1."মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি
সিলেটে ২৩৭ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার (banglanews24.com)
ধুনটে মাদকাসক্ত দুই যুবকের কারাদন্ড (banglanews24.com)
হিলি সীমান্তে ২ লাখ পিস ভারতীয় ট্যাবলেট উদ্ধার (banglanews24.com)
কুমিল্লায় ৩০ হাজার পিস নেশা জাতীয় ট্যাবলেট উদ্ধার (banglanews24.com)
রাজশাহীতে পাথেড্রিন ইনজেকশনসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক (banglanews24.com)
চাটমোহরে ১০ হাজার ইয়াবাসহ আটক ৩ (banglanews24.com)
নালিতাবাড়িতে ভারতীয় মদসহ ব্যবসায়ী আটক (banglanews24.com)
বাংলাদেশ মাদকমুক্ত হওয়ার পথে।
বাংলাদেশের নাগরিকদের দেশ নিয়ে গর্ব করার মত অর্জনের ভান্ডারে আরেকটা অর্জন কিছুদিন পর যোগ হবে।
বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর প্রথম অবৈধ মাদকমুক্ত দেশ।
2.রাবের অভিযানে ভুয়া চিকিৎসক ও সহযোগী আটক (banglanews24.com)
3.দেশবাসীর ঈদের ছুটিতে বাড়ি যেতে যেন টিকিট নিয়ে বিড়ম্বনার স্বীকার হতে না হয় সেই লক্ষ্যে
ঈদসহ ছুটির দিনগুলোর আগে রেলের টিকিটের কালোবাজারি ঠেকাতে সম্ভাব্য সবরকম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির অভিযোগে আটক ১০ (banglanews24.com)
4.খোন্দকার মোশাররফের জামিন স্থগিত (banglanews24.com)
5."অবৈধ অস্ত্রমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি
চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে একে-৪৭ উদ্ধার, আটক ২ (priyo.com)
বড়াইগ্রামে পিস্তলসহ যুবক আটক (banglanews24.com)
ফেনীতে অস্ত্রসহ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার (prothom-alo.com)
বাংলাদেশের কোন নাগরিকের কাছে অবৈধ অস্ত্র - মেনে নেওয়া হবে না।
দেশের প্রত্যেকটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ শুরু করেছেন।
6.অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত চট্টগ্রাম জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি
আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে।
বন্দর নগরী চট্টগ্রাম হবে একবিংশ শতাব্দীর সব সুযোগ সুবিধা সম্বলিত আধুনিক একটি নগর।
চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে একে-৪৭ উদ্ধার, আটক ২ (priyo.com)
7.ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক করলেন গভর্নর (samakal.net)
8.ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে সংস্কার:
দেশের পুরো ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমকে ঢেলে সাজানো হবে।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম (Financial System) বলতে কিছু শর্তের ভিত্তিতে এবং নিয়মকানুন মেনে অর্থ (Money) এক পক্ষ থেকে অপর পক্ষে হস্তান্তর করে এমন সব সিস্টেম।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমের মাঝে রয়েছে ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ (Micro-credit) প্রতিষ্ঠান, স্টক মার্কেট,
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্প, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ (ফরেইন রেমিটেন্স ম্যানেজমেন্ট), ইনস্যুরেন্স।
শেয়ার মার্কেটে সংস্কার:
এক শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালে ৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ কারসাজির মাধ্যমে সরানো হয়েছে।
শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালের scam এর পুরোটা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত।
প্রথমে সবাইকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে লাভের লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করা হয়। (ঠিক যেভাবে এমএলএম কোম্পানিগুলো লাভের লোভ দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।)
লক্ষ লক্ষ যুবক, বিভিন্ন পেশার মানুষ লাভের আশায় শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন। অনেকেই বিনিয়োগ করতে গ্রামে নিজেদের সহায় সম্পত্তি বিক্রি করেন।
তারপর কারসাজি করে লক্ষ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়।
প্রায় ৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেন।
৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী
এবং
৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ
দুটো অনেক বড় সংখ্যা।
আমরা বিদেশে পাচার করা কালো টাকা ফিরিয়ে আনবো।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংকিং সেক্টরে সংস্কার:
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।
দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো চরম অব্যবস্থাপনা এবং সীমাহীন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।
রাজনীতিবিদরা এবং রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহারকারীরা দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট-দুর্নীতি-ঋণ খেলাপি করেছেন।
দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে।
রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, দুর্নীতিবাজদের বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
- সোলায়মান খান সাত দিনের রিমান্ডে (samakal.net)
"১৪০ কোটি টাকা আত্নসাতের গুরুতর অভিযোগে মামলা হয়েছে।"
State-owned banks in Bangladesh: From cancer to pimple [The Economist, April 19th, 2004; Print edition]
বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রস্তাব:
সংকট উত্তরণে চাই দৃশ্যমান পদক্ষেপঃ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ; সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা জরুরীঃ খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদঃ ব্যাংকার; সাবেক ডেপুটি গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোকে প্রাইভেটাইজেশনের (privatization) প্রক্রিয়া শুরু করবে।
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান:
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করেছি। পুরোপুরি কার্যকর করতে পারলে ফরেইন রেমিটেন্স (Foreign Remittance) প্রায় দ্বিগুণ করা সম্ভব।
হুন্ডি ব্যবসায়ীরা মাদকসহ নানা অপকর্মে তাদের অর্থ ব্যবহার করেন।
হরতালের বিপক্ষে দৃঢ় অবস্থান:
দেশে আমরা কোন রাজনৈতিক দলকে জোর করে হরতাল পালন করতে দেবো না।
ফরেইন রেমিটেন্স এবং কালো টাকা - বিলিয়ন ডলার দেশে ফিরে আসবে।
ব্যবসার পথে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাগুলো দূর করবো।
দেশের ব্যাংকগুলোতে যদি বিলিয়ন ডলার থাকে আর ব্যবসা করার প্রক্রিয়া যদি সহজ হয়, তাহলে দেশে বাণিজ্য এবং শিল্পের একটা নবজাগরণ ঘটবে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে বাংলাদেশ শুধু "দুর্নীতিমুক্ত", "মাদকমুক্ত", "ফরমালিনমুক্ত" এবং "সন্ত্রাসমুক্ত"ই হবে না, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।
বাংলাদেশে হরতাল - জ্বালাও - পোড়াও এর সংস্কৃতি বন্ধ হয়েছে।
একদিনের হরতালে দেশে ২ হাজার কোটি টাকার উপর ক্ষতি হয়।
এভাবে হিসেব করলে ২-৩দিনের হরতালে দেশের জিডিপি থেকে ১ বিলিয়ন ডলার হারিয়ে যায়।
হরতাল সংস্কৃতি বন্ধের ফলে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপিতে ঊর্ধ্বগতি আমরা দেখবো।
২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১০% ছাড়িয়ে যাবে।
সহজভাবে বলতে গেলে ব্যাপারটা হল, আগের ১ বছরে দেশে মোট যে পরিমাণ পণ্য ও সেবা উৎপাদিত হয়েছে, আগামী ১ বছরে তার চেয়ে ১০% এর বেশি পণ্য ও সেবা উৎপাদন।
ধরি, বাংলাদেশের বর্তমান জিডিপি আনুমানিক ১৫০ বিলিয়ন ডলার। তাহলে, ১০% প্রবৃদ্ধির জন্য ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপি ১৬৫ বিলিয়ন ডলার (১৫ বিলিয়ন ডলার বেশি) হতে হবে।
১৫ বিলিয়ন ডলারের উপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিন্তু খুবই সম্ভব।
আগের অর্থবছরের মত দিনের পর দিন হরতাল নেই। পোশাক শিল্পে রপ্তানি অনেকখানি বাড়বে। ব্যবসা ভালো চলবে।
অন্যায় - অপরাধ - মাদকের প্রকোপ নেই। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আগের মত অনিশ্চয়তা নেই।
দুর্নীতি অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে।
স্থানীয় সরকারগুলো তাদের দায়িত্ব পালন করবে।
ব্যবসা - উদ্যোগের পথে সমস্যাগুলো দূর করা হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা (যেমন নিবন্ধন ইত্যাদি) দূর করা হবে।
হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো বন্ধ হলে ফরেইন রেমিটেন্স অনেকখানি বাড়বে - বেশ কয়েক বিলিয়ন ডলার।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংক, স্টক মার্কেট এ শৃঙ্খলা আসলে শিল্প মালিক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন ব্যবসা শুরু করতে অর্থের যোগান পেতে সমস্যা হবে না।
আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হবে - বাইরে পাচার হওয়া কালো টাকা ফিরিয়ে আনা। আমরা পাচার হওয়া অনেক বিলিয়ন ডলার ফিরিয়ে এনে প্রকৃত মালিক জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেবো।
সবাই দায়িত্ব ভাগ করে নিলে ১০% এর অধিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যটা সহজ হয়ে যায়।
গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রির এক্সপোর্ট গত ১ বছরে ২০ বিলিয়ন ডলার হলে, আগামী ১ বছরে ২২ বিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট করতে হবে।
আবার, কোন মাঝারি আকারের ব্যবসা গত ১ বছরে ১০ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করলে, আগামী ১ বছরে ১১ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করতে হবে।
এভাবে আমরা যে যেখানেই আছি না কেন, প্রত্যেকে যদি পণ্য বা সেবায় নিজের contribution আগের ১ বছরের তুলনায় ১০% বাড়াতে পারি তবে আমরা ১০% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবো।
বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের লক্ষ্য হোক আগের বছরের তুলনায় ১০% বেশি উন্নতি।
[ছাত্রছাত্রীরাও এই প্রক্রিয়ার সাথে নিজেদের যুক্ত করতে পারে। কোন ছাত্র বা ছাত্রী আগের ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা পড়াশোনা করলে আগামী ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা ৩৬ মিনিট পড়াশোনা করতে হবে এবং প্রত্যেক বিষয়ে ১০% বেশি নাম্বার পেতে হবে। পারবে না?]
উল্লেখ্য, গত ১০ বছরে নিয়মিতভাবে আমরা আগের বছরের তুলনায় ৬ - ৬.৭% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি।
অন্যভাবে বলতে গেলে, গত ১০ বছরে - প্রতিবছর আগের বছরের তুলনায় দেশে উৎপাদিত মোট পণ্য ও সেবার পরিমাণ ৬ - ৬.৭% বৃদ্ধি পেয়েছে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে আমরা খুব দ্রুত মাথাপিছু আয়ের দিক দিয়ে প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা আর ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে যাব!
বাংলাদেশ কয়েক বছরের মাঝে Emerging Economyগুলোর মাঝে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এবং শক্তিশালী হিসেবে আবির্ভূত হবে।
স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
রেফরেন্স:
নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা
9.বাংলাদেশের মানুষ গভীর উৎসাহে দেশ গঠনে সমাজ সংস্কারে অংশ নিচ্ছে।
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন মাদক বিরোধী আন্দোলনে,
কেউ ফরমালিন বিরোধী, কেউ নারী অধিকার রক্ষায়, নারীরা একত্রিত হচ্ছেন বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে,
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন গণজাগরণ মঞ্চের সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নযাত্রায়।
আর সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে গড়ে উঠছে দুর্নীতিমুক্ত মাদকমুক্ত সন্ত্রাসমুক্ত সব রকম অন্যায় অবিচার অনিয়ম মুক্ত সমৃদ্ধ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত স্বপ্নের বাংলাদেশ।
নাগরিক শক্তির প্রত্যেক সমর্থককে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সদস্যপদ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।
আত্নপ্রকাশ ঘোষণার "কয়েকদিন" এর মাঝে নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যা ১ কোটি (10 Million) ছাড়াবে।
নাগরিক শক্তি এবং বাংলাদেশ নিয়ে আমার লেখাগুলো বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ পড়েছেন।
নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যার বিভিন্ন মাইলস্টোন জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
১ লক্ষ Registered official সদস্য ...!
১০ লক্ষ Registered official সদস্য ... !!
৫০ লক্ষ Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ...!!!!
১ কোটি Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ... !!!!!!!!!
- এভাবে!
10.গণজাগরণ মঞ্চের দায়িত্ব হবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা গণজাগরণ মঞ্চের সব শাখাগুলোকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ করা।
৭১ এ সংগ্রাম করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি - আমাদের এবারের সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে।
"আমরা করবো জয়"।
"জয় বাংলা, জয় জয় জয়"।
"সময় এসেছে নতুন শুরুর"।
"তুমি বঙ্গবন্ধুর রক্তে আগুন জ্বলা জ্বালাময়ী সে ভাষণ
আছো সারওয়ারদি, শেরে বাংলা, ভাসানীর শেষ ইচ্ছায়"।
11.আত্মপ্রকাশ ঘোষণার পর চট্টগ্রাম জেলার প্রত্যেকটি আসনে ৯০-৯৫% জনগণ নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।
অন্যান্য দলগুলো চট্টগ্রাম জেলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
12.ভুটানের জলবিদ্যুৎ খাতে এবং কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের জন্য বিনিয়োগের আহ্বান রাষ্ট্রদূতের (prothom-alo.com)
"ভুটানের জলবিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত পেমা চুডেন।
তিনি ভুটানে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের জন্য বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে উত্সাহিত করতে শিল্পমন্ত্রীর সহায়তা কামনা করেন।
বৈঠকে পেমা চুডেন বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশি তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা ভুটানে সফটওয়্যার রপ্তানি করছেন। অবকাঠামোগত নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ ভুটান থেকে গুণগতমানের পাথর আমদানি করতে পারেও বলে মত দেন তিনি।"
- আমাদের দেশের উদ্যোক্তারা ভুটান এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিল্প স্থাপনের লক্ষ্য সামনে রাখবেন।
কিছুদিন আগে ভুটানের সাথে বাংলাদেশের যৌথ ট্যুরিজম প্যাকেজ চালুর ব্যাপারে অগ্রগতি হয়েছে। (নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার মাঝে রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সাথে জয়েন্ট ট্যুরিজম প্যাকেজ চালু।)
বাংলাদেশ অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্য বিকাশে ভুটানের সাথে একসাথে কাজ করবে।
13.মায়ানমারকে সার্কভুক্ত করার প্রস্তাব প্রফেসর ড. ইউনুসের (banglanews24.com)
"শান্তিতে নোবেলজয়ী মায়ানমারের মানবাধিকার কর্মী ও দেশটির বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সাং সুকির সঙ্গে সাক্ষাতে বাংলাদেশের নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস মায়ানমারকে সার্কভুক্ত করতে সদস্য দেশগুলোর কাছে প্রস্তাবের কথা জানিয়েছেন।
এ সাক্ষাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সুকিকে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ঋণ, সোশ্যাল বিজনেস, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, ভোকেশনাল ট্রেনিং বিষয়ে অবহিত করেন।
এ সময় ইউনূস আগামী নভেম্বরে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় সোশ্যাল বিজনেস সামিট ও ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় নোবেল বিজয়ীদের সামিটে সুকিকে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানান।
মায়ানমারে ১৯৯৭ সালে গ্রামীণ ট্রাস্টের অধীনে এনজিও ‘প্যাক্ট’ ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে কাজ করছে। বর্তমানে এ সংগঠনের সাত লাখ গ্রাহক রয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচিতে সমর্থনের জন্য মুহাম্মদ ইউনূস ধন্যবাদ জানান সুকিকে।"
14.খাদ্যে ভেজাল রোধ ও ফরমালিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে অগ্রগতি
মিষ্টিতে কাপড়ের রং, কারখানা সিলগালা (banglanews24.com)
- দুটি ভেজাল মিষ্টি তৈরির কারখানা সিলগালা করেছে রাবের ভ্রাম্যমান আদালত।
বরিশালে পৃথক অভিযানে ৭৪ হাজার টাকা জরিমানা (banglanews24.com)
15.লেখক - প্রকাশক মিলন হওয়া প্রয়োজন (banglanews24.com)
16.বিমানবন্দরগুলোতে স্বর্ণ চোরাচালান রোধে অগ্রগতি
সাড়ে ৩১ কেজি স্বর্ণের বারসহ গ্রেপ্তার ২ জন রিমান্ডে (banglanews24.com)
শাহজালাল এবং চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর দীর্ঘদিন স্বর্ণ চোরাচালানের রুট হিসবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। গত কয়েক মাসের কঠোর অবস্থানে স্বর্ণ চোরাচালান রোধে অনেকখানি অগ্রগতি হয়েছে।
17.৪০২ কোটি ২৫ লাখ টাকার পণ্য জব্দ, ৭৫১ জন আটক (banglanews24.com)
"বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গত ৬ মাসে (জানুয়ারি হতে জুন) দেশের সীমান্ত এলাকাসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে সর্বমোট ৪০২ কোটি ২৫ লক্ষ ৩৯ হাজার চারশত উনচল্লিশ টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য আটক করতে সক্ষম হয়েছে।
এসময় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মাদকদ্রব্য আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬,৯৫,৩০০ টি ইয়াবা ট্যাবলেট, ২,২০,৬৯৮ বোতল ফেনসিডিল, ১,১৫,৪৮০ বোতল বিদেশি মদ, ৪,৫৩০ লিটার স্থানীয় মদ, ২৪,৩৬৫ বোতল বিয়ার, ৩,৯৮৩ কেজি গাঁজা, ৩ কেজি ১৭৩ গ্রাম হেরোইন, ৫৪,৪১২ টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন, ৭,১১,০০০টি উত্তেজক ট্যাবলেট এবং ৪৬,৫৪০টি বিভিন্ন প্রকারের ট্যাবলেট আটক করা হয়।
গত ৬ মাসে বিজিবির অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৪৮টি পিস্তল, ৬টি রিভলভার, ৪২ টি বন্দুক, ২৫ টি বিভিন্ন প্রকার বোমা, ২৪৫ রাউন্ড বিভিন্ন প্রকার গুলি এবং ৩ বোতল গান পাউডার।"
বাংলাদেশের সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য প্রত্যেক সদস্যকে অভিনন্দন!
18.বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন ও পাচার, এসিড সন্ত্রাস রোধ, যৌতুক প্রথা মুক্ত দেশ গড়ে তোলায় এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি
গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, আটক ১ (banglanews24.com)
19.প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং শিক্ষাখাতে বিভিন্ন অনিয়ম বন্ধে অগ্রগতি
প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। দেশের স্কুল কমিটিগুলো কর্তৃক নিয়োগে অনিয়ম খতিয়ে দেখা হবে।
বগুড়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের খাতাসহ আটক ৩ (banglanews24.com)
20.ছাতকে নৌ ডাকাত দলের সদস্য গ্রেপ্তার (banglanews24.com)
21.রপ্তানি লক্ষ্য এবার ৩৩২০ কোটি ডলার (prothom-alo.com)
আমরা মনে করি, সরকারের এই লক্ষ্যমাত্রা অনেক বেশি রক্ষণশীল।
আমরা আইনশৃঙ্খলা, দুর্নীতি দমন, মাদক প্রতিরোধ, অর্থনীতি - শিল্প - বাণিজ্যের নানা সমস্যা সমাধানে এবং অগ্রগতি নিয়ে কাজ শুরু করেছি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি হবে।
"যদি গ্যাস সংকটের সমাধান করা যায়, তাহলে শুধু নিট পোশাকের রপ্তানিতেই ২০ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হবে।
ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও চিলির সরকার আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশকে শুল্ক ও কোটা সুবিধা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।"
আমাদের উদ্যোক্তারা নতুন নতুন বাজার চিহ্নিত করে পণ্য রপ্তানি করবেন।
আমি মার্কিন যুক্তরাস্ট্রে বাংলাদেশী পণ্যের অবাধ বাজার সুবিধা (জিএসপি) নিশ্চিত করবো। এ লক্ষ্যে যা করা দরকার - শ্রমিকদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা, কূটনৈতিক উদ্যোগ - নেবো।
22.বাংলাদেশ বিমানকে প্রাইভেটাইজেশন করা হবে।
চরম দুর্নীতি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং অব্যবস্থাপনার কারণে বাংলাদেশ বিমান ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৮০ কোটি টাকা লোকসান, ২০১০-১১ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা লোকসান এবং ২০১১-১২ অর্থবছরে ৬০০ কোটি টাকার উপর লোকসান গুনেছে।
23.পরিশ্রমী তথ্যপ্রযুক্তিকর্মী মাহফুজ আহমেদ (prothom-alo.com)
24.অর্থনীতি - শিল্প - বাণিজ্যে অগ্রগতি
বগুড়ায় তৈরি টুপি বিশ্ববাজারে (banglanews24.com)
এফবিসিসিআই-এর জাল নোট শনাক্তকারী যন্ত্র বিতরণ (banglanews24.com)
"এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।"
25.বাংলা শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির অগ্রযাত্রা
আইয়ুব বাচ্চুর সুর ও সঙ্গীতে কর্ণ (banglanews24.com)
"লেখালেখিতে নিয়মিত হচ্ছি": অভিনয়শিল্পী, নাট্যকার ও পরিচালক তোউকীর আহমেদ (prothom-alo.com)
26.সাংবাদিকদের সম্মানে সুনামগঞ্জে বিজিবির ইফতার (banglanews24.com)
নাগরিক শক্তি: সংগঠন
ভাইস প্রেসিডেন্ট (Vice President)
১. জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধুরী: সাবেক সেনাপ্রধান; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা; দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান
২. ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৩. প্রফেসর এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী: সাবেক রাষ্ট্রপতি; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী; প্রফেসর অফ মেডিসিন
৪. ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৫. ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
৬. প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা; উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক; সভাপতি, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
৭. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা দলের ভাইস প্রেসিডেন্টের সম্মান গ্রহণ করবেন।
সেক্রেটারিয়েট (Secretariat)
জেনারেল সেক্রেটারি (General Secretary)
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন: সাবেক নির্বাচন কমিশনার
কো-জেনারেল সেক্রেটারি (Co-general Secretary)
১. অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
[অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত "নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম"এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি (Joint General Secretary)
১. জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, BGMEA (সিনিয়ার)
[জনাব আতিকুল ইসলাম "নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
২. জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না: আহ্বায়ক, নাগরিক ঐক্য (সিনিয়ার)
৩. জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
[জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৪. জনাব তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ: সাবেক সাংসদ ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
৫. জনাব মাহী বি. চৌধুরী: সাবেক সাংসদ
৬. প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৭. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর আনু মুহাম্মদ "নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম" এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৮. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
৯. জনাব জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা দলের জেনারেল সেক্রেটারি, কো-জেনারেল সেক্রেটারি এবং জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করবেন।
[সেক্রেটারিয়েটের সদস্যরা সারা দেশে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।]
ন্যাশনাল কাউন্সিল (National Council)
মেম্বারস (Members)
১. ড. এটিএম শামসূল হুদা: সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার; সাবেক সচিব (সিনিয়ার)
২. ড. সা'দত হুসাইন: সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব; পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) র সাবেক চেয়ারম্যান (সিনিয়ার)
৩. বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী: বীর উত্তম; প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
৪. জনাব আ স ম আব্দুর রব: প্রাক্তন মন্ত্রী; প্রবীণ রাজনীতিবিদ; মুক্তিযোদ্ধা (সিনিয়ার)
৫. ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রাক্তন সভাপতি (সিনিয়ার)
৬. জনাব কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ: সভাপতি, FBCCI; ফাউন্ডার চেয়ারম্যান: স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড (সিনিয়ার)
৭. ড. ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী: প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
৮. জনাব নূরে আলম সিদ্দিকী: প্রবীণ রাজনীতিবিদ; মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদের অবিসংবাদিত নেতা (সিনিয়ার)
৯. জনাব মেজর (অব:) আবদুল মান্নান: সাবেক মন্ত্রী; চেয়ারম্যান, বাংলালায়ন কমিউনিকেশান্স লিমিটেড (সিনিয়ার)
১০. অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ: সাবেক মন্ত্রী; প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
১১. জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের পাশাপাশি জনাব রফিউর রাব্বি "নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
১২. প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
[প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
১৩. জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
[জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
১৪. প্রফেসর ড. সিদ্দিক-ই-রাব্বানী: ফাউন্ডিং চেয়ারপার্সন, ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োমেডিকাল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ একাডেমী অফ সায়েন্স কর্তৃক গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত বিজ্ঞানী
১৫. প্রফেসর মামুনুর রশিদ: ভাইস প্রেসিডেন্ট, BD Ventures Limited; প্রাক্তন ডিরেক্টার, BRAC Business School; প্রাক্তন সিইও, সিটি ব্যাংক লিমিটেড
১৬. ড. তুহিন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা ন্যাশনাল কাউন্সিলে মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের মেম্বার এবং এসোসিয়েটদের ভোটে একজন স্পীকার (Speaker) এবং একজন ডেপুটি স্পীকার (Deputy Speaker) নির্বাচিত হবেন।
Speaker এবং Deputy Speaker ন্যাশনাল কাউন্সিলের মিটিংগুলো পরিচালনা করবেন।]
[প্রেসিডেন্ট, এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট এর সমন্বয় সরকারের Executive Division এর সাথে তুলনীয় হলে
ন্যাশনাল কাউন্সিল (National Council) সরকারের Legislative Division (আইনসভা) এর সাথে তুলনীয়।]
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের মেম্বার এবং এসোসিয়েটরা নিজ নিজ আগ্রহ, দক্ষতা অনুসারে কাজের ফোকাস বেছে নেবেন
এবং সম্পর্কিত দলের ফোরামের সাথে নিজেকে যুক্ত করবেন অথবা নিজেই একটি ফোরাম গঠন করবেন।]
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিল (Advisory Council)
অ্যাডভাইসারস (Advisors)
১. প্রফেসর ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়য়ের এমিরেটাস প্রফেসর
২. জনাব সৈয়দ মনজুর এলাহী: ব্যবসায়ী নেতা ও এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৩. ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলে অ্যাডভাইসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
পার্টি উইঙ্গস - দলীয় অঙ্গ সংগঠন
[প্রত্যেক অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামকে নিজ নিজ গঠনপ্রণালী, কার্যবিধি, কর্মপরিধি নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এতে অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামের সদস্যরা empowered অনুভব করবেন এবং লিডারশীপ স্কিলস ডেভেলাপ করার সুযোগ পাবেন।
প্রত্যেক অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামের সদস্যরা নিজেরা একটি কমিটি গঠন করে নিজ নিজ গঠনপ্রণালী, কার্যবিধি, কর্মপরিধি নির্ধারণ করবেন।
তবে অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামগুলোকে নাগরিক শক্তির মূলনীতিগুলো (গণতান্ত্রিক আচরণ, জবাবদিহিতা, জাতি ধর্ম বর্ণ নারী পুরুষ নির্বিশেষে সবার স্বার্থ সংরক্ষণ ইত্যাদি) মেনে চলতে হবে এবং
সেক্রেটারিয়েট, ন্যাশনাল কাউন্সিল ও অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলের কাছে নিয়মিত রিপোর্ট করতে হবে।
কোন একদিন অঙ্গ সংগঠনগুলোর একজন সদস্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং অপর একজন সদস্য বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মনোনীত হবেন।]
নাগরিক তরুণ শক্তি
আহ্বায়ক
১. জনাব মাহী বি. চৌধুরী: সাবেক সাংসদ
২. জনাব তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ: সাবেক সাংসদ ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
৩. ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham; প্রতিষ্ঠাতা, শিক্ষক.কম
৪. ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ
৫. জনাব তামিম শাহরিয়ার সুবিন: ম্যানেজিং ডিরেক্টার, মুক্তসফট (Muktosoft) লিমিটেড
৬. ড. ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী: বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (BUET) শিক্ষক; বিজ্ঞান লেখক
৭. জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
৮. জনাব মুসা ইব্রাহীম: এভারেস্ট জয়ী প্রথম বাংলাদেশী
৯. জনাব শাহরিয়ার রউফ নাফি: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, Google; বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের (BUET) প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
১০. জনাব মোঃ মাহবুবুল হাসান (শান্ত): বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের (BUET) প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
১১. জনাব তাহমিদ-উল-ইসলাম রাফি: সিইও, দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
১২. জনাব মোঃ কায়সার আলী: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, Samsung R&D Center, Bangladesh
[নাগরিক শক্তির অঙ্গ সংগঠনগুলোর মাঝে "নাগরিক তরুণ শক্তি"র উপর সবচেয়ে বেশি ফোকাস থাকবে।
বাংলাদেশের ৯০ ভাগের উপর তরুণ নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন। এই তরুণদের সংগঠিত করা, দিক নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব "নাগরিক তরুণ শক্তি"কেই নিতে হবে।]
নাগরিক ছাত্র শক্তি
আহ্বায়ক
১. লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ; বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক
২. নুহাশ হুমায়ূন: ছাত্র, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩. তারিক আদনান মুন: যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্র (গণিত ও কম্পিউটার বিজ্ঞান মেজর); আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের পক্ষে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী
[দেশের প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় - কলেজ - মাদ্রাসায় সবার পছন্দের কয়েকজন আদর্শ ছাত্রছাত্রীকে আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
পাশাপাশি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে। নাগরিক শক্তি বিভিন্ন দেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের সাথে দেশের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে।]
নাগরিক গণজাগরণ মঞ্চ
আহ্বায়ক
১. ডাঃ ইমরান এইচ. সরকার: মুখপাত্র, গণজাগরণ মঞ্চ
২. লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ; বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক
৩. জনাব বাপ্পাদিত্ত বসু: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ; বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি
নাগরিক মুক্তিযোদ্ধা শক্তি
আহ্বায়ক
১. বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী: বীর উত্তম; প্রবীণ রাজনীতিবিদ
২. জনাব আ স ম আব্দুর রব: প্রাক্তন মন্ত্রী; প্রবীণ রাজনীতিবিদ; মুক্তিযোদ্ধা
নাগরিক উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
নাগরিক পাহাড়ি শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি
নাগরিক সাংবাদিক শক্তি
আহ্বায়ক
১. জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
২. জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি
আহ্বায়ক
১. জনাব সৈয়দ মনজুর এলাহী: ব্যবসায়ী নেতা ও এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. জনাব কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ: সভাপতি, FBCCI; ফাউন্ডার চেয়ারম্যান: স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড
৩. জনাব মেজর (অব:) আবদুল মান্নান: সাবেক মন্ত্রী; চেয়ারম্যান, বাংলালায়ন কমিউনিকেশান্স লিমিটেড (সিনিয়ার)
৪. জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, BGMEA
নাগরিক আইনজীবী শক্তি
আহ্বায়ক
১. ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২. ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
৩. ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রাক্তন সভাপতি
৪. প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
৫. প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬. ড. তুহিন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট
নাগরিক ওলামা শক্তি
আহ্বায়ক
১. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
২. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
৩. আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ: ইসলাহুল মুসলিমিন বাংলাদেশের সভাপতি ও ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের খতিব
৪. ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়য়ের সহযোগী অধ্যাপক
নিম্ললিখিত ফোরামগুলো অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলের (Advisory Council) মাধ্যমে দলের সাথে যুক্ত হবে:
নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম
আহ্বায়ক
১. ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৩. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
৪. প্রফেসর মামুনুর রশিদ: ভাইস প্রেসিডেন্ট, BD Ventures Limited; প্রাক্তন ডিরেক্টার, BRAC Business School; প্রাক্তন সিইও, সিটি ব্যাংক লিমিটেড
৫. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
১. প্রফেসর ড. সিদ্দিক-ই- রাব্বানী: ফাউন্ডিং চেয়ারপার্সন, ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োমেডিকাল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ একাডেমী অফ সায়েন্স কর্তৃক গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত বিজ্ঞানী
২. ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ।
নাগরিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ফোরাম
আহ্বায়ক
১. জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
২. ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham; প্রতিষ্ঠাতা, শিক্ষক.কম
৩. জনাব তামিম শাহরিয়ার সুবিন: ম্যানেজিং ডিরেক্টার, মুক্তসফট (Muktosoft) লিমিটেড
৪. জনাব হাসিন হায়দার: ফাউন্ডার, Leevio
৫. জনাব শাহরিয়ার রউফ নাফি: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, Google; বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
৬. জনাব মাহবুবুল হাসান শান্ত: বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
৭. জনাব তাহমিদ-উল-ইসলাম রাফি: সিইও, দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
১. প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ: তেল-গাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক
২. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেল-গাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব
নাগরিক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ফোরাম
আহ্বায়ক
১. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি
২. জনাব জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি
নাগরিক নারী অধিকার ফোরাম
আহ্বায়ক
ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
নাগরিক শিল্প, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফোরাম
আহ্বায়ক
১. জনাব আইয়ুব বাচ্চু: সঙ্গীতজ্ঞ, গায়ক, ব্যান্ড দল LRBর প্রধান
২. জনাব আফজাল হোসেন: বিশিষ্ট অভিনেতা
৩. জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
৪. জনাব বাপ্পা মজুমদার: সঙ্গীতজ্ঞ ও গায়ক
নাগরিক শক্তির জেলা ভিত্তিক অঙ্গ সংগঠন
চট্টগ্রাম জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
মুন্সিগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব মাহী বি. চৌধুরী: মুন্সিগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সাংসদ
নাগরিক শক্তির প্রতীক হবে "বই"।
মূলমন্ত্র হবে "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"।
রেফরেন্স
১. নাগরিক শক্তি : সংগঠন (Organizaion of Nagorik Shakti)
২. বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠায় নাগরিক শক্তি
৩. Nagorik Shakti And The Story Of Bangladesh
সিলেটে ২৩৭ বোতল ভারতীয় মদ উদ্ধার (banglanews24.com)
ধুনটে মাদকাসক্ত দুই যুবকের কারাদন্ড (banglanews24.com)
হিলি সীমান্তে ২ লাখ পিস ভারতীয় ট্যাবলেট উদ্ধার (banglanews24.com)
কুমিল্লায় ৩০ হাজার পিস নেশা জাতীয় ট্যাবলেট উদ্ধার (banglanews24.com)
রাজশাহীতে পাথেড্রিন ইনজেকশনসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক (banglanews24.com)
চাটমোহরে ১০ হাজার ইয়াবাসহ আটক ৩ (banglanews24.com)
নালিতাবাড়িতে ভারতীয় মদসহ ব্যবসায়ী আটক (banglanews24.com)
বাংলাদেশ মাদকমুক্ত হওয়ার পথে।
বাংলাদেশের নাগরিকদের দেশ নিয়ে গর্ব করার মত অর্জনের ভান্ডারে আরেকটা অর্জন কিছুদিন পর যোগ হবে।
বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর প্রথম অবৈধ মাদকমুক্ত দেশ।
2.রাবের অভিযানে ভুয়া চিকিৎসক ও সহযোগী আটক (banglanews24.com)
3.দেশবাসীর ঈদের ছুটিতে বাড়ি যেতে যেন টিকিট নিয়ে বিড়ম্বনার স্বীকার হতে না হয় সেই লক্ষ্যে
ঈদসহ ছুটির দিনগুলোর আগে রেলের টিকিটের কালোবাজারি ঠেকাতে সম্ভাব্য সবরকম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির অভিযোগে আটক ১০ (banglanews24.com)
4.খোন্দকার মোশাররফের জামিন স্থগিত (banglanews24.com)
5."অবৈধ অস্ত্রমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি
চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে একে-৪৭ উদ্ধার, আটক ২ (priyo.com)
বড়াইগ্রামে পিস্তলসহ যুবক আটক (banglanews24.com)
ফেনীতে অস্ত্রসহ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার (prothom-alo.com)
বাংলাদেশের কোন নাগরিকের কাছে অবৈধ অস্ত্র - মেনে নেওয়া হবে না।
দেশের প্রত্যেকটি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কাজ শুরু করেছেন।
6.অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত চট্টগ্রাম জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি
আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে।
বন্দর নগরী চট্টগ্রাম হবে একবিংশ শতাব্দীর সব সুযোগ সুবিধা সম্বলিত আধুনিক একটি নগর।
চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে একে-৪৭ উদ্ধার, আটক ২ (priyo.com)
7.ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক করলেন গভর্নর (samakal.net)
8.ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে সংস্কার:
দেশের পুরো ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমকে ঢেলে সাজানো হবে।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম (Financial System) বলতে কিছু শর্তের ভিত্তিতে এবং নিয়মকানুন মেনে অর্থ (Money) এক পক্ষ থেকে অপর পক্ষে হস্তান্তর করে এমন সব সিস্টেম।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমের মাঝে রয়েছে ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ (Micro-credit) প্রতিষ্ঠান, স্টক মার্কেট,
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্প, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ (ফরেইন রেমিটেন্স ম্যানেজমেন্ট), ইনস্যুরেন্স।
শেয়ার মার্কেটে সংস্কার:
এক শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালে ৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ কারসাজির মাধ্যমে সরানো হয়েছে।
শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালের scam এর পুরোটা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত।
প্রথমে সবাইকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে লাভের লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করা হয়। (ঠিক যেভাবে এমএলএম কোম্পানিগুলো লাভের লোভ দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।)
লক্ষ লক্ষ যুবক, বিভিন্ন পেশার মানুষ লাভের আশায় শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন। অনেকেই বিনিয়োগ করতে গ্রামে নিজেদের সহায় সম্পত্তি বিক্রি করেন।
তারপর কারসাজি করে লক্ষ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়।
প্রায় ৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেন।
৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী
এবং
৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ
দুটো অনেক বড় সংখ্যা।
আমরা বিদেশে পাচার করা কালো টাকা ফিরিয়ে আনবো।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংকিং সেক্টরে সংস্কার:
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।
দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো চরম অব্যবস্থাপনা এবং সীমাহীন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।
রাজনীতিবিদরা এবং রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহারকারীরা দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট-দুর্নীতি-ঋণ খেলাপি করেছেন।
দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে।
রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, দুর্নীতিবাজদের বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
- সোলায়মান খান সাত দিনের রিমান্ডে (samakal.net)
"১৪০ কোটি টাকা আত্নসাতের গুরুতর অভিযোগে মামলা হয়েছে।"
State-owned banks in Bangladesh: From cancer to pimple [The Economist, April 19th, 2004; Print edition]
বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রস্তাব:
সংকট উত্তরণে চাই দৃশ্যমান পদক্ষেপঃ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ; সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা জরুরীঃ খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদঃ ব্যাংকার; সাবেক ডেপুটি গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোকে প্রাইভেটাইজেশনের (privatization) প্রক্রিয়া শুরু করবে।
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান:
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করেছি। পুরোপুরি কার্যকর করতে পারলে ফরেইন রেমিটেন্স (Foreign Remittance) প্রায় দ্বিগুণ করা সম্ভব।
হুন্ডি ব্যবসায়ীরা মাদকসহ নানা অপকর্মে তাদের অর্থ ব্যবহার করেন।
হরতালের বিপক্ষে দৃঢ় অবস্থান:
দেশে আমরা কোন রাজনৈতিক দলকে জোর করে হরতাল পালন করতে দেবো না।
ফরেইন রেমিটেন্স এবং কালো টাকা - বিলিয়ন ডলার দেশে ফিরে আসবে।
ব্যবসার পথে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাগুলো দূর করবো।
দেশের ব্যাংকগুলোতে যদি বিলিয়ন ডলার থাকে আর ব্যবসা করার প্রক্রিয়া যদি সহজ হয়, তাহলে দেশে বাণিজ্য এবং শিল্পের একটা নবজাগরণ ঘটবে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে বাংলাদেশ শুধু "দুর্নীতিমুক্ত", "মাদকমুক্ত", "ফরমালিনমুক্ত" এবং "সন্ত্রাসমুক্ত"ই হবে না, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।
বাংলাদেশে হরতাল - জ্বালাও - পোড়াও এর সংস্কৃতি বন্ধ হয়েছে।
একদিনের হরতালে দেশে ২ হাজার কোটি টাকার উপর ক্ষতি হয়।
এভাবে হিসেব করলে ২-৩দিনের হরতালে দেশের জিডিপি থেকে ১ বিলিয়ন ডলার হারিয়ে যায়।
হরতাল সংস্কৃতি বন্ধের ফলে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপিতে ঊর্ধ্বগতি আমরা দেখবো।
২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১০% ছাড়িয়ে যাবে।
সহজভাবে বলতে গেলে ব্যাপারটা হল, আগের ১ বছরে দেশে মোট যে পরিমাণ পণ্য ও সেবা উৎপাদিত হয়েছে, আগামী ১ বছরে তার চেয়ে ১০% এর বেশি পণ্য ও সেবা উৎপাদন।
ধরি, বাংলাদেশের বর্তমান জিডিপি আনুমানিক ১৫০ বিলিয়ন ডলার। তাহলে, ১০% প্রবৃদ্ধির জন্য ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপি ১৬৫ বিলিয়ন ডলার (১৫ বিলিয়ন ডলার বেশি) হতে হবে।
১৫ বিলিয়ন ডলারের উপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিন্তু খুবই সম্ভব।
আগের অর্থবছরের মত দিনের পর দিন হরতাল নেই। পোশাক শিল্পে রপ্তানি অনেকখানি বাড়বে। ব্যবসা ভালো চলবে।
অন্যায় - অপরাধ - মাদকের প্রকোপ নেই। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আগের মত অনিশ্চয়তা নেই।
দুর্নীতি অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে।
স্থানীয় সরকারগুলো তাদের দায়িত্ব পালন করবে।
ব্যবসা - উদ্যোগের পথে সমস্যাগুলো দূর করা হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা (যেমন নিবন্ধন ইত্যাদি) দূর করা হবে।
হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো বন্ধ হলে ফরেইন রেমিটেন্স অনেকখানি বাড়বে - বেশ কয়েক বিলিয়ন ডলার।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংক, স্টক মার্কেট এ শৃঙ্খলা আসলে শিল্প মালিক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন ব্যবসা শুরু করতে অর্থের যোগান পেতে সমস্যা হবে না।
আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হবে - বাইরে পাচার হওয়া কালো টাকা ফিরিয়ে আনা। আমরা পাচার হওয়া অনেক বিলিয়ন ডলার ফিরিয়ে এনে প্রকৃত মালিক জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেবো।
সবাই দায়িত্ব ভাগ করে নিলে ১০% এর অধিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যটা সহজ হয়ে যায়।
গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রির এক্সপোর্ট গত ১ বছরে ২০ বিলিয়ন ডলার হলে, আগামী ১ বছরে ২২ বিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট করতে হবে।
আবার, কোন মাঝারি আকারের ব্যবসা গত ১ বছরে ১০ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করলে, আগামী ১ বছরে ১১ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করতে হবে।
এভাবে আমরা যে যেখানেই আছি না কেন, প্রত্যেকে যদি পণ্য বা সেবায় নিজের contribution আগের ১ বছরের তুলনায় ১০% বাড়াতে পারি তবে আমরা ১০% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবো।
বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের লক্ষ্য হোক আগের বছরের তুলনায় ১০% বেশি উন্নতি।
[ছাত্রছাত্রীরাও এই প্রক্রিয়ার সাথে নিজেদের যুক্ত করতে পারে। কোন ছাত্র বা ছাত্রী আগের ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা পড়াশোনা করলে আগামী ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা ৩৬ মিনিট পড়াশোনা করতে হবে এবং প্রত্যেক বিষয়ে ১০% বেশি নাম্বার পেতে হবে। পারবে না?]
উল্লেখ্য, গত ১০ বছরে নিয়মিতভাবে আমরা আগের বছরের তুলনায় ৬ - ৬.৭% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি।
অন্যভাবে বলতে গেলে, গত ১০ বছরে - প্রতিবছর আগের বছরের তুলনায় দেশে উৎপাদিত মোট পণ্য ও সেবার পরিমাণ ৬ - ৬.৭% বৃদ্ধি পেয়েছে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে আমরা খুব দ্রুত মাথাপিছু আয়ের দিক দিয়ে প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা আর ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে যাব!
বাংলাদেশ কয়েক বছরের মাঝে Emerging Economyগুলোর মাঝে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এবং শক্তিশালী হিসেবে আবির্ভূত হবে।
স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
রেফরেন্স:
নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা
9.বাংলাদেশের মানুষ গভীর উৎসাহে দেশ গঠনে সমাজ সংস্কারে অংশ নিচ্ছে।
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন মাদক বিরোধী আন্দোলনে,
কেউ ফরমালিন বিরোধী, কেউ নারী অধিকার রক্ষায়, নারীরা একত্রিত হচ্ছেন বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে,
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন গণজাগরণ মঞ্চের সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নযাত্রায়।
আর সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে গড়ে উঠছে দুর্নীতিমুক্ত মাদকমুক্ত সন্ত্রাসমুক্ত সব রকম অন্যায় অবিচার অনিয়ম মুক্ত সমৃদ্ধ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত স্বপ্নের বাংলাদেশ।
নাগরিক শক্তির প্রত্যেক সমর্থককে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সদস্যপদ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।
আত্নপ্রকাশ ঘোষণার "কয়েকদিন" এর মাঝে নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যা ১ কোটি (10 Million) ছাড়াবে।
নাগরিক শক্তি এবং বাংলাদেশ নিয়ে আমার লেখাগুলো বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ পড়েছেন।
নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যার বিভিন্ন মাইলস্টোন জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
১ লক্ষ Registered official সদস্য ...!
১০ লক্ষ Registered official সদস্য ... !!
৫০ লক্ষ Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ...!!!!
১ কোটি Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ... !!!!!!!!!
- এভাবে!
10.গণজাগরণ মঞ্চের দায়িত্ব হবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা গণজাগরণ মঞ্চের সব শাখাগুলোকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ করা।
৭১ এ সংগ্রাম করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি - আমাদের এবারের সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে।
"আমরা করবো জয়"।
"জয় বাংলা, জয় জয় জয়"।
"সময় এসেছে নতুন শুরুর"।
"তুমি বঙ্গবন্ধুর রক্তে আগুন জ্বলা জ্বালাময়ী সে ভাষণ
আছো সারওয়ারদি, শেরে বাংলা, ভাসানীর শেষ ইচ্ছায়"।
11.আত্মপ্রকাশ ঘোষণার পর চট্টগ্রাম জেলার প্রত্যেকটি আসনে ৯০-৯৫% জনগণ নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।
অন্যান্য দলগুলো চট্টগ্রাম জেলায় অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
12.ভুটানের জলবিদ্যুৎ খাতে এবং কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের জন্য বিনিয়োগের আহ্বান রাষ্ট্রদূতের (prothom-alo.com)
"ভুটানের জলবিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত পেমা চুডেন।
তিনি ভুটানে কৃষিভিত্তিক শিল্প স্থাপনের জন্য বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে উত্সাহিত করতে শিল্পমন্ত্রীর সহায়তা কামনা করেন।
বৈঠকে পেমা চুডেন বলেন, ইতিমধ্যে বাংলাদেশি তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা ভুটানে সফটওয়্যার রপ্তানি করছেন। অবকাঠামোগত নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ ভুটান থেকে গুণগতমানের পাথর আমদানি করতে পারেও বলে মত দেন তিনি।"
- আমাদের দেশের উদ্যোক্তারা ভুটান এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোতে শিল্প স্থাপনের লক্ষ্য সামনে রাখবেন।
কিছুদিন আগে ভুটানের সাথে বাংলাদেশের যৌথ ট্যুরিজম প্যাকেজ চালুর ব্যাপারে অগ্রগতি হয়েছে। (নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার মাঝে রয়েছে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সাথে জয়েন্ট ট্যুরিজম প্যাকেজ চালু।)
বাংলাদেশ অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্য বিকাশে ভুটানের সাথে একসাথে কাজ করবে।
13.মায়ানমারকে সার্কভুক্ত করার প্রস্তাব প্রফেসর ড. ইউনুসের (banglanews24.com)
"শান্তিতে নোবেলজয়ী মায়ানমারের মানবাধিকার কর্মী ও দেশটির বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সাং সুকির সঙ্গে সাক্ষাতে বাংলাদেশের নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস মায়ানমারকে সার্কভুক্ত করতে সদস্য দেশগুলোর কাছে প্রস্তাবের কথা জানিয়েছেন।
এ সাক্ষাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সুকিকে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ঋণ, সোশ্যাল বিজনেস, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, ভোকেশনাল ট্রেনিং বিষয়ে অবহিত করেন।
এ সময় ইউনূস আগামী নভেম্বরে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় সোশ্যাল বিজনেস সামিট ও ২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় নোবেল বিজয়ীদের সামিটে সুকিকে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানান।
মায়ানমারে ১৯৯৭ সালে গ্রামীণ ট্রাস্টের অধীনে এনজিও ‘প্যাক্ট’ ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে কাজ করছে। বর্তমানে এ সংগঠনের সাত লাখ গ্রাহক রয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচিতে সমর্থনের জন্য মুহাম্মদ ইউনূস ধন্যবাদ জানান সুকিকে।"
14.খাদ্যে ভেজাল রোধ ও ফরমালিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে অগ্রগতি
মিষ্টিতে কাপড়ের রং, কারখানা সিলগালা (banglanews24.com)
- দুটি ভেজাল মিষ্টি তৈরির কারখানা সিলগালা করেছে রাবের ভ্রাম্যমান আদালত।
বরিশালে পৃথক অভিযানে ৭৪ হাজার টাকা জরিমানা (banglanews24.com)
15.লেখক - প্রকাশক মিলন হওয়া প্রয়োজন (banglanews24.com)
16.বিমানবন্দরগুলোতে স্বর্ণ চোরাচালান রোধে অগ্রগতি
সাড়ে ৩১ কেজি স্বর্ণের বারসহ গ্রেপ্তার ২ জন রিমান্ডে (banglanews24.com)
শাহজালাল এবং চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দর দীর্ঘদিন স্বর্ণ চোরাচালানের রুট হিসবে ব্যবহৃত হচ্ছিল। গত কয়েক মাসের কঠোর অবস্থানে স্বর্ণ চোরাচালান রোধে অনেকখানি অগ্রগতি হয়েছে।
17.৪০২ কোটি ২৫ লাখ টাকার পণ্য জব্দ, ৭৫১ জন আটক (banglanews24.com)
"বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) গত ৬ মাসে (জানুয়ারি হতে জুন) দেশের সীমান্ত এলাকাসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে সর্বমোট ৪০২ কোটি ২৫ লক্ষ ৩৯ হাজার চারশত উনচল্লিশ টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য আটক করতে সক্ষম হয়েছে।
এসময় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মাদকদ্রব্য আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬,৯৫,৩০০ টি ইয়াবা ট্যাবলেট, ২,২০,৬৯৮ বোতল ফেনসিডিল, ১,১৫,৪৮০ বোতল বিদেশি মদ, ৪,৫৩০ লিটার স্থানীয় মদ, ২৪,৩৬৫ বোতল বিয়ার, ৩,৯৮৩ কেজি গাঁজা, ৩ কেজি ১৭৩ গ্রাম হেরোইন, ৫৪,৪১২ টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন, ৭,১১,০০০টি উত্তেজক ট্যাবলেট এবং ৪৬,৫৪০টি বিভিন্ন প্রকারের ট্যাবলেট আটক করা হয়।
গত ৬ মাসে বিজিবির অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৪৮টি পিস্তল, ৬টি রিভলভার, ৪২ টি বন্দুক, ২৫ টি বিভিন্ন প্রকার বোমা, ২৪৫ রাউন্ড বিভিন্ন প্রকার গুলি এবং ৩ বোতল গান পাউডার।"
বাংলাদেশের সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য প্রত্যেক সদস্যকে অভিনন্দন!
18.বাল্য বিবাহ, নারী নির্যাতন ও পাচার, এসিড সন্ত্রাস রোধ, যৌতুক প্রথা মুক্ত দেশ গড়ে তোলায় এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি
গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, আটক ১ (banglanews24.com)
19.প্রশ্নপত্র ফাঁস এবং শিক্ষাখাতে বিভিন্ন অনিয়ম বন্ধে অগ্রগতি
প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হবে। দেশের স্কুল কমিটিগুলো কর্তৃক নিয়োগে অনিয়ম খতিয়ে দেখা হবে।
বগুড়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের খাতাসহ আটক ৩ (banglanews24.com)
20.ছাতকে নৌ ডাকাত দলের সদস্য গ্রেপ্তার (banglanews24.com)
21.রপ্তানি লক্ষ্য এবার ৩৩২০ কোটি ডলার (prothom-alo.com)
আমরা মনে করি, সরকারের এই লক্ষ্যমাত্রা অনেক বেশি রক্ষণশীল।
আমরা আইনশৃঙ্খলা, দুর্নীতি দমন, মাদক প্রতিরোধ, অর্থনীতি - শিল্প - বাণিজ্যের নানা সমস্যা সমাধানে এবং অগ্রগতি নিয়ে কাজ শুরু করেছি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি হবে।
"যদি গ্যাস সংকটের সমাধান করা যায়, তাহলে শুধু নিট পোশাকের রপ্তানিতেই ২০ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হবে।
ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও চিলির সরকার আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশকে শুল্ক ও কোটা সুবিধা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে।"
আমাদের উদ্যোক্তারা নতুন নতুন বাজার চিহ্নিত করে পণ্য রপ্তানি করবেন।
আমি মার্কিন যুক্তরাস্ট্রে বাংলাদেশী পণ্যের অবাধ বাজার সুবিধা (জিএসপি) নিশ্চিত করবো। এ লক্ষ্যে যা করা দরকার - শ্রমিকদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা, কূটনৈতিক উদ্যোগ - নেবো।
22.বাংলাদেশ বিমানকে প্রাইভেটাইজেশন করা হবে।
চরম দুর্নীতি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং অব্যবস্থাপনার কারণে বাংলাদেশ বিমান ২০০৯-১০ অর্থবছরে ৮০ কোটি টাকা লোকসান, ২০১০-১১ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা লোকসান এবং ২০১১-১২ অর্থবছরে ৬০০ কোটি টাকার উপর লোকসান গুনেছে।
23.পরিশ্রমী তথ্যপ্রযুক্তিকর্মী মাহফুজ আহমেদ (prothom-alo.com)
24.অর্থনীতি - শিল্প - বাণিজ্যে অগ্রগতি
বগুড়ায় তৈরি টুপি বিশ্ববাজারে (banglanews24.com)
এফবিসিসিআই-এর জাল নোট শনাক্তকারী যন্ত্র বিতরণ (banglanews24.com)
"এফবিসিসিআই সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।"
25.বাংলা শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির অগ্রযাত্রা
আইয়ুব বাচ্চুর সুর ও সঙ্গীতে কর্ণ (banglanews24.com)
"লেখালেখিতে নিয়মিত হচ্ছি": অভিনয়শিল্পী, নাট্যকার ও পরিচালক তোউকীর আহমেদ (prothom-alo.com)
26.সাংবাদিকদের সম্মানে সুনামগঞ্জে বিজিবির ইফতার (banglanews24.com)
নাগরিক শক্তি: সংগঠন
ভাইস প্রেসিডেন্ট (Vice President)
১. জেনারেল হাসান মশহুদ চৌধুরী: সাবেক সেনাপ্রধান; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা; দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান
২. ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৩. প্রফেসর এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী: সাবেক রাষ্ট্রপতি; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী; প্রফেসর অফ মেডিসিন
৪. ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৫. ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
৬. প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা; উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক; সভাপতি, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
৭. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা দলের ভাইস প্রেসিডেন্টের সম্মান গ্রহণ করবেন।
সেক্রেটারিয়েট (Secretariat)
জেনারেল সেক্রেটারি (General Secretary)
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন: সাবেক নির্বাচন কমিশনার
কো-জেনারেল সেক্রেটারি (Co-general Secretary)
১. অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
[অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত "নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম"এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি (Joint General Secretary)
১. জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, BGMEA (সিনিয়ার)
[জনাব আতিকুল ইসলাম "নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
২. জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না: আহ্বায়ক, নাগরিক ঐক্য (সিনিয়ার)
৩. জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
[জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৪. জনাব তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ: সাবেক সাংসদ ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
৫. জনাব মাহী বি. চৌধুরী: সাবেক সাংসদ
৬. প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৭. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর আনু মুহাম্মদ "নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম" এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৮. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
৯. জনাব জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা দলের জেনারেল সেক্রেটারি, কো-জেনারেল সেক্রেটারি এবং জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করবেন।
[সেক্রেটারিয়েটের সদস্যরা সারা দেশে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।]
ন্যাশনাল কাউন্সিল (National Council)
মেম্বারস (Members)
১. ড. এটিএম শামসূল হুদা: সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার; সাবেক সচিব (সিনিয়ার)
২. ড. সা'দত হুসাইন: সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব; পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) র সাবেক চেয়ারম্যান (সিনিয়ার)
৩. বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী: বীর উত্তম; প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
৪. জনাব আ স ম আব্দুর রব: প্রাক্তন মন্ত্রী; প্রবীণ রাজনীতিবিদ; মুক্তিযোদ্ধা (সিনিয়ার)
৫. ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রাক্তন সভাপতি (সিনিয়ার)
৬. জনাব কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ: সভাপতি, FBCCI; ফাউন্ডার চেয়ারম্যান: স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড (সিনিয়ার)
৭. ড. ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী: প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
৮. জনাব নূরে আলম সিদ্দিকী: প্রবীণ রাজনীতিবিদ; মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদের অবিসংবাদিত নেতা (সিনিয়ার)
৯. জনাব মেজর (অব:) আবদুল মান্নান: সাবেক মন্ত্রী; চেয়ারম্যান, বাংলালায়ন কমিউনিকেশান্স লিমিটেড (সিনিয়ার)
১০. অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ: সাবেক মন্ত্রী; প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
১১. জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের পাশাপাশি জনাব রফিউর রাব্বি "নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
১২. প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
[প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
১৩. জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
[জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
১৪. প্রফেসর ড. সিদ্দিক-ই-রাব্বানী: ফাউন্ডিং চেয়ারপার্সন, ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োমেডিকাল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ একাডেমী অফ সায়েন্স কর্তৃক গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত বিজ্ঞানী
১৫. প্রফেসর মামুনুর রশিদ: ভাইস প্রেসিডেন্ট, BD Ventures Limited; প্রাক্তন ডিরেক্টার, BRAC Business School; প্রাক্তন সিইও, সিটি ব্যাংক লিমিটেড
১৬. ড. তুহিন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা ন্যাশনাল কাউন্সিলে মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের মেম্বার এবং এসোসিয়েটদের ভোটে একজন স্পীকার (Speaker) এবং একজন ডেপুটি স্পীকার (Deputy Speaker) নির্বাচিত হবেন।
Speaker এবং Deputy Speaker ন্যাশনাল কাউন্সিলের মিটিংগুলো পরিচালনা করবেন।]
[প্রেসিডেন্ট, এক্সিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট এর সমন্বয় সরকারের Executive Division এর সাথে তুলনীয় হলে
ন্যাশনাল কাউন্সিল (National Council) সরকারের Legislative Division (আইনসভা) এর সাথে তুলনীয়।]
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের মেম্বার এবং এসোসিয়েটরা নিজ নিজ আগ্রহ, দক্ষতা অনুসারে কাজের ফোকাস বেছে নেবেন
এবং সম্পর্কিত দলের ফোরামের সাথে নিজেকে যুক্ত করবেন অথবা নিজেই একটি ফোরাম গঠন করবেন।]
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিল (Advisory Council)
অ্যাডভাইসারস (Advisors)
১. প্রফেসর ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়য়ের এমিরেটাস প্রফেসর
২. জনাব সৈয়দ মনজুর এলাহী: ব্যবসায়ী নেতা ও এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৩. ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলে অ্যাডভাইসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
পার্টি উইঙ্গস - দলীয় অঙ্গ সংগঠন
[প্রত্যেক অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামকে নিজ নিজ গঠনপ্রণালী, কার্যবিধি, কর্মপরিধি নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হবে। এতে অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামের সদস্যরা empowered অনুভব করবেন এবং লিডারশীপ স্কিলস ডেভেলাপ করার সুযোগ পাবেন।
প্রত্যেক অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামের সদস্যরা নিজেরা একটি কমিটি গঠন করে নিজ নিজ গঠনপ্রণালী, কার্যবিধি, কর্মপরিধি নির্ধারণ করবেন।
তবে অঙ্গ সংগঠন এবং ফোরামগুলোকে নাগরিক শক্তির মূলনীতিগুলো (গণতান্ত্রিক আচরণ, জবাবদিহিতা, জাতি ধর্ম বর্ণ নারী পুরুষ নির্বিশেষে সবার স্বার্থ সংরক্ষণ ইত্যাদি) মেনে চলতে হবে এবং
সেক্রেটারিয়েট, ন্যাশনাল কাউন্সিল ও অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলের কাছে নিয়মিত রিপোর্ট করতে হবে।
কোন একদিন অঙ্গ সংগঠনগুলোর একজন সদস্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং অপর একজন সদস্য বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মনোনীত হবেন।]
নাগরিক তরুণ শক্তি
আহ্বায়ক
১. জনাব মাহী বি. চৌধুরী: সাবেক সাংসদ
২. জনাব তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ: সাবেক সাংসদ ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
৩. ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham; প্রতিষ্ঠাতা, শিক্ষক.কম
৪. ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ
৫. জনাব তামিম শাহরিয়ার সুবিন: ম্যানেজিং ডিরেক্টার, মুক্তসফট (Muktosoft) লিমিটেড
৬. ড. ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী: বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (BUET) শিক্ষক; বিজ্ঞান লেখক
৭. জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
৮. জনাব মুসা ইব্রাহীম: এভারেস্ট জয়ী প্রথম বাংলাদেশী
৯. জনাব শাহরিয়ার রউফ নাফি: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, Google; বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের (BUET) প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
১০. জনাব মোঃ মাহবুবুল হাসান (শান্ত): বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের (BUET) প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
১১. জনাব তাহমিদ-উল-ইসলাম রাফি: সিইও, দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
১২. জনাব মোঃ কায়সার আলী: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, Samsung R&D Center, Bangladesh
[নাগরিক শক্তির অঙ্গ সংগঠনগুলোর মাঝে "নাগরিক তরুণ শক্তি"র উপর সবচেয়ে বেশি ফোকাস থাকবে।
বাংলাদেশের ৯০ ভাগের উপর তরুণ নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন। এই তরুণদের সংগঠিত করা, দিক নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব "নাগরিক তরুণ শক্তি"কেই নিতে হবে।]
নাগরিক ছাত্র শক্তি
আহ্বায়ক
১. লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ; বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক
২. নুহাশ হুমায়ূন: ছাত্র, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
৩. তারিক আদনান মুন: যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্র (গণিত ও কম্পিউটার বিজ্ঞান মেজর); আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের পক্ষে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী
[দেশের প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় - কলেজ - মাদ্রাসায় সবার পছন্দের কয়েকজন আদর্শ ছাত্রছাত্রীকে আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
পাশাপাশি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে। নাগরিক শক্তি বিভিন্ন দেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের সাথে দেশের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে।]
নাগরিক গণজাগরণ মঞ্চ
আহ্বায়ক
১. ডাঃ ইমরান এইচ. সরকার: মুখপাত্র, গণজাগরণ মঞ্চ
২. লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ; বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক
৩. জনাব বাপ্পাদিত্ত বসু: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ; বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি
নাগরিক মুক্তিযোদ্ধা শক্তি
আহ্বায়ক
১. বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী: বীর উত্তম; প্রবীণ রাজনীতিবিদ
২. জনাব আ স ম আব্দুর রব: প্রাক্তন মন্ত্রী; প্রবীণ রাজনীতিবিদ; মুক্তিযোদ্ধা
নাগরিক উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
নাগরিক পাহাড়ি শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি
নাগরিক সাংবাদিক শক্তি
আহ্বায়ক
১. জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
২. জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি
আহ্বায়ক
১. জনাব সৈয়দ মনজুর এলাহী: ব্যবসায়ী নেতা ও এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. জনাব কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ: সভাপতি, FBCCI; ফাউন্ডার চেয়ারম্যান: স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড
৩. জনাব মেজর (অব:) আবদুল মান্নান: সাবেক মন্ত্রী; চেয়ারম্যান, বাংলালায়ন কমিউনিকেশান্স লিমিটেড (সিনিয়ার)
৪. জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, BGMEA
নাগরিক আইনজীবী শক্তি
আহ্বায়ক
১. ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২. ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
৩. ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রাক্তন সভাপতি
৪. প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
৫. প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬. ড. তুহিন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট
নাগরিক ওলামা শক্তি
আহ্বায়ক
১. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
২. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
৩. আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ: ইসলাহুল মুসলিমিন বাংলাদেশের সভাপতি ও ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের খতিব
৪. ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়য়ের সহযোগী অধ্যাপক
নিম্ললিখিত ফোরামগুলো অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলের (Advisory Council) মাধ্যমে দলের সাথে যুক্ত হবে:
নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম
আহ্বায়ক
১. ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৩. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
৪. প্রফেসর মামুনুর রশিদ: ভাইস প্রেসিডেন্ট, BD Ventures Limited; প্রাক্তন ডিরেক্টার, BRAC Business School; প্রাক্তন সিইও, সিটি ব্যাংক লিমিটেড
৫. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
১. প্রফেসর ড. সিদ্দিক-ই- রাব্বানী: ফাউন্ডিং চেয়ারপার্সন, ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োমেডিকাল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ একাডেমী অফ সায়েন্স কর্তৃক গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত বিজ্ঞানী
২. ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ।
নাগরিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ফোরাম
আহ্বায়ক
১. জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
২. ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham; প্রতিষ্ঠাতা, শিক্ষক.কম
৩. জনাব তামিম শাহরিয়ার সুবিন: ম্যানেজিং ডিরেক্টার, মুক্তসফট (Muktosoft) লিমিটেড
৪. জনাব হাসিন হায়দার: ফাউন্ডার, Leevio
৫. জনাব শাহরিয়ার রউফ নাফি: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, Google; বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
৬. জনাব মাহবুবুল হাসান শান্ত: বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রাক্তন শিক্ষক; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
৭. জনাব তাহমিদ-উল-ইসলাম রাফি: সিইও, দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
১. প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ: তেল-গাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক
২. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেল-গাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব
নাগরিক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ফোরাম
আহ্বায়ক
১. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি
২. জনাব জোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় (সন্তু) লারমা: পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সভাপতি
নাগরিক নারী অধিকার ফোরাম
আহ্বায়ক
ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
নাগরিক শিল্প, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফোরাম
আহ্বায়ক
১. জনাব আইয়ুব বাচ্চু: সঙ্গীতজ্ঞ, গায়ক, ব্যান্ড দল LRBর প্রধান
২. জনাব আফজাল হোসেন: বিশিষ্ট অভিনেতা
৩. জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
৪. জনাব বাপ্পা মজুমদার: সঙ্গীতজ্ঞ ও গায়ক
নাগরিক শক্তির জেলা ভিত্তিক অঙ্গ সংগঠন
চট্টগ্রাম জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
মুন্সিগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব মাহী বি. চৌধুরী: মুন্সিগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সাংসদ
নাগরিক শক্তির প্রতীক হবে "বই"।
মূলমন্ত্র হবে "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"।
রেফরেন্স
১. নাগরিক শক্তি : সংগঠন (Organizaion of Nagorik Shakti)
২. বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠায় নাগরিক শক্তি
৩. Nagorik Shakti And The Story Of Bangladesh
No comments:
Post a Comment