1.এশিয়ান হাইওয়ে হলে সিলেটের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে: প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী (banglanews24.com)
"নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি সিলেট নগরীকে ওয়াইফাই-এর আওতায় আনার আহবান জানিয়েছেন দেশের প্রখ্যাত প্রকৌশলী প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী।
পরিকল্পিত নগরায়নের উপর জোর তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এশিয়ান হাইওয়ে হলে সিলেটের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে।
প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, সিলেট ভুমিকম্প প্রবণ এলাকা। তাই দুযোর্গ মোকাবেলায় বিল্ডিং কোড মেনে চলা জরুরী।
তিনি বলেন, সিলেটে মেট্রোরেল স্থাপন করা যেতে পারে। আমাদের দেশের প্রকৌশলীরাও এ কাজ করতে পারবেন।
পরিকল্পিত নগরায়নের অংশ হিসেবে নগরীর মহল্লায় খেলার মাঠ বা খোলা জায়গা রাখা, পর্যটকদের জন্য কম সময়ে সিলেট সম্পর্কে জানার ব্যবস্থা করার তাগিদ দেন সিটি কর্তৃপক্ষকে।
তাছাড়া যানজট নিরশনে রাস্তা প্রশস্থকরণ, সিলেটের ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল ব্যবস্থা চালু করণ, নগরবাসীর যাতায়াত সহজীকরণে টাকা দিয়ে সাইকেল ভাড়া দেওয়ার ব্যবস্থারও উদ্যোগ নিতে পারে সিটি করপোরেশন।
এক বছরের কম সময়ে জলাবদ্ধতা নিরষনে ছড়াখাল উদ্ধারসহ বতর্মান মেয়রের বিভিন্ন উদ্যোগ প্রশংসার দাবি রাখে উল্লেখ করে তিনি বলেন, জলাবদ্ধতার দুর্ভোগ প্রশমিত হওয়ায় মানুষের মধ্যে স্বতস্ফুর্ততা ফিরে এসেছে।
সভাপতির বক্তব্যে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সিলেটকে আধুনিক নগরীতে রূপান্তর করতে নগরবাসীর কাছে আমি ওয়াদাবদ্ধ। ওয়াদা পূরণের লক্ষ্যে আমি কাজ করে যাচ্ছি।"
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে এশিয়ান হাইওয়ে [1] গড়ে তলার জন্য প্রকল্প হাতে নেবে।
এশিয়ান হাইওয়ের মাধ্যমে এশিয়া এবং ইউরোপের সাথে সড়কপথে যুক্ত হবে বাংলাদেশ। একজন ভ্রমণকারী সড়কপথে পূর্বে জাপান কিংবা পশ্চিমে তুরস্ক পর্যন্ত যেতে পারবেন। পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী এক্সপারটাইসের উপর নির্ভরতা কমানো হবে।
এশিয়ান হাইওয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান।
রেফরেন্স
2. ইউরোপের সংগীত উৎসবে প্রফেসর ড. ইউনূস (dnewsbd.com)
"শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পোল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ‘২০তম উডস্টক ফেস্টিভ্যালে’ অংশ নিয়েছেন।
উৎসবে তরুণদের উদ্দেশে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রাষ্ট্রব্যবস্থার গতিধারা প্রবীণদের চেয়ে তোমরা অনেক ভালো বোঝো। কারণ তোমাদের মন এখনো বিশ্বকে বুঝতে চায়। প্রবীণেরা সহজে তাঁদের ভুলগুলো ধরতে পারেন না। বর্তমান বিশ্বব্যবস্থার অসংগতিগুলো তোমাদের ভালোভাবে অনুধাবন করে সেগুলো থেকে উত্তরণের উপায় খুঁজতে হবে।’
ইউনূস অারো বলেন, ‘তোমরাই রাষ্ট্রব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে পার। বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা যারা তৈরি করেছেন তাদের চেয়ে তোমরা অনেক বেশি বুদ্ধিমান, উজ্জ্বল। সরকার অর্থনীতির গতিধারা ঠিক করে না। সরকার কেবল অর্থনীতিবিদদের প্রণীত পরিকল্পনা অনুসরণ করে। তোমরা অন্ধ অনুসারী হয়ো না। নেতা হও। অপরাজিত পথ ধরে এগিয়ে যাও। একে আবিস্কার কর। তোমরা যদি এ কাজ করতে না পার তাহলে আর কেউ তা পারবে না।’
3.প্রধানমন্ত্রীকে সিন্ডিকেট ত্যাগ করার আহ্বান (banglanews24.com)
"সাবেক মন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাঈদ বলেছেন, ক্ষমতায় যেতে হলে এখন আর নির্বাচনের দরকার হয় না। পেশি শক্তি আর টাকা থাকলেই ক্ষমতায় যাওয়া যায়। আমার নির্বাচনী এলাকায় আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলাম। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী র্যাব, পুলিশ দিয়ে ভোট কেন্দ্র দখল করে তিনি বিজয়ী হয়েছেন।
রাজনীতি এখন চলে গেছে দুর্বৃত্তদের হাতে। বিগত ৫ বছরে সংসদ সদস্যরা তাদের সম্পদের হিসাব দেন না। কারণ তারা ৫ বছরে ২ হাজার গুণের বেশি সম্পদ আয় করেছেন। এগুলো কিভাবে হলো কেন এলো তা বের করার লোক নেই।
আবু সাঈদ বলেন, বর্তমানে প্রতিটি সেক্টরে সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। এই সিন্ডিকেটগুলো হলো অর্থনীতি সিন্ডিকেট, বাণিজ্যিক সিন্ডিকেট, মিডিয়া সিন্ডিকেট এমনকি সাংস্কৃতিক সিন্ডিকেট।
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এই সিন্ডিকেটের কারণে আপনার মন্ত্রণালয় থেকেই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট দেয়া হয়।"
4.আদিবাসীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা
"আদিবাসীদের অবিলম্বে সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া, বিভিন্ন জেলায় সংঘটিত আদিবাসী নারীদের ধর্ষণ, আদিবাসীদের খুন, নির্যাতন, ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ, ফসলি জমি-পুকুর দখল বন্ধ ও এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়নের উপদেষ্টা, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা মনজুরুল আহসান খান।
আদিবাসী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রূপচান বর্মণের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন- সিপিবি ঢাকা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ডা. সাজেদুল হক রুবেল, আদিবাসী মুক্তিযোদ্ধা সুরেশ চন্দ্র বর্মণ, অ্যাডভোকেট আসাদুল্লা বাদল, অর্ণব সরকার, আরাফাতুল কবির রিজভী, আদিবাসী ইউনিয়ন গাজীপুর জেলার সভাপতি দীনেশ কিশোর বর্মণ ও পাভেল কোচ বর্মণ। সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সম্পাদক কোচ রুবেল মণ্ডল।"
সরকার "আদিবাসী" শব্দটির ব্যবহার পরিহারের নির্দেশ দিয়ে যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে - আমরা তার কার্যকারিতা স্থগিতের আবেদন জানাচ্ছি।
সংবিধান পরিবর্তন করে আদিবাসীদের অস্তিত্ব অস্বীকার করার প্রচেষ্টা আমাদের ব্যথিত করে।
5.তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়
সফল আইটি প্রফেশনাল জাহিদের চিকিৎসার ভার নিল বেসিস (banglanews24.com)
বেসিসের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়!
6. ভেজাল খাদ্য ও ওষুধ এবং ফরমালিনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলায় অগ্রগতি
বিভিন্ন জেলায় যায় দিনাজপুরের বিষমুক্ত কলা (banglanews24.com)
"দশ মাইল এলাকার ব্যবসায়ী মান্নান বাংলানিউজকে বলেন, কলা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমাদের প্রথম শর্ত রয়েছে, তারা এখানকার কোনো কলার মধ্যে কোনো ধরনের বিষ মেশাতে পারবেন না। চাষীদেরও একইভাবে সতর্ক করা হয়েছে।"
7. টেকনাফে ৫ মানবপাচারকারীসহ আটক ৯ (banglanews24.com)
মানবপাচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান অব্যাহত রাখতে হবে।
8. গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধী জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা
জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা অনুসারে, সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কিছু সম্প্রচার করা যাবে না, বিজ্ঞাপনও না।
দেশে একটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সরকার ক্ষমতা দখল করে রেখেছে।
এর উপর যদি গণমাধ্যমের বাকরোধ করা হয় - তাহলে দেশে গনতন্ত্র আর জবাবদিহিতা বলে কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না।
"কী প্রচার করা যাবে আর কী প্রচার করা যাবে না, তা এমনভাবে নির্দেশ করা হয়েছে যে সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ধারাগুলো নিজেদের মতো ব্যাখ্যা করে যেকোনো কিছুকেই নীতিমালার পরিপন্থী বলে অভিযোগ করতে পারবে।
যেমন একটি ধারা আছে এ রকম: রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে—এমন ধরনের সামরিক, বেসামরিক বা সরকারি তথ্য প্রচার করা যাবে না। এখন এটার সংজ্ঞা কে দেবে? কী ধরনের তথ্য প্রচার করলে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, এটা নির্ধারণ করবে কে?
দেশে অনেকগুলো ক্ষেত্রে গুরুতর জাতীয় সমস্যা আছে। যেমন, সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ, প্রতিবছর বর্ষাকালে লঞ্চ দুর্ঘটনায় প্রচুর মানুষ মারা যাচ্ছে, খাদ্যে ভেজাল ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারের ফলে জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি হচ্ছে, ভেজাল ওষুধে বাজার সয়লাব, নকল প্যারাসিটামল খেয়ে অনেক শিশু মারা গেছে। এগুলোই হওয়া উচিত সরকারের অগ্রাধিকার। কিন্তু এসব দিকে নজর না দিয়ে কেন সম্প্রচার নীতিমালা নিয়ে তারা এত উৎসাহিত হয়ে উঠল, এটাই প্রশ্ন।
প্রথমে একটি আইনের মাধ্যমে একটি স্বাধীন সম্প্রচার কমিশন করা উচিত, সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়নের দায়িত্ব হবে সেই কমিশনের।"
"নীতিমালা অনুমোদনের দিনেই বলেছি, কেন আপনারা আলাদা সম্প্রচার নীতিমালা করছেন। একটি সমন্বিত গণমাধ্যম নীতিমালা এর সমাধান। এটাই করা সমীচীন।"
9.সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিময় বাংলাদেশ
"ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল ৩২২৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ১৮ জুলাই। দ্বাপর যুগের এই দিনে পাশবিক শক্তি যখন সত্য, সুন্দর ও পবিত্রতাকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়েছিল, তখন সেই অসুন্দর, অসুর ও দানবীয় পাশবিক শক্তিকে দমন করে মানবজাতিকে রক্ষা এবং শুভশক্তিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটেছিল পূর্ণ অবতার রূপে। পূর্ণ অবতার বলতে ভগবান বিষ্ণুর প্রত্যক্ষ উপস্থিতিকে নির্দেশ করে এবং ঈশ্বরের শক্তি ও গুণাবলি প্রদর্শন করাকে বোঝানো হয়।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথিকে কেন্দ্র করেই শুভ জন্মাষ্টমী পালন করা হয়।"
No comments:
Post a Comment