Tuesday, September 23, 2014

নাগরিক ঐক্যের আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ (23.09.14)

  • নাগরিক শক্তির প্রতীক হবে "বই"
মূলমন্ত্র হবে "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"
আমি অতীতে যখনই কোন রাজনৈতিক সমাবেশে গিয়েছি - সাথে বই ছিল। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে যেদিন যোগ দিয়েছি - খুব কাছের একুশের বইমেলা দেখে এসেছি।



নাগরিক ঐক্য এবং পরবর্তীতে নাগরিক শক্তির সমাবেশে যোগ দেওয়ার সময় জনগণ নিজ নিজ "বই" সাথে নিয়ে আসবেন। সমাবেশে সময় পেলে বই পড়বেন এবং আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে "বই" ও বই থেকে লব্ধ জ্ঞান ব্যবহার করবেন। 


  • আমি চাই নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকেই ভাবুক - এটা আমারই দল - আমার নিজের দল। 

  • বড় দুই দলে সিদ্ধান্ত উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়। 
  • নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট সবাই অনুভব করছে - দলে প্রত্যেকের মতামতের গুরুত্ব থাকবে। 
    প্রত্যেকে "আমার" দল বলেই ভাবছে। 
    তরুণরা খুশি! 
    "ইয়েস! আপুও "আমাদের" সাথে থাকবেন!" 
    "উনিও "আমাদের" সাথে থাকবেন!"
    আবার সাবেক মন্ত্রী ভাবছেন, "এটা "আমাদের" দল!"
    এই "আমাদের"টা গুরুত্বপূর্ণ।



    সাবেক সাংসদ মাহী বি. চৌধুরী বলছেন, "নাগরিক শক্তি হবে বিকল্প ধারার একটা সম্প্রসারণ!"



    সবাই empowered feel করছে। উপর থেকে সিধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হবে - এমন কোন ব্যাপার এখানে নেই.



    নাগরিক শক্তি -তে দলের অভ্যন্তরে থাকবে প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা।
    দলের প্রতিটি অংশ এবং অঙ্গ সংগঠনগুলোকে দেওয়া হবে পূর্ণ স্বাধীনতা।
    দলের প্রত্যেক সমর্থক যাতে দলে পদ নিয়ে যুক্ত হতে পারেন - তা সেক্রেটারিয়েট নিশ্চিত করবেন। সবাই empowered, connected অনুভব করবেন।

    রেফরেন্স


  • নাগরিক শক্তি যেদিন আত্নপ্রকাশ করবে সেদিন নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ১৫ টি রাজনৈতিক দল নাগরিক শক্তিতে একীভূত হবে। সাথে যোগ দেবেন একটি দলের শতাধিক এমপি।

  • ৩ মাস পর ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামে বিএনপি বলে কিছু থাকবে না।



  • ২০১৩ সালের মাঝামাঝির সার্ভেই অনুসারে বিএনপির প্রতি আওয়ামী দুঃশাসনে অতিষ্ঠ (এক শেয়ার বাজারেই ৩২ লক্ষাধিক বিনিয়োগকারী পথে বসে, অনেকে সর্বস্ব হারিয়ে আত্নাহুতি দেয়) ৫০% জনগণের সমর্থন ছিল। সেসময় আওয়ামী লীগের সমর্থন ছিল ৩৫%।
সেই বিএনপি এখন হরতাল ডাকলে জনগণ দূরের কথা - নেতারাও মাঠে নামেন না।


প্রকৃতপক্ষে, বিএনপি নেতারাও এখন আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। ("লিংক : আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শতাধিক এমপি মাঠে")
বিএনপি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩% এর চেয়ে কম ভোট পাবে। 
৫০% এর বাকি ৪৭% ভোট নাগরিক শক্তির প্রার্থীর পক্ষে পড়বে।

  • বাংলাদেশ থেকে দুর্নীতি, সন্ত্রাস এবং সব ধরণের অন্যায় - অপরাধ দূর করা হচ্ছে।
আমার দলের কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতি করার বা সন্ত্রাসকে প্রশ্রয় দেয়ার অভিযোগ এলে - আমি নিজে তার বিরুদ্ধে মামলা করবো।


  • মানবতাবিরোধী অপরাধীদের প্রাপ্য বিচার নিশ্চিতকরণ 
সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল এবং
গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধী সম্প্রচার নীতিমালা বাতিল  
- ৩টি আন্দোলনেই নাগরিক ঐক্য নেতৃত্ব দেবে। 
এই ৩টি দাবির সাথে যারা একাত্নতা প্রকাশ করেন - তারা পৃথক পৃথকভাবে আমাদের সাথে যোগ দেবেন।  

  • মানবতাবিরোধী অপরাধী দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডাদেশের সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদন্ডাদেশের রায় - আমাদের হতবাক করে দিয়েছে এবং আমরা এই রায়কে প্রত্যাখ্যান করি।
"মাওলানা" বেশভূষার আড়ালে "দেলু রাজাকার" এর সত্যিকার চরিত্র সম্পর্কে আমাদের কাছে তথ্য আছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধী দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর যথাযথ এবং প্রাপ্য বিচার নিশ্চিত করা - আমাদের বিবেচনায় থাকবে।



"পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবু জাফর আহমেদ যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাইদীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ রদ করে আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রদানের সিদ্ধান্তে দেশবাসীকে হতাশ ও ক্ষুব্ধ করেছে। ইতিহাসের দায়, ন্যায়বিচার ও ভয়ঙ্কর খুনি ও যুদ্ধাপরাধী সাইদীর জন্য কেবলমাত্র মৃত্যুদণ্ডই দাবি করে, তার চেয়ে কম কিছু নয়।
সিপিবি নেতৃবৃন্দ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে, সাম্প্রদায়িকতাকে পরাভূত করতে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-ধারায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় নতুন গণজাগরণ সৃষ্টি করে মুক্তিযুদ্ধের নতুন পর্ব সংগঠিত করার আহবান জানান।"
"মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই ধরনের ঐক্য আর কখনও নজরে আসেনি"
"গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, সরকার একটা রায় দিয়েছে তা প্রত্যাখ্যান করে আবার বিচার চাইতে হবে। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলবো।
  

সরকারই চাইছে গণজাগরণ মঞ্চের এ বিভক্তির বিষয়টি মানুষের সামনে তুলে ধরতে। পুরো জাতিকে হতাশ করার জন্য বার্তা দেয়া হচ্ছে, গণজাগরণ মঞ্চ বিভক্ত হয়েছে।"
"অনুষ্ঠানে ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী, মুক্তিযোদ্ধা মো. সিদ্দিক মোল্লা, কমান্ডার কাজী সেলিম, আবদুস সামাদ, মোক্তার হোসেন প্রমুখ মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের ভূমিকা উল্লেখ করে স্মৃতিচারণা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘আমাদের সৌভাগ্য অগ্রজেরা আমাদের একটি স্বাধীন দেশ দিয়েছেন। তবে দুর্ভাগ্য, স্বাধীনতা-বিরোধীরা এখনো সোচ্চার। স্বাধীনতার এত বছর পরও তাদের বিরুদ্ধে আমাদের নামতে হয়েছে রাজপথে।’ তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার শত্রুদের নির্মূল করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে আমরাও দীর্ঘ যুদ্ধে নেমেছি।’
অন্য বক্তারা মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের সম্মুখযুদ্ধের বর্ণনার পাশাপাশি বলেন, স্বাধীন ভূমি ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন। কিন্তু দেশ স্বাধীন হলেও মানুষের সে অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠা হয়নি।"





  • গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য "জবাবদিহিতা" অত্যাবশ্যক এবং "জবাবদিহিতা" প্রতিষ্ঠার জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অত্যাবশ্যক।  
  • বিচারকদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের হাতে থাকলে সংসদ বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ করবে এবং এতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে। সংসদ সংবিধানের মূলনীতি বিরোধী আইন প্রণয়ন করলেও বিচারবিভাগ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।  
    আমরা মনে করি - বিচারকদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের হাতে দেওয়ার প্রক্রিয়া -
    • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল,
    • একটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে রাখা,
    • সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন
    - এসবের ধারাবাহিকতায় দেশে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক একদলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার পথে আরেকটি ধাপ
    বর্তমান সরকার এভাবে একের পর এক অগণতান্ত্রিক আইন প্রণয়ন করলে - শেষ পর্যন্ত জনগণ অধিকার প্রতিষ্ঠায় রাজপথে নামতে বাধ্য হবে এবং সরকার জনগণকে বাঁধা দিতে পারবে না কারণ তা হবে জনগণের মুক্তভাবে মত প্রকাশ এবং সমাবেশ করার সংবিধান স্বীকৃত অধিকার লঙ্ঘন।






  • আমরা বিএনপিসহ দেশের সব রাজনৈতিক দলকে - হরতাল ডাকা এবং সহিংসতা ঘটিয়ে জনগণকে হরতাল পালনে বাধ্য করা - এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
বিএনপি নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বলব, বিচারপতিদের অপসারণ ক্ষমতা সংসদের হাতে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়াটি সারা দেশের জনগণ ভালভাবে নেয়নি। আপনাদের সমর্থকদের নিয়ে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলুন।
প্লিস, হরতাল ডেকে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করবেন না।
ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষদের বিরাগভাজন হবেন না।
এখন হরতাল ডেকে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করলে জনগণ দেশের অর্থনীতি আপনাদের হাতে তুলে দিতে অনিরাপদ বোধ করবে।
আজ থেকে দেশের সকল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং শিক্ষা কার্যক্রম - হরতাল এবং অন্যান্য রাজনৈতিক কর্মসূচীর প্রভাবমুক্ত রাখুন।
নতুন প্রজন্মকে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সবার।



  • জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার বিপক্ষে অবস্থান
  •  
    সরকার কি অনুধাবন করতে পারছে না - জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন করলে সাংবাদিক এবং মিডিয়া সমাজ তথা জনগণের মাঝে সরকারের জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামবে। প্রাইভেট চ্যানেলগুলো যদি বিটিভির মত খবর পরিবেশন করে - জনগণের টেলিভিশন দেখার ইচ্ছা কি আর থাকবে? বরং বিরোধী দলগুলোর জন্য গণবিস্ফোরণ ঘটানোর পথ সহজ হয়ে যাবে।   

 
"জেএসডি সভাপতি বলেন, জনগণ আওয়ামী লীগ জোটের বিরুদ্ধে নতুন রাজনৈতিক ‘বিকল্প শক্তি’র অপেক্ষায় আছে। বিকল্প জোট এবং সুনির্দিষ্ট কর্মসূচির ভিত্তিতে জনগণ আন্দোলন সংগঠিত করবে এবং ভোটের রাজনীতিতে আমূল পরিবর্তন হবে। নতুন রাজনৈতিক ধারা গণমুখী ধারার উন্মেষ ঘটবে।

তিনি বলেন, সেক্টর কমান্ডারদের ‘পাকিস্তানি চর’ বলে মুক্তিযুদ্ধকে চূড়ান্ত অপমান করা আওয়ামী সংস্কৃতি কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ সব করে মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্ব ও মর্যাদা বিনষ্ট করার জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তি ও আওয়ামী লীগ দায়ী।

জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার সমালোচনা করে আসম রব বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার হচ্ছে গণমাধ্যম তথা গণবিরোধী।
বিচারপতিদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে সংবিধান সংশোধন সম্পর্কে আসম রব বলেন, সরকারের যে কোন কাজ এখন জনগণের কাছে দুরভিসন্ধিমূলক প্রতীয়মান হচ্ছে।
জনগণের রায় নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করার জন্য নতুন নির্বাচন জরুরি।"


 

বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)-র সাধারণ সম্পাদক কমরেড খালেকুজ্জামান বলেছেন, আওয়ামী লীগ-বিএনপি ভবিষ্যতে পরস্পরের প্রতি দোষারোপের ধুলা উড়িয়ে জনজীবনের সমস্যাকে অদৃশ্য করে রাখবে। উভয় পক্ষের রাজনীতিকে এভাবেই তারা চাঙ্গা করে রাখতে চাইবে। সংঘাতময় পরিস্থিতি পাল্টাতে হলে বিকল্প শক্তিশালী রাজনৈতিক শক্তি ও গণজোয়ারের প্লাবন সৃষ্টি করতে হবে।
  
তিনি বলেন, সমপ্রচার নীতিমালা শাসকের সঙ্গে দেশের জনগণের দূরত্ব বাড়াবে। এছাড়া, বিচারপতিদের অভিশংসন প্রক্রিয়া সংসদের হাতে চলে গেলে বিচার বিভাগে রাজনীতিকরণ আরও বাড়বে।"   



"কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেছেন, দুই দলের নেতারা যে যোগ্য নন এবং ধৈর্যহীন- এটার পরিচয় দিচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর পরিবার খুনি পরিবার- এটা মস্তিষ্ক খারাপ হলে বলা যায়। বর্তমান আওয়ামী লীগের সমালোচনা করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে খুনি বলতে হবে- এটা ভাল কথা নয়। বঙ্গবন্ধু না থাকলে আজকে যারা কথা বলছেন তারা কোন মিডিয়ায় আসতে পারতেন না। আমি জিয়াউর রহমানকে খুব সম্মান করি মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের জন্য। তার মধ্যে দেশপ্রেম ছিল।

জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার সমালোচনা করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, সরকারের এই নীতিমালা করা ঠিক হয়নি।
তিনি বলেন, বর্তমান কোন বুদ্ধিমান লোক গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করতে যাবে না। এই সময় আমার ভগ্নিকে (শেখ হাসিনা) ডোবানোর জন্যই এই পরামর্শ দেয়া হয়েছে।  
বিচারপতিদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের কাছে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগের সমালোচনা করে কাদের সিদ্দিকী।"  
 


"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এমিরেটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, দেশের সংবিধান এক কেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। ক্ষমতা এক ব্যক্তির হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে। এই সংবিধান সংশোধন করতে না পারলে আমরা কখনও এক কেন্দ্রীকরণ থেকে বের হয়ে আসতে পারবো না।
ড. সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, বাংলাদেশের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদ নেই। ছাত্র সংসদ থাকলে শিক্ষার্থীরা নিজেদেরকে বিকশিত, সঠিক গণতান্ত্রিক নেতৃত্বের চর্চা এবং দায়িত্বশীল করে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে।" 




-
মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই ধরনের ঐক্য আর কখনও নজরে আসেনি। - See more at: http://dnewsbd.com/2014/08/21/%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%97-%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%87/#sthash.kVpFzqWg.dpu
মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই ধরনের ঐক্য আর কখনও নজরে আসেনি - See more at: http://dnewsbd.com/2014/08/21/%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%97-%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%87/#sthash.kVpFzqWg.dpuf
মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই ধরনের ঐক্য আর কখনও নজরে আসেনি। - See more at: http://dnewsbd.com/2014/08/21/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%97-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%87/#sthash.bKaWMWXB.dpuf
মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই ধরনের ঐক্য আর কখনও নজরে আসেনি - See more at: http://dnewsbd.com/2014/08/21/%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%97-%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a7%87/#sthash.kVpFzqWg.dpuf

No comments:

Post a Comment