Saturday, May 3, 2014

নাগরিক শক্তির নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য

নাগরিক শক্তির Strength
  • মুক্তিযোদ্ধা সমাজ 
  • নাগরিক সমাজ
  • তরুণ প্রজন্ম
  • ব্যবসায়ি সমাজ
  • গ্রামীণ নারী
  • দেশের আলেম ওলামা সমাজ; মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ
  • ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ী 
  • পাহাড়ি জনগোষ্ঠী
  • কৃষক সমাজ
  • রাজনৈতিক দল, নেতাকর্মীরা
  • ঘোষণা দেওয়ার পর আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্ব
  • বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ 

আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী তিনটি নেটওয়ার্ক আছে - তিনটি নেটওয়ার্কের প্রতিটির আওতায় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন।

আরও কয়েকটি ডেমোগ্রাফিক আছে - প্রত্যেকটি কয়েক মিলিয়ন মানুষের।



গ্রামীণ নারী 
- ৮০ লক্ষ +
হতদরিদ্র গ্রামীণ নারীদের অধিকার কেড়ে নিয়ে, সম্পদের অধিকারে ভাগ বসিয়ে সরকার কত বড় ভুল করেছে - আগামী নির্বাচনে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে তা ফুটে উঠবে। যেখানে আগে গ্রামীণ ব্যাংকের ৯৭% শেয়ারের মালিক ছিল গ্রামীণ নারীরা, এখন সেখানে নারীদের শেয়ার ৭৫% এর চেয়েও কমে এসেছে। দরিদ্র নারীদের প্রত্যেকে সম্পদ হারিয়েছেন। তাদের আরও দরিদ্র করে দেওয়া হয়েছে। সরকার ২৫% শেয়ার কেড়ে নিয়েছে।


দেশের আলেম ওলামা সমাজ; মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ - ৩৫ লক্ষ +

সারা দেশের আলেম ওলামা সমাজ, মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সংশ্লিষ্ট সবগুলো সংগঠন - পুরোপুরি নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে। 


গার্মেন্টস কর্মী - ৪০ লক্ষ


শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারী - ৩০ লক্ষ +
মানুষের উপর অন্যায় করলে এর পরিণতি কি হয় - সরকার অচিরেই অনুধাবন করবে। শেয়ারবাজারে ক্ষমতাশালীদের দুর্নীতির কাছে, কারসাজির কাছে সর্বস্ব হারানো ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারীদের আমরা ঐক্যবদ্ধ করেছি।


তরুণ ভোটার - (১৮ - ৩৫ বছর) - মোট ভোটারের ৪৫%, অর্থাৎ ৯ কোটি + ভোটারের মধ্যে প্রায় ৪ কোটি+।
তরুণ ভোটারদের (৪ কোটি +) overwhelming majority (প্রায় সবাই, ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।


ফেইসবুক ব্যবহারকারি - ৫০ লক্ষ + (ফেইক ইউসার বাদ দিয়ে; পরিসংখ্যান মতে বাংলাদেশের 
ফেইসবুক ব্যবহারকারির সংখ্যা ৭০ লক্ষ+)। এই সংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছাতেও খুব বেশি সময় লাগবে না। 
ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের overwhelming majority (প্রায় সবাই, ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।


নারী ভোটার - ৪ কোটি ৫০ লক্ষ +।
মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আনুমানিক ৬০ ভাগ ছাত্রী। গ্রামীণ ব্যাংক - ৮৪ লক্ষ গ্রাহক, ৯৭% নারী। গার্মেন্টস - ৪০ লক্ষ কর্মীর মধ্যে প্রায় ৮৫% নারী কর্মী। 

নারী ভোটারদের (৪ কোটি ৫০ লক্ষ +) overwhelming majority (প্রায় সবাই, ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।



নাগরিক শক্তির পরবর্তী লক্ষ্য 


কৃষক সমাজ
আমাদের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এদের সংগঠিত করা হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)

ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ লক্ষ ভোটার)
বিএনপি-জামায়াত জোট সুযোগ পেলে ঝাপিয়ে পড়বে। আওয়ামী লীগের পক্ষে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব না। একমাত্র নাগরিক শক্তির পক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে ২০০১ নির্বাচন উত্তর সংখ্যালঘু নির্যাতন, রামু, পটিয়া, অন্যান্য হামলা এবং সাম্প্রতিক নির্বাচনকালীন হামলাগুলোর সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশে চিরদিনের জন্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত করবে। এখন জনগণকে সংগঠিত করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠীর মন জয় করতে হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)

প্রবাসে কর্মরতদের পরিবার
প্রবাসে প্রায় ১ কোটি কর্মী কর্মরত আছেন। তাদের পাঠানো ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ আমাদের অর্থনীতিতে একটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তারা একটা নতুন ডেমগ্রাফি গড়ে তুলছে। তাদের কারও কারও পরিবারের একটা অংশ গ্রামে থাকলেও ছেলেমেয়েরা শহরে পড়াশোনা, কাজ করছে। এই ডেমগ্রাফির আশা আকাঙ্ক্ষা স্বপ্ন বোঝার চেষ্টা করতে হবে। প্রবাসে কর্মরতদের বিভিন্ন সমস্যা যেমন উন্নত কাজের পরিবেশ, থাকার পরিবেশ এবং সর্বোপরি স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করতে ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশ এম্বেসিগুলোর ভূমিকা বাড়ানো হবে এবং এখন সবাইকে সাথে নিয়ে সরকারকে যথাযথ উদ্যোগ নিতে চাপ দেওয়া হবে। এক একটি দেশে কর্মরতদের পরিবারদের নিয়ে এক একটি সংগঠন গড়ে তোলা যায়। এভাবে শুরু করতে পারলে যারা সংগঠনে আছেন তারাই নিজেদের শক্তিশালী করতে, অধিকার দাবি দাওয়া আদায় করতে অন্যদের অন্তর্ভুক্ত করবেন।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)


এলাকাভিত্তিক ভোটার জয় 

(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
আগামী নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলার ৯০%+ ভোটার নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।
পাশাপাশি, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কক্সবাজার এবং দেশের অন্যান্য জেলায় নাগরিক শক্তির শক্তিশালী ভিত্তি গড়ে উঠছে।


এরা সবাই যখন পরিবার, পরিচিতদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়বে!

সাথে যোগ দেবেন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা।

আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্বের পাশে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো!

সবার উপরে আমাদের ভিশন এবং জনগণের পাশে থেকে জনগণের জন্য উন্নয়নের রাজনীতি করার অভিপ্রায়। আর মেধা - নেটওয়ার্ক এবং উন্নত ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি

মানুষ সমাজসেবকদের ভোট দেবেন নাকি সন্ত্রাসীদের গডফাদার, দুর্নীতিবাজদের ভোট দেবেন?

সন্ত্রাসীদের গডফাদাররা, দুর্নীতিবাজরা কালো টাকা, পেশি শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে (নির্বাচনী আচরণবিধি সঠিকভাবে প্রয়োগ হলে) তাদের কে ভোট দেবে? অভিজ্ঞতা থেকে জানি, এসব নির্যাতনকারী, খুনি সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের বিরুদ্ধে মানুষের চরম ক্ষোভ - কাউকে পেলে ছাড়বেন না - প্রাণের ভয়ে চুপ করে থাকেন।


"নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি সংসদীয় আসনের তিনটি আওয়ামী লীগের, দুটি পোষ্য বিরোধী দলের দখলে। সবাই বিনা ভোটে নির্বাচিত। তবে নারায়ণগঞ্জের এক সাংবাদিক সহকর্মী জানালেন, নির্বাচনে বিরোধী দল এলে তিনটি আসনেই আওয়ামী লীগের জামানত বাজেয়াপ্ত হতো। জিজ্ঞেস করি, কীভাবে এতটা নিশ্চিত হলেন? তিনি বললেন, শহরের মানুষের সঙ্গে আলাপ করে দেখুন। আমি সতি সত্যি একজন রিকশাচালককে জিজ্ঞেস করি, বিরোধী দল নির্বাচনে এলে কে পাস করত। তিনি বেশ জোরের সঙ্গে বললেন, ‘স্যার, কিছু মনে করবেন না। যাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন, আমি ভোটে দাঁড়ালেও তাঁরা হেরে যেতেন।’ এই হলো নারায়ণগঞ্জে প্রভাবশালী পরিবারের প্রভাব। ভয় দেখিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যায়, মন জয় করা যায় না। ভোট পাওয়া যায় না।" [1] 


[উল্লেখ্য, নির্বাচনে মোট প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ ভোট না পেলে ১০ হাজার টাকার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।]

আর আওয়ামী বাংলাদেশ - জাতীয়তাবাদী বাংলাদেশের নামে দেশ বিভক্তি নয় - এবার নাগরিক শক্তির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

গণজোয়ার উঠবে!





তরুণদের ভাবনা

৮৯% তরুণ দেশের প্রচলিত রাজনীতিতে সন্তুস্ট নন।

৯৮% তরুণ মনে করেন মেধাবী তরুণদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণের জন্য প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোতে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন।

৯১% তরুণ মনে করেন - প্রচলিত রাজনীতি গনতন্ত্রামনা রাজনীতি বিকাশের উপযুক্ত নয়।

জরিপটি তরুণদের ক্ষুদ্র ভগ্নাংশের উপর। কিন্তু আমাদের তরুণ প্রজন্ম প্রচলিত রাজনীতির উপর কতটা নাখোশ - তা উঠে এসেছে।



আগামী সংসদ নির্বাচনে নাগরিক শক্তি ৮০%+ ভোট নিয়ে এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত এককভাবে ৩০০ আসনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসবে।


নাগরিক শক্তি

রেফরেন্স

No comments:

Post a Comment