1.দেশের পুরো ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমকে ঢেলে সাজানো হবে।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম (Financial System) বলতে কিছু শর্তের ভিত্তিতে এবং নিয়ম কানুন মেনে অর্থ (Money) এক পক্ষ থেকে অপর পক্ষে হস্তান্তর করে এমন সব সিস্টেম।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমের মাঝে রয়েছে ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ (Micro-credit) প্রতিষ্ঠান, স্টক মার্কেট, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্প, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ (ফরেইন রেমিটেন্স ম্যানেজমেন্ট), ইনস্যুরেন্স।
(রেফরেন্স: নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা)
2.এক শেয়ার বাজারেই ৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ কারসাজির মাধ্যমে সরানো হয়েছে।
আমরা বিদেশে পাচার করা কালো টাকা ফিরিয়ে আনবো।
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করেছি।
পুরোপুরি কার্যকর করতে পারলে ফরেইন রেমিটেন্স (Foreign Remittance) প্রায় দ্বিগুণ করা সম্ভব।
ব্যাংকগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।
স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে আমরা স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবো। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংক, স্টক মার্কেট এ শৃঙ্খলা আসলে শিল্প মালিক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন ব্যবসা শুরু করতে অর্থের যোগান পেতে সমস্যা হবে না।
ফরেইন রেমিটেন্স এবং কালো টাকা - অনেক বিলিয়ন ডলার দেশে ফিরে আসবে।
দেশে আমরা কোন রাজনৈতিক দলকে জোর করে হরতাল পালন করতে দেবো না।
ব্যবসার পথে আমলাতান্ত্রিক এবং আইনগত জটিলতাগুলো দূর করবো।
দেশের ব্যাংকগুলোতে যদি বিলিয়ন ডলার থাকে আর ব্যবসা করার প্রক্রিয়া যদি সহজ হয়, তাহলে দেশে বাণিজ্য এবং শিল্পের একটা নবজাগরণ ঘটবে।
সবকিছু ঠিক থাক থাকলে বাংলাদেশ শুধু "দুর্নীতিমুক্ত", "মাদকমুক্ত", "ফরমালিনমুক্ত" এবং "সন্ত্রাসমুক্ত"ই হবে না, আগামী অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।
স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম (Financial System) বলতে কিছু শর্তের ভিত্তিতে এবং নিয়ম কানুন মেনে অর্থ (Money) এক পক্ষ থেকে অপর পক্ষে হস্তান্তর করে এমন সব সিস্টেম।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমের মাঝে রয়েছে ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ (Micro-credit) প্রতিষ্ঠান, স্টক মার্কেট, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্প, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ (ফরেইন রেমিটেন্স ম্যানেজমেন্ট), ইনস্যুরেন্স।
(রেফরেন্স: নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা)
2.এক শেয়ার বাজারেই ৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ কারসাজির মাধ্যমে সরানো হয়েছে।
আমরা বিদেশে পাচার করা কালো টাকা ফিরিয়ে আনবো।
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করেছি।
পুরোপুরি কার্যকর করতে পারলে ফরেইন রেমিটেন্স (Foreign Remittance) প্রায় দ্বিগুণ করা সম্ভব।
ব্যাংকগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।
স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে আমরা স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবো। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংক, স্টক মার্কেট এ শৃঙ্খলা আসলে শিল্প মালিক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন ব্যবসা শুরু করতে অর্থের যোগান পেতে সমস্যা হবে না।
ফরেইন রেমিটেন্স এবং কালো টাকা - অনেক বিলিয়ন ডলার দেশে ফিরে আসবে।
দেশে আমরা কোন রাজনৈতিক দলকে জোর করে হরতাল পালন করতে দেবো না।
ব্যবসার পথে আমলাতান্ত্রিক এবং আইনগত জটিলতাগুলো দূর করবো।
দেশের ব্যাংকগুলোতে যদি বিলিয়ন ডলার থাকে আর ব্যবসা করার প্রক্রিয়া যদি সহজ হয়, তাহলে দেশে বাণিজ্য এবং শিল্পের একটা নবজাগরণ ঘটবে।
সবকিছু ঠিক থাক থাকলে বাংলাদেশ শুধু "দুর্নীতিমুক্ত", "মাদকমুক্ত", "ফরমালিনমুক্ত" এবং "সন্ত্রাসমুক্ত"ই হবে না, আগামী অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।
স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
No comments:
Post a Comment