Tuesday, December 16, 2014

আজকের উপলব্ধিতে নাগরিক ঐক্য [১৬.১২.১৪]

১.
আজ ১৬ ডিসেম্বর। মহান বিজয় দিবস।
দেশবাসীকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় - "জ্ঞানের আলোয় উন্নত বাংলাদেশ" গড়া-ই হোক আজকের দিনে আমাদের অঙ্গীকার।

২.
আমরা দেখতে চাই, আজকের প্রবীণ রাজনীতিবিদরা - পরবর্তী প্রজন্মকে - ভবিষ্যতের নির্বাচনগুলোকে সামনে রেখে - তৈরি করার দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন।
আমরা রাজনীতিতে - নতুন একটা প্রজন্মকে দেখতে চাই।
আগামী সংসদ নির্বাচনে - যোগ্য তরুণ রাজনীতিবিদরা মনোনয়ন পাবেন। আমরা তাদের গড়ে তোলার ব্যবস্থা নেবো। 
 
                                            সমৃদ্ধির পথে বাঁধা বিশৃংখল রাজনীতি-CHANNEL 24







International Relations - Foreign Policy - Diplomacy

"মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দুটি কন্টিনজেন্ট পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী। কন্টিনজেন্টে থাকছেন ২৪০ বিমান সেনা ও তিনটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার। প্রথম ধাপে ১০৭ সদস্যের প্রথম দলটি এরই মধ্যে জাতিসংঘের ভাড়া করা বিমানে ঢাকা ছেড়েছে। 
এর আগে ৯ ডিসেম্বর বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বাশার ঘাঁটিতে মালিগামী কন্টিনজেন্ট সদস্যদের ব্রিফিং দেন।"


Business & Economy 



"দুই সিম সুবিধার লুমিয়া ৫৩৫ স্মার্টফোনটি বাংলাদেশের বাজারে আনল মাইক্রোসফট। এটি মাইক্রোসফট ব্র্যান্ডের অধীনে প্রথম লুমিয়া স্মার্টফোন।  

পাঁচ ইঞ্চি মাপের ডিসপ্লেযুক্ত লুমিয়া ৫৩৫ স্মার্টফোনটির সামনে রয়েছে পাঁচ মেগাপিক্সেল ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা।নতুন এই স্মার্টফোনে বিনা মূল্যে ১৫ জিবি (গিগাবাইট) ওয়ানড্রাইভ ক্লাউড স্টোরেজ রয়েছে; যেখানে ফটো, ভিডিও ও অফিস ডকুমেন্টস ইত্যাদি নিরাপদে সংরক্ষণের পাশাপাশি প্রয়োজনে অন্যদের সঙ্গে বিনিময় করা যাবে। এতে স্মার্ট ডুয়াল সিম বা দুটি স্মার্ট সিম ব্যবহারের সুবিধা থাকায় কল ও টেক্সট মেসেজ মিস হবে না।  

লুমিয়া ৫৩৫ ডুয়াল সিম মোবাইল ডিভাইসটি সবুজ, কমলা, সাদা ও কালো এই চার রঙে বাজারে পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের বাজারে এই স্মার্টফোনটি কেনা যাচ্ছে ১১ হাজার ৪৯৯ টাকায়।" 
  
"The Microsoft Lumia 535 will first be available in China, Hong Kong and Bangladesh, with other countries to follow."




আমি Microsoft কে বাংলাদেশে নিয়ে আসবো। 

বাংলাদেশের Engineer, ভবিষ্যৎ Engineer, Scientists রা নিজেদের প্রস্তুত করছেন তো?




Anti-Corruption Initiatives
"বাংলাদেশ থেকে বিদেশে টাকা পাচার এক বছরে প্রায় তিন গুণ বেড়ে গেছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির (জিএফআই) নতুন হিসাব অনুসারে, ২০১২ সালে বাংলাদেশ থেকে অন্তত ১৭৮ কোটি ডলার বা ১৩ হাজার ৭৩২ কোটি টাকা অবৈধ পথে বিভিন্ন দেশে চলে গেছে। 
নির্বাচনের সময় যখন ঘনিয়ে আসে, তখন আসন্ন অনিশ্চয়তার কারণে অর্থ পাচার বেড়ে যায়। এ কারণেই ২০০৫ ও ২০০৬ সালে বেড়েছে, আবার ২০১২ সালে বেড়েছে। যাঁরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে অর্থসম্পদ গড়েন, তাঁরা টাকা পাচার করেন। এর পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নিজেদের পরিবার এবং সন্তানদের নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তার জন্য বিভিন্নভাবে অর্থ বাইরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন।
পুরোটাই রক্ষণশীল হিসাব। পাচার করা অর্থের প্রকৃত পরিমাণ আরও বেশি হবে। 
ট্রেড মিসইনভেয়সিং বা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে চালানের গরমিলের মাধ্যমেই বেশি পরিমাণ অর্থ উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ পণ্য আমদানি-রপ্তানির চালানে প্রকৃত মূল্য আড়াল করে কমবেশি দেখিয়ে একদিকে কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে, অন্যদিকে মোটা অঙ্কের অর্থ দেশে না এনে বাইরেই রেখে দেওয়া হয়েছে। 
সিপিডি নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মূলধনি যন্ত্রপাতি ও খাদ্যপণ্য আমদানিতে কোনো শুল্ক নেই। কাজেই এসব পণ্য আমদানিতে বাড়তি মূল্য দেখিয়ে টাকা পাচার হচ্ছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। আবার রপ্তানির অর্থ পুরোটা সঠিকভাবে দেশে না এনে অন্যত্র সরিয়ে ফেলার সুযোগ আছে। এটাও টাকা পাচার।
২০০৩-২০১২ সময়কালে সবচেয়ে বেশি অর্থ পাচার হয়েছে চীন থেকে, যার পরিমাণ এক লাখ ২৫ হাজার কোটি ডলার। দ্বিতীয় স্থানে আছে রাশিয়া, ৯৭ হাজার ৩৮৬ কোটি ডলার। তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে নাম রয়েছে যথাক্রমে মেক্সিকো (৫১ হাজার ৫২৬ কোটি ডলার) ও ভারত (৪৩ হাজার ৯৪৯ কোটি ডলার)। পঞ্চম স্থানে আছে মালয়েশিয়া (৩৯ হাজার ৪৮৭ কোটি ডলার)।"

আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ  


স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে আসার সূচকগুলো হচ্ছে: 
(ক) মাথাপিছু আয়: তিন বছরের গড় মাথাপিছু জাতীয় আয় (জিএনআই); 
(খ) মানবসম্পদ সূচক, যেটি পুষ্টি, স্বাস্থ্য, স্কুলে ভর্তি ও শিক্ষার হারের সমন্বয়ে তৈরি হয়;  
(গ) অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচক, যেটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক আঘাত, জনসংখ্যার পরিমাণ এবং বিশ্ববাজার থেকে একটি দেশের দূরত্বের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়।"




No comments:

Post a Comment