আমাদের দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য গার্মেন্টস মূলত চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই বাইরের দেশগুলোতে রপ্তানি হয়।
মনে রাখতে হবে, আমাদের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য কিন্তু দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
McKinsey ধারণা করছে, বাংলাদেশের আগামী ১০ বছরে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি দ্বিগুণ করার সুযোগ রয়েছে। আমরা মনে করি, আগামী ৫ বছর বা তারও আগে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি দ্বিগুণ হবে।
এই রপ্তানি কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করেই হবে।
রপ্তানির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে চট্টগ্রাম বন্দরের কনেটাইনার হান্ডলিং কাপাসিটি বাড়ানো এবং জাহাজ turnaround সময় কমিয়ে আনা। এই লক্ষ্যে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং Management চট্টগ্রাম বন্দরে introduce করা হবে।
বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে একটি জাহাজ turnaround হতে গড়ে আড়াই দিন সময় লাগে। তুলনামূলকভাবে, সিঙ্গাপুর বন্দরে সময় লাগে গড়ে ১২ ঘন্টা।
আমরা যদি চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ turnaround সময় কমিয়ে আনতে পারি তাহলে আমদানি - রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের আন্তর্জাতিক গুরুত্ব অনেক বেশি।
নেপাল আর ভুটানের পণ্য আমদানি রপ্তানির জন্য নিজস্ব কোন নদী বা সমুদ্র বন্দর নেই।
চট্টগ্রাম বন্দরের আধুনিকায়ন করলে নেপাল, ভুটান পণ্য আমদানি রপ্তানির জন্য চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করবে।
আবার ভারত তার উত্তরপূর্ব প্রদেশগুলোর সাথে পণ্য আদান প্রদান করতে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে চাইবে।
এখানে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হল - চট্টগ্রাম বন্দর একটি নদী বন্দর। কাজেই দীর্ঘ পণ্যবাহী জাহাজ (৬১৭ ফিট এর চেয়ে দীর্ঘ) চট্টগ্রাম বন্দরে প্রবেশ করতে পারে না।
তাই আমাদের রপ্তানি বাণিজ্য পণ্য প্রথমে সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা এবং মালয়েশিয়ার ৪টি বন্দরে পৌঁছানো হয় এবং সেসব বন্দর থেকে দীর্ঘ পণ্যবাহী জাহাজের মাধ্যমে বাইরের দেশগুলোতে যায়।
দীর্ঘ পণ্যবাহী জাহাজ প্রবেশের সুযোগ দিতে আমাদের একটি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করতে হবে।
সোনাদিয়ায় একটি গভীর সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলার পরিকল্পনা আছে।
এক্ষেত্রে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী মায়ানমারের নির্মাণাধীন Sittwe Port। ভারত নিজেদের সুবিধার্থে এই "গভীর সমুদ্র বন্দর" নির্মাণে মায়ানমারকে সহায়তা করছে।
আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত efficient গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করতে পারলে চায়না, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ সেই বন্দর ব্যবহার করবে। আর এর মাধ্যমে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে।
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী এক্সপারটাইসের উপর নির্ভরতার ট্রেন্ডটিতে পরিবর্তন আনা হবে।
আমাদের গভীর সমুদ্র বন্দর আমরা নিজেরা নির্মাণ করবো।
এই লক্ষ্যে আমি দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান গড়ে তুলবো।
এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ হল দ্রুত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল চালু। শুধুমাত্র সিধান্ত নিতে দেরি হওয়ায় নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল চালু আটকে রয়েছে।
মনে রাখতে হবে, আমাদের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য কিন্তু দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
McKinsey ধারণা করছে, বাংলাদেশের আগামী ১০ বছরে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি দ্বিগুণ করার সুযোগ রয়েছে। আমরা মনে করি, আগামী ৫ বছর বা তারও আগে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি দ্বিগুণ হবে।
এই রপ্তানি কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করেই হবে।
রপ্তানির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে চট্টগ্রাম বন্দরের কনেটাইনার হান্ডলিং কাপাসিটি বাড়ানো এবং জাহাজ turnaround সময় কমিয়ে আনা। এই লক্ষ্যে আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং Management চট্টগ্রাম বন্দরে introduce করা হবে।
বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে একটি জাহাজ turnaround হতে গড়ে আড়াই দিন সময় লাগে। তুলনামূলকভাবে, সিঙ্গাপুর বন্দরে সময় লাগে গড়ে ১২ ঘন্টা।
আমরা যদি চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ turnaround সময় কমিয়ে আনতে পারি তাহলে আমদানি - রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।
চট্টগ্রাম বন্দরের আন্তর্জাতিক গুরুত্ব অনেক বেশি।
নেপাল আর ভুটানের পণ্য আমদানি রপ্তানির জন্য নিজস্ব কোন নদী বা সমুদ্র বন্দর নেই।
চট্টগ্রাম বন্দরের আধুনিকায়ন করলে নেপাল, ভুটান পণ্য আমদানি রপ্তানির জন্য চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করবে।
আবার ভারত তার উত্তরপূর্ব প্রদেশগুলোর সাথে পণ্য আদান প্রদান করতে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করতে চাইবে।
এখানে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হল - চট্টগ্রাম বন্দর একটি নদী বন্দর। কাজেই দীর্ঘ পণ্যবাহী জাহাজ (৬১৭ ফিট এর চেয়ে দীর্ঘ) চট্টগ্রাম বন্দরে প্রবেশ করতে পারে না।
তাই আমাদের রপ্তানি বাণিজ্য পণ্য প্রথমে সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা এবং মালয়েশিয়ার ৪টি বন্দরে পৌঁছানো হয় এবং সেসব বন্দর থেকে দীর্ঘ পণ্যবাহী জাহাজের মাধ্যমে বাইরের দেশগুলোতে যায়।
দীর্ঘ পণ্যবাহী জাহাজ প্রবেশের সুযোগ দিতে আমাদের একটি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করতে হবে।
সোনাদিয়ায় একটি গভীর সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলার পরিকল্পনা আছে।
এক্ষেত্রে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী মায়ানমারের নির্মাণাধীন Sittwe Port। ভারত নিজেদের সুবিধার্থে এই "গভীর সমুদ্র বন্দর" নির্মাণে মায়ানমারকে সহায়তা করছে।
আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত efficient গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করতে পারলে চায়না, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ সেই বন্দর ব্যবহার করবে। আর এর মাধ্যমে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে।
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী এক্সপারটাইসের উপর নির্ভরতার ট্রেন্ডটিতে পরিবর্তন আনা হবে।
আমাদের গভীর সমুদ্র বন্দর আমরা নিজেরা নির্মাণ করবো।
এই লক্ষ্যে আমি দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান গড়ে তুলবো।
এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ হল দ্রুত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল চালু। শুধুমাত্র সিধান্ত নিতে দেরি হওয়ায় নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল চালু আটকে রয়েছে।
No comments:
Post a Comment