উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে বিএনপি জামায়াত ৫৫টি এবং ব্যাপক কারচুপি, জাল ভোট দিয়েও আওয়ামী লীগ ৩৪টি আসনে জিতেছে।
৫ মাস আগের সার্ভেইতে বিএনপি - ৫০%, আওয়ামী লীগ - ৩৬%। [2]
এই ৫ মাসে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা ৩৬% থেকে আরও অনেক কমেছে। বর্তমানে জনপ্রিয়তা তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
জনগণের কাছে বিকল্প নেই বলে দেড় শতাধিক খুনের সহিংস আন্দোলনের বিএনপি-জামায়াতকে ভোট দিচ্ছে।
গত ৪ মাসে আওয়ামী লীগের দুষ্কৃতকারিদের খুন, টর্চার সেলে নিয়ে নির্যাতন, সাইবার অপরাধ, মাদক চোরাচালানের সাথে সম্পৃক্ততা, "মাইকে চাঁদাবাজি", দুর্নীতিসহ সব ঘৃণ্য কার্যকলাপ; নেতাদের অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়া, শেয়ারবাজারে লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারিকে নিঃস্ব করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া, গ্রামের অসহায় মহিলাদের ব্যাংক কেড়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা, ছাত্র সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ক্ষমতা ধরে রাখতে দেশের স্বার্থ ও সম্পদ বিকিয়ে দেওয়ার ঘৃণ্য প্রক্রিয়া, দমন - নিপীড়ন - সংবিধান লঙ্ঘনের মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে প্রহসনের একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠান করে স্বৈরতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা - নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট আমরা সবাই জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।
সবচেয়ে বড় কথা, নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট আমরা সবাই সবরকম অন্যায় - অপরাধ - দুর্নীতি - সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়ে গত ২ মাসে সব ধরণের অপরাধ কমিয়ে আনতেও প্রাথমিকভাবে সফল। আমাদের প্রচেষ্টা সামনের দিনগুলোতে জোরদার হবে। জনগণ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পরিসংখ্যান আমাদের সফলতা বিচার করবে।
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা উক্ত সার্ভেই এর সময় থেকে গত ৫ মাসে ১০%+ কমলে বিএনপির জনপ্রিয়তা একই সময়ে ১০%+ এর চেয়েও অনেক বেশি কমেছে। ৫ মাস আগে কোন কোন সংগঠন, গোষ্ঠী বিএনপির সাথে ছিলেন, যারা গত ৪ মাসে বিএনপি থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
সবচেয়ে বড় কথা, মানুষ প্রাণ থেকে বিএনপি করে না। এমনকি বিএনপির নেতাদেরও দলটির উপর আনুগত্য অনেক কম। সবাইকে এক করার মত তেমন কোন চেতনা বা নেতৃত্ব বিএনপির নেই। মানুষ বিএনপি করে আওয়ামী লীগের দুঃশাসনে অতিষ্ঠ হয়ে।
কাজেই আওয়ামী লীগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবহার করে গ্রেপ্তার - দমন - নিপীড়ন চালালে বিএনপির জনগণকে নিয়ে বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তোলা কঠিন। বিএনপি হরতাল ডাকতে পারে, জামায়াত কক্টেল দিয়ে খুন-জ্বালাও-পোড়াও দিয়ে সহিংস আন্দোলন গড়তে পারে, সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের উপর নির্মম হামলা চালাতে পারে এবং বিএনপিও সেই সহিংস আন্দোলনে যোগ দিতে পারে। দেশের অর্থনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করতে পারে।
কিন্তু জনগণ ভাবে, নিজের জীবন বাজি রেখে মাঠে নামব - এই বিএনপি আমাকে কি দেবে? বিকল্প যতদিন আসছে না ততদিন বিএনপিকে ভোট দিয়ে আসতে পারি - যদি সেই সুযোগ থাকে!
কাজেই জনসমর্থনহীন বর্তমান সরকার যদিও সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা ধরে রেখেছে কিন্তু বিএনপি-জামায়াতের সরকার পতন করা বা নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দিতে আওয়ামী লীগকে বাধ্য করার মত ক্ষমতা নেই।
৫ মাস আগের সার্ভেইতে বিএনপি - ৫০%, আওয়ামী লীগ - ৩৬%। [2]
এই ৫ মাসে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা ৩৬% থেকে আরও অনেক কমেছে। বর্তমানে জনপ্রিয়তা তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
জনগণের কাছে বিকল্প নেই বলে দেড় শতাধিক খুনের সহিংস আন্দোলনের বিএনপি-জামায়াতকে ভোট দিচ্ছে।
গত ৪ মাসে আওয়ামী লীগের দুষ্কৃতকারিদের খুন, টর্চার সেলে নিয়ে নির্যাতন, সাইবার অপরাধ, মাদক চোরাচালানের সাথে সম্পৃক্ততা, "মাইকে চাঁদাবাজি", দুর্নীতিসহ সব ঘৃণ্য কার্যকলাপ; নেতাদের অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়া, শেয়ারবাজারে লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারিকে নিঃস্ব করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া, গ্রামের অসহায় মহিলাদের ব্যাংক কেড়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা, ছাত্র সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ক্ষমতা ধরে রাখতে দেশের স্বার্থ ও সম্পদ বিকিয়ে দেওয়ার ঘৃণ্য প্রক্রিয়া, দমন - নিপীড়ন - সংবিধান লঙ্ঘনের মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে প্রহসনের একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠান করে স্বৈরতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা - নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট আমরা সবাই জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।
সবচেয়ে বড় কথা, নাগরিক শক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট আমরা সবাই সবরকম অন্যায় - অপরাধ - দুর্নীতি - সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়ে গত ২ মাসে সব ধরণের অপরাধ কমিয়ে আনতেও প্রাথমিকভাবে সফল। আমাদের প্রচেষ্টা সামনের দিনগুলোতে জোরদার হবে। জনগণ এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পরিসংখ্যান আমাদের সফলতা বিচার করবে।
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা উক্ত সার্ভেই এর সময় থেকে গত ৫ মাসে ১০%+ কমলে বিএনপির জনপ্রিয়তা একই সময়ে ১০%+ এর চেয়েও অনেক বেশি কমেছে। ৫ মাস আগে কোন কোন সংগঠন, গোষ্ঠী বিএনপির সাথে ছিলেন, যারা গত ৪ মাসে বিএনপি থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
সবচেয়ে বড় কথা, মানুষ প্রাণ থেকে বিএনপি করে না। এমনকি বিএনপির নেতাদেরও দলটির উপর আনুগত্য অনেক কম। সবাইকে এক করার মত তেমন কোন চেতনা বা নেতৃত্ব বিএনপির নেই। মানুষ বিএনপি করে আওয়ামী লীগের দুঃশাসনে অতিষ্ঠ হয়ে।
কাজেই আওয়ামী লীগ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবহার করে গ্রেপ্তার - দমন - নিপীড়ন চালালে বিএনপির জনগণকে নিয়ে বড় ধরনের আন্দোলন গড়ে তোলা কঠিন। বিএনপি হরতাল ডাকতে পারে, জামায়াত কক্টেল দিয়ে খুন-জ্বালাও-পোড়াও দিয়ে সহিংস আন্দোলন গড়তে পারে, সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের উপর নির্মম হামলা চালাতে পারে এবং বিএনপিও সেই সহিংস আন্দোলনে যোগ দিতে পারে। দেশের অর্থনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করতে পারে।
কিন্তু জনগণ ভাবে, নিজের জীবন বাজি রেখে মাঠে নামব - এই বিএনপি আমাকে কি দেবে? বিকল্প যতদিন আসছে না ততদিন বিএনপিকে ভোট দিয়ে আসতে পারি - যদি সেই সুযোগ থাকে!
কাজেই জনসমর্থনহীন বর্তমান সরকার যদিও সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা ধরে রেখেছে কিন্তু বিএনপি-জামায়াতের সরকার পতন করা বা নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দিতে আওয়ামী লীগকে বাধ্য করার মত ক্ষমতা নেই।
রেফরেন্স
No comments:
Post a Comment