নাগরিক শক্তির আত্নপ্রকাশঃ ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৩।
প্রতিবছর বিজয় দিবসের দিনে আমরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করব।
১৪ ডিসেম্বর, ২০১৩ - বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, বাবসায়ি সমাজ কে নিয়ে নাগরিক ঐক্যের আলোচনা-সভা। বুদ্ধিজীবীরা, নাগরিক সমাজের সদস্যরা, বাবসায়িরা দেশ গঠনে নিজেদের মতামত, দিক নির্দেশনা তুলে ধরবেন।
প্রতিবছর বিজয় দিবসের দিনে আমরা প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করব।
- মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশ নিয়ে তাদের স্বপ্নের কথা তুলে ধরবেন।
- বিভিন্ন শ্রেণী পেশা (অন্যান্যদের মধ্যে একজন কৃষক, একজন গার্মেন্টস কর্মী, একজন রিকশা চালক থাকবেন) বিভিন্ন জাতি (পাহাড়ি) ধর্মের মানুষ তাদের প্রত্যাশা, আশা আকাঙ্খার কথা তুলে ধরবেন। (নাগরিক শক্তি জনগণের দল।)
- একজন তরুণ ব্লগার একজন মাদ্রাসা ছাত্রকে ব্লগ লেখা শিখিয়ে দেবেন এবং মাদ্রাসা ছাত্র ইসলাম কিভাবে আমাদের পথ প্রদর্শক হতে পারে তা নিয়ে একটি ব্লগ পাবলিশ করবেন। আমাদের চিন্তা ভাবনা, মূল্যবোধ, ধ্যান - ধারণায় পার্থক্য থাকতে পারে - কিন্তু একসাথে বসে আলোচনা করলে আমাদের মাঝের দূরত্বটুকু দূর হয়ে যায়।
- বাংলাদেশের মানুষ পরিকল্পনাবিহীন অপরাজনীতি দেখে অভ্যস্ত। জনগণ জানে না সুপরিকল্পিত সুশাসন দেশকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ সঠিকভাবে পরিচালিত হলে স্বপ্নের বাংলাদেশ কেমন হবে তার এবং সেই স্বপ্নের বাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের জীবনের একটা চিত্র জনগণের সামনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে তুলে ধরে জনগণকে সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্নে উজ্জীবিত করা হবে। দৃঢ়তার সাথে জনগণকে জানানো হবে স্বপ্নের বাংলাদেশের লক্ষ্যে পরিবর্তন এবারই আসছে।
- জাতি ধর্ম বর্ণ শ্রেণী পেশা নির্বিশেষে কারও উপর যাতে কখনও অন্যায় না হয়, জনগণকে এলাকায় এলাকায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে তা নিশ্চিত করতে আহ্বান জানান হবে এবং দলটি এক্ষেত্রে জনগণের পাশে থাকবে।
- নাগরিক শক্তি জনগণের দল। জনগণ সব ধরণের মাধ্যম (ওয়েব, সেল ফোন, ইমেইল ইত্যাদি) ব্যবহার করে যাতে দলটির কাছে প্রত্যাশা, মতামত, আশা আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরতে পারে সে লক্ষ্যে বাবস্থা।
- কয়েকটি দল বিলুপ্ত ঘোষণা করে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে সকলে মিলে নাগরিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে - ট্রাঞ্জিশানটা স্মুথ হবে - সবাইকে নাগরিক শক্তির অংশ করে নেওয়া। প্রত্যেক দলের দলীয় প্রধান ঘোষণা দেবেন।
- ওয়েবে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারিত হবে।
- স্থানীয় পর্যায়ে আয়োজন থাকবে।
- মেম্বারশিপ ফর্ম (সেল ফোন, ওয়েব, কাগজ - সুনাগরিক হিসেবে দেশের জন্য কি ভূমিকা রাখতে চান, দলীয় সদস্য হিসেবে কোন কোন ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে চান - তা লিখবেন।)
- জনগণকে প্রতিটি কর্মকাণ্ডে যত বেশি সম্পৃক্ত করা যাবে - জনগণের সাথে দলটির তত বেশি আবেগের সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
- ফেইসবুক পেইজ
- ওয়েবসাইট (মডারেটেড ব্লগ থাকবে)
- ইউটিউব চ্যানেল (স্বপ্নের বাংলাদেশের ভিডিও, দেশ নিয়ে ভিডিও, দলীয় কর্মকাণ্ডের ভিডিও)
- বুকলেট
- ডিজিটাল মিডিয়া / সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, তারুণ্য। স্বপ্নের বংলাদেশের ভিডিও (দলের নাম, প্রতীক) -> লিংকঃ ফেইসবুক, ইউটিউব পেইজ, ওয়েব সাইট (সবাই পড়তে পারবে, কিন্তু সাইটে কমেন্ট করতে / মতামত দিতে ফেইসবুক লগইন। (তা নাহলে স্প্যাম, উদ্দেশ্য প্রণোদিত কমেন্ট - অ্যাডমিন মডারেশান এর পর পাবলিশ) সাইট ব্লগে নিজেদের চিন্তা ভাবনা, প্রত্যাশা প্রকাশ করার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।)। দলটা আমাদের সবার। সবার মতামতের ভিত্তিতেই পরিচালিত হবে দল এবং দেশ। স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে উঠবে তারুণ্যের শক্তিতে। তরুণদের জন্য প্ল্যাটফর্ম গড়ে দেওয়া হবে যাতে তারা বিভিন্ন কল্যাণমুখী, উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিতে পারে। লেখাগুলো ভাগ করে ইমেইজ হিসেবে শেয়ার দেওয়া হবে (দলের নাম, প্রতীক থাকবে ইমেইজে) - সবাই পড়বে, লাইক - শেয়ার দিবে এবং এভাবে ছড়িয়ে পড়বে। গ্রামে সবাই ফোন ব্যবহার করে এক্সেস করবে। কাজেই মোবাইল অপ্টিমাইজড ডিজাইন। (ডিজিটাল মিডিয়া সিকিউরিটি)
- তরুণ তরুণীরা সবচেয়ে বেশি উৎসাহ নিয়ে কাজ করবে। টীম গড়ে তুলতে হবে। সবাই একসাথে বসে মিটিং এর পাশাপাশি ভার্চুয়ালি একসাথে কাজ করতে পারে, সাজেশান দিতে পারে, যোগাযোগ দিতে পারে সে লক্ষ্যে বাবস্থা - “ক্লোজড গ্রুপ”। তরুণ তরুণীদের মাঝ থেকেই ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে।
১৪ ডিসেম্বর, ২০১৩ - বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, বাবসায়ি সমাজ কে নিয়ে নাগরিক ঐক্যের আলোচনা-সভা। বুদ্ধিজীবীরা, নাগরিক সমাজের সদস্যরা, বাবসায়িরা দেশ গঠনে নিজেদের মতামত, দিক নির্দেশনা তুলে ধরবেন।
No comments:
Post a Comment