আমি দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং মাদ্রাসায় "নাগরিক ছাত্র ঐক্য"র আহ্বায়ক কমিটি গঠনের আহ্বান জানাই।
নাগরিক শক্তির আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর "নাগরিক ছাত্র ঐক্য" - "নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান (NSA)"এ রূপ নেবে।
নাগরিক শক্তির আনুষ্ঠানিক আত্নপ্রকাশ ঘোষণার পর "নাগরিক ছাত্র ঐক্য" - "নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান (NSA)"এ রূপ নেবে।
- নাগরিক ছাত্র ঐক্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাঞ্চ
- নাগরিক ছাত্র ঐক্য, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ব্রাঞ্চ
- এটি পরিবর্তীতে রুপান্তরিত হবে - নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান (NSA), নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ব্রাঞ্চ
- নাগরিক ছাত্র ঐক্য, চট্ট্রগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাঞ্চ
- নাগরিক ছাত্র ঐক্য, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাঞ্চ
- Nagorik Students Association, MIT Branch (MIT BSA)
যাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নেই - তাদের জন্য
আমার লেখা প্রিন্ট করে দেওয়া অব্যাহত রাখতে হবে।
"ড. কামাল হোসেন বলেছেন, জাতির স্বার্থে ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে নামতে হবে।
সোমবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ভাষাসৈনিক অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদের স্মরণসভায় এসব কথা বলেন তিনি। স্মরণসভায় আরো বক্তব্য দেন সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম, গবেষক ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, কবি আসাদ চৌধুরী, সাংবাদিক কামাল লোহানী প্রমুখ।"
“১৭ সেপ্টেম্বর ছিল ঐতিহাসিক শিক্ষা দিবস।
নবগঠিত নাগরিক ছাত্র ঐক্য এই দিনকে স্মরণ করে শিক্ষাঙ্গনে পরিস্থিতি ও ছাত্র রাজনীতি শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করেছিল।
সেখানকার আলোচনায় বোঝা গেল কেন ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা দিবস হিসেবে তার গুরুত্ব হারাচ্ছে।”
নবগঠিত নাগরিক ছাত্র ঐক্য এই দিনকে স্মরণ করে শিক্ষাঙ্গনে পরিস্থিতি ও ছাত্র রাজনীতি শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করেছিল। - See more at: http://www.priyo.com/blog/2014/09/29/109925.html#sthash.IfBZXSvC.dpuf
তরুণদের মাঝে রাজনৈতিক সচেতনতা সৃষ্টি এবং স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ করা
নাগরিক শক্তির প্রতীক্ষায় তরুণ প্রজন্ম
তরুণরাই নাগরিক শক্তির প্রাণ।
রাজনীতি নিয়ে তরুণদের মাঝে যে অনীহা ছিল, হতাশা ছিল - আমরা তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। তরুণরা এখন সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নিয়ে, আদর্শের রাজনীতি নিয়ে স্বপ্ন দেখছে, রাজনীতিতে আসতে চাইছে।
- ডাঃ ইমরান এইচ সরকার: মুখপাত্র, গণজাগরণ মঞ্চ।
- ডঃ ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী: বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক; বিজ্ঞান লেখক।
তরুণরাই নাগরিক শক্তির প্রাণ।
রাজনীতি নিয়ে তরুণদের মাঝে যে অনীহা ছিল, হতাশা ছিল - আমরা তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। তরুণরা এখন সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নিয়ে, আদর্শের রাজনীতি নিয়ে স্বপ্ন দেখছে, রাজনীতিতে আসতে চাইছে।
- "সহমত হব আমরা সবাই একবাক্যে যে সাধারণ মানুষ বড় নিরুপায় ঠিকই, কিন্তু দিন বদলায়ও। ভেতরে ভেতরে ধূমায়িত হচ্ছে ক্ষোভ। কার্যকারণ আবিষ্কার করতেও শিখছে মানুষ। আমাদের এখানে রাজা নেই বহুকাল। রানিরা আছেন। এসব দুর্দশার কারণ তাঁরা। তাঁদের দম্ভ। ক্ষমতার লোভ। ইদিপাসেরও তাই ছিল। নিয়তির চেয়েও ভয়ংকর হলো মানুষের সম্মিলিত শক্তি। মানুষ তার পক্ষের শক্তিকে ঠিক খুঁজে নেয়। পাতা উল্টে দেখুন। ইতিহাস সাক্ষী।"
- ডাঃ ইমরান এইচ সরকার: মুখপাত্র, গণজাগরণ মঞ্চ।
- ডঃ ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী: বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক; বিজ্ঞান লেখক।
- "লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সত্য ও সৎ থাকলে সবকিছুই সম্ভব। আর আমি যে কাজই করি না কেন আত্মবিশ্বাস থাকে প্রচুর। আমি মনে করি নতুনরা কাজ করলে যে কোন জায়গাতেই পরিবর্তন আসে। এটা প্রমাণিত। সেই বিশ্বাস থেকেই পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে আমি রাজনীতিতে আসতে চাই।"
- "সারা দেশের মানুষ দুই দলের কাছে জিম্মি হয়ে আছি। আমার কাছে বাংলাদেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে এটাই প্রধান বাধা হিসেবে মনে হয়।"
- "আমরা এখনও যদি চিহ্নিত করতে পারি কারা আমাদেরকে পিছনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে তাহলে আমরা আরও সচেতন হতে পারবো "
- "প্রত্যেক দলের মধ্যে যদি দেশপ্রেম জাগ্রত হয় তাহলেই এই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব।"
- “দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতার পালাবদল যে দুটি দলের মধ্যে হচ্ছে তাদের বাদ দিয়ে গণতান্ত্রিক উপায়ে নতুনদের হাতে দেশ পরিচালনা করার সুযোগ করে দিতে হবে।”
- “আমার মনে হয় আমাদের পৃথিবীতে যে change আসে - আমাদেরই সেই change আনতে হয়। Be the change you want to see.”
- “যে কোন Change এর জন্য Revolutionary Character লাগে। Charismatic কোন Leader থাকলে তার পিছনে এমনিতেই তরুণরা যাবে। কারণ আমরা ৫০% এর উপরে। আমাদের দেশে তো আমাদেরই Power বেশি। আমরা যদি এমন কোন তরুণ পাই - সে হতে পারে নতুন কোন বঙ্গবন্ধু , নতুন একজন জিয়া - এরকম একজন মানুষ হতে হবে। যে Actually আমাদের Move করাতে পারে।”
- “বাংলাদেশের যে দুইটি রাজনৈতিক দল আছে, তাতে তরুণদের অংশগ্রহণ দেখতে পাই না। নতুন একটি রাজনৈতিক দল দেখতে চাই।”
- “আমি রাজনীতি করতে চাই। আমার মনে হয়, আমরা যদি না আসি - আমার মনে হয় না এটা বদলাবে। এখন যেসব existing দল আছে আমার মনে হয় না তারা আমাদের চাওয়া পাওয়ার কোন খেয়াল রাখে। আমি চাই যোগ্য কোন দল আসুক। নতুন কেউ আসুক। নতুন ধারার রাজনীতি।”
- “আমি রাজনীতি আসতে চাই, কারণ আমি যদি কাঁদা পরিস্কার করতে চাই, তাহলে অবশ্যই কাঁদায় নামতে হবে এবং গাঁয়ে কাঁদা লাগাতে হবে।”
- “আমরা যারা সচেতন, আমরা যারা পরিবর্তন চাই, আমরা কেন এগুই না? আমরা সবাই - সুশীল সমাজ, তরুণ সমাজ সবাই মিলে কেন একটা প্ল্যাটফর্মে আসতে পারছি না?”
- “যতদিন পর্যন্ত না আমরা নতুন একটা দল না করবো, নতুন Political culture তৈরি করবো - ততদিন পর্যন্ত আমার মনে হয় না প্রচলিত দলগুলো আমাদের সাথে compete করার জন্য change আনবে।”
- ৮৯% তরুণ দেশের প্রচলিত রাজনীতিতে সন্তুস্ট নন।
- ৯৮% তরুণ মনে করেন মেধাবী তরুণদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণের জন্য প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোতে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন।
- ৯১% তরুণ মনে করেন - প্রচলিত রাজনীতি গনতন্ত্রামনা রাজনীতি বিকাশের উপযুক্ত নয়।
সূত্র - মাক্সিমাস তরুণকণ্ঠ | ১ম পর্ব
- "আমি নিজেও একসময় রাজনীতিতে বিশ্বাস করতাম না। রাজনীতিকে গালাগালি করতাম, ঘেন্না করতাম। কিন্তু খুব recently আমিও নিজস্ব উপলব্ধি থেকে মানুষের জন্য কিছু করার জন্য Politics এর সাথে কিছুটা হলেও involved হয়েছি।”
- “তরুণদের কারনেই আজকে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে। এক্ষেত্রে আমরা সফল।”
- “একটা চেতনা আসা দরকার আমরাও কিছু করতে পারি। আমরা যতই ব্লগিং করি, ফেইসবুকিং করি, At the end of the day আমাদের একটা প্ল্যাটফর্মে আসতে হবে। আমাদের রাজনীতিতে যেতে হবে শেষ পর্যন্ত একটা innovative কিছু করার জন্য। আমরা যতদিন না রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেব, আমরা যে পরিবর্তনটা চাই বাংলাদেশের জন্য সেই পরিবর্তনটা আনা সম্ভব না।”
- “তরুণরা এখন innovative কিছু চায়। innovative কিছু চিন্তা ধারা তারা প্রকাশ করতে চায় এবং তারা চাই যে একটা different কিছু হোক দেশের মধ্যে। দেশটা যাতে সুন্দরভাবে এগিয়ে যায়। কিন্তু তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না কারণ পুরনোরা ভাবে তাতে আগের মত দেশ চলবে না।”
- “তরুণ প্ল্যাটফর্মের অংশ হিসেবে তরুণরা নাগরিক সমাজে অংশগ্রহণ করতে পারে।”
- "নাগরিক ছাত্র ঐক্য" রূপ নেবে "নাগরিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশান (NSA)" এ।
ছাত্রদল ইতিমধ্যে বিলুপ্ত হওয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যাবে। লিঙ্কস
No comments:
Post a Comment