বাজেটে শুল্ক নির্ধারণে দেশের অর্থনীতি এবং ব্যবসা-শিল্প বিকাশে সহায়ক চাহিদাগুলোকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
ব্যবসায়ীদের উপর করের বোঝা কমিয়ে এনবিআরের কর আদায়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা উচিত।
নাগরিক শক্তি কর আদায়ে স্বচ্ছতা আনবে। বাজেটে শুল্ক নির্ধারণে জাতীয় স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেবে। যেমন সিগারেট আমদানির উপর শুল্ক বাড়ানো, কম্পিউটার এবং অন্যান্য তথ্যপ্রযুক্তি, ব্যবসার কাঁচামাল ইত্যাদি পণ্যের আমদানির উপর শুল্ক কমানো ইত্যাদি। [1]
"তিন বছর ধরে একই দাবি
বৈদ্যুতিক যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ তৈরির মূল কাঁচামাল ‘ইউরিয়া রেজিনস’ আমদানিতে শুল্ক ২৫%। একই শুল্কে আমদানি করা যায় সম্পূর্ণ তৈরি বৈদ্যুতিক যন্ত্রও
ফটো স্টুডিওগুলোর দাবি আরোপিত ৪.৫% মূসক প্রত্যাহার
রং উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় দাবি ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার
‘‘ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর অনেক দাবি বাস্তবায়নযোগ্য থাকে। কিন্তু যেহেতু তাদের অনেকেই প্রভাব বিস্তার করতে পারে না, তাই তাদের দাবিও পূরণ হয় না
আবদুল হক
পরিচালক, এফবিসিসিআই
সূত্র - প্রাক-বাজেট ২০১৪-১৫: দাবি পূরণ হয় না, পরিবর্তনও নেই
রেফরেন্স
No comments:
Post a Comment