নাগরিক ঐক্যের আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ
- আমি চাই নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকেই ভাবুক - এটা আমারই দল - আমার নিজের দল।
- আমাদের approach: যতটা Idealistic (নির্ধারিত আদর্শ মেনে চলা) - ঠিক ততটাই Strategic.
- গত ২ দিনে যা হয়েছে
- বিএনপি নেতাদের কাছে Message পৌঁছেছে।
- জনগণ বিরোধী দলের ভূমিকায় আমাদের দেখতে চাইছে।
- আওয়ামী লীগের একমাত্র গ্রহণযোগ্যতার ব্যাপার বলে যা ছিল (মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার) - আওয়ামী লীগ নিজেদের সেই জায়গাটাতেও আঘাত করেছে এবং যারা বিচার নিশ্চিত করতে চায় - তাদের উপর দমন-নিপীড়ন চালিয়েছে।
- আওয়ামী লীগের এখন defend করার মত কিছুই নেই।
- ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বারবার বলছিলেন, গণতন্ত্র রক্ষার চেয়েও স্বাধীনতাবিরোধীদের বিচার করা বড়।
- কিন্তু আমরা জানি, ৭০ এর নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করতে পারিনি বলেই আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম [1] এবং গণতন্ত্র না থাকলে যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাও থাকে না - তা এবার নিজেরাই প্রমাণ করে দিলেন।
- http://www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid=325423&cid=3 (ইতিবাচক রাজনীতির ধারা নিয়ে মাঠে নামছেন শতাধিক সাবেক এমপি ও অর্ধশতাধিক উপজেলা চেয়ারম্যান)
"ইতিবাচক রাজনীতির ধারা নিয়ে মাঠে নামছেন শতাধিক সাবেক এমপি ও অর্ধশতাধিক উপজেলা চেয়ারম্যান। এরা সবাই বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের আদর্শের অনুসারী।
দেশে সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করার অঙ্গীকার নিয়ে তারা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছেন। জিয়াউর রহমানের আদর্শ বিচ্যুৎ, জাময়াতপন্থি ও দুনীর্তিবাজ নেতারা এ তালিকায় নেই।"
- হরতালের নামে দেশে কোন উগ্রপন্থী সংগঠনের অপতৎপরতা মেনে নেওয়া হবে না।
- http://www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid=325228&cid=3 (মাগুরায় হরতাল চলাকালে জামায়াত নেতা গ্রেফতার)
- http://www.m.banglanews24.com/detailnews.php?nid=325428&cid=3 (টঙ্গীতে জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমিরসহ আটক ৭)
"বর্তমান আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আওয়ামী লীগ নয়, বরং বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশে যে রাজনীতি শুরু হয়েছিল, তারা সে রাজনীতিই করছে।
আজ বৃহস্পতিবার শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেন, ‘বলতে বাধ্য হচ্ছি, আজকে এই সরকার, এই আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে পঁচাত্তরের পর যে রাজনীতি শুরু হয়েছিল, সেই রাজনীতি করে যাচ্ছে। এ কারণেই তাঁরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ক্ষেত্রে সব সময় দ্বিধান্বিত।’
ইমরান বলেন, ‘বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতাও “মহান” সংসদ নিয়েছেন। কিছুদিন আগেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনি বাদে সবাইকে টাকা দিয়ে কেনা যায়। তার মানে অপেক্ষা করছি, যাঁদের টাকা দিয়ে কেনা যায়, তারাই ভবিষ্যৎ বিচারকদের নিয়োগ দেবেন।’
বিকেল চারটা থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ সমাবেশে বিভিন্ন বাম এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যোগ দেন। তাঁরা স্লোগান তোলেন, ‘দেইল্লা চোরার ফাঁসির রায়, বেইচা দিলি কয় টাকায়’, ‘রং বেরংয়ের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’।
ইমরান এইচ সরকার সংবিধানের ৪৯ ধারার সমালোচনা করে বলেন, এই ধারা অনুযায়ী মহামান্য রাষ্ট্রপতি যেকোনো অপরাধীকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। অতীতে রাজনৈতিকভাবে চিহ্নিত অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়া হয়েছে। কোনোভাবেই যাতে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষেত্রে এ ধারা ব্যবহার করা না যায়, সে জন্য এই ধারা বাতিল করতে হবে।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের দপ্তর সম্পাদক নাসিরউদ্দিন প্রিন্স বলেন, বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদের হাতে নেওয়ার মাধ্যমে তাদের ন্যূনতম যে স্বাধীনতা ছিল, তা-ও হরণ করা হয়েছে। গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে সম্প্রচার নীতিমালা করা হয়েছে।"
"সমাপনী বক্তব্য দেন শরীফ চৌহান ও শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের লাকী আক্তার।
এ সময় ঢাকায় গণজাগরণ মঞ্চের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানানো হয়।"
"সিপিবি নেতৃবৃন্দ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতে, সাম্প্রদায়িকতাকে পরাভূত করতে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-ধারায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে মুক্তিযুদ্ধের ধারায় নতুন গণজাগরণ সৃষ্টি করে মুক্তিযুদ্ধের নতুন পর্ব সংগঠিত করার আহবান জানান।"
References
2. রাজনীতি - দেশজুড়ে
২০১৪ - ১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের GDP Growth Rate ১০% ছাড়িয়ে যাবে।
২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম কোয়ার্টারে GDP Growth আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৮% এর বেশি হয়েছে। সারা দেশে আমাদের উদ্যোগের ফলাফল দেখা যাছে।
উল্লেখ্য, ২০০৪-২০১৩ - এই ১০ বছরে বাংলাদেশ GDP Growth ৬ - ৬.৭% ধরে রেখেছে।
আমাদের সরকারগুলো জিডিপি গ্রোথ রেইট নিয়েও চুরি করে! ২০১৩-১৪ অর্থবছরে জিডিপি গ্রোথ রেইট ৬% এর কম ছিল, কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ওটাকে ৬.০১% করে দেখায়। (যে করেই হোক - ৬ এর বেশি দেখাতে হবে!)
এই গ্রোথ রেইট এর জন্য ২০১৩ সালের প্রচন্ড সহিংসতা এবং লাগাতার হরতাল দায়ী।
ব্যবসায়ীরা ২০১৩ সাল জুড়ে উদ্বেগে ভুগছিলেন।
আমরা ২০১৪ সালে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, হরতালের বিরুদ্ধে অবস্থান ধরে রেখেছি। বিএনপি এতটা দুর্বল হয়ে পড়েছে - আন্দোলন করার সামর্থ্য তাদের নেই। স্থানীয় পর্যায়ে বিএনপির আন্দোলনে জনগণ দূরের কথা, নেতারাও সম্পৃক্ত হতে চান না!!
তবে ২০১৪-১৫ অর্থবছর শেষ হওয়ার আগেই নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় এলে GDP Growth Rate ১০% এর চেয়ে অনেক বেশি হবে। নাগরিক শক্তিকে ক্ষমতায় যেতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। উল্লেখ্য, ২০১৪-১৫ অর্থবছর ২০১৫ সালের জুনে শেষ হবে।
4. তথ্যপ্রযুক্তিতে বিশ্বজয়
5. "মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রযাত্রা
বাংলাদেশ মাদকমুক্ত হওয়ার পথে।
বাংলাদেশের নাগরিকদের দেশ নিয়ে গর্ব করার মত অর্জনের ভান্ডারে আরেকটা অর্জন কিছুদিন পর যোগ হবে।
বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর প্রথম অবৈধ মাদকমুক্ত দেশ।
6. "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ"
"জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ দ্রুত বাস্তবায়ন এবং বেদখল হওয়া ঢাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর জমি রক্ষাসহ বিভিন্ন দাবি জানানোর মধ্য দিয়ে গতকাল বুধবার পালিত হয়েছে শিক্ষা দিবস।
পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ এবং বাংলাদেশ আদিবাসী ছাত্র
সংগ্রাম পরিষদের যৌথ উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে
মিছিল ও সমাবেশ থেকে অবিলম্বে মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষা চালুসহ ছয় দফা
দাবি জানানো হয়।
১৯৬২ সালের এদিনে তৎকালীন সরকারের ঘোষিত শিক্ষানীতির প্রতিবাদে আন্দোলন
করতে গিয়ে কয়েকজন ছাত্র মারা যান। এর পর থেকে দিনটি শিক্ষা দিবস হিসেবে
পালিত হচ্ছে।"
7. ক্রীড়াক্ষেত্রে বাংলাদেশ
8. International
9. অন্যায় অপরাধমুক্ত উন্নত চট্টগ্রাম জেলা গড়ে তোলায় অগ্রগতি
আমার নিজের জেলা চট্টগ্রামকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে।
বন্দরনগরী চট্টগ্রাম হবে একবিংশ শতাব্দীর সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন আধুনিক একটি নগর।
- চট্টগ্রাম বাংলাদেশের বাতিঘর: ইমদাদুল হক মিলন (kalerkantho.com)
- ১৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য
- চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) প্রযুক্তি উৎসব (সিএসই ফেস্ট-২০১৪) (prothom-alo.com)
10. মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ (banglanews24.com)
"মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন সে দেশে সদ্য নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ জিয়াউদ্দিন।
এ সময় রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন প্রেসিডেন্ট ওবামাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
ওবামা প্রশাসনের চারটি গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ, ফিড দ্য ফিউচার, জলবায়ু পরিবর্তন, স্বাস্থ্য এবং মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সংযুক্তির সবকটিতে বাংলাদেশকে যুক্ত করায় তিনি প্রেসিডেন্ট ওবামার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং নিজেদের অভিন্ন লক্ষ্যে পৌঁছাতে উভয় দেশ একযোগে কাজ করে যাবে।
এর আগে সকাল নয়টায় চিফ অব প্রটোকলের প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রদূত ও তার পরিবারের সদস্যদের তার বাসভবন থেকে নিরাপত্তা দিয়ে হোয়াইট হাউসে নিয়ে যান।
পরিচয়পত্র প্রদানের পর চিফ অব প্রটোকলের প্রতিনিধি এবং দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সম্মানে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন বাংলাদেশ হাউসে সংবর্ধনার আয়োজন করেন। এ উপলক্ষে দূতাবাসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর পক্ষ থেকে সন্ধ্যায় রাষ্ট্রদূতের সম্মানে নৈশভোজেরও আয়োজন করা হয়।"
No comments:
Post a Comment