২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর আব্বু বলেছিলেন, স্পীকারের দায়িত্ব প্রফেসর এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে দিলে সবচেয়ে ভালো হবে। উনি এত সুন্দর করে সংসদ চালাতেন!
"সুন্দর করে চালানোর ক্ষমতা" প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী বারবার করে দেখিয়েছেন।
প্রফেসর অফ মেডিসিন ডাঃ বদরুদ্দোজা চৌধুরী বিটিভিতে স্বাস্থ্য বিষয়ক একটা অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতেন। সেই অনুষ্ঠানের প্রশংসা শুধু আমার Professor Of Cardiology বাবা-ই করতেন না, আরও অনেকেই করতেন।
বাংলাদেশের ১৩তম রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনশীলতায় পূর্ণ একজন মানুষ।
সাহিত্য চর্চাও করেছেন তিনি।
মেডিক্যাল কলেজে পড়ার সময় বিতর্ক চর্চা করতেন। (এসময় নাটকও লিখেছেন!)
বিলেত থেকে চিকিৎসাশাস্ত্রে FRCP (Glasgow); FRCP (Edin.) ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ("প্রবাসীর মন" কি এসময়ের অভিজ্ঞতা থেকে লেখা?) দেশে Sylhet Medical College এ Professor Of Medicine হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
২০০১ এর জাতীয় নির্বাচনের আগে টিভিতে একটি অনুষ্ঠান প্রচারিত হত। অনেকের ধারণা, ২০০১ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবির পিছনে সেই অনুষ্ঠানের একটা বড় ভূমিকা ছিল। বাংলাদেশের রাজনীতিতে মিডিয়ার সফল ব্যবহারের সূচনাও সেখানে।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি সরকার গঠনের পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী "আগামী ১০০ দিনের কর্মসূচী" ঘোষণা করেছিলেন।
নির্বাচনের আগে এবং সরকারের গঠনের পরের - দুটো উদ্যোগেরই মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী।
সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী বিকল্প ধারা গঠনের পর দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের স্বপ্ন শুধু আমি আর আমার পরিবারের সদস্যরা - আমরাই দেখিনি, আজকে যারা নাগরিক শক্তির সাথে আছেন - তাদের অনেকেই দেখেছিলেন।
বিকল্প ধারা এবং গণফোরাম তখন সারা দেশে জনগণের মতামত জানতে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিল।
অন্যরকম একটা উদ্যোগ।
রাজনৈতিক সমাবেশে যা হয় তা হল জনগণ গিয়ে নেতাদের বক্তব্য শুনে আসেন।
কিন্তু বিকল্প ধারা এবং গণফোরাম আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানগুলোতে জনগণ নিজেদের বক্তব্য প্রকাশ করার সুযোগ পেত।
এখনকার মত এতগুলো টিভি চ্যানেল তখন ছিল না। ইন্টারনেট - ফেইসবুক তখনও দেশে সেভাবে বিস্তার লাভ করেনি। জনগণের নিজেদের মতামত জানানোর সুযোগ ছিল সীমিত। কাজেই এই ধরণের উদ্যোগ সেই সময়ের জন্য অনন্য।
এই অনুষ্ঠানগুলোর মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং তার সুযোগ্য সন্তান সাবেক সাংসদ মাহী বি. চৌধুরী।
বাংলাদেশের জনগণ সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং মাহী বি. চৌধুরীর কাছে সামনের দিনগুলোতে অনেক কিছু প্রত্যাশা করে।
রেফরেন্স
"সুন্দর করে চালানোর ক্ষমতা" প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী বারবার করে দেখিয়েছেন।
প্রফেসর অফ মেডিসিন ডাঃ বদরুদ্দোজা চৌধুরী বিটিভিতে স্বাস্থ্য বিষয়ক একটা অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতেন। সেই অনুষ্ঠানের প্রশংসা শুধু আমার Professor Of Cardiology বাবা-ই করতেন না, আরও অনেকেই করতেন।
বাংলাদেশের ১৩তম রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনশীলতায় পূর্ণ একজন মানুষ।
সাহিত্য চর্চাও করেছেন তিনি।
মেডিক্যাল কলেজে পড়ার সময় বিতর্ক চর্চা করতেন। (এসময় নাটকও লিখেছেন!)
বিলেত থেকে চিকিৎসাশাস্ত্রে FRCP (Glasgow); FRCP (Edin.) ডিগ্রি অর্জন করেছেন। ("প্রবাসীর মন" কি এসময়ের অভিজ্ঞতা থেকে লেখা?) দেশে Sylhet Medical College এ Professor Of Medicine হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
২০০১ এর জাতীয় নির্বাচনের আগে টিভিতে একটি অনুষ্ঠান প্রচারিত হত। অনেকের ধারণা, ২০০১ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবির পিছনে সেই অনুষ্ঠানের একটা বড় ভূমিকা ছিল। বাংলাদেশের রাজনীতিতে মিডিয়ার সফল ব্যবহারের সূচনাও সেখানে।
নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি সরকার গঠনের পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী "আগামী ১০০ দিনের কর্মসূচী" ঘোষণা করেছিলেন।
নির্বাচনের আগে এবং সরকারের গঠনের পরের - দুটো উদ্যোগেরই মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী।
সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী বিকল্প ধারা গঠনের পর দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তনের স্বপ্ন শুধু আমি আর আমার পরিবারের সদস্যরা - আমরাই দেখিনি, আজকে যারা নাগরিক শক্তির সাথে আছেন - তাদের অনেকেই দেখেছিলেন।
বিকল্প ধারা এবং গণফোরাম তখন সারা দেশে জনগণের মতামত জানতে অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিল।
অন্যরকম একটা উদ্যোগ।
রাজনৈতিক সমাবেশে যা হয় তা হল জনগণ গিয়ে নেতাদের বক্তব্য শুনে আসেন।
কিন্তু বিকল্প ধারা এবং গণফোরাম আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানগুলোতে জনগণ নিজেদের বক্তব্য প্রকাশ করার সুযোগ পেত।
এখনকার মত এতগুলো টিভি চ্যানেল তখন ছিল না। ইন্টারনেট - ফেইসবুক তখনও দেশে সেভাবে বিস্তার লাভ করেনি। জনগণের নিজেদের মতামত জানানোর সুযোগ ছিল সীমিত। কাজেই এই ধরণের উদ্যোগ সেই সময়ের জন্য অনন্য।
এই অনুষ্ঠানগুলোর মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং তার সুযোগ্য সন্তান সাবেক সাংসদ মাহী বি. চৌধুরী।
বাংলাদেশের জনগণ সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রফেসর একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী এবং মাহী বি. চৌধুরীর কাছে সামনের দিনগুলোতে অনেক কিছু প্রত্যাশা করে।
রেফরেন্স
No comments:
Post a Comment