1.ফেনী - ২ আসনের সাংসদ সন্ত্রাসীদের গডফাদার অস্ত্র মামলার আসামী নিজাম হাজারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু হয়েছে।
মামলা নিয়ে নির্বাচনী আইন ভঙ্গ করে যেসব রাজনীতিবিদ সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন আমরা অচিরেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করবো।
বাংলাদেশ হবে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসমুক্ত।
2.আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ, মাহী বি. চৌধুরী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থদের মত আদর্শবান তরুণ নেতারা এবং রফিউর রাব্বি সাহেবদের মত সমাজসেবকরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
কোন নির্দিষ্ট নির্বাচনী এলাকার জনগণ চাইলে আইনবিদ ড. শাহদীন মালিক, ড. আসিফ নজরুলরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
প্রফেসর এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ড. কামাল হোসেন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, আ স ম আব্দুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী সাহেবদের মত প্রবীণ অভিজ্ঞ রোল মডেল রাজনীতিবিদরা এবং সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান সাহেবদের মত আদর্শবান দক্ষ ব্যক্তিত্বরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে নির্বাচনী পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
বাংলাদেশের জনগণ দুর্নীতি, সন্ত্রাস, মাদক, ফরমালিন, বাল্যবিবাহ, যৌতুকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ।
বাংলাদেশের জনগণ আধুনিক অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তি মোট প্রদত্ত ভোটের ৮০% এর বেশি ভোট নিয়ে এবং বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে প্রথমবারের মত ৩০০ আসনের মাঝে ৩০০টিতেই জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসবে।
আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট যথাক্রমে ০ এবং ০টি আসনে জয়ী হবে।
বাংলাদেশে জনগণের ক্ষমতা অধিষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশে মোট ভোটার আনুমানিক ৯ কোটি ২০ লক্ষ।
১. তরুণ ভোটার (১৮-৩৫ বছর) - প্রায় ৪ কোটি। এই ডেমোগ্রাফিকের ৯০-৯৫% ভোট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।
ফেইসবুক ব্যবহারকারী - ৬০ লক্ষের বেশি। ব্যবহারকারীদের ৯০-৯৫% নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিবেন।
তরুণরাই নাগরিক শক্তির প্রাণ।
তরুণদের মাঝে নাগরিক শক্তিকে ঘিরে উচ্ছ্বাস উত্তেজনা স্বপ্ন সবচেয়ে বেশি।
২. নারী ভোটার - প্রায় ৪ কোটি ৬০ লক্ষ। এই ডেমোগ্রাফিকের ৯০% এর বেশি ভোট নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।
গ্রামীণ ব্যাংকের ৮৫ লক্ষ গ্রাহকের মাঝে ৯৭% নারী। গার্মেন্টসের ৪০ লক্ষ কর্মীর মাঝে ৮৫% এর বেশি নারী।
বাংলাদেশের নারীরা বাল্য বিবাহ, যৌতুক, সামাজিক নানা অনাচার-সমস্যার বিরুদ্ধে এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ।
৩. দেশের আলেম ওলামা সমাজ এবং মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের প্রতিটি ভোট (৩৫ লক্ষের বেশি ভোট) আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।
৪. সনাতনী ধর্মাবলম্বী, অন্যান্য ধর্মাবলম্বী এবং আদিবাসীরা নাগরিক শক্তিকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায়।
৫. গ্রামের কৃষক সমাজ, যুব সমাজের মাঝেও নাগরিক শক্তি জনপ্রিয়।
দেশের গ্রামগুলোতে এখন আর ডাকাতের ভয়ে রাত কাটাতে হয় না।
৬. শেয়ারবাজারে দুর্নীতিবাজদের কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো ৩০ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারীকে আমরা ঐক্যবদ্ধ করেছি।
কিন্তু একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে - সংখ্যা মানুষের ভালবাসাকে ধারণ করতে পারে না।
নাগরিক শক্তিকে ঘিরে কোটি কোটি মানুষ স্বপ্ন দেখে ফেলেছে!
ভোট তো অনেক দলই পায়, কিন্তু দলের নীতি-লক্ষ্যগুলোকে হৃদয়ে ধারণ করে দলের জন্য কাজ করে কজন?
বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ নাগরিক শক্তির নীতি-লক্ষ্যগুলোকে হৃদয়ে ধারণ করে দলের জন্য দেশের জন্য কাজ করতে চায়।
আমি ব্যাপারটাকে দেখি এভাবে:
অন্য দলগুলোর হয়ত ৩০০ বা ৬০০ বা ৩০০০ নেতা। কিন্তু নাগরিক শক্তির কোটি কোটি নেতা!
৩০০ বা ৩০০০ এর সাথে ৩ কোটির পার্থক্য যত বড় - নাগরিক শক্তির সাথে অন্য দলগুলোর পার্থক্য ঠিক ততটাই বড়।
আরও ব্যাপার আছে!
বাংলাদেশের মানুষ এখন বিশ্বাস করে, সবাইকে দেখার মত মানুষ দেশে আছে।
কোন দাবি, কোন পাওয়া জানানোর মত মানুষ আছে।
বাংলাদেশের আনাচে কানাচের মানুষ এখন জানে, মানববন্ধন করে কোন দাবি পত্রিকায় আনতে পারলে - দেখার মত মানুষ আছে।
ফেনীর মানুষ আগে ভয়ে কাঁপত। খুন থেকে শুরু করে সবকিছু চলত - কিন্তু মুখ ফুটে বলার মত সাহস কারও ছিল না।
ফেনীর লক্ষ লক্ষ মানুষ এখন জানে - পাশে এসে দাঁড়ানোর মত মানুষ বাংলাদেশে আছে, সন্ত্রাসীদের গডফাদার সাংসদদের চেয়েও শক্তিশালী মানুষ আছে - যারা পাশে এসে দাঁড়াবে।
নারায়ণগঞ্জেও একই ব্যাপার।
দেশের সাংবাদিকরাও জানে - তাদের উপর অন্যায় হলে প্রতিবাদ করার মত অনেক বড় শক্তি আছে।
বাংলাদেশের মানুষ অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে আর ভয় পায় না, অন্যায়কারীকে রুখে দাঁড়াতে পিছপা হয় না।
সমস্ত অন্যায় - অবিচার - দুর্নীতি - সন্ত্রাসমুক্ত অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে সবার দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
মামলা নিয়ে নির্বাচনী আইন ভঙ্গ করে যেসব রাজনীতিবিদ সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন আমরা অচিরেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করবো।
বাংলাদেশ হবে দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসমুক্ত।
2.আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ, মাহী বি. চৌধুরী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থদের মত আদর্শবান তরুণ নেতারা এবং রফিউর রাব্বি সাহেবদের মত সমাজসেবকরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
কোন নির্দিষ্ট নির্বাচনী এলাকার জনগণ চাইলে আইনবিদ ড. শাহদীন মালিক, ড. আসিফ নজরুলরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
প্রফেসর এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ড. কামাল হোসেন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, আ স ম আব্দুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী সাহেবদের মত প্রবীণ অভিজ্ঞ রোল মডেল রাজনীতিবিদরা এবং সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান সাহেবদের মত আদর্শবান দক্ষ ব্যক্তিত্বরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে নির্বাচনী পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
বাংলাদেশের জনগণ দুর্নীতি, সন্ত্রাস, মাদক, ফরমালিন, বাল্যবিবাহ, যৌতুকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ।
বাংলাদেশের জনগণ আধুনিক অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তি মোট প্রদত্ত ভোটের ৮০% এর বেশি ভোট নিয়ে এবং বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে প্রথমবারের মত ৩০০ আসনের মাঝে ৩০০টিতেই জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসবে।
আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট যথাক্রমে ০ এবং ০টি আসনে জয়ী হবে।
বাংলাদেশে জনগণের ক্ষমতা অধিষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশে মোট ভোটার আনুমানিক ৯ কোটি ২০ লক্ষ।
১. তরুণ ভোটার (১৮-৩৫ বছর) - প্রায় ৪ কোটি। এই ডেমোগ্রাফিকের ৯০-৯৫% ভোট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।
ফেইসবুক ব্যবহারকারী - ৬০ লক্ষের বেশি। ব্যবহারকারীদের ৯০-৯৫% নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিবেন।
তরুণরাই নাগরিক শক্তির প্রাণ।
তরুণদের মাঝে নাগরিক শক্তিকে ঘিরে উচ্ছ্বাস উত্তেজনা স্বপ্ন সবচেয়ে বেশি।
২. নারী ভোটার - প্রায় ৪ কোটি ৬০ লক্ষ। এই ডেমোগ্রাফিকের ৯০% এর বেশি ভোট নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।
গ্রামীণ ব্যাংকের ৮৫ লক্ষ গ্রাহকের মাঝে ৯৭% নারী। গার্মেন্টসের ৪০ লক্ষ কর্মীর মাঝে ৮৫% এর বেশি নারী।
বাংলাদেশের নারীরা বাল্য বিবাহ, যৌতুক, সামাজিক নানা অনাচার-সমস্যার বিরুদ্ধে এবং নারী অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ।
৩. দেশের আলেম ওলামা সমাজ এবং মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের প্রতিটি ভোট (৩৫ লক্ষের বেশি ভোট) আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।
৪. সনাতনী ধর্মাবলম্বী, অন্যান্য ধর্মাবলম্বী এবং আদিবাসীরা নাগরিক শক্তিকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায়।
৫. গ্রামের কৃষক সমাজ, যুব সমাজের মাঝেও নাগরিক শক্তি জনপ্রিয়।
দেশের গ্রামগুলোতে এখন আর ডাকাতের ভয়ে রাত কাটাতে হয় না।
৬. শেয়ারবাজারে দুর্নীতিবাজদের কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো ৩০ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারীকে আমরা ঐক্যবদ্ধ করেছি।
কিন্তু একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে - সংখ্যা মানুষের ভালবাসাকে ধারণ করতে পারে না।
নাগরিক শক্তিকে ঘিরে কোটি কোটি মানুষ স্বপ্ন দেখে ফেলেছে!
ভোট তো অনেক দলই পায়, কিন্তু দলের নীতি-লক্ষ্যগুলোকে হৃদয়ে ধারণ করে দলের জন্য কাজ করে কজন?
বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ নাগরিক শক্তির নীতি-লক্ষ্যগুলোকে হৃদয়ে ধারণ করে দলের জন্য দেশের জন্য কাজ করতে চায়।
আমি ব্যাপারটাকে দেখি এভাবে:
অন্য দলগুলোর হয়ত ৩০০ বা ৬০০ বা ৩০০০ নেতা। কিন্তু নাগরিক শক্তির কোটি কোটি নেতা!
৩০০ বা ৩০০০ এর সাথে ৩ কোটির পার্থক্য যত বড় - নাগরিক শক্তির সাথে অন্য দলগুলোর পার্থক্য ঠিক ততটাই বড়।
আরও ব্যাপার আছে!
বাংলাদেশের মানুষ এখন বিশ্বাস করে, সবাইকে দেখার মত মানুষ দেশে আছে।
কোন দাবি, কোন পাওয়া জানানোর মত মানুষ আছে।
বাংলাদেশের আনাচে কানাচের মানুষ এখন জানে, মানববন্ধন করে কোন দাবি পত্রিকায় আনতে পারলে - দেখার মত মানুষ আছে।
ফেনীর মানুষ আগে ভয়ে কাঁপত। খুন থেকে শুরু করে সবকিছু চলত - কিন্তু মুখ ফুটে বলার মত সাহস কারও ছিল না।
ফেনীর লক্ষ লক্ষ মানুষ এখন জানে - পাশে এসে দাঁড়ানোর মত মানুষ বাংলাদেশে আছে, সন্ত্রাসীদের গডফাদার সাংসদদের চেয়েও শক্তিশালী মানুষ আছে - যারা পাশে এসে দাঁড়াবে।
নারায়ণগঞ্জেও একই ব্যাপার।
দেশের সাংবাদিকরাও জানে - তাদের উপর অন্যায় হলে প্রতিবাদ করার মত অনেক বড় শক্তি আছে।
বাংলাদেশের মানুষ অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে আর ভয় পায় না, অন্যায়কারীকে রুখে দাঁড়াতে পিছপা হয় না।
সমস্ত অন্যায় - অবিচার - দুর্নীতি - সন্ত্রাসমুক্ত অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে সবার দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
No comments:
Post a Comment