1.সমুদ্রসীমা মীমাংসার পর এখন প্রয়োজন সংরক্ষণ ও সদ্ব্যবহার: ড. আইনুন নিশাত (samakal.net)
2.ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে সংস্কার:
দেশের পুরো ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমকে ঢেলে সাজানো হবে।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম (Financial System) বলতে কিছু শর্তের ভিত্তিতে এবং নিয়মকানুন মেনে অর্থ (Money) এক পক্ষ থেকে অপর পক্ষে হস্তান্তর করে এমন সব সিস্টেম।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমের মাঝে রয়েছে ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ (Micro-credit) প্রতিষ্ঠান, স্টক মার্কেট,
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্প, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ (ফরেইন রেমিটেন্স ম্যানেজমেন্ট), ইনস্যুরেন্স।
শেয়ার মার্কেটে সংস্কার:
এক শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালে ৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ কারসাজির মাধ্যমে সরানো হয়েছে।
শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালের scam এর পুরোটা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত।
প্রথমে সবাইকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে লাভের লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করা হয়। (ঠিক যেভাবে এমএলএম কোম্পানিগুলো লাভের লোভ দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।)
লক্ষ লক্ষ যুবক, বিভিন্ন পেশার মানুষ লাভের আশায় শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন। অনেকেই বিনিয়োগ করতে গ্রামে নিজেদের সহায় সম্পত্তি বিক্রি করেন।
তারপর কারসাজি করে লক্ষ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়।
প্রায় ৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেন।
৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী
এবং
৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ
দুটো অনেক বড় সংখ্যা।
আমরা বিদেশে পাচার করা কালো টাকা ফিরিয়ে আনবো।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংকিং সেক্টরে সংস্কার:
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।
দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো চরম অব্যবস্থাপনা এবং সীমাহীন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।
রাজনীতিবিদরা এবং রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহারকারীরা দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট-দুর্নীতি-ঋণ খেলাপি করেছেন।
দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে।
রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, দুর্নীতিবাজদের বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
- সোলায়মান খান সাত দিনের রিমান্ডে (samakal.net)
"১৪০ কোটি টাকা আত্নসাতের গুরুতর অভিযোগে মামলা হয়েছে।"
State-owned banks in Bangladesh: From cancer to pimple [The Economist, April 19th, 2004; Print edition]
বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রস্তাব:
সংকট উত্তরণে চাই দৃশ্যমান পদক্ষেপঃ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ; সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা জরুরীঃ খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদঃ ব্যাংকার; সাবেক ডেপুটি গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোকে প্রাইভেটাইজেশনের (privatization) প্রক্রিয়া শুরু করবে।
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান:
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করেছি। পুরোপুরি কার্যকর করতে পারলে ফরেইন রেমিটেন্স (Foreign Remittance) প্রায় দ্বিগুণ করা সম্ভব।
হুন্ডি ব্যবসায়ীরা মাদকসহ নানা অপকর্মে তাদের অর্থ ব্যবহার করেন।
হরতালের বিপক্ষে দৃঢ় অবস্থান:
দেশে আমরা কোন রাজনৈতিক দলকে জোর করে হরতাল পালন করতে দেবো না।
ফরেইন রেমিটেন্স এবং কালো টাকা - বিলিয়ন ডলার দেশে ফিরে আসবে।
ব্যবসার পথে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাগুলো দূর করবো।
দেশের ব্যাংকগুলোতে যদি বিলিয়ন ডলার থাকে আর ব্যবসা করার প্রক্রিয়া যদি সহজ হয়, তাহলে দেশে বাণিজ্য এবং শিল্পের একটা নবজাগরণ ঘটবে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে বাংলাদেশ শুধু "দুর্নীতিমুক্ত", "মাদকমুক্ত", "ফরমালিনমুক্ত" এবং "সন্ত্রাসমুক্ত"ই হবে না, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।
বাংলাদেশে হরতাল - জ্বালাও - পোড়াও এর সংস্কৃতি বন্ধ হয়েছে।
একদিনের হরতালে দেশে ২ হাজার কোটি টাকার উপর ক্ষতি হয়।
এভাবে হিসেব করলে ২-৩দিনের হরতালে দেশের জিডিপি থেকে ১ বিলিয়ন ডলার হারিয়ে যায়।
হরতাল সংস্কৃতি বন্ধের ফলে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপিতে ঊর্ধ্বগতি আমরা দেখবো।
২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১০% ছাড়িয়ে যাবে।
সহজভাবে বলতে গেলে ব্যাপারটা হল, আগের ১ বছরে দেশে মোট যে পরিমাণ পণ্য ও সেবা উৎপাদিত হয়েছে, আগামী ১ বছরে তার চেয়ে ১০% এর বেশি পণ্য ও সেবা উৎপাদন।
ধরি, বাংলাদেশের বর্তমান জিডিপি আনুমানিক ১৫০ বিলিয়ন ডলার। তাহলে, ১০% প্রবৃদ্ধির জন্য ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপি ১৬৫ বিলিয়ন ডলার (১৫ বিলিয়ন ডলার বেশি) হতে হবে।
১৫ বিলিয়ন ডলারের উপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিন্তু খুবই সম্ভব।
আগের অর্থবছরের মত দিনের পর দিন হরতাল নেই। পোশাক শিল্পে রপ্তানি অনেকখানি বাড়বে। ব্যবসা ভালো চলবে।
অন্যায় - অপরাধ - মাদকের প্রকোপ নেই। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আগের মত অনিশ্চয়তা নেই।
দুর্নীতি অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে।
স্থানীয় সরকারগুলো তাদের দায়িত্ব পালন করবে।
ব্যবসা - উদ্যোগের পথে সমস্যাগুলো দূর করা হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা (যেমন নিবন্ধন ইত্যাদি) দূর করা হবে।
হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো বন্ধ হলে ফরেইন রেমিটেন্স অনেকখানি বাড়বে - বেশ কয়েক বিলিয়ন ডলার।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংক, স্টক মার্কেট এ শৃঙ্খলা আসলে শিল্প মালিক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন ব্যবসা শুরু করতে অর্থের যোগান পেতে সমস্যা হবে না।
আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হবে - বাইরে পাচার হওয়া কালো টাকা ফিরিয়ে আনা। আমরা পাচার হওয়া অনেক বিলিয়ন ডলার ফিরিয়ে এনে প্রকৃত মালিক জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেবো।
সবাই দায়িত্ব ভাগ করে নিলে ১০% এর অধিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যটা সহজ হয়ে যায়।
গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রির এক্সপোর্ট গত ১ বছরে ২০ বিলিয়ন ডলার হলে, আগামী ১ বছরে ২২ বিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট করতে হবে।
আবার, কোন মাঝারি আকারের ব্যবসা গত ১ বছরে ১০ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করলে, আগামী ১ বছরে ১১ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করতে হবে।
এভাবে আমরা যে যেখানেই আছি না কেন, প্রত্যেকে যদি পণ্য বা সেবায় নিজের contribution আগের ১ বছরের তুলনায় ১০% বাড়াতে পারি তবে আমরা ১০% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবো।
বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের লক্ষ্য হোক আগের বছরের তুলনায় ১০% বেশি উন্নতি।
[ছাত্রছাত্রীরাও এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত হতে পারে। কোন ছাত্র বা ছাত্রী আগের ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা পড়াশোনা করলে আগামী ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা ৩৬ মিনিট পড়াশোনা করতে হবে এবং প্রত্যেক বিষয়ে ১০% বেশি নাম্বার পেতে হবে। পারবে না?]
উল্লেখ্য, গত ১০ বছরে নিয়মিতভাবে আমরা আগের বছরের তুলনায় ৬ - ৬.৭% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি।
অন্যভাবে বলতে গেলে, গত ১০ বছরে - প্রতিবছর আগের বছরের তুলনায় দেশে উৎপাদিত মোট পণ্য ও সেবার পরিমাণ ৬ - ৬.৭% বৃদ্ধি পেয়েছে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে আমরা খুব দ্রুত মাথাপিছু আয়ের দিক দিয়ে প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা আর ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে যাব!
বাংলাদেশ কয়েক বছরের মাঝে Emerging Economyগুলোর মাঝে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এবং শক্তিশালী হিসেবে আবির্ভূত হবে।
স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
রেফরেন্স:
নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা
3.সমুদ্রে নতুন গোলপোস্ট পেয়েছে বাংলাদেশ ... সাগরে আমাদের এখন ৬০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য: রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব:) মোহাম্মদ খুরশেদ আলম (prothom-alo.com)
4.জঙ্গিবাদ এবং চরমপন্থামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অগ্রগতি
বালিয়াকান্দিতে অস্ত্রসহ চরমপন্থী সদস্য আটক (banglanews24.com)
5."মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি
রাজশাহীতে ইয়াবা ও হেরোইনসহ আটক ৬ (banglanews24.com)
বেনাপোলে নকল ফেনসিডিল কারখানা, আটক ২ (banglanews24.com)
কক্সবাজারে হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ৩ (banglanews24.com)
6.স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়ন
লামা পৌরসভার ১০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা (banglanews24.com)
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়ন করবে - যাতে স্থানীয় সরকারগুলো স্থানীয় নানা সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। প্রয়োজনে সবার সাথে পর্যালোচনা করে সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনা হবে।
স্থানীয় সরকারগুলোর জন্য বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানো হবে।
7.বিমানবন্দরগুলোতে চোরাচালানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান
শাহজালালে কোটি টাকার অবৈধ ওষুধ উদ্ধার (banglanews24.com)
8.পিলখানায় বিজিবির ইফতার মাহফিল (banglanews24.com)
- দেশের সীমান্ত রক্ষায় সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।
9.জাতীয় মুসক দিবসে বর্ণাঢ্য রালী (banglanews24.com)
10.অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত চট্টগ্রাম জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি
আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে। বন্দর নগরী চট্টগ্রাম হবে একবিংশ শতাব্দীর সব সুযোগ সুবিধা সম্বলিত আধুনিক একটি নগর।
চট্টগ্রামে সাত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা (banglanews24.com)
11.রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ
১৫ ব্যাপারীর নিয়ন্ত্রণে সিলেটের পেঁয়াজের বাজার (banglanews24.com)
- সিলেটে পেঁয়াজের সিন্ডিকেটে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
12.অর্থনীতি - শিল্প - বাণিজ্যে অগ্রগতি
চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানির প্রস্তুতি পোল্ট্রি শিল্পে (banglanews24.com)
- "মোট জিডিপির এক শতাংশ আসে পোল্ট্রি শিল্প থেকে। এ খাতে প্রায় ৬০ লাখ মানুষ জড়িত।"
13.ডিপোতে নষ্ট হচ্ছে বিআরটিসির শত শত বাস (banglanews24.com)
- বিআরটিসির বাসগুলো মেরামতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
14.ভেজাল ও ফরমালিন মুক্ত খাদ্য নিশ্চিত করতে অগ্রগতি
নকল ওষুধ তৈরির দায়ে জেল জরিমানা (banglanews24.com)
নকল ওষুধের মত ভয়ানক আর কিছু হতে পারে না। একজন অসুস্থ মানুষকে নকল ওষুধ খাওয়ালে কি ভয়ানক পরিণতি হতে পারে - ভাবা যায়!
ফরমালিন এবং ভেজাল খাদ্যের পাশাপাশি দেশের যেসব স্থানে নকল ওষুধ তৈরি হয় - সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে অভিযান চালানো হবে।
15.বিএনপি জোটে যারা গেছে তারা সাম্যবাদী দলের কেউ নয়: দিলীপ বড়ুয়া (ittefaq.com.bd)
একটি দলের নাম ব্যবহার করে কয়েকজন এলেন আর বিএনপির শীর্ষনেতৃত্ব তাদের "দল" হিসেবে জোটে বরণ করে নিলেন (পত্রিকায় "২০ দলীয় জোট" প্রকাশিত হওয়া শুরু করেছে!)।
সেই কয়েকজনের প্রকৃত রাজনৈতিক পরিচয় নিরীক্ষা - "২০ দলীয় জোট" এর মূলদল বিএনপির কাছে প্রত্যাশিত ছিল।
নাগরিক শক্তি: সংগঠন
ভাইস প্রেসিডেন্ট (Vice President)
১. ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২. ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৩. ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
৪. প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা; উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক; সভাপতি, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
৫. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা দলের ভাইস প্রেসিডেন্টের সম্মান গ্রহণ করবেন।
সেক্রেটারিয়েট (Secretariat)
জেনারেল সেক্রেটারি (General Secretary)
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন: সাবেক নির্বাচন কমিশনার
কো-জেনারেল সেক্রেটারি (Co-general Secretary)
১. অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
[অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত "নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম"এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি (Joint General Secretary)
১. জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, বিজিএমইএ (সিনিয়ার)
[জনাব আতিকুল ইসলাম "নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
২. জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না: আহ্বায়ক, নাগরিক ঐক্য (সিনিয়ার)
৩. জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
[জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৪. প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৫. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর আনু মুহাম্মদ "নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম" এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৬. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর জেনারেল সেক্রেটারি, কো-জেনারেল সেক্রেটারিদ্বয় এবং সিনিয়র জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারিবৃন্দ নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করবেন।
ন্যাশনাল কাউন্সিল (National Council)
মেম্বারস (Members)
১. ড. ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী: প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
২. জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের পাশাপাশি জনাব রফিউর রাব্বি "নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৩. প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
[প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৪. জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
[জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিল (Advisory Council)
অ্যাডভাইসারস (Advisors)
ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
পার্টি উইঙ্গস - দলীয় অঙ্গ সংগঠন
নাগরিক তরুণ শক্তি
আহ্বায়ক
১. ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham
২. ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ।
৩. জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
৪. জনাব মুসা ইব্রাহীম: এভারেস্ট জয়ী প্রথম বাংলাদেশী
৫. জনাব তাহমিদ-উল-ইসলাম রাফি: সিইও, দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
নাগরিক ছাত্র শক্তি
আহ্বায়ক
লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ
[দেশের প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় - কলেজ - মাদ্রাসায় সবার পছন্দের কয়েকজন আদর্শ ছাত্রছাত্রীকে আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
পাশাপাশি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে। নাগরিক শক্তি বিভিন্ন দেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের সাথে দেশের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে।]
নাগরিক গণজাগরণ মঞ্চ
আহ্বায়ক
ডাঃ ইমরান এইচ. সরকার: মুখপাত্র, গণজাগরণ মঞ্চ
লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ
নাগরিক উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
নাগরিক সাংবাদিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, বিজিএমইএ
নাগরিক আইনজীবী শক্তি
আহ্বায়ক
ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ।
নাগরিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ফোরাম
আহ্বায়ক
জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham
নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম
আহ্বায়ক
ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক ওলামা শক্তি
আহ্বায়ক
১. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
২. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
৩. আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ: ইসলাহুল মুসলিমিন বাংলাদেশের সভাপতি ও ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের খতিব
৪. ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়য়ের সহযোগী অধ্যাপক
নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক নারী অধিকার ফোরাম
আহ্বায়ক
ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
নাগরিক শিল্প, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফোরাম
আহ্বায়ক
জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
নাগরিক শক্তির প্রতীক হবে "বই"।
মূলমন্ত্র হবে "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"।
রেফরেন্স
১. নাগরিক শক্তি : সংগঠন (Organizaion of Nagorik Shakti)
২. বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠায় নাগরিক শক্তি
৩. Nagorik Shakti And The Story Of Bangladesh
2.ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে সংস্কার:
দেশের পুরো ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমকে ঢেলে সাজানো হবে।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম (Financial System) বলতে কিছু শর্তের ভিত্তিতে এবং নিয়মকানুন মেনে অর্থ (Money) এক পক্ষ থেকে অপর পক্ষে হস্তান্তর করে এমন সব সিস্টেম।
ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমের মাঝে রয়েছে ব্যাংক, ক্ষুদ্রঋণ (Micro-credit) প্রতিষ্ঠান, স্টক মার্কেট,
ভেঞ্চার ক্যাপিটাল শিল্প, ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ (ফরেইন রেমিটেন্স ম্যানেজমেন্ট), ইনস্যুরেন্স।
শেয়ার মার্কেটে সংস্কার:
এক শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালে ৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ কারসাজির মাধ্যমে সরানো হয়েছে।
শেয়ার বাজারেই ২০১১ সালের scam এর পুরোটা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত।
প্রথমে সবাইকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে লাভের লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করা হয়। (ঠিক যেভাবে এমএলএম কোম্পানিগুলো লাভের লোভ দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।)
লক্ষ লক্ষ যুবক, বিভিন্ন পেশার মানুষ লাভের আশায় শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করেন। অনেকেই বিনিয়োগ করতে গ্রামে নিজেদের সহায় সম্পত্তি বিক্রি করেন।
তারপর কারসাজি করে লক্ষ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়।
প্রায় ৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী সর্বস্ব হারিয়ে ফেলেন।
৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী
এবং
৪০ বিলিয়ন ডলারের ($40 Billion+) উপর অর্থ বা প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকার উপর অর্থ
দুটো অনেক বড় সংখ্যা।
আমরা বিদেশে পাচার করা কালো টাকা ফিরিয়ে আনবো।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংকিং সেক্টরে সংস্কার:
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে আমরা কাজ শুরু করেছি।
দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো চরম অব্যবস্থাপনা এবং সীমাহীন দুর্নীতিতে নিমজ্জিত।
রাজনীতিবিদরা এবং রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহারকারীরা দেশের রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলো থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট-দুর্নীতি-ঋণ খেলাপি করেছেন।
দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে।
রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, দুর্নীতিবাজদের বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
- সোলায়মান খান সাত দিনের রিমান্ডে (samakal.net)
"১৪০ কোটি টাকা আত্নসাতের গুরুতর অভিযোগে মামলা হয়েছে।"
State-owned banks in Bangladesh: From cancer to pimple [The Economist, April 19th, 2004; Print edition]
বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রস্তাব:
সংকট উত্তরণে চাই দৃশ্যমান পদক্ষেপঃ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ; সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা জরুরীঃ খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদঃ ব্যাংকার; সাবেক ডেপুটি গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক (prothom-alo.com)
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে রাস্ট্রায়ত ব্যাংকগুলোকে প্রাইভেটাইজেশনের (privatization) প্রক্রিয়া শুরু করবে।
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান:
হুন্ডির মাধ্যমে প্রবাসীদের অর্থ দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আমরা কাজ শুরু করেছি। পুরোপুরি কার্যকর করতে পারলে ফরেইন রেমিটেন্স (Foreign Remittance) প্রায় দ্বিগুণ করা সম্ভব।
হুন্ডি ব্যবসায়ীরা মাদকসহ নানা অপকর্মে তাদের অর্থ ব্যবহার করেন।
হরতালের বিপক্ষে দৃঢ় অবস্থান:
দেশে আমরা কোন রাজনৈতিক দলকে জোর করে হরতাল পালন করতে দেবো না।
ফরেইন রেমিটেন্স এবং কালো টাকা - বিলিয়ন ডলার দেশে ফিরে আসবে।
ব্যবসার পথে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাগুলো দূর করবো।
দেশের ব্যাংকগুলোতে যদি বিলিয়ন ডলার থাকে আর ব্যবসা করার প্রক্রিয়া যদি সহজ হয়, তাহলে দেশে বাণিজ্য এবং শিল্পের একটা নবজাগরণ ঘটবে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে বাংলাদেশ শুধু "দুর্নীতিমুক্ত", "মাদকমুক্ত", "ফরমালিনমুক্ত" এবং "সন্ত্রাসমুক্ত"ই হবে না, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে।
বাংলাদেশে হরতাল - জ্বালাও - পোড়াও এর সংস্কৃতি বন্ধ হয়েছে।
একদিনের হরতালে দেশে ২ হাজার কোটি টাকার উপর ক্ষতি হয়।
এভাবে হিসেব করলে ২-৩দিনের হরতালে দেশের জিডিপি থেকে ১ বিলিয়ন ডলার হারিয়ে যায়।
হরতাল সংস্কৃতি বন্ধের ফলে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপিতে ঊর্ধ্বগতি আমরা দেখবো।
২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১০% ছাড়িয়ে যাবে।
সহজভাবে বলতে গেলে ব্যাপারটা হল, আগের ১ বছরে দেশে মোট যে পরিমাণ পণ্য ও সেবা উৎপাদিত হয়েছে, আগামী ১ বছরে তার চেয়ে ১০% এর বেশি পণ্য ও সেবা উৎপাদন।
ধরি, বাংলাদেশের বর্তমান জিডিপি আনুমানিক ১৫০ বিলিয়ন ডলার। তাহলে, ১০% প্রবৃদ্ধির জন্য ২০১৪-১৫ অর্থবছরে জিডিপি ১৬৫ বিলিয়ন ডলার (১৫ বিলিয়ন ডলার বেশি) হতে হবে।
১৫ বিলিয়ন ডলারের উপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি কিন্তু খুবই সম্ভব।
আগের অর্থবছরের মত দিনের পর দিন হরতাল নেই। পোশাক শিল্পে রপ্তানি অনেকখানি বাড়বে। ব্যবসা ভালো চলবে।
অন্যায় - অপরাধ - মাদকের প্রকোপ নেই। জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আগের মত অনিশ্চয়তা নেই।
দুর্নীতি অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে।
স্থানীয় সরকারগুলো তাদের দায়িত্ব পালন করবে।
ব্যবসা - উদ্যোগের পথে সমস্যাগুলো দূর করা হবে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা (যেমন নিবন্ধন ইত্যাদি) দূর করা হবে।
হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানো বন্ধ হলে ফরেইন রেমিটেন্স অনেকখানি বাড়বে - বেশ কয়েক বিলিয়ন ডলার।
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্টক মার্কেটে কোম্পানির মূল্যমান নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ এবং মানসম্পন্ন করবে। (আমাদের দেশে কিছু কোম্পানির বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, কিন্তু শেয়ার মার্কেটে শেয়ার বিক্রি করে।)
ব্যাংক, স্টক মার্কেট এ শৃঙ্খলা আসলে শিল্প মালিক এবং উদ্যোক্তাদের নতুন ব্যবসা শুরু করতে অর্থের যোগান পেতে সমস্যা হবে না।
আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হবে - বাইরে পাচার হওয়া কালো টাকা ফিরিয়ে আনা। আমরা পাচার হওয়া অনেক বিলিয়ন ডলার ফিরিয়ে এনে প্রকৃত মালিক জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেবো।
সবাই দায়িত্ব ভাগ করে নিলে ১০% এর অধিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যটা সহজ হয়ে যায়।
গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রির এক্সপোর্ট গত ১ বছরে ২০ বিলিয়ন ডলার হলে, আগামী ১ বছরে ২২ বিলিয়ন ডলার এক্সপোর্ট করতে হবে।
আবার, কোন মাঝারি আকারের ব্যবসা গত ১ বছরে ১০ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করলে, আগামী ১ বছরে ১১ লক্ষ টাকার পণ্য ও সেবা উৎপাদন করতে হবে।
এভাবে আমরা যে যেখানেই আছি না কেন, প্রত্যেকে যদি পণ্য বা সেবায় নিজের contribution আগের ১ বছরের তুলনায় ১০% বাড়াতে পারি তবে আমরা ১০% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবো।
বাংলাদেশের প্রত্যেক নাগরিকের লক্ষ্য হোক আগের বছরের তুলনায় ১০% বেশি উন্নতি।
[ছাত্রছাত্রীরাও এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত হতে পারে। কোন ছাত্র বা ছাত্রী আগের ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা পড়াশোনা করলে আগামী ১ বছর প্রতিদিন গড়ে ৬ ঘন্টা ৩৬ মিনিট পড়াশোনা করতে হবে এবং প্রত্যেক বিষয়ে ১০% বেশি নাম্বার পেতে হবে। পারবে না?]
উল্লেখ্য, গত ১০ বছরে নিয়মিতভাবে আমরা আগের বছরের তুলনায় ৬ - ৬.৭% জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি।
অন্যভাবে বলতে গেলে, গত ১০ বছরে - প্রতিবছর আগের বছরের তুলনায় দেশে উৎপাদিত মোট পণ্য ও সেবার পরিমাণ ৬ - ৬.৭% বৃদ্ধি পেয়েছে।
সবকিছু পরিকল্পনামত এগুলে আমরা খুব দ্রুত মাথাপিছু আয়ের দিক দিয়ে প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা আর ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে যাব!
বাংলাদেশ কয়েক বছরের মাঝে Emerging Economyগুলোর মাঝে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এবং শক্তিশালী হিসেবে আবির্ভূত হবে।
স্বপ্নের বাংলাদেশের দিকে আমাদের দৃষ্টি নিবদ্ধিত।
রেফরেন্স:
নাগরিক শক্তির অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনার রূপরেখা
3.সমুদ্রে নতুন গোলপোস্ট পেয়েছে বাংলাদেশ ... সাগরে আমাদের এখন ৬০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য: রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব:) মোহাম্মদ খুরশেদ আলম (prothom-alo.com)
4.জঙ্গিবাদ এবং চরমপন্থামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অগ্রগতি
বালিয়াকান্দিতে অস্ত্রসহ চরমপন্থী সদস্য আটক (banglanews24.com)
5."মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রগতি
রাজশাহীতে ইয়াবা ও হেরোইনসহ আটক ৬ (banglanews24.com)
বেনাপোলে নকল ফেনসিডিল কারখানা, আটক ২ (banglanews24.com)
কক্সবাজারে হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ৩ (banglanews24.com)
6.স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়ন
লামা পৌরসভার ১০ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা (banglanews24.com)
নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে স্থানীয় সরকারের ক্ষমতায়ন করবে - যাতে স্থানীয় সরকারগুলো স্থানীয় নানা সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। প্রয়োজনে সবার সাথে পর্যালোচনা করে সংবিধানে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনা হবে।
স্থানীয় সরকারগুলোর জন্য বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানো হবে।
7.বিমানবন্দরগুলোতে চোরাচালানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান
শাহজালালে কোটি টাকার অবৈধ ওষুধ উদ্ধার (banglanews24.com)
8.পিলখানায় বিজিবির ইফতার মাহফিল (banglanews24.com)
- দেশের সীমান্ত রক্ষায় সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।
9.জাতীয় মুসক দিবসে বর্ণাঢ্য রালী (banglanews24.com)
10.অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত চট্টগ্রাম জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি
আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে। বন্দর নগরী চট্টগ্রাম হবে একবিংশ শতাব্দীর সব সুযোগ সুবিধা সম্বলিত আধুনিক একটি নগর।
চট্টগ্রামে সাত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা (banglanews24.com)
11.রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ
১৫ ব্যাপারীর নিয়ন্ত্রণে সিলেটের পেঁয়াজের বাজার (banglanews24.com)
- সিলেটে পেঁয়াজের সিন্ডিকেটে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
12.অর্থনীতি - শিল্প - বাণিজ্যে অগ্রগতি
চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানির প্রস্তুতি পোল্ট্রি শিল্পে (banglanews24.com)
- "মোট জিডিপির এক শতাংশ আসে পোল্ট্রি শিল্প থেকে। এ খাতে প্রায় ৬০ লাখ মানুষ জড়িত।"
13.ডিপোতে নষ্ট হচ্ছে বিআরটিসির শত শত বাস (banglanews24.com)
- বিআরটিসির বাসগুলো মেরামতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
14.ভেজাল ও ফরমালিন মুক্ত খাদ্য নিশ্চিত করতে অগ্রগতি
নকল ওষুধ তৈরির দায়ে জেল জরিমানা (banglanews24.com)
নকল ওষুধের মত ভয়ানক আর কিছু হতে পারে না। একজন অসুস্থ মানুষকে নকল ওষুধ খাওয়ালে কি ভয়ানক পরিণতি হতে পারে - ভাবা যায়!
ফরমালিন এবং ভেজাল খাদ্যের পাশাপাশি দেশের যেসব স্থানে নকল ওষুধ তৈরি হয় - সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে অভিযান চালানো হবে।
15.বিএনপি জোটে যারা গেছে তারা সাম্যবাদী দলের কেউ নয়: দিলীপ বড়ুয়া (ittefaq.com.bd)
একটি দলের নাম ব্যবহার করে কয়েকজন এলেন আর বিএনপির শীর্ষনেতৃত্ব তাদের "দল" হিসেবে জোটে বরণ করে নিলেন (পত্রিকায় "২০ দলীয় জোট" প্রকাশিত হওয়া শুরু করেছে!)।
সেই কয়েকজনের প্রকৃত রাজনৈতিক পরিচয় নিরীক্ষা - "২০ দলীয় জোট" এর মূলদল বিএনপির কাছে প্রত্যাশিত ছিল।
নাগরিক শক্তি: সংগঠন
ভাইস প্রেসিডেন্ট (Vice President)
১. ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২. ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ; তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
৩. ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
৪. প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা; উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক; সভাপতি, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
৫. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর উল্লেখিত ব্যক্তিরা দলের ভাইস প্রেসিডেন্টের সম্মান গ্রহণ করবেন।
সেক্রেটারিয়েট (Secretariat)
জেনারেল সেক্রেটারি (General Secretary)
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন: সাবেক নির্বাচন কমিশনার
কো-জেনারেল সেক্রেটারি (Co-general Secretary)
১. অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
২. অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
[অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত "নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম"এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারি (Joint General Secretary)
১. জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, বিজিএমইএ (সিনিয়ার)
[জনাব আতিকুল ইসলাম "নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
২. জনাব মাহমুদুর রহমান মান্না: আহ্বায়ক, নাগরিক ঐক্য (সিনিয়ার)
৩. জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
[জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৪. প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৫. প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
[প্রফেসর আনু মুহাম্মদ "নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম" এর আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৬. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
"নাগরিক শক্তি"র আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর জেনারেল সেক্রেটারি, কো-জেনারেল সেক্রেটারিদ্বয় এবং সিনিয়র জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারিবৃন্দ নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করবেন।
ন্যাশনাল কাউন্সিল (National Council)
মেম্বারস (Members)
১. ড. ফেরদৌস আহমেদ কোরেশী: প্রবীণ রাজনীতিবিদ (সিনিয়ার)
২. জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
[ন্যাশনাল কাউন্সিলের পাশাপাশি জনাব রফিউর রাব্বি "নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৩. প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
[প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক "নাগরিক আইনজীবী শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
৪. জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
[জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ "নাগরিক সাংবাদিক শক্তি"র আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।]
অ্যাডভাইসারি কাউন্সিল (Advisory Council)
অ্যাডভাইসারস (Advisors)
ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
পার্টি উইঙ্গস - দলীয় অঙ্গ সংগঠন
নাগরিক তরুণ শক্তি
আহ্বায়ক
১. ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham
২. ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ।
৩. জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
৪. জনাব মুসা ইব্রাহীম: এভারেস্ট জয়ী প্রথম বাংলাদেশী
৫. জনাব তাহমিদ-উল-ইসলাম রাফি: সিইও, দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল; আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড ২০০৫ এ অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য
নাগরিক ছাত্র শক্তি
আহ্বায়ক
লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ
[দেশের প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় - কলেজ - মাদ্রাসায় সবার পছন্দের কয়েকজন আদর্শ ছাত্রছাত্রীকে আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে।
পাশাপাশি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হবে। নাগরিক শক্তি বিভিন্ন দেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ছাত্রছাত্রীদের সাথে দেশের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে।]
নাগরিক গণজাগরণ মঞ্চ
আহ্বায়ক
ডাঃ ইমরান এইচ. সরকার: মুখপাত্র, গণজাগরণ মঞ্চ
লাকী আক্তার: কর্মী, গণজাগরণ মঞ্চ
নাগরিক উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
নাগরিক সাংবাদিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর: মিডিয়া ও উন্নয়নকর্মী
জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক
নাগরিক শিল্প ব্যবসায়ী শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব আতিকুল ইসলাম: সভাপতি, বিজিএমইএ
নাগরিক আইনজীবী শক্তি
আহ্বায়ক
ড. কামাল হোসেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের প্রণেতা; সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্যারিস্টার রফিক -উল -হক: জ্যেষ্ঠ আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট; সমাজসেবক
প্রফেসর ড. শাহদীন মালিক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট এবং অধ্যাপক, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
ড. মাহবুব মজুমদার: সহযোগী অধ্যাপক, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়; বাংলাদেশ গণিত দলের কোচ।
নাগরিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ফোরাম
আহ্বায়ক
জনাব এটিএম জাকারিয়া স্বপন: ফাউন্ডার ও সিইও: Priyo.com; টেক এন্ট্রেপ্রেনার; যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিতে কাজ করার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার।
ড. রাগিব হাসান: Assistant Professor, Department of Computer and Information Sciences, University of Alabama at Birmingham
নাগরিক অর্থনীতি ফোরাম
আহ্বায়ক
ড. আকবর আলি খান: অর্থনীতিবিদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা
অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত: মুক্তিযোদ্ধা; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান; জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি।
প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক ওলামা শক্তি
আহ্বায়ক
১. আল্লামা আহমেদ শফি: হেফাজতে ইসলামের আমীর
২. হাফেজ মুহাম্মদ জুনায়েদ বাবুনগরী: হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব
৩. আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ: ইসলাহুল মুসলিমিন বাংলাদেশের সভাপতি ও ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ মাঠের খতিব
৪. ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়য়ের সহযোগী অধ্যাপক
নাগরিক জাতীয় সম্পদ রক্ষা ফোরাম
আহ্বায়ক
প্রফেসর আনু মুহাম্মদ: অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
নাগরিক নারী অধিকার ফোরাম
আহ্বায়ক
ব্যারিস্টার সারা হোসেন: আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী
নাগরিক শিল্প, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ফোরাম
আহ্বায়ক
জনাব মাহমুদুজ্জামান বাবু: গায়ক ও সংস্কৃতিকর্মী
নারায়ণগঞ্জ জেলা নাগরিক শক্তি
আহ্বায়ক
জনাব রফিউর রাব্বি: সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব; সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক
নাগরিক শক্তির প্রতীক হবে "বই"।
মূলমন্ত্র হবে "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"।
রেফরেন্স
১. নাগরিক শক্তি : সংগঠন (Organizaion of Nagorik Shakti)
২. বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য প্রতিষ্ঠায় নাগরিক শক্তি
৩. Nagorik Shakti And The Story Of Bangladesh
No comments:
Post a Comment