1."অবৈধ অস্ত্রমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি
বাংলাদেশের কোন নাগরিকের কাছে অবৈধ অস্ত্র - মেনে নেওয়া হবে না।
দেশের প্রত্যেকটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ করছেন।
খুলনায় অস্ত্র ও বোমাসহ আটক ২ (banglanews24.com)
2.অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্যে অগ্রগতি
লক্ষ্যমাত্রার বেশি কৃষি ঋণ বিতরণ (samakal.net)
ইলেকট্রনিক্স এবং কম্পিউটার পণ্য শিল্পের প্রসার
দেশে ইলেকট্রনিক্স এবং কম্পিউটার পণ্য শিল্পের প্রসারে বাজেটে এই শিল্পের কাঁচামাল (raw materials) আমদানির উপর শুল্ক কমাতে হবে।
মোবাইল ফোন সেট আমদানি করতে ১২% ট্যাক্স, কিন্তু দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি করতে ৫৮% ট্যাক্স দিতে হলে - তা কখনই দেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্প বিকাশে সহায়ক হতে পারে না।
3.বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে
দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তি (যেমন - রামপাল)
বা
দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব বিবেচনা না করে তড়িঘড়ি করে বড় চুক্তিতে যাওয়া (যেমন - নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন)
- না করে এখনই কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে।
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী Expertise এর উপর নির্ভরতা আমাদের কমাতে হবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান আমি গড়ে তুলবো।
কিছুদিন পর দেশে রিকশার চাকার ঘূর্ণনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। বন্যার পানি রূপান্তরিত হবে বিদ্যুতে। Renewable Energy Sector এ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের মডেল।
4.স্বাস্থ্যখাতে অগ্রগতি
আর্সেনিকযুক্ত টিউবওয়েল শনাক্ত করতে দেশজুড়ে কর্মপ্রক্রিয়া শুরু হবে।
পাশাপাশি, গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হবে - সানিটেশান সুবিধা এবং নিরাপদ পানি নিশ্চিত করা।
বাংলাদেশের কোন নাগরিকের কাছে অবৈধ অস্ত্র - মেনে নেওয়া হবে না।
দেশের প্রত্যেকটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ করছেন।
খুলনায় অস্ত্র ও বোমাসহ আটক ২ (banglanews24.com)
2.অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্যে অগ্রগতি
লক্ষ্যমাত্রার বেশি কৃষি ঋণ বিতরণ (samakal.net)
ইলেকট্রনিক্স এবং কম্পিউটার পণ্য শিল্পের প্রসার
দেশে ইলেকট্রনিক্স এবং কম্পিউটার পণ্য শিল্পের প্রসারে বাজেটে এই শিল্পের কাঁচামাল (raw materials) আমদানির উপর শুল্ক কমাতে হবে।
মোবাইল ফোন সেট আমদানি করতে ১২% ট্যাক্স, কিন্তু দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি করতে ৫৮% ট্যাক্স দিতে হলে - তা কখনই দেশে ইলেকট্রনিক্স শিল্প বিকাশে সহায়ক হতে পারে না।
3.বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে
দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তি (যেমন - রামপাল)
বা
দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব বিবেচনা না করে তড়িঘড়ি করে বড় চুক্তিতে যাওয়া (যেমন - নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন)
- না করে এখনই কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে।
- আমাদের existing power plantsগুলোর efficiency বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ শুরু করতে হবে।
- "বিদ্যুৎ চুরি"-র বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে।
- "সিস্টেম লস" - কমানোর লক্ষ্যে ব্যবস্থা নিতে হবে।
- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
- নির্মাণাধীন প্ল্যান্টগুলোর কাজ দ্রুত শেষ করতে হবে।
- গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর যন্ত্রপাতির সংস্কার করে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ৫০% এর বেশি বাড়ানো সম্ভব। এজন্য এক হিসেব মতে খরচ হবে আনুমানিক ৫০০০ কোটি টাকা - যা বিশ্বব্যাংক এবং এডিবি (ADB) দিতে প্রস্তুত।
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী Expertise এর উপর নির্ভরতা আমাদের কমাতে হবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান আমি গড়ে তুলবো।
কিছুদিন পর দেশে রিকশার চাকার ঘূর্ণনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। বন্যার পানি রূপান্তরিত হবে বিদ্যুতে। Renewable Energy Sector এ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের মডেল।
আর্সেনিকযুক্ত টিউবওয়েল শনাক্ত করতে দেশজুড়ে কর্মপ্রক্রিয়া শুরু হবে।
পাশাপাশি, গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হবে - সানিটেশান সুবিধা এবং নিরাপদ পানি নিশ্চিত করা।
No comments:
Post a Comment