বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী Expertise এর উপর নির্ভরতা আমাদের কমাতে হবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান আমি গড়ে তুলবো।
কিছুদিন পর
- দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তি (যেমন - রামপাল)
- দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব বিবেচনা না করে তড়িঘড়ি করে বড় চুক্তিতে যাওয়া (যেমন - নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন)
- আমাদের existing power plantsগুলোর efficiency বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ শুরু করতে হবে।
- "বিদ্যুৎ চুরি"-র বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে।
- "সিস্টেম লস" - কমানোর লক্ষ্যে ব্যবস্থা নিতে হবে।
- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
- নির্মাণাধীন প্ল্যান্টগুলোর কাজ দ্রুত শেষ করতে হবে।
- গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর যন্ত্রপাতির সংস্কার করে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ৫০% এর বেশি বাড়ানো সম্ভব। এজন্য এক হিসেব মতে খরচ হবে আনুমানিক ৫০০০ কোটি টাকা - যা বিশ্বব্যাংক এবং এডিবি (ADB) দিতে প্রস্তুত।
টেকনিক্যাল কাজগুলোতে বিদেশী Expertise এর উপর নির্ভরতা আমাদের কমাতে হবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম দেশী ইঞ্জিনিয়ারিং কর্পোরেশান আমি গড়ে তুলবো।
কিছুদিন পর
- দেশে রিকশার চাকার ঘূর্ণনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে।
- বন্যার পানি রূপান্তরিত হবে বিদ্যুতে।
No comments:
Post a Comment