"মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়ার পথে অগ্রযাত্রা - ৩
"মাদকমুক্ত বাংলাদেশ" গড়তে ইয়াবা গডফাদারদের বিরুদ্ধে দৃঢ়তর অবস্থান
|
ইয়াবা গডফাদার |
- নাম কাটাতে মন্ত্রণালয়ে ইয়াবার গডফাদাররা
- অসুস্থ হিসেবে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা সংসদ সদস্য বদি মূলত আইন-শৃঙ্খলা-বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পেতেই হাসপাতালে রয়েছেন বলে তার ঘনিষ্টজন সূত্রে জানা গেছে।
- একই সঙ্গে বদির চার ভাইয়ের মধ্যে কেবল আব্দুল শুক্কুর ছাড়া বাকিরা বর্তমানে ঢাকায় আত্মগোপণে রয়েছেন বলে জানা গেছে। এ পরিবারের ১৫ সদস্যই ইয়াবা পাচারের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন বলে একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে দেখা গেছে। শুক্কুর বর্তমানে বিদেশে আত্মগোপণে রয়েছেন।
- অন্যতম ইয়াবা গডফাদার হাজী সাইফুলও বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে পলাতক রয়েছেন বলে তার ঘনিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
- টেকনাফ পৌরসভার চেয়ারম্যান জাফর আলমও বর্তমানে ঢাকায় অাত্মগোপণে রয়েছেন। সূত্র মতে, বর্তমানে তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্র্তি রয়েছেন। গত সপ্তাহে চট্টগ্রামে উপজেলা চেয়ারম্যানদের শপথ অনুষ্ঠানে তাকে গ্রেফতারে অভিযান চালায় গোয়েন্দা পুলিশ। কিন্তু পরিস্থিতি বুঝতে পেরে আগেই গাঢাকা দেন আলোচনার বাইরে থাকা এই ইয়াবার গডফাদার।
- ইয়াবারোধে একযোগে কাজ করবে বাংলাদেশ-মিয়ানমার
- সীমান্তে ইয়াবা পাচার রোধে একযোগে কাজ করতে একমত পোষণ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)।
- বৈঠক শেষে বাংলাদেশের পক্ষে ২২ সদস্যের নেতৃত্বদানকারী বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল খন্দকার ফরিদ হাসান বাংলানিউজকে জানান, বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে সীমান্তে ইয়াবা ও মদ জাতীয় অবৈধ মাদকদ্রব্য পাচার, ট্রানজিট যাত্রী কর্তৃক অবৈধ মালামাল বহন, দ্রুত প্রতিবাদ লিপির প্রতি উত্তর, সরাসরি টেলিফোন বা মোবাইলে যোগাযোগ স্থাপন, সু-সম্পর্ক বজায় রাখতে ঘন ঘন পতাকা বৈঠকের আয়োজন, সীমান্তবর্তী এলাকায় আই,ই,ডি স্থাপন, সীমান্তবর্তী এলাকায় অস্থায়ী ক্যাম্প ও গমনাগমন, সীমান্ত এলাকায় গুলিবর্ষণ ও উত্তেজনা রোধ, নাগরিক হত্যা, মিয়ানমার জেলে আটক বাংলাদেশিদের মুক্তি ও এশিয়ান হাইওয়ে সড়ক নির্মাণসহ বিভিন্ন দাবির ব্যাপারে আলোচনা হয়।
- বৈঠকে বিজিবি বান্দরবান সেক্টর কমান্ডার ও উপ-মহাপরিচালক এ কে এম সাইফুল আলম পিএসসি, চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব রিজনের অফিসার তাওহিদুল ইসলাম পিএসসি, রামু ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার তৈয়মুর সালাদিন কায়কোবাদ, টেকনাফ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার আবুজার আল জাহিদ, নাইক্ষংছড়ি ব্যাটালিয়ন কমান্ডার সফিকুর রহমান, কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন কমান্ডার খন্দকার সাইফুল আলমসহ কক্সবাজার-বান্দরবান সেক্টরের অধীনস্থ মায়ানমার সীমান্তবর্তী ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক ও বিভিন্ন পর্যায়ের অফিসারগণ অংশ নেন।
- অস্ত্র বাড়াচ্ছে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা
- ইয়াবা ব্যবসায়ে ৭ পুলিশ কর্মকর্তা
- ইয়াবা পাচারে অভিনব কৌশল
- ৩৫ লাখ পিস ইয়াবার খোঁজে গোয়েন্দা
- ফোকাসের আড়ালে ইয়াবা সম্রাট ইয়াহিয়া
No comments:
Post a Comment