1.ঢাকা চট্ট্রগ্রাম মহাসড়কসহ দেশের বিভিন্ন সড়কে দুরঘটনায় প্রতি বছর প্রাণ হারাচ্ছেন অনেক মানুষ।
ঢাকা চট্ট্রগ্রাম মহাসড়কে দুরঘটনা রোধে মহাসড়কের প্রশস্ততা বাড়াতে প্রকল্প হাতে নেওয়া হবে।
ঢাকা চট্ট্রগ্রাম মহাসড়ককে দুই লাইন থেকে চার লেইনে উন্নীত করা হবে।
এর প্রভাব পড়বে বাণিজ্যে - পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নয়নে।
এই মুহূর্তে দুর্ঘটনা রোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিতে হবে।
বেপরোয়া গাড়ি চালাতে গিয়ে কেউ ভুল লেইনে চালচ্ছেন কিনা তা লক্ষ্য করা,
স্পিড লিমিট নির্ধারণ করে দেওয়া,
নির্দিষ্ট দূরুতবে স্পিড ব্রেকার স্থাপন এবং
ট্র্যাফিক সিগন্যাল স্থাপন করতে হবে।
"প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় গড়ে ৩ হাজার ১৩৭ জনের মৃত্যু ঘটছে রাস্তায়। আর হাসপাতালে নেওয়ার পথে ও হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরের মৃত্যু যোগ করে সংখ্যাটি দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১৬২টিতে।
অনুষ্ঠানে আলোচ্য বিষয়ের ওপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন পিপিআরসি-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান ও সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান।
আর এসব দুর্ঘটনার ৯৫ শতাংশই ঘটছে ৫৭ কিলোমিটারের মধ্যে। দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকাগুলো এগুলো হলো কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ ও ঢাকা। সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় যত মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, তার বেশিরভাগ ছিল এসব এলাকায় বলেও জানা যায় গবেষণায়।
তবে নির্জন কোনো স্থানে নয়, বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটছে বাসস্ট্যান্ড ও বাজারের মতো জনবহুল এলাকায়। এই সামান্য পথের ব্যবস্থাপনায় নেই সঠিক পরিকল্পনা।
গবেষণায় বিভিন্ন সূত্র ব্যবহার করে বলা হয়, ২০০০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় গড়ে প্রতিবছর তিন হাজার ১৩৭ জন মারা গেছেন।
দেশে জাতীয় মহাসড়কের পরিমাণ তিন হাজার ৫৮০ কিলোমিটার। ২০১২ সালের তথ্যের ভিত্তিতে গবেষণা বলছে, মহাসড়কের সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটে ৫৪ দশমিক ৭ কিলোমিটার এলাকায়।
এই প্রায় ৫৫ কিলোমিটারের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, সাড়ে ১৬ কিলোমিটার।
বেশির ভাগ দুর্ঘটনাই হয় শহরাঞ্চলে। এর মধ্যে বাসস্ট্যান্ড এলাকার কাছাকাছি সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৪১ শতাংশ দুর্ঘটনা হয়। এরপর বাজারের কাছের এলাকায় হয় ২৮ দশমিক ৪০ শতাংশ। সংযোগ সড়কে ঘটে দুর্ঘটনার প্রায় ১৮ শতাংশ।
অপ্রশিক্ষিত চালকদের হাতে ত্রুটিপূর্ণ যানবাহনের বেপরোয়া চালনাকেই সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে গবেষণায়। আর মহাসড়কের পাশে বাজারসহ ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা, এসব জায়গায় ব্যবস্থাপনার অভাব সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা দুর্ঘটনা কবলিত কিছু স্থান চিহ্নিত করেছি। সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধান করছি। যেমন ঢাকা আরিচা সড়ক। এখানে এখন আর দুর্ঘটনা ঘটে না। এরকম আরও স্পট চিহ্নিত করে তার সমাধান করেছি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ডেইলি স্টার এর সম্পাদক মাহফুজ আনাম, নিরাপদ সড়ক চাই-এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, এফবিসিসিআই এর পরিচালক আবদুল হক, ব্লাস্ট এর এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর ব্যারিস্টার সারা হোসেন, বাংলাদেশ বাস ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. ফারুক তালুকদার সোহেল প্রমুখ।"
2.মানবসম্পদ উন্নয়নে ব্যয় হোক প্রবাসী–আয় (prothom-alo.com)
"অদক্ষ, স্বল্প দক্ষ এবং অর্ধশিক্ষিত যে শ্রেণিটি বিদেশে যায়, তাদের সংখ্যা বিশাল, মোট ৮৬ লাখ প্রবাসীর মধ্যে ৫৩ লাখই (৬১ দশমিক ৬ শতাংশ) এসএসসির সিঁড়ি টপকাতে পারেননি (সূত্র: প্রথম আলো, ৩ আগস্ট ২০১৪)। অথচ এই শ্রেণির মাধ্যমেই আসে আমাদের রেমিট্যান্স আয়ের সিংহভাগ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, ২০১২-১৩ অর্থবছরে আমাদের মোট বার্ষিক রেমিট্যান্স এক হাজার ৪৪৬ কোটি ডলারের ৬৩ শতাংশ এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে।
প্রথম আলোর রিপোর্ট অনুযায়ী, পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রত্যেক পরিবার তাদের প্রবাসী নিকটাত্মীয়দের কাছ থেকে বার্ষিক প্রায় দুই হাজার ৫০০ ডলার প্রবাসী-আয় অর্জন করে। এতে অবশ্য শ্রমিকপ্রতি প্রবাসী-আয়ের হিসাব নেই।
আমাদের অর্থনীতিতে প্রবাসী-আয়ের অবদান মোট জিডিপির দশ শতাংশের মতো। এই আয় ব্যয়িত হওয়ার খাতওয়ারি হিসাবে পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে (সূত্র: প্রথম আলো, ৩ আগস্ট ২০১৪) আমাদের প্রবাসী-আয়ের ৭৮ শতাংশ যায় খাদ্য (৩৯ শতাংশ), বস্ত্র, শিক্ষা, যাতায়াত (৩৯ শতাংশ) ইত্যাদি খাতে। বাকি ১৭ শতাংশ খরচ হয় জমি বা বাসস্থানে এবং ৫ শতাংশ যায় বিলাসদ্রব্যে। আলোচ্য সমীক্ষার ফলাফলে আবিষ্কৃত হয় প্রবাসী-আয়ের তিন-চতুর্থাংশই ভোগ হয়ে যায়, অর্থাৎ কোনো উৎপাদনশীল বিনিয়োগে ব্যবহৃত হয় না।
এল সালভাদরে দেখা গেছে, প্রবাসী-আয় বৃদ্ধির ফলে সেখানে স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর হার কমে গিয়ে শিক্ষা খাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। ফিলিপাইনেও দেখা গেছে, প্রবাসী-আয়ের বড় অংশ শিক্ষা খাতে ব্যয়ের প্রবণতা বেশি। আবার মেক্সিকোতে চালানো সমীক্ষায় দেখা গেছে, সেখানকার প্রবাসী-আয়ের বড় অংশ ব্যয় হয় তাদের ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠান সম্প্রসারণ এবং মূলধনি যন্ত্রপাতি আহরণে।
লত যে শ্রেণির মানুষ কর্মসংস্থানের জন্য দেশান্তরি হয়, তাদের পরিবারের প্রাথমিক প্রয়োজন থাকে মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো মেটানোর, সে কারণেই খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও শিক্ষা খাতে এই আয়ের সিংহভাগ ব্যয় হয়।
নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে প্রবাসী-আয় সরাসরি উৎপাদনশীল কোনো খাতে বিনিয়োগ করার সুযোগ নেই, যা মেক্সিকোতে দেখা গেছে।
যেসব অদক্ষ শ্রমিক বৈধ-অবৈধ যেকোনো উপায়ে বিদেশে পাড়ি দিতে মরিয়া, তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আধা দক্ষ করে দিতে পারলে বিদেশে তাদের উচ্চ মজুরি পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়, যা ভারত বা ফিলিপাইনের প্রবাসীরা ভোগ করে থাকেন। আবার প্রবাসীদের পোষ্য বা সন্তানদের যথাযথ শিক্ষার জন্য যদি জনশক্তি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কোনো প্রকল্প গ্রহণ করে, তাহলে প্রবাসী-আয়ের অর্থ সরাসরি মানবসম্পদ উন্নয়নে ব্যয়িত হওয়া নিশ্চিত করা যায়। এজাতীয় আরও বহু উদ্ভাবনী প্রকল্প গ্রহণের অবকাশ রয়েছে এই খাতের উন্নয়নে।
কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, কে বা কারা নেবে এই দায়িত্ব—আমলারা, রাজনৈতিক নেতৃত্ব, নাকি কোনো চিন্তাশীল আলোকিত মানুষদের কেউ?"
নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখার মাঝে রয়েছে:
"Foreign remittance এর অর্থ যাতে সরাসরি দেশীয় উৎপাদন বাড়ানোর জন্য বিনিয়োগ করা হয় - সেই লক্ষ্যে বাবস্থা। তা না হলে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। দেশের উৎপাদন না বাড়িয়ে অর্থ সরবরাহ বেড়ে গেলে যা হওয়ার কথা।"
রেফরেন্স
দেশে উৎপাদিত মোট পণ্য ও সেবার পরিমাণ স্থির থেকে যদি অর্থ সরবরাহ বেড়ে যায় - তবে মূল্যস্ফীতি ঘটে।
একটা Economy কল্পনা করি - আমি আর তুমি - আমাদের দুজনকে নিয়ে।
আমার কাছে দুটি ফুটবল আছে আর তোমার কাছে আছে চারটি টেনিস বল।
আমার কাছে আছে ১০০ টাকা। আবার তোমার কাছেও আছে ১০০ টাকা।
এখন তুমি টেনিস বলগুলোর প্রতিটির জন্য ২৫ টাকা করে দাবি করতে পারবে। আবার আমি ফুটবল প্রতিটির জন্য ৫০ টাকা দাম দাবি করতে পারব।
আমি ৬০ টাকা দাবি করতে পারি, কিন্তু তখন আমি শুধু ১টা ফুটবল বিক্রি করতে পারব (তোমার কাছে আছেই তো ১০০ টাকা)।
এখন ধরা যাক, আমাদের মোট বলের সংখ্যা অপরিবর্তিত থাকল, কিন্তু ফরেইন রেমিটেন্সের মাধ্যমে আমার কাছে ১৬০ টাকা, তোমার কাছে ১৬০ টাকা হল।
এখন আমি চাইলে আমার ফুটবল দুটির প্রত্যেকটির জন্য ৮০ টাকা দাবি করতে পারবো।
এভাবে ফুটবলের দাম বেড়ে গেল।
পণ্য ও সেবার পরিমাণ (আমাদের Economy তে বলের সংখ্যা) অপরিবর্তিত থেকে অর্থ সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায়
আমাদের Economy তে মূল্যস্ফীতি (Inflation) ঘটেছে।
আবার ধরা যাক, তোমার কাছে ১৬০ টাকা আছে দেখে আমি আরও ২টা ফুটবল উৎপাদন করলাম। এখন মোট ফুটবলের সংখ্যা ৪টি।
এখন আমি প্রতি ফুটবলের জন্য ৪০ টাকা দাম ধরলে ৪টা ফুটবলই বিক্রি করতে পারবো।
এখানে অর্থ সরবরাহ এবং পণ্য ও সেবা উৎপাদন দুটোই বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি ঘটেনি।
আমাদের দেশে গত এক দশকে লক্ষ্য করছি - ফরেইন রেমিটেন্স যেমন বেড়েছে তেমনি বেড়েছে জমি-ফ্ল্যাটের দাম।
জমি-ফ্ল্যাটের এই দাম বৃদ্ধির সাথে অবশ্যই ফরেইন রেমিটেন্স বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে।
আমাদের দেশে জমির পরিমাণ কিন্তু বাড়ছে না।
এভাবে সবকিছুর দাম হু হু করে বেড়ে গেলে - তা অবশ্যই ভাল কিছু না।
ফরেইন রেমিটেন্সের মাধ্যমে অর্থ সরবরাহ বেড়ে যাওয়া যদি দেশে পণ্য ও সেবা উৎপাদন বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে তবে তা সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য ভাল হবে এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
পাশাপাশি, ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ উৎপাদনশীল খাতে (পণ্য ও সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে) ব্যয় হওয়া উচিত।
এক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েছেঃ
- ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ সাধারণত যায় গ্রামের দরিদ্র পরিবারে - যাদের মৌলিক চাহিদা যোগান দিতেই অর্থ ব্যয় হয়।
- আমাদের দেশে এখনও ব্যবসা-শিল্প বান্ধব পরিবেশ গড়ে ওঠেনি। গড়ে তুলতে দেশের অর্থনীতিতে এবং ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমগুলোতে অনেক সংস্কারের প্রয়োজন হবে।
- যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকগুলোতে সুদের হার অনেক কম। পরিবেশ ব্যবসা বান্ধব। প্রায় সবকিছুই বেসরকারি খাতের নিয়ন্ত্রণে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল। আইনের শাসন, Property RIGHTS রয়েছে। কাজেই সবাই অর্থ ব্যাংকে জমা রাখার চেয়ে বিনিয়োগ করাকেই শ্রেয়তর মনে করেন। আমাদের দেশের ব্যবস্থা ওরকম না।
- ব্যবসা শিল্প বান্ধব পরিবেশ না থাকায় মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষরা ব্যাংকে অর্থ জমা রাখেন বা জমি কেনেন।
- আমার বাবা একবার বলেছিলেন, উনি কখনই কোন প্রাইভেট ক্লিনিকের শেয়ার কিনবেন না। কারণ প্রাইভেট ক্লিনিকগুলো দরিদ্র ব্যক্তিদের নানারকম অপ্রয়োজনীয় টেস্ট করাতে বাধ্য করে - টেস্টগুলোর মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে। কাজেই দুর্নীতি বিনিয়োগে একটা বড় বাঁধা। (আমরা ক্লিনিকগুলোর জন্য একটা রেগুলেটরি কমিশন গঠন করব।)
- ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে দরিদ্র পরিবারগুলোর জন্য ক্ষুদ্রঋণের মত"ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা" গড়ে তলার কর্মসূচী নেওয়া যায়। ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ ব্যবহার করে পরিবারের অন্য একজন সদস্য একটি নতুন উদ্যোগ গড়ে তুলবেন। একজন উদ্যোক্তা (Entrepreneur) কিন্তু একটি পণ্য বা সেবা উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের মোট পণ্য বা সেবা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখেন। তিনি "চাকরি খুঁজেন না, চাকরি দেন" [1]!
3.ভালো ফল, বেশি ভালো ঢাকায় (prothom-alo.com)
এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল ছাত্রছাত্রীকে অভিনন্দন! তোমাদের জন্য শুভকামনা রইল।
যারা উত্তীর্ণ হতে পারনি, একটা মুহূর্ত নষ্ট না করে আগামী বছরের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু কর।
4.সম্প্রচার নীতিমালা বাতিল করুন: মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর (prothom-alo.com)
বাংলাদেশ: রূপক না প্রতীকাশ্রয়ী কাহিনি: উইলিয়াম বি মাইলাম (prothom-alo.com)
জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা অনুসারে, সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কিছু সম্প্রচার করা যাবে না, বিজ্ঞাপনও না।
দেশে একটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সরকার ক্ষমতা দখল করে রেখেছে।
এর উপর যদি গণমাধ্যমের বাকরোধ করা হয় - তাহলে দেশে গনতন্ত্র আর জবাবদিহিতা বলে কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না।
আমরা সরকারকে "জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা" প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানাই।
5.ক্যানটিনেও নজর চিফ হুইপের (prothom-alo.com)
"পাঁচ বছর আগে ভাইয়ের ছেলেকে বিনা পয়সায় পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের ক্যানটিনে ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন আ স ম ফিরোজ। তখন তিনি ছিলেন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ। আর ২০১৪ সালে তিনি চিফ হুইপ হয়েছেন। এবার নিয়ম জারি করলেন, সংসদের এলডি (লাঞ্চ অ্যান্ড ডাইনিং) হলে বিয়েসহ যেকোনো অনুষ্ঠানের খাবার কিনতে হবে ভাতিজার ক্যানটিন থেকেই।
এর আগে ন্যাম ভবন এবং পুরোনো এমপি হোস্টেলের সরকারি বরাদ্দের বাইরে সাতটি বাসা নিজের দখলে রেখে আলোচিত হন চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ। এর মধ্যে দুটি বাসায় তাঁর শ্যালক এবং এক বন্ধু পরিবার নিয়ে থাকেন। তারও আগে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর নিজের নির্বাচনী এলাকা পটুয়াখালীর বাউফলে দলের দেওয়া সংবর্ধনায় ‘ক্রেস্ট নয়, ক্যাশ চাই’ বক্তৃতা দিয়ে বিস্ময় জাগান চিফ হুইপ।"
রেফরেন্স
No comments:
Post a Comment