Sunday, September 21, 2014

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ (21.09.14)

নাগরিক ঐক্যের আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ 

  • নাগরিক শক্তির প্রতীক হবে "বই"
মূলমন্ত্র হবে "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"
আমি অতীতে যখনই কোন রাজনৈতিক সমাবেশে গিয়েছি - "বই" সাথে ছিল। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে যেদিন যোগ দিয়েছি - খুব কাছের একুশের বইমেলা দেখে এসেছি।


নাগরিক ঐক্য এবং পরবর্তীতে নাগরিক শক্তির সমাবেশে যোগ দেওয়ার সময় জনগণ নিজ নিজ "বই" সাথে নিয়ে আসবেন। সমাবেশে সময় পেলে বই পড়বেন এবং আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে "বই" ও বই থেকে লব্ধ জ্ঞান ব্যবহার করবেন। 


  • আমি চাই নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকেই ভাবুক - এটা আমারই দল - আমার নিজের দল। 


  • বড় দুই দলে সিদ্ধান্ত উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়। 
  • নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট সবাই অনুভব করছে - দলে প্রত্যেকের মতামতের গুরুত্ব থাকবে। 
    প্রত্যেকে "আমার" দল বলেই ভাবছে। 
    তরুণরা খুশি! 
    "ইয়েস! আপুও "আমাদের" সাথে থাকবেন!" 
    "উনিও "আমাদের" সাথে থাকবেন!"
    আবার সাবেক মন্ত্রী ভাবছেন, "এটা "আমাদের" দল!"
    এই "আমাদের"টা গুরুত্বপূর্ণ।


    সাবেক সাংসদ মাহী বি. চৌধুরী বলছেন, "নাগরিক শক্তি হবে বিকল্প ধারার একটা সম্প্রসারণ!"


    সবাই empowered feel করছে। উপর থেকে সিধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হবে - এমন কোন ব্যাপার এখানে নেই.


    নাগরিক শক্তি -তে দলের অভ্যন্তরে থাকবে প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা।
    দলের প্রতিটি অংশ এবং অঙ্গ সংগঠনগুলোকে দেওয়া হবে পূর্ণ স্বাধীনতা।
    দলের প্রত্যেক সমর্থক যাতে দলে পদ নিয়ে যুক্ত হতে পারেন - তা সেক্রেটারিয়েট নিশ্চিত করবেন।
    সবাই empowered, connected অনুভব করবেন।


    রেফরেন্স

    • নাগরিক শক্তি যেদিন আত্নপ্রকাশ করবে সেদিন নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ১৫ টি রাজনৈতিক দল নাগরিক শক্তিতে একীভূত হবে। সাথে যোগ দেবেন একটি দলের শতাধিক এমপি।

    • ৩ মাস পর ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামে বিএনপি বলে কিছু থাকবে না।

    • মানবতাবিরোধী অপরাধীদের প্রাপ্য বিচার নিশ্চিতকরণ,  
    সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল এবং
    গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধী সম্প্রচার নীতিমালা বাতিল 
    - ৩টি আন্দোলনেই নাগরিক ঐক্য নেতৃত্ব দেবে।
    এই ৩টি দাবির সাথে যারা একাত্নতা প্রকাশ করেন - তারা পৃথক পৃথকভাবে আমাদের সাথে যোগ দেবেন।  





    • গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য "জবাবদিহিতা" অত্যাবশ্যক এবং "জবাবদিহিতা" প্রতিষ্ঠার জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অত্যাবশ্যক।  
    • বিচারকদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের হাতে থাকলে সংসদ বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ করবে এবং এতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে। সংসদ সংবিধানের মূলনীতি বিরোধী আইন প্রণয়ন করলেও বিচারবিভাগ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।  
      আমরা মনে করি - বিচারকদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের হাতে দেওয়ার প্রক্রিয়া -
      • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল,
      • একটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে রাখা,
      • সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন
      - এসবের ধারাবাহিকতায় দেশে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক একদলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার পথে আরেকটি ধাপ
      বর্তমান সরকার এভাবে একের পর এক অগণতান্ত্রিক আইন প্রণয়ন করলে - শেষ পর্যন্ত জনগণ অধিকার প্রতিষ্ঠায় রাজপথে নামতে বাধ্য হবে এবং সরকার জনগণকে বাঁধা দিতে পারবে না কারণ তা হবে জনগণের মুক্তভাবে মত প্রকাশ এবং সমাবেশ করার সংবিধান স্বীকৃত অধিকার লঙ্ঘন।




    • আমরা বিএনপি জোটকে সোমবারের হরতাল প্রত্যাহারের অনুরোধ জানাই।
    বিচারপতিদের অপসারণ ক্ষমতা সংসদের হাতে তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়াটি সারা দেশের জনগণ ভালভাবে নেয়নি।আপনাদের সমর্থকদের নিয়ে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলুন। 
    প্লিস, হরতাল ডেকে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করবেন না।
    ব্যবসায়ী এবং সাধারণ মানুষদের বিরাগভাজন হবেন না।
    এখন হরতাল ডেকে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি করলে জনগণ দেশের অর্থনীতি আপনাদের হাতে তুলে দিতে অনিরাপদ বোধ করবে।
    এই মুহূর্তে সকল অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং শিক্ষা কার্যক্রমকে হরতালের আওতামুক্ত ঘোষণা করুন।নতুন প্রজন্মকে গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের সকলের। 

    • জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালার বিপক্ষে অবস্থান
    • সরকার কি অনুধাবন করতে পারছে না - জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন করলে সাংবাদিক এবং মিডিয়া সমাজ তথা জনগণের মাঝে সরকারের জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামবে। প্রাইভেট চ্যানেলগুলো যদি বিটিভির মত খবর পরিবেশন করে - জনগণের টেলিভিশন দেখার ইচ্ছা কি আর থাকবে? বরং বিরোধী দলগুলোর জন্য গণবিস্ফোরণ ঘটানোর পথ সহজ হয়ে যাবে।   






    1. রাজনীতি - দেশজুড়ে


    "তথ্যমন্ত্রী বলেন, যাঁরা গণতন্ত্রের আশায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে গিয়েছিলেন, তাঁরা হতাশ হয়ে জোট থেকে বেড়িয়ে এসেছেন। কারণ, তাঁরা বুঝতে পেরেছেন, খালেদা জিয়া জঙ্গিবাদের রক্ষক, ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের রাজনীতি করেন। তাই তাঁর বিভ্রান্তির খপ্পর থেকে শরিকেরা একে একে বেরিয়ে আসছেন।"


    2. অর্থনীতি শিল্প বাণিজ্যে অগ্রগতি


    3. চোরাচালান রোধে অগ্রগতি


    "উদ্ধার হওয়া সোনার বারগুলোর ওজন প্রায় সাত কেজি। দাম প্রায় দুই কোটি ৯০ লাখ টাকা।"

    4. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়

    "মুনির হাসান বলেন, ‘সফটওয়্যারকে ইচ্ছামতো ব্যবহারই মূলত এর স্বাধীনতা। এর ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রয়েছে স্বাধীনতা। সফটওয়্যার কীভাবে কাজ করে সেটি জানার স্বাধীনতা যেমন সবার রয়েছে, তেমনি এটিকে পরিবর্তন করে নিজের মতো ব্যবহার করার, ভালো লাগা সফটওয়্যার অন্যকে দেওয়ার স্বাধীনতাও থাকার প্রয়োজন রয়েছে।’"


    No comments:

    Post a Comment