সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছে নাগরিক শক্তির ঘোষণার জন্য।
নাগরিক শক্তির শক্তিঃ
আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী তিনটি নেটওয়ার্ক আছে - তিনটি নেটওয়ার্কের প্রতিটির আওতায় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন।
আরও দুটি ডেমগ্রাফিক আছে - প্রত্যেকটি কয়েক মিলিয়ন মানুষের।
এরা সবাই যখন পরিবার, পরিচিতদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়বে!
সাথে যোগ দেবেন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা।
আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্বের পাশে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো!
সবার উপরে আমাদের ভিশন এবং জনগণের পাশে থেকে জনগণের জন্য উন্নয়নের রাজনীতি করার অভিপ্রায়। আর মেধা - নেটওয়ার্ক এবং উন্নত ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি।
মানুষ সমাজসেবকদের ভোট দেবেন নাকি সন্ত্রাসীদের গডফাদার, দুর্নীতিবাজদের ভোট দেবেন?
সন্ত্রাসীদের গডফাদাররা, দুর্নীতিবাজরা কালো টাকা, পেশি শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে (নির্বাচনী আচরণবিধি সঠিকভাবে প্রয়োগ হলে) তাদের কে ভোট দেবে? অভিজ্ঞতা থেকে জানি, এসব নির্যাতনকারী, খুনি সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের বিরুদ্ধে মানুষের চরম ক্ষোভ - কাউকে পেলে ছাড়বেন না - প্রাণের ভয়ে চুপ করে থাকেন।
গণজোয়ার উঠবে!
কয়েকমাস আগের সার্ভেই তে AL - ৩৪% এবং BNP - ৪৮%।
শেয়ার বাজার ধ্বস, গ্রামীণ ব্যাংকে অন্যায় হস্তক্ষেপ, দুর্নীতি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, আস্তিক-নাস্তিক প্রচার - এসব কারণে AL এর এই দশা। এই কয়েক মাসে সমর্থন আরও বেশ খানিকটা কমেছে বলেই ধারণা।
BNP কি মহান কিছু করেছে? আমরা উত্তরটা জানি। AL এর দুঃশাসনে অতিষ্ঠ জনগণ পরিবর্তন চায়। আস্তিক - নাস্তিক প্রচারও পক্ষে গেছে, যদিও ২০০১-২০০৬ তে আমরা এদেরকে দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত দেখেছিলাম।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে নির্বিচারে মানুষ খুন, অবরোধ-হরতালের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস জনগণ ভালভাবে নেইনি।
BNP র কোন কালেই কোন আদর্শ ছিল না। ভোটের আগে ইসলামী চেতনার একটা মুখোশ ধারণ করে ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে সেই চেতনা জলাঞ্জলি দিয়েছে। ইসলামী চেতনার মুখোশ নিয়ে সুযোগ পেলে জামায়াত ইসলামীর নেতৃত্বে সংখ্যালঘুদের উপর ঝাপিয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর অসাম্প্রদায়িকতার আদর্শ যা ছিল এবার তা ভূলুণ্ঠিত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে স্বৈরাচারী চেতনাকে তারা গ্রহণ করেছে। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে তারা শুধু বার্থ হয়নি, বরং ভূমিদস্যুতাকে লক্ষ্য হিসেবে নিয়ে সর্বদলীয় সাম্প্রদায়িক হামলা চালিয়েছে।
অনেক অনেক বছর ধরে বাংলাদেশের জনগণ একটা পরিবর্তন চাচ্ছে। পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাটা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি।
- মুক্তিযোদ্ধা সমাজ
- নাগরিক সমাজ
- ব্যবসায়ি সমাজ
- তরুণ প্রজন্ম
- গ্রামীণ নারী
- মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট, আলেমসমাজ
- রাজনৈতিক দল, নেতাকর্মীরা
- ঘোষণা দেওয়ার পর আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্ব
আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী তিনটি নেটওয়ার্ক আছে - তিনটি নেটওয়ার্কের প্রতিটির আওতায় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন।
আরও দুটি ডেমগ্রাফিক আছে - প্রত্যেকটি কয়েক মিলিয়ন মানুষের।
এরা সবাই যখন পরিবার, পরিচিতদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়বে!
সাথে যোগ দেবেন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা।
আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্বের পাশে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো!
সবার উপরে আমাদের ভিশন এবং জনগণের পাশে থেকে জনগণের জন্য উন্নয়নের রাজনীতি করার অভিপ্রায়। আর মেধা - নেটওয়ার্ক এবং উন্নত ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি।
মানুষ সমাজসেবকদের ভোট দেবেন নাকি সন্ত্রাসীদের গডফাদার, দুর্নীতিবাজদের ভোট দেবেন?
সন্ত্রাসীদের গডফাদাররা, দুর্নীতিবাজরা কালো টাকা, পেশি শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে (নির্বাচনী আচরণবিধি সঠিকভাবে প্রয়োগ হলে) তাদের কে ভোট দেবে? অভিজ্ঞতা থেকে জানি, এসব নির্যাতনকারী, খুনি সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের বিরুদ্ধে মানুষের চরম ক্ষোভ - কাউকে পেলে ছাড়বেন না - প্রাণের ভয়ে চুপ করে থাকেন।
গণজোয়ার উঠবে!
কয়েকমাস আগের সার্ভেই তে AL - ৩৪% এবং BNP - ৪৮%।
শেয়ার বাজার ধ্বস, গ্রামীণ ব্যাংকে অন্যায় হস্তক্ষেপ, দুর্নীতি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, আস্তিক-নাস্তিক প্রচার - এসব কারণে AL এর এই দশা। এই কয়েক মাসে সমর্থন আরও বেশ খানিকটা কমেছে বলেই ধারণা।
BNP কি মহান কিছু করেছে? আমরা উত্তরটা জানি। AL এর দুঃশাসনে অতিষ্ঠ জনগণ পরিবর্তন চায়। আস্তিক - নাস্তিক প্রচারও পক্ষে গেছে, যদিও ২০০১-২০০৬ তে আমরা এদেরকে দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত দেখেছিলাম।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে নির্বিচারে মানুষ খুন, অবরোধ-হরতালের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস জনগণ ভালভাবে নেইনি।
BNP র কোন কালেই কোন আদর্শ ছিল না। ভোটের আগে ইসলামী চেতনার একটা মুখোশ ধারণ করে ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে সেই চেতনা জলাঞ্জলি দিয়েছে। ইসলামী চেতনার মুখোশ নিয়ে সুযোগ পেলে জামায়াত ইসলামীর নেতৃত্বে সংখ্যালঘুদের উপর ঝাপিয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর অসাম্প্রদায়িকতার আদর্শ যা ছিল এবার তা ভূলুণ্ঠিত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে স্বৈরাচারী চেতনাকে তারা গ্রহণ করেছে। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে তারা শুধু বার্থ হয়নি, বরং ভূমিদস্যুতাকে লক্ষ্য হিসেবে নিয়ে সর্বদলীয় সাম্প্রদায়িক হামলা চালিয়েছে।
অনেক অনেক বছর ধরে বাংলাদেশের জনগণ একটা পরিবর্তন চাচ্ছে। পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাটা এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি।
No comments:
Post a Comment