মিডিয়া; সারভেয়িং; বিভিন্ন কর্মসূচী ইত্যাদি।
তরুণরা সকল অন্যায় অবিচার দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সারা দেশের মানুষের চাওয়া পাওয়া তুলে ধরবেন।
আমরা চাই তরুণ তরুণীরা নতুন নতুন আইডিয়া, সৃজনশীল কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে আসুক।
স্বচ্ছতা - ট্রান্সপারেন্সি
দলের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা থাকবে। দলের আয় বায়ের হিসাব (ফান্ড রেইজিং এর হিসাবসহ) নির্দিষ্ট সময় অন্তর জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
ট্রেসারার হিসেবে একজন গ্রহণযোগ্য বেক্তিকে দায়িত্ব দেওয়া হবে এবং তিনি দলের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবেন।
পার্টি উইংগস - দলীয় অঙ্গসংগঠন
এসব পার্টি উইংগস এর শীর্ষপদধারীরা সেক্রেটারিয়েটের মাধ্যমে দলের সাথে যুক্ত হবেন
নাগরিক শক্তির এলাকাভিত্তিক সংগঠকদের দায়িত্ব নির্ধারণ করে দিতে হবে।
দলে তরুণদের উপযুক্ত দায়িত্ব দেওয়া হবে। জনকল্যাণমূলক উদ্যোগে সম্পৃক্তকরণের পাশাপাশি পাবলিক রিলেশান্সঃ সোশ্যাল মিডিয়া, যোগাযোগ প্রযুক্তি মাধ্যম (বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মূলত সেলফোন প্রযুক্তি), প্রিন্ট মিডিয়া, টিভি মিডিয়া; সারভেয়িং; বিভিন্ন কর্মসূচী ইত্যাদি।
তরুণরা সকল অন্যায় অবিচার দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সারা দেশের মানুষের চাওয়া পাওয়া তুলে ধরবেন।
আমরা চাই তরুণ তরুণীরা নতুন নতুন আইডিয়া, সৃজনশীল কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে আসুক।
স্বচ্ছতা - ট্রান্সপারেন্সি
দলের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা থাকবে। দলের আয় বায়ের হিসাব (ফান্ড রেইজিং এর হিসাবসহ) নির্দিষ্ট সময় অন্তর জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
ট্রেসারার হিসেবে একজন গ্রহণযোগ্য বেক্তিকে দায়িত্ব দেওয়া হবে এবং তিনি দলের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবেন।
পার্টি উইংগস - দলীয় অঙ্গসংগঠন
এসব পার্টি উইংগস এর শীর্ষপদধারীরা সেক্রেটারিয়েটের মাধ্যমে দলের সাথে যুক্ত হবেন
- নাগরিক তরুণ শক্তি
- নাগরিক নারী শক্তি
- নাগরিক কৃষক শক্তি
- নাগরিক শ্রমিক শক্তি
- নাগরিক ছাত্র শক্তি
- নাগরিক ওলামা শক্তি
- নাগরিক পাহাড়ি শক্তি
- নাগরিক হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য শক্তি
- নাগরিক গণজাগরণ মঞ্চ
- নাগরিক উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারি শক্তি
- নাগরিক প্রবাসী কর্মী শক্তি
উৎসাহী এবং যোগ্য হলে একই ব্যক্তি একাধিক পার্টি উইংগস এর সদস্য হতে পারেন। সবার মাঝে যত বেশি ইন্টারেকশান হবে তত ভাল।
এসব পার্টি উইংগস এর শীর্ষপদধারীরা ন্যাশনাল কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের সাথে যুক্ত হবেন
- নাগরিক মুক্তিযোদ্ধা শক্তি
- নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ি শক্তি
- নাগরিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ি শক্তি
- নাগরিক আইনজীবী শক্তি
- নাগরিক চিকিৎসক শক্তি
- নাগরিক প্রকৌশলী শক্তি
- নাগরিক সাংবাদিক শক্তি
সারা দেশের আইনজীবীদের সংগঠিত করার কাজ শুরু করতে হবে। একইভাবে সারা দেশের চিকিৎসকদের, প্রকৌশলীদের, ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়িদের, উদ্যোক্তাদের মাঝে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলে সংগঠিত করতে হবে।
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের সাথে যুক্ত হবেনঃ:
- নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম
- নাগরিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা ফোরাম
- নাগরিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ফোরাম
- নাগরিক সামাজিক ব্যবসা ফোরাম
- নাগরিক কৃষি ফোরাম
- নাগরিক নগর পরিকল্পনা ফোরাম
- নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম
- নাগরিক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ফোরাম
- নাগরিক নারী অধিকার রক্ষা ফোরাম
- নাগরিক ফরেইন পলিসি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক ফোরাম
- নাগরিক শিল্প, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফোরাম
সর্বজন সম্মানিত ব্যক্তিদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে পার্টি উইংগসগুলো সংগঠিত করার কাজ শুরু করতে হবে।
নাগরিক শক্তির এলাকাভিত্তিক সংগঠকদের দায়িত্ব নির্ধারণ করে দিতে হবে।
যেমন -
জেলা পর্যায়ে
জেলা পর্যায়ে
- নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি আহ্বায়ক কমিটি
- কক্সবাজার জেলা নাগরিক শক্তি আহ্বায়ক কমিটি
- টাঙ্গাইল জেলা নাগরিক শক্তি আহ্বায়ক কমিটি
- মুন্সিগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি আহ্বায়ক কমিটি
সিটি কর্পোরেশান পর্যায়ে
- ঢাকা সিটি কর্পোরেশান নাগরিক শক্তি আহ্বায়ক কমিটি
- চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশান নাগরিক শক্তি আহ্বায়ক কমিটি
এভাবে জেলা, উপজেলা, সিটি কর্পোরেশান, গ্রাম পর্যায়ের আহ্বায়ক কমিটি।
আহ্বায়ক মনোনয়ন
- নাগরিক তরুণ শক্তি
তরুণদের এবং যুব সমাজকে সংগঠিত করার অভিজ্ঞতা আছে, করছেন; দেশের কল্যাণে কাজ করছেন, আরও করতে ইচ্ছুক - ১ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতায় এবং কর্মক্ষেত্রে দেশের তরুণদের রোল মডেল - ১০ জন
দেশের তরুণদের সংগঠনের অংশ হিসেবে তরুণদের সংগঠিত করেছেন, নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চান - কয়েকজন
- নাগরিক ছাত্র শক্তি
আমরা শিক্ষাঙ্গনে
- জ্ঞান চর্চা
- জ্ঞানের আদান প্রদান
- ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য নিজেকে তৈরি করা
- সুস্থ রাজনীতির চর্চা, শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন সমস্যা নিজেরা সমাধান করা
- উদ্ভাবনী উদ্যোগ
ছাত্রছাত্রীরা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে, দেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে এবং সবকিছুর উপরে নিজেদের যোগ্য সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে দল বেঁধে কাজ করবে।
- নাগরিক ওলামা শক্তি
সম্মানিত আলেম, দেশের আলেম ওলামাদের সংগঠিত করেছেন - ৬ জন
- নাগরিক গণজাগরণ মঞ্চ
- নাগরিক উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারি শক্তি
সম্মানিত সিনিয়ার মুক্তিযোদ্ধাদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক মুক্তিযোদ্ধা শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার আইনজীবীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক আইনজীবী শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার চিকিৎসকদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক চিকিৎসক শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার প্রকৌশলীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক প্রকৌশলী শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার শিল্প ব্যবসায়িদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ি শক্তি সংগঠন।
সম্মানিত সিনিয়ার সাংবাদিকদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নাগরিক সাংবাদিক শক্তি সংগঠন।
আহ্বায়ক মনোনয়ন
জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেব কো-জেনেরাল সেক্রেটারি সাহেবদের পরামর্শের ভিত্তিতে প্রেসিডেন্ট এবং এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট সাহেবের অনুমোদন সাপেক্ষে মনোনয়ন দেবেন।
দলীয় কর্মসূচী
জরুরি বিষয় বাদে দলীয় রাজনৈতিক কর্মসূচী ছুটির দিনগুলোতে দেওয়া হবে। এতে অর্থনীতির উপর, জনগণের উপর ক্ষতিকর প্রভাবও পড়বে না, জনসমাগমও বেশি হবে। নাগরিক শক্তি সব দলকে একই পথ অনুসরণ করতে আহ্বান জানাবে।
রেফরেন্স
[1] আদর্শ রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী পরিকল্পনা – ২
[2] আদর্শ রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী পরিকল্পনা - ১
No comments:
Post a Comment