দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মান উন্নয়নে এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে প্রতিযোগিতার লক্ষ্যে - রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তন একটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
রাঙ্কিং এ ব্যবহার করতে হবে - objective measures, যেগুলো নিয়ে বিতর্কের সুযোগ নেই(এমন সব measures - যে-ই হিসেব করুক না কেন, ফলাফল একই আসবে, as opposed to "subjective measures" - যেখানে এক এক ব্যক্তির হিসেবে ফলাফল এক এক রকম হবে)।
এমন কয়েকটি measures:
এ ধরণের objective measures ব্যবহৃত হলে রাঙ্কিং এর স্বচ্ছতা এবং বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্র শিক্ষক অভিভাবক সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা থাকবে। আবার সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও রাঙ্কিং এ নিজেদের অবস্থান উন্নয়নে আন্তরিকতা দেখাবে।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেদের মাঝে এবং সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে মেধাবী ছাত্র ভর্তির জন্য এক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করবে - ফলশ্রুতিতে সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মান বাড়বে।
কিছুদিন আগে ইউজিসি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইউজিসির এই যুগোপযোগী সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই।
আমরা মনে করি, মানসম্পন্ন রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তিত হলে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মেধাবী ছাত্র ভর্তির লক্ষ্যে নিজেদের মান উন্নয়নে সচেষ্ট হবে।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে দেশের সরকারি, বেসরকারি সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তন করবে। পাশাপাশি, বিষয়ভিত্তিক রাঙ্কিং প্রথা প্রচলন করবে। অর্থাৎ, ইউনিভার্সিটিগুলোর কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টগুলোর জন্য আলাদা রাঙ্কিং, আবার ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টগুলোর জন্য আলাদা রাঙ্কিং।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর গর্বিত ছাত্র বলবে, জানো, আমাদের ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট দেশের সবগুলো ইউনিভার্সিটির মাঝে রাঙ্কিং এ সেরা!
যাকে বলা হবে সে দেরি না করে উত্তর দেবে, আমাদের ইউনিভার্সিটির আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্ট রাঙ্কিং এ সারা দেশে শীর্ষে আর পুরো এশিয়ায় তৃতীয়!
ফলোআপ - অগ্রগতি
রাঙ্কিং এ ব্যবহার করতে হবে - objective measures, যেগুলো নিয়ে বিতর্কের সুযোগ নেই(এমন সব measures - যে-ই হিসেব করুক না কেন, ফলাফল একই আসবে, as opposed to "subjective measures" - যেখানে এক এক ব্যক্তির হিসেবে ফলাফল এক এক রকম হবে)।
এমন কয়েকটি measures:
- ছাত্রছাত্রীদের পাশ করার নির্দিষ্ট সময়ের মাঝে (যেমন - ২ মাসের মাঝে) চাকরি প্রাপ্তির হার (একটি objective measure, যে-ই হিসেব করুক না কেন - "চাকরি প্রাপ্তির হার" একই হবে)
- শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা
- ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সাফল্য
- প্রত্যেক ক্লাসে ছাত্র-শিক্ষক গড় অনুপাত
- নিজস্ব ক্যাম্পাসের অবস্থা
- জার্নালে এবং কনফারেন্সে শিক্ষকদের গবেষণাপত্র প্রকাশের সংখ্যা
- প্রকাশিত গবেষণাপত্রের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর
এ ধরণের objective measures ব্যবহৃত হলে রাঙ্কিং এর স্বচ্ছতা এবং বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্র শিক্ষক অভিভাবক সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা থাকবে। আবার সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও রাঙ্কিং এ নিজেদের অবস্থান উন্নয়নে আন্তরিকতা দেখাবে।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজেদের মাঝে এবং সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে মেধাবী ছাত্র ভর্তির জন্য এক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করবে - ফলশ্রুতিতে সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মান বাড়বে।
কিছুদিন আগে ইউজিসি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ইউজিসির এই যুগোপযোগী সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই।
আমরা মনে করি, মানসম্পন্ন রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তিত হলে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মেধাবী ছাত্র ভর্তির লক্ষ্যে নিজেদের মান উন্নয়নে সচেষ্ট হবে।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে দেশের সরকারি, বেসরকারি সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য রাঙ্কিং প্রথা প্রবর্তন করবে। পাশাপাশি, বিষয়ভিত্তিক রাঙ্কিং প্রথা প্রচলন করবে। অর্থাৎ, ইউনিভার্সিটিগুলোর কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টগুলোর জন্য আলাদা রাঙ্কিং, আবার ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টগুলোর জন্য আলাদা রাঙ্কিং।
কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর গর্বিত ছাত্র বলবে, জানো, আমাদের ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট দেশের সবগুলো ইউনিভার্সিটির মাঝে রাঙ্কিং এ সেরা!
যাকে বলা হবে সে দেরি না করে উত্তর দেবে, আমাদের ইউনিভার্সিটির আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্ট রাঙ্কিং এ সারা দেশে শীর্ষে আর পুরো এশিয়ায় তৃতীয়!
ফলোআপ - অগ্রগতি
"বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র্যাংকিং করা হবে। অনেকের অভিযোগ, বৈশ্বিকভাবে আমাদের র্যাংকিং নেই। তাই, প্রথমে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র্যাংকিং করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।"
No comments:
Post a Comment