ইচ্ছা পূরণের একটা সত্যি সত্যি গল্প শোনাই। আজকে দুপুরে নামাজ পরে প্রথম আলোর মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী নিয়ে বিশেষ সংখ্যাটা খুঁজছিলাম। পেলাম না। একটু পর ঠিক করলাম Barack Obama র Change we can believe in অথবা Dreams from my father বই দুইটার একটা কিনতে কেয়ারিতে যাব। কেয়ারির সামনে গিয়ে আবিষ্কার করলাম আজকে বিজয় দিবস। কাজেই শুধু কেয়ারি না, সব বই এর দোকানই বন্ধ। যাই হোক, আজকে যেহেতু বিজয় দিবস - ভাবলাম, একটা পতাকা কিনে গাড়িতে ওড়াবো। দেখা গেল, পতাকাও কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না।
আর তারপরই শুরু হল ইচ্ছাপূরণ।
১। লালদীঘিতে দেখলাম আজকে স্বাধীনতার বইমেলা হচ্ছে। তবে সব বাংলা বই। কাজেই যে বই খুঁজছিলাম তা পাওয়া যাবে না। যাই হোক, বই দেখার ইচ্ছাটা তো পূরন হল!
২। খালামনির বাসা থেকে ফেরার পর দেখা গেল, আমি ওয়ালেট, চাবি ফেলে এসেছি। কাজেই একটা রিকশা নিলাম। রিকশায় দেখলাম বাংলাদেশের পতাকা উড়ছে – আমার আরও একটা ইচ্ছা পূরন হল!
৩। এরপর জেবু আপুর বাসায় ঢুকেই দেখি বিছানায় প্রথম আলো পরে আছে। মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিচারপতি হাবিবুর রাহমান আর ড. শাহদীন মালিকের লেখা পড়া হল। সেই সাথে পূরন হল আমার আরও একটা ইচ্ছা!
(১৬/১২/১২ তে লেখা)
আর তারপরই শুরু হল ইচ্ছাপূরণ।
১। লালদীঘিতে দেখলাম আজকে স্বাধীনতার বইমেলা হচ্ছে। তবে সব বাংলা বই। কাজেই যে বই খুঁজছিলাম তা পাওয়া যাবে না। যাই হোক, বই দেখার ইচ্ছাটা তো পূরন হল!
২। খালামনির বাসা থেকে ফেরার পর দেখা গেল, আমি ওয়ালেট, চাবি ফেলে এসেছি। কাজেই একটা রিকশা নিলাম। রিকশায় দেখলাম বাংলাদেশের পতাকা উড়ছে – আমার আরও একটা ইচ্ছা পূরন হল!
৩। এরপর জেবু আপুর বাসায় ঢুকেই দেখি বিছানায় প্রথম আলো পরে আছে। মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে বিচারপতি হাবিবুর রাহমান আর ড. শাহদীন মালিকের লেখা পড়া হল। সেই সাথে পূরন হল আমার আরও একটা ইচ্ছা!
(১৬/১২/১২ তে লেখা)
No comments:
Post a Comment