নাগরিক শক্তির শক্তিঃ
আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী তিনটি নেটওয়ার্ক আছে - তিনটি নেটওয়ার্কের প্রতিটির আওতায় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন।
আরও দুটি ডেমোগ্রাফিক আছে - প্রত্যেকটি কয়েক মিলিয়ন মানুষের।
গ্রামীণ নারী - ৫০ লক্ষ +
মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট, আলেমসমাজ - ৩০ লক্ষ +
গার্মেন্টস কর্মী - ৪০ লক্ষ
শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারী - ৩০ লক্ষ +
তরুণ ভোটার - (১৮ - ৩৫ বছর) - মোট ভোটারের ৪৫%, অর্থাৎ ৯ কোটি + ভোটারের মধ্যে প্রায় ৪ কোটি+।
এদের overwhelming majority (প্রায় সবাই- ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে।
ফেইসবুক ব্যবহারকারি - ৫০ লক্ষ +। এই সংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছাতেও খুব বেশি সময় লাগবে না। এদের overwhelming majority (প্রায় সবাই - ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে।
নারী ভোটার - ৪ কোটি ৫০ লক্ষ +।
মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আনুমানিক ৬০ ভাগ ছাত্রী। গ্রামীণ ব্যাংক - ৮৪ লক্ষ গ্রাহক, ৯৭% নারী। গার্মেন্টস - ৪০ লক্ষ কর্মীর মধ্যে প্রায় ৮৫% নারী কর্মী।
নাগরিক শক্তির পরবর্তী লক্ষ্য
কৃষক সমাজ
আমাদের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এদের সংগঠিত করা হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ লক্ষ ভোটার)
বিএনপি-জামায়াত জোট সুযোগ পেলে ঝাপিয়ে পড়বে। আওয়ামী লীগের পক্ষে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব না। একমাত্র নাগরিক শক্তির পক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে ২০০১ নির্বাচন উত্তর সংখ্যালঘু নির্যাতন, রামু, পটিয়া, অন্যান্য হামলা এবং সাম্প্রতিক নির্বাচনকালীন হামলাগুলোর সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশে চিরদিনের জন্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত করবে। এখন জনগণকে সংগঠিত করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠীর মন জয় করতে হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
প্রবাসে কর্মরতদের পরিবার
প্রবাসে প্রায় ১ কোটি কর্মী কর্মরত আছেন। তাদের পাঠানো ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ আমাদের অর্থনীতিতে একটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তারা একটা নতুন ডেমগ্রাফি গড়ে তুলছে। তাদের কারও কারও পরিবারের একটা অংশ গ্রামে থাকলেও ছেলেমেয়েরা শহরে পড়াশোনা, কাজ করছে। এই ডেমগ্রাফির আশা আকাঙ্ক্ষা স্বপ্ন বোঝার চেষ্টা করতে হবে। প্রবাসে কর্মরতদের বিভিন্ন সমস্যা যেমন উন্নত কাজের পরিবেশ, থাকার পরিবেশ এবং সর্বোপরি স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করতে ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশ এম্বেসিগুলোর ভূমিকা বাড়ানো হবে এবং এখন সবাইকে সাথে নিয়ে সরকারকে যথাযথ উদ্যোগ নিতে চাপ দেওয়া হবে। এক একটি দেশে কর্মরতদের পরিবারদের নিয়ে এক একটি সংগঠন গড়ে তোলা যায়। এভাবে শুরু করতে পারলে যারা সংগঠনে আছেন তারাই নিজেদের শক্তিশালী করতে, অধিকার দাবি দাওয়া আদায় করতে অন্যদের অন্তর্ভুক্ত করবেন।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
এলাকাভিত্তিক ভোটার জয়
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
আগামী নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলার ৮০% + ভোটার নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।
এরা সবাই যখন পরিবার, পরিচিতদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়বে!
সাথে যোগ দেবেন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা।
আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্বের পাশে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো!
সবার উপরে আমাদের ভিশন এবং জনগণের পাশে থেকে জনগণের জন্য উন্নয়নের রাজনীতি করার অভিপ্রায়। আর মেধা - নেটওয়ার্ক এবং উন্নত ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি।
মানুষ সমাজসেবকদের ভোট দেবেন নাকি সন্ত্রাসীদের গডফাদার, দুর্নীতিবাজদের ভোট দেবেন?
সন্ত্রাসীদের গডফাদাররা, দুর্নীতিবাজরা কালো টাকা, পেশি শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে (নির্বাচনী আচরণবিধি সঠিকভাবে প্রয়োগ হলে) তাদের কে ভোট দেবে? অভিজ্ঞতা থেকে জানি, এসব নির্যাতনকারী, খুনি সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের বিরুদ্ধে মানুষের চরম ক্ষোভ - কাউকে পেলে ছাড়বেন না - প্রাণের ভয়ে চুপ করে থাকেন।
আর আওয়ামী বাংলাদেশ - জাতীয়তাবাদী বাংলাদেশের নামে দেশ বিভক্তি নয় - এবার নাগরিক শক্তির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।
গণজোয়ার উঠবে!
তরুণদের ভাবনা
৮৯% তরুণ দেশের প্রচলিত রাজনীতিতে সন্তুস্ট নন।
৯৮% তরুণ মনে করেন মেধাবী তরুণদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণের জন্য প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোতে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন।
৯১% তরুণ মনে করেন - প্রচলিত রাজনীতি গনতন্ত্রামনা রাজনীতি বিকাশের উপযুক্ত নয়।
- মুক্তিযোদ্ধা সমাজ
- নাগরিক সমাজ
- তরুণ প্রজন্ম
- ব্যবসায়ি সমাজ
- গ্রামীণ নারী
- মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট, আলেমসমাজ
- ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ী
- পাহাড়ি জনগোষ্ঠী
- কৃষক সমাজ
- রাজনৈতিক দল, নেতাকর্মীরা
- ঘোষণা দেওয়ার পর আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্ব
আমাদের অত্যন্ত শক্তিশালী তিনটি নেটওয়ার্ক আছে - তিনটি নেটওয়ার্কের প্রতিটির আওতায় মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ আছেন।
আরও দুটি ডেমোগ্রাফিক আছে - প্রত্যেকটি কয়েক মিলিয়ন মানুষের।
গ্রামীণ নারী - ৫০ লক্ষ +
মাদ্রাসা সংশ্লিষ্ট, আলেমসমাজ - ৩০ লক্ষ +
গার্মেন্টস কর্মী - ৪০ লক্ষ
শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারী - ৩০ লক্ষ +
তরুণ ভোটার - (১৮ - ৩৫ বছর) - মোট ভোটারের ৪৫%, অর্থাৎ ৯ কোটি + ভোটারের মধ্যে প্রায় ৪ কোটি+।
এদের overwhelming majority (প্রায় সবাই- ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে।
ফেইসবুক ব্যবহারকারি - ৫০ লক্ষ +। এই সংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা এক কোটিতে পৌঁছাতেও খুব বেশি সময় লাগবে না। এদের overwhelming majority (প্রায় সবাই - ৯০% +) নাগরিক শক্তির সাথে থাকবে।
নারী ভোটার - ৪ কোটি ৫০ লক্ষ +।
মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আনুমানিক ৬০ ভাগ ছাত্রী। গ্রামীণ ব্যাংক - ৮৪ লক্ষ গ্রাহক, ৯৭% নারী। গার্মেন্টস - ৪০ লক্ষ কর্মীর মধ্যে প্রায় ৮৫% নারী কর্মী।
নাগরিক শক্তির পরবর্তী লক্ষ্য
কৃষক সমাজ
আমাদের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এদের সংগঠিত করা হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ লক্ষ ভোটার)
বিএনপি-জামায়াত জোট সুযোগ পেলে ঝাপিয়ে পড়বে। আওয়ামী লীগের পক্ষে নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব না। একমাত্র নাগরিক শক্তির পক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। নাগরিক শক্তি ক্ষমতায় গিয়ে ২০০১ নির্বাচন উত্তর সংখ্যালঘু নির্যাতন, রামু, পটিয়া, অন্যান্য হামলা এবং সাম্প্রতিক নির্বাচনকালীন হামলাগুলোর সুষ্ঠু বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশে চিরদিনের জন্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত করবে। এখন জনগণকে সংগঠিত করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী, জাতিগোষ্ঠীর মন জয় করতে হবে।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
প্রবাসে কর্মরতদের পরিবার
প্রবাসে প্রায় ১ কোটি কর্মী কর্মরত আছেন। তাদের পাঠানো ফরেইন রেমিটেন্সের অর্থ আমাদের অর্থনীতিতে একটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। তারা একটা নতুন ডেমগ্রাফি গড়ে তুলছে। তাদের কারও কারও পরিবারের একটা অংশ গ্রামে থাকলেও ছেলেমেয়েরা শহরে পড়াশোনা, কাজ করছে। এই ডেমগ্রাফির আশা আকাঙ্ক্ষা স্বপ্ন বোঝার চেষ্টা করতে হবে। প্রবাসে কর্মরতদের বিভিন্ন সমস্যা যেমন উন্নত কাজের পরিবেশ, থাকার পরিবেশ এবং সর্বোপরি স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করতে ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশ এম্বেসিগুলোর ভূমিকা বাড়ানো হবে এবং এখন সবাইকে সাথে নিয়ে সরকারকে যথাযথ উদ্যোগ নিতে চাপ দেওয়া হবে। এক একটি দেশে কর্মরতদের পরিবারদের নিয়ে এক একটি সংগঠন গড়ে তোলা যায়। এভাবে শুরু করতে পারলে যারা সংগঠনে আছেন তারাই নিজেদের শক্তিশালী করতে, অধিকার দাবি দাওয়া আদায় করতে অন্যদের অন্তর্ভুক্ত করবেন।
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
এলাকাভিত্তিক ভোটার জয়
(প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।)
আগামী নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলার ৮০% + ভোটার নাগরিক শক্তির সাথে থাকবেন।
এরা সবাই যখন পরিবার, পরিচিতদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়বে!
সাথে যোগ দেবেন প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদরা।
আমাদের “স্টার-প্যাকড” নেতৃত্বের পাশে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলো!
সবার উপরে আমাদের ভিশন এবং জনগণের পাশে থেকে জনগণের জন্য উন্নয়নের রাজনীতি করার অভিপ্রায়। আর মেধা - নেটওয়ার্ক এবং উন্নত ইলেকশান ক্যাম্পেইন স্ট্রাটেজি।
মানুষ সমাজসেবকদের ভোট দেবেন নাকি সন্ত্রাসীদের গডফাদার, দুর্নীতিবাজদের ভোট দেবেন?
সন্ত্রাসীদের গডফাদাররা, দুর্নীতিবাজরা কালো টাকা, পেশি শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে (নির্বাচনী আচরণবিধি সঠিকভাবে প্রয়োগ হলে) তাদের কে ভোট দেবে? অভিজ্ঞতা থেকে জানি, এসব নির্যাতনকারী, খুনি সন্ত্রাসীদের গডফাদারদের বিরুদ্ধে মানুষের চরম ক্ষোভ - কাউকে পেলে ছাড়বেন না - প্রাণের ভয়ে চুপ করে থাকেন।
আর আওয়ামী বাংলাদেশ - জাতীয়তাবাদী বাংলাদেশের নামে দেশ বিভক্তি নয় - এবার নাগরিক শক্তির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।
গণজোয়ার উঠবে!
তরুণদের ভাবনা
৮৯% তরুণ দেশের প্রচলিত রাজনীতিতে সন্তুস্ট নন।
৯৮% তরুণ মনে করেন মেধাবী তরুণদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণের জন্য প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোতে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন।
৯১% তরুণ মনে করেন - প্রচলিত রাজনীতি গনতন্ত্রামনা রাজনীতি বিকাশের উপযুক্ত নয়।
জরিপ - মাক্সিমাস তরুণকণ্ঠ | ১ম পর্ব
নাগরিক শক্তি
No comments:
Post a Comment