নাগরিক ঐক্যের আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ
"শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ থেকে: আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি নিয়ে এসেছি। কিন্তু যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াত-শিবিরকে যারা রক্ষা করবেন, তাদের সঙ্গে আঁতাত করে যারা রাতের আঁধারে রায় বিক্রি করে দেবেন তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো। তাদের উৎপাটন করবো।
শুক্রবার সন্ধ্যায় শাহবাগ জাদুঘরের সামনে গণজাগরণ মঞ্চের এক প্রতিবাদী গণসমাবেশে বক্তৃতাকালে এ সব কথা বলেন মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার। এ সময় গণজাগরণ মঞ্চের শনিবার থেকে নতুন সাত দিনের কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়।
রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করে ডা. ইমরান বলেন, আন্দোলন করতে এসে এ দেশের রাজনীতিকে খুব কাছ থেকে দেখে বুঝতে পেরেছি রাজনীতিবিদরা জাতির সঙ্গে কিভাবে বেঈমানি করেন, প্রতারণা করেন। অনেক বড় বড় রাজনীতিবিদ গত ৫ ফেব্রুয়ারি এখানে এসে আমার সামনে শপথ নিয়েছিলেন। আজ তারাই জামায়াতের টাকার কাছে বিক্রি হয়ে তাদের বাঁচাতে চেষ্টা করছেন। রাতের আধারে আঁতাত করে রায় বিক্রি করে দিচ্ছেন।
সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুকে রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে নির্বাচনী বৈতরণী পার করা হয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় বীরমাতা ও ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী বলেন, আইন সংশোধন করে কাদের মোল্লাকে যেভাবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল আমরা চাই সেভাবেই সাঈদীকেও ফাঁসির দড়িতে ঝুলানো হোক।
সমাবেশে সাংবাদিক আবু সাঈদ খান বলেন, তলে-তলে আপোষের যে অভিযোগ উঠেছে সরকারকে তা প্রমাণ করতে হবে।
সংবিধান সংশোধন করে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করার ক্ষমতা রোধ করারও দাবি জানান তিনি।
বিকেল পাঁচটা থেকে শুরু হওয়া এ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন নারীনেত্রী খুশি কবির, ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মোশতাক আহমেদ, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব হাসান, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আনোয়ার তপণ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি জনার্দন দত্ত নান্টু প্রমুখ।
এদিকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে যোগ দেয় বাংলাদেশ কমউনিস্ট পার্টি।
মঞ্চের নতুন সাত দিনের কর্মসূচি:
শনিবার থেকে আগামী সাত দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার।
তিনি জানান, শনিবার থেকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত টানা সাতদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে গণজাগরণ মঞ্চ।
এরমধ্যে শনিবার বিশেষ করে থাকছে সন্ধ্যা ৬টায় থাকবে মশাল মিছিল, রোববার বিকেল ৪টায় প্রতিবাদি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সোমবার একই সময়ে থাকবে মুক্ত সংলাপ, মঙ্গলবার ৫টায় থাকবে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ মুলন অনুষ্ঠান মুক্তিকথা, বুধবার বিকেল ৫টায়, প্রতিবাদি গান ও কবিতা, বৃহস্পতিবার মুক্তিযুদ্ধ ও গণজাগরণ মঞ্চকে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শনী। আর আগামী শুক্রবার বিকেল ৪টায় থাকছে প্রতিবাদি গণসমাবেশ।"
"সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে গণজাগরণ মঞ্চ। শুক্রবার বিকেলে নগরীর চেরাগীর পাহাড় চত্বরে অনুষ্ঠিত সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
ঢাকার সমাবেশে হামলার প্রতিবাদ এবং দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রত্যাখ্যান করে চট্টগ্রামে সমাবেশ ও মিছিল করে গণজাগরণ মঞ্চ।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে নারীনেত্রী নুরজাহান খান, চট্টগ্রাম গণজাগরণ মঞ্চের সদস্য সচিব ডা. চন্দন দাশ, সমন্বয়ক শরিফ চৌহান, উদীচী চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক সুনীল ধর, প্রমা আবৃত্তি সংগঠনের সভাপতি রাশেদ হাসান, প্রজন্ম ৭১ এর সাধারণ সম্পাদক সলিল চৌধুরী, ছাত্র ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলার সাবেক সভাপতি রবিউল ইসলাম, বর্তমান সভাপতি শিমুল বৈঞ্চব, শিক্ষিকা সালমা জাহান মিলি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশে ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্রমৈত্রী, যুবমৈত্রী, যুব ইউনিয়ন, প্রজন্ম ৭১সহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
সমাবেশ শেষে হামলার প্রতিবাদে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগরীর কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে। "
2. প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন
3. International
6. প্রিয় নগর ঢাকা
9. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়
- আমি চাই নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকেই ভাবুক - এটা আমারই দল - আমার নিজের দল।
- বড় দুই দলে সিদ্ধান্ত উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া হয়।
নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট সবাই অনুভব করছে - দলে প্রত্যেকের মতামতের গুরুত্ব থাকবে।
প্রত্যেকে "আমার" দল বলেই ভাবছে।
তরুণরা খুশি!
"ইয়েস! আপুও "আমাদের" সাথে থাকবেন!"
"উনিও "আমাদের" সাথে থাকবেন!"
আবার সাবেক মন্ত্রী ভাবছেন, "এটা "আমাদের" দল!"
এই "আমাদের"টা গুরুত্বপূর্ণ।
সাবেক সাংসদ মাহী বি. চৌধুরী বলছেন, "নাগরিক শক্তি হবে বিকল্প ধারার একটা সম্প্রসারণ!"
সবাই empowered feel করছে। উপর থেকে সিধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হবে - এমন কোন ব্যাপার এখানে নেই.
নাগরিক শক্তি -তে দলের অভ্যন্তরে থাকবে প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা।
দলের প্রতিটি অংশ এবং অঙ্গ সংগঠনগুলোকে দেওয়া হবে পূর্ণ স্বাধীনতা।
দলের প্রত্যেক সমর্থক যাতে দলে পদ নিয়ে যুক্ত হতে পারেন - তা সেক্রেটারিয়েট নিশ্চিত করবেন।
সবাই empowered, connected অনুভব করবেন।
রেফরেন্স
- গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য "জবাবদিহিতা" অত্যাবশ্যক এবং "জবাবদিহিতা" প্রতিষ্ঠার জন্য বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অত্যাবশ্যক।
বিচারকদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের হাতে থাকলে সংসদ বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ করবে এবং এতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হবে। সংসদ সংবিধানের মূলনীতি বিরোধী আইন প্রণয়ন করলেও বিচারবিভাগ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হবে।
আমরা মনে করি - বিচারকদের অভিশংসন ক্ষমতা সংসদের হাতে দেওয়ার প্রক্রিয়া -
- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল,
- একটি প্রহসনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে রাখা,
- সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন
- এসবের ধারাবাহিকতায় দেশে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক একদলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার পথে আরেকটি ধাপ।
বর্তমান সরকার এভাবে একের পর এক অগণতান্ত্রিক আইন প্রণয়ন করলে - শেষ পর্যন্ত জনগণ অধিকার প্রতিষ্ঠায় রাজপথে নামতে বাধ্য হবে এবং সরকার জনগণকে বাঁধা দিতে পারবে না কারণ তা হবে জনগণের মুক্তভাবে মত প্রকাশ এবং সমাবেশ করার সংবিধান স্বীকৃত অধিকার লঙ্ঘন।
"আমাদের সন্দেহ, এই সংশোধনীর উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা। সেটা হলে বিচার বিভাগের ‘রাজনৈতিকীকরণ’ ঘটবে এবং সেটা আর স্বাধীন থাকবে না। তখন আর আদালত থাকবে না, সেটা হয়ে যাবে ‘ক্যাঙারু আদালত’?
ষোড়শ সংশোধনী একটি মৌলিক পরিবর্তন, কারণ এর মাধ্যমে ‘রাষ্ট্রের একটি অঙ্গ’ আরেকটি অঙ্গের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। মানে বিচার বিভাগ চলে যাবে আইন বিভাগের অধীনে, যেটা আবার এখন পুরোপুরি নির্বাহী বিভাগের অধীনে। ফলে বিচার বিভাগকে আইন বিভাগের অধীনে নিয়ে আসার নামে আসলে এটাকে নির্বাহী বিভাগের অধীনে নিয়ে আসা হলো।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, আমাদের সংসদে একজন সদস্য তাঁর দলের বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারেন না। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল কোনো বিচারপতিকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নিলে সেটা বাস্তবায়িত হবেই, এর অন্যথা হওয়ার সুযোগ নেই। আর দলগুলোর ভেতরে কী হয়, আমরা তা জানি৷ ফলে কখন ও কেন এ রকম সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, তাও আমরা বুঝি।"
- "গণজাগরণ মঞ্চ" এর দায়িত্ব হবে আনুষ্ঠানিকভাবে সাংগঠনিক কাঠামো (Organizational Structure) ঘোষণা দেওয়া।
লক্ষ্য রাখতে হবে এই সাংগঠনিক কাঠামোতে যেন -
- সারা দেশে গণজাগরণ মঞ্চের স্থানীয় সবগুলো সংগঠন এবং
- প্রবাসীরা যুক্ত হতে পারেন
গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডাঃ ইমরান এইচ. সরকার মঞ্চ সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে এই দায়িত্ব নেবেন।
সংগঠনের উপদেষ্টা হিসেবে দেশের শ্রদ্ধেয় নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
মাঠের কার্যক্রমের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায়ও ফোকাস করতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যাতে উৎসাহীরা সংগঠনের সাথে যুক্ত হতে পারেন - লক্ষ্য রাখতে হবে।
"শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ থেকে: আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি নিয়ে এসেছি। কিন্তু যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াত-শিবিরকে যারা রক্ষা করবেন, তাদের সঙ্গে আঁতাত করে যারা রাতের আঁধারে রায় বিক্রি করে দেবেন তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো। তাদের উৎপাটন করবো।
শুক্রবার সন্ধ্যায় শাহবাগ জাদুঘরের সামনে গণজাগরণ মঞ্চের এক প্রতিবাদী গণসমাবেশে বক্তৃতাকালে এ সব কথা বলেন মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার। এ সময় গণজাগরণ মঞ্চের শনিবার থেকে নতুন সাত দিনের কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়।
সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুকে রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে নির্বাচনী বৈতরণী পার করা হয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ সময় বীরমাতা ও ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী বলেন, আইন সংশোধন করে কাদের মোল্লাকে যেভাবে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল আমরা চাই সেভাবেই সাঈদীকেও ফাঁসির দড়িতে ঝুলানো হোক।
সমাবেশে সাংবাদিক আবু সাঈদ খান বলেন, তলে-তলে আপোষের যে অভিযোগ উঠেছে সরকারকে তা প্রমাণ করতে হবে।
সংবিধান সংশোধন করে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করার ক্ষমতা রোধ করারও দাবি জানান তিনি।
বিকেল পাঁচটা থেকে শুরু হওয়া এ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন নারীনেত্রী খুশি কবির, ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মোশতাক আহমেদ, রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব হাসান, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আনোয়ার তপণ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি জনার্দন দত্ত নান্টু প্রমুখ।
এদিকে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশে যোগ দেয় বাংলাদেশ কমউনিস্ট পার্টি।
মঞ্চের নতুন সাত দিনের কর্মসূচি:
শনিবার থেকে আগামী সাত দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন মঞ্চের একাংশের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার।
তিনি জানান, শনিবার থেকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত টানা সাতদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে গণজাগরণ মঞ্চ।
এরমধ্যে শনিবার বিশেষ করে থাকছে সন্ধ্যা ৬টায় থাকবে মশাল মিছিল, রোববার বিকেল ৪টায় প্রতিবাদি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সোমবার একই সময়ে থাকবে মুক্ত সংলাপ, মঙ্গলবার ৫টায় থাকবে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ মুলন অনুষ্ঠান মুক্তিকথা, বুধবার বিকেল ৫টায়, প্রতিবাদি গান ও কবিতা, বৃহস্পতিবার মুক্তিযুদ্ধ ও গণজাগরণ মঞ্চকে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শনী। আর আগামী শুক্রবার বিকেল ৪টায় থাকছে প্রতিবাদি গণসমাবেশ।"
- সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতের দাবি : গণজাগরণ মঞ্চ, চট্টগ্রাম
- http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/324628/গণজাগরণ-মঞ্চের-সমাবেশ-ও-মিছিল (গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ ও মিছিল)
"সকল যুদ্ধাপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে গণজাগরণ মঞ্চ। শুক্রবার বিকেলে নগরীর চেরাগীর পাহাড় চত্বরে অনুষ্ঠিত সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
ঢাকার সমাবেশে হামলার প্রতিবাদ এবং দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রত্যাখ্যান করে চট্টগ্রামে সমাবেশ ও মিছিল করে গণজাগরণ মঞ্চ।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে নারীনেত্রী নুরজাহান খান, চট্টগ্রাম গণজাগরণ মঞ্চের সদস্য সচিব ডা. চন্দন দাশ, সমন্বয়ক শরিফ চৌহান, উদীচী চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক সুনীল ধর, প্রমা আবৃত্তি সংগঠনের সভাপতি রাশেদ হাসান, প্রজন্ম ৭১ এর সাধারণ সম্পাদক সলিল চৌধুরী, ছাত্র ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলার সাবেক সভাপতি রবিউল ইসলাম, বর্তমান সভাপতি শিমুল বৈঞ্চব, শিক্ষিকা সালমা জাহান মিলি প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশে ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্রমৈত্রী, যুবমৈত্রী, যুব ইউনিয়ন, প্রজন্ম ৭১সহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
সমাবেশ শেষে হামলার প্রতিবাদে একটি বিক্ষোভ মিছিল নগরীর কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে। "
1. রাজনীতি - দেশজুড়ে
- বিচারপতিদের ওপর চাপ সৃষ্টির ব্যবস্থা করা হয়েছে: ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম (priyo.com)
- বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা ভোটার বিহীন সংসদের হাতে নেওয়া হয়েছে : খন্দকার মাহবুব হোসেন (priyo.com)
- ‘বান কি মুনের আহ্বানে সরকারের সাড়া দেওয়া উচিত’ : লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান (priyo.com)
2. প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন
4. "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"
"জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসানকে আটক করেছে পুলিশ।"
"সাবিরুল ইসলাম বলেন, ‘তরুণদের সামনে অপার সম্ভাবনা। ওই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে দীর্ঘমেয়াদি স্বপ্ন দেখতে হবে। চ্যালেঞ্জিং পথে এগুতে হবে। জীবনের কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হবে। উপরে উঠতে হবে। সুখী জীবন গড়তে হবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বক্তব্য রেখেছি, সবার চোখে উদ্যমী মনোভাব দেখেছি।
প্রজ্ঞাকে কাজে লাগাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরেও অর্জিত জ্ঞান অর্জন করে নিজেদের সমাজ ও দেশের কল্যাণের জন্য প্রস্তুত করতে হবে।
তিনি কুমিল্লাকে বাংলাদেশের একটি ব্যতিক্রম জেলা হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, এখানকার মানুষ পড়াশোনাপ্রেমিক। সংস্কৃতি, শিল্প ও সাহিত্যে বেশ এগিয়ে এ জেলা। তাই তরুণ প্রজন্মকে জাগতে হবে।"
প্রজ্ঞাকে কাজে লাগাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরেও অর্জিত জ্ঞান অর্জন করে নিজেদের সমাজ ও দেশের কল্যাণের জন্য প্রস্তুত করতে হবে।
তিনি কুমিল্লাকে বাংলাদেশের একটি ব্যতিক্রম জেলা হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, এখানকার মানুষ পড়াশোনাপ্রেমিক। সংস্কৃতি, শিল্প ও সাহিত্যে বেশ এগিয়ে এ জেলা। তাই তরুণ প্রজন্মকে জাগতে হবে।"
5. দেশে কোন উগ্রপন্থী সংগঠনের অপতৎপরতা মেনে নেওয়া হবে না।
"রাজধানীর আশুলিয়া এলাকা থেকে জামাআতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) ভারপ্রাপ্ত আমির তাসনিমসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১০ কেজি জেলমিশ্রিত রাসায়নিক পদার্থ, চারটি পিতলের মূর্তি, উগ্র জঙ্গি তৎপরতা উদ্বুদ্ধকরণের বেশ কিছু বই ও প্রচারপত্র উদ্ধার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১০ কেজি জেলমিশ্রিত রাসায়নিক পদার্থ, চারটি পিতলের মূর্তি, উগ্র জঙ্গি তৎপরতা উদ্বুদ্ধকরণের বেশ কিছু বই ও প্রচারপত্র উদ্ধার করা হয়।
ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আজ শুক্রবার দুপুরে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলামের ভাষ্য, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা স্বীকার করেছেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদের ওপর হামলার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের। তাঁদের লক্ষ্য ছিল, এই হামলা করা হলে ঝিমিয়ে পড়া জেএমবির মনোবল চাঙা হবে।
তিনি জানান, তাসনিমের বিরুদ্ধে এর আগে প্রায় ২০টির মতো মামলা আছে। তিনি ১৭ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলারও আসামি।"
তিনি জানান, তাসনিমের বিরুদ্ধে এর আগে প্রায় ২০টির মতো মামলা আছে। তিনি ১৭ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলারও আসামি।"
6. প্রিয় নগর ঢাকা
আমরা
চেয়েছিলাম বাংলাদেশে জনগণের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল ও সরকার গড়ে উঠুক।
কিন্তু বাংলাদেশে গড়ে উঠছে শুধুই বৃহৎ শক্তিবর্গের দালাল ধনিক-বণিক,
আমলা-বুদ্ধিজীবীদের সরকার। আমরা যে রাজনীতি ও সরকার আশা করেছিলাম, সে সরকার
কোনো না কোনোভাবে এসব বাস্তবায়নে অগ্রসর হতোই। - See more at:
http://www.priyo.com/blog/2014/09/19/107513.html#sthash.BOsoeJ7Z.dpuf
আমরা
চেয়েছিলাম বাংলাদেশে জনগণের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল ও সরকার গড়ে উঠুক।
কিন্তু বাংলাদেশে গড়ে উঠছে শুধুই বৃহৎ শক্তিবর্গের দালাল ধনিক-বণিক,
আমলা-বুদ্ধিজীবীদের সরকার। আমরা যে রাজনীতি ও সরকার আশা করেছিলাম, সে সরকার
কোনো না কোনোভাবে এসব বাস্তবায়নে অগ্রসর হতোই। - See more at:
http://www.priyo.com/blog/2014/09/19/107513.html#sthash.BOsoeJ7Z.dpuf
7. মতামত
- প্রগতির জন্য চাই নতুন রেনেসাঁস: Abul Kashem Fajlul Haque (priyo.com)
- মুজিব-তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদই বাংলাদেশের ট্র্যাজেডি : সোহরাব হাসান
"একজন মানুষ তখনই নেতা হয়ে ওঠেন, যখন তিনি তাঁর নেতৃত্বগুণে একটি জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নেন; একজন মানুষ তখনই নেতা হয়ে ওঠেন, যখন তিনি নীতিতে অটল থাকেন, কোনো অবস্থায় হুমকি বা প্রলোভনের কাছে নতি স্বীকার করেন না; একজন মানুষ তখনই নেতা হয়ে ওঠেন, যখন জাতির চরম দুর্দিনেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পিছপা হন না।
কথাগুলো মনে পড়ল শারমিন আহমদের তাজউদ্দীন আহমদ: নেতা ও পিতা বইটি পাঠ করে। এ বইয়ে তিনি কেবল একজন স্নেহশীল পিতার প্রতিকৃতিই নয়, একটি জাতির জয়-পরাজয়ের প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন; নানা ধাপ ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যে জাতি স্বাধীনতাসংগ্রামের দীর্ঘ ও দুরূহ পথ পাড়ি দিয়েছে। তিনি লিখেছেন, শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা হলে তাজউদ্দীন আহমদ তার সার্থক রূপকার।
তিনি এক জায়গায় লিখেছেন, ২৫ মার্চ রাতে তাজউদ্দীন আহমদ যখন বঙ্গবন্ধুকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন, তখন তিনি পাকিস্তানিদের হাতে প্রমাণ রাখবেন না বলে এড়িয়ে যান। এমনকি বাসা ছেড়ে কোথাও আত্মগোপনে যেতেও অস্বীকৃতি জানান।
শারমিন আহমদের ভাষায়, বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমান ও তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন অনন্য সেতুবন্ধ। যত দিন তাঁরা ঐক্যবদ্ধ ছিলেন, অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলেছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতার পর কুচক্রী মহল তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদ তৈরি করে। আর দেশের সবচেয়ে বেদনাদায়ক ঘটনা হলো মুজিব ও তাজউদ্দীনের বিচ্ছেদ, যা কেবল এ দুই নেতাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়নি, জাতিকেও অনেক পিছিয়ে দিয়েছে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধটি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পরিচালিত হলেও দলের ভেতরে সবার মত ও পথ এক ছিল না।
এসব উপদলীয় কোন্দলের ঊর্ধ্বে থেকে এবং নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যে মানুষটি মুক্তিযুদ্ধকে সফল করতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন, যুদ্ধের মধ্যেও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের পরিকল্পনা করেছেন, তিনি তাজউদ্দীন আহমদ। তিনি মুক্তিযুদ্ধকে কেবল আওয়ামী লীগের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চাননি বলে মওলানা ভাসানী, মণি সিংহ প্রমুখকে নিয়ে সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করেন, ভিন্ন দলের কর্মীদেরও মুক্তিবাহিনীতে নেন, দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও। তিনি চেয়েছিলেন, সবার জন্য মানবিক মর্যাদাসম্পন্ন একটি দেশ।
দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী যখন জানতে চাইলেন, আপনাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে সহায়তা করতে হলে তো ‘আইনানুগ একটি সরকার প্রয়োজন, সেই মুহূর্তেই তাজউদ্দীন আহমদ অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন, যার রাষ্ট্রপতি হবেন শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর অনুপস্থিতিতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থাকবে নিজের হাতে। তিনি একক সিদ্ধান্তে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র তৈরি করলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় সরকারের শপথ অনুষ্ঠান করলেন। আর নতুন দেশের রাজধানীর নাম দিলেন মুজিবনগর, নেতা শেখ মুজিবের নামে।
তাজউদ্দীন আহমদ স্বপ্ন দেখেছিলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গঠিত বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর অন্যতম আদর্শ রাষ্ট্র, যেখানে ধর্মের বিভেদ থাকবে না, অর্থনৈতিক বৈষম্য থাকবে না, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র হবে সেই রাষ্ট্রের মূল নীতি।
শারমিন এমন এক পিতা ও নেতাকে নিয়ে বই লিখেছেন, যিনি ছিলেন বাংলাদেশের রাজনীতির ব্যতিক্রমী মানুষ, যিনি মঞ্চের সামনে নয়, নেপথ্যে থেকে কাজ করতে ভালোবাসতেন, নিজে নয় মাস মুক্তিযুদ্ধটি পরিচালনা করলেও কখনো তাঁর কৃতিত্ব নিতে চাননি।
লেখককে অভিনন্দন।"
8. কৃষিতে নবজাগরণ
নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে উচ্চমূল্যের ফসল উৎপাদন, সংগ্রহ ও
বাজারজাতকরণের জন্য কোল্ড চেইন বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স প্রকল্পের কোল্ড চেইন
সেন্টার চালু করেছে গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপ।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পনগরীতে কোল্ড চেইন সেন্টারের উদ্বোধন করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। প্রকল্পটির পরিচালনা করছেন গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপের সহায়তায় ‘কোল্ড চেইন বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স’। এতে সার্বিকভাবে টেকনিক্যাল সহযোগিতা করছেন ইউএস এইড এবং উইনরক।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/09/19/107548.html#sthash.Nxzmkqt8.dpuf
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পনগরীতে কোল্ড চেইন সেন্টারের উদ্বোধন করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। প্রকল্পটির পরিচালনা করছেন গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপের সহায়তায় ‘কোল্ড চেইন বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স’। এতে সার্বিকভাবে টেকনিক্যাল সহযোগিতা করছেন ইউএস এইড এবং উইনরক।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/09/19/107548.html#sthash.Nxzmkqt8.dpuf
বাংলাদেশে
উৎপাদিত সবজি, ফল ও মাছ ও পোল্ট্রি আধুনিক ভাবে প্রক্রিয়াজাতকরণ করে
বাজারে সর্বরাহ করবে এতে মানুষ ফরমালিন ছাড়া সবজি ও খাদ্য পাবে। - See more
at: http://www.priyo.com/2014/09/19/107548.html#sthash.Nxzmkqt8.dpuf
9. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়
নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে উচ্চমূল্যের ফসল উৎপাদন, সংগ্রহ ও
বাজারজাতকরণের জন্য কোল্ড চেইন বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স প্রকল্পের কোল্ড চেইন
সেন্টার চালু করেছে গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপ।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পনগরীতে কোল্ড চেইন সেন্টারের উদ্বোধন করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। প্রকল্পটির পরিচালনা করছেন গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপের সহায়তায় ‘কোল্ড চেইন বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স’। এতে সার্বিকভাবে টেকনিক্যাল সহযোগিতা করছেন ইউএস এইড এবং উইনরক।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/09/19/107548.html#sthash.Nxzmkqt8.dpuf
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পনগরীতে কোল্ড চেইন সেন্টারের উদ্বোধন করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। প্রকল্পটির পরিচালনা করছেন গোল্ডেন হার্ভেস্ট গ্রুপের সহায়তায় ‘কোল্ড চেইন বাংলাদেশ অ্যালায়েন্স’। এতে সার্বিকভাবে টেকনিক্যাল সহযোগিতা করছেন ইউএস এইড এবং উইনরক।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/09/19/107548.html#sthash.Nxzmkqt8.dpuf
No comments:
Post a Comment