Tuesday, September 16, 2014

বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম, নাগরিক সমাজ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার

যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম, নাগরিক সমাজ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে থাকবে।




বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এবং নাগরিক সমাজের পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার

যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের তরুণ এবং নাগরিক সমাজের পাশে থাকবে। 

এর অংশ হিসেবে গ্রান্ট ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বাংলাদেশের তরুণরা এবং নাগরিক সমাজের সদস্যরা দ্রুত উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রস্তাব করে গ্রান্ট জিতে নেবেন এবং স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দেবেন।




"বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের ক্ষমতায়ন ও সুশীল সমাজের উন্নয়নে বাজেট নির্ধারণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্র। এই খাতে কাজ করতে বেসরকারি সংগঠনগুলোর কাছ থেকে প্রকল্প বা কর্মসূচি প্রস্তাব চেয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ গণতন্ত্র, মানবাধিকার বিষয়ক ব্যুরো। 

বাংলাদেশে দুটি পৃথক প্রকল্পে ৬ লাখ মার্কিন ডলার দেওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটি। 

বাংলাদেশের সিভিল সোসাইটিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে প্রজেক্টে বাজেট ধরা হয়েছে ৩ লাখ ডলার। 

এছাড়া তরুণ নেতৃত্ব’র ক্ষমতায়নে বাজেট ধরা হয়েছে আরো ৩ লাখ ডলার।
এ কর্মসূচির জন্য তরুণদের বয়স সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ থেকে ৩০ বছর।" 





বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার 

যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে থাকবে।


"আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উন্নত প্রশিক্ষণ ও বিচার বিভাগের উন্নয়নে অতিরিক্ত সাড়ে ১৭ লাখ ডলার অনুদান দেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ অর্থ দিয়ে অপরাধ রোধে পুলিশ বাহিনীকে উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

রোববার দুপুরে নগরীর অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) ইউএন কনফারেন্সরুমে এ সংক্রান্ত অনুদান চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইআরডি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন ও মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।" 





অন্যান্য



"পৃথিবীর যুদ্ধবিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের সক্ষমতা, পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও সাহসিকতার ভূয়সী প্রশংসা করছেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল, ডিপার্টমেন্ট অব পিস কিপিং অপারেশন্স (ডিপিকেও)-এর প্রধান হার্ভে লাডসুস। 

তিনি বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকারের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন। 

আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ পুলিশ মোতায়েনকারী দেশ। যুদ্ধবিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে কঙ্গো ও হাইতিতে নারী ও শিশুদের উদ্ধার ও পুনর্বাসনে বাংলাদেশ পুলিশের নারী সদস্যরা কৃতিত্বপূর্ণ ও প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছেন। 

তিনি বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতিসংঘের ম্যান্ডেট পরিবর্তিত হচ্ছে। 

তিনি জাতিসংঘ ম্যান্ডেটের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য ফরাসি ভাষায় দক্ষতা অর্জন, ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম, ড্রাগ ট্রাফিকিং এবং অর্গানাইজড ক্রাইম ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ প্রধানের প্রতি অনুরোধ জানান।"

বাংলাদেশ পুলিশকে আধুনিক বিশ্বের অপরাধগুলো দমনে উন্নত প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত করা হবে। 




No comments:

Post a Comment