Monday, September 29, 2014

"জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ": মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জ্ঞানের উৎকর্ষ সাধন

স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিটি পর্যায়ে 

  • গণিত অলিম্পিয়াড 
  • বিভিন্ন বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড 
  • প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা
  • রবোটিক্সসহ ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিযোগিতা
  • উদ্যোক্তাদের জন্য বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি 
দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
নতুন নতুন প্রতিযোগিতার সূচনা করা হবে।

শিক্ষার্থীরা মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। বিভিন্ন অলিম্পিয়াড, প্রতিযোগিতা এবং অন্যান্য উদ্যোগের মাধ্যমে মেধাবী জাতি গড়ে তোলা হবে। 

ছাত্র - ছাত্রী, কিশোরকিশোরী, তরুণ-বৃদ্ধ সবাই অবসরে ধাধার সমস্যার সমাধান করবে। মেধা-বুদ্ধি শানিত করবে। সূচনা হবে নতুন সংস্কৃতির। প্রত্যেকে হয়ে উঠবেন চিন্তাশীল, মেধাবী, বুদ্ধিমান।

গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত গণিত অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান প্রকল্প এর সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া হবে।










"মধুর সমস্যায় পড়েছেন বৃষ্টি শিকদার ও সৌরভ দাশ।

বৃষ্টি শিকদার ও সৌরভ দাশ হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি, কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি), ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ক্যালটেক), স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ডিউক ইউনিভার্সিটিসহ বিশ্বের নামীদামি ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে। কিন্তু বেছে নিতে পারবেন মাত্র একটি। কোনটি বেছে নেবেন এই দুই মেধাবী? [12]"

এটা কিভাবে সম্ভব হয়েছে?


সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশে গণিত অলিম্পিয়াড সংস্কৃতি সূচনার মাধ্যমে। 

সেই গল্পই বলছি আজকে।

শুনতে থাকুন!"









 
  • দেশের ইন্ডাস্ট্রিগুলো জটিল নানা সমস্যা, ব্যবসায়ের নতুন আইডিয়া / ব্যবসা পরিকল্পনাকে  - শিক্ষার্থীদের জন্য মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতায় রূপান্তরিত করবেন। 

 
  • দেশে hackathon ধরণের আধুনিক প্রতিযোগিতা শুরু হবে। আমি এ ব্যাপারে সর্বাত্নক সহায়তা করবো। 






(30.09.14)
"প্রোগ্রামার ও অ্যাপ নির্মাতাদের নিয়ে নভেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘জাতীয় মোবাইল হ্যাকাথন’মোবাইল প্রযুক্তির মাধ্যমে সড়ক, নৌদুর্ঘটনা, মাতৃস্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যার উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজতে এই হ্যাকাথন অনুষ্ঠিত হবে।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, জাতীয় মোবাইল হ্যাকাথনে এক হাজারেরও বেশি প্রোগ্রামার, ফ্রিল্যান্সার, শিক্ষার্থী ও অ্যাপ নির্মাতা অংশ নেবেন বলেই তাঁরা আশা করছেন। এরই মধ্যে এই হ্যাকাথনে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন-প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নিবন্ধন করা যাবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। 
হ্যাকাথনে অংশগ্রহণকারীরা ৩৬ ঘণ্টাব্যাপী প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন সলিউশনের প্রোটোটাইপ (নমুনা সমাধান) তৈরি করবেন। অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে কাজ করবেন। এ প্রতিযোগিতায় ৩০ জন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ প্রতিযোগিতার মূল্যায়নের দায়িত্বে থাকবেন। বিজয়ী ১০ জন পাবেন আকর্ষণীয় পুরস্কার। এ ছাড়া তাঁদের প্রকল্পগুলো পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়ার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সহযোগিতা করবে।"

লিংক


  • আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিতে উদ্যোগ নেওয়া হবে।   




"ভারতের পুনেতে অনুষ্ঠেয় "রোবোকন ২০১৪" নামে রোবট প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) তিন ছাত্র।
অংশগ্রহণকারী ছাত্ররা হচ্ছেন চুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র সাবির হুসাইন ও মানস চক্রবর্তী এবং তড়িত্ কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র রাজিব হাসান। দলের ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে রয়েছেন যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক সজল চন্দ্র বণিক।"

- চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দলটির জন্য শুভকামনা রইল।
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হবে। 



"এবার এসিএম আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার বিশ্ব চ্যাপিয়নশিপে সারা পৃথিবীর ৪০টি আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ১২২টি দল বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে যোগদানের যোগ্যতা অর্জন করেছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের দল ১২টি সমস্যার মধ্যে তিনটির সমাধান করে ১৯তম স্থান দখল করে।

দীর্ঘদিন ধরে এই প্রতিযোগিতায় যাতায়াতের ব্যয়ভার ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস ডার্টমাউথের প্রভোস্ট এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আতাউল করিমের উদ্যোগে নর্থ আমেরিকান বাংলাদেশি ইসলামিক কমিউনিটি বহন করে আসছিল।

প্রযুক্তিজ্ঞানের দক্ষতায় আমাদের তরুণদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে হলে প্রতিযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউসে বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের বিজয়ীদের সময় দিয়ে উৎসাহিত করে থাকেন। 

তথ্যপ্রযুক্তির এই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে আমাদের ছাত্র–ছাত্রীরা যাতে তাদের দক্ষতার প্রমাণ রাখতে পারে, সে জন্য তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ, আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার কর্মযজ্ঞে এরা সৈনিক নয়, জেনারেলের ভূমিকা পালন করবে।" 



Ranking System for Bangladeshi Universities
  1. বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মান উন্নয়নে র‌্যাংকিং সিস্টেম প্রবর্তন
  2. বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিং করবে ইউজিসি (prothom-alo.com)
  3. শিগগিরই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‌্যাংকিং : শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ 
 
 


 
 
"জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"

No comments:

Post a Comment