Saturday, October 11, 2014

নাগরিক ঐক্যের আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ (11.10.14)




"মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন - ভোগের রাজনীতি বা জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে টিকে থাকা নয়, সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করা এবং গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা।

দেশের মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের কথা আগে ভেবে দেখা প্রয়োজন। আসলে তারা কি আমাদের দেশের চলমান রাজনীতি পছন্দ করে, না ঘৃণা করে? আমার দৃঢ় বিশ্বাস, তরুণ প্রজন্ম হঠকারী রাজনীতি চায় না। কেউ রাজত্ব কায়েম করুক সেটাও তারা চায় না। তারা চায়, রাজনীতিবিদদের মাধ্যমে তাদের নতুন নতুন চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘটুক। দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকুক। মানুষ স্বস্তিতে এবং নিরাপদে নিজ নিজ পেশায় মনোযোগ দিয়ে কাজ করার সুযোগ পাক। কারও প্রতি যেন অবিচার বা অন্যায় না হয় তা নিশ্চিত করা হয়। 
 
এ মুহূর্তে সরকারের করণীয় হবে, দেশ ও দেশের মানুষের সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা এবং জরুরি ভিত্তিতে সমাধানের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া। 
 
আমাদের ওপর থেকে জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। অথচ রাজনীতিবিদরাই সমাজ বিনির্মাণের কারিগর। উন্নয়ন সাধনের প্রতীক। তবে কেন আমরা এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছি? মানুষ চায় সমাজে শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, সুশিক্ষার সুযোগ, স্বাস্থ্যসেবা, ন্যায় বিচার, অর্থনৈতিক উন্নতি, এক মুঠো ভাত এবং শান্তিতে ঘুমানো। বিগত ৪২ বছর যাবৎ আমরা কি তা নিশ্চিত করতে পেরেছি?

জনগণ কষ্টে আছে, অশান্তিতে আছে। কারণ সরকার পরিচালনায় তাদের কোনো অংশীদারিত্ব নেই।
আসুন আমরা দেশ ও জনগণের কথা বিবেচনায় নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলি। যথাশীঘ্রই সম্ভব সুষ্ঠু, অবাধ এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য পন্থায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্যোগ গ্রহণ করি। 
 
আগামীতে সুষ্ঠু, অবাধ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনে জয়লাভ করার পর মানুষ নতুন কি পাবে, তা পরিষ্কারভাবে বলতে হবে। হাত বদলের পালার ইতি টানতে হবে। ইতিবাচক সমাজ গড়ার শপথ নিতে হবে। সবাই মিলে প্রতিজ্ঞা করি, যেন এ দেশ থেকে চিরদিনের জন্য স্বৈরতন্ত্র বিতাড়িত হয়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। তরুণ প্রজন্মের মেধা ও যোগ্যতাকে কাজে লাগাতে হবে। তরুণ সমাজ দেশ ত্যাগেও তখন নিরুৎসাহিত হবে।"






"পবিত্র হজ ও তাবলীগ জামায়াত সম্পর্কে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর আপত্তিকর মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তার ছোটভাই বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।
শনিবার সকালে প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে পরিবারের সদস্য হিসাবে কাদের সিদ্দিকী এক সংবাদ সম্মেলনে এ ক্ষমা প্রার্থনা করেন।"
কাদের সিদ্দিকী বলেন, বড়ভাই আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী ক্ষমা না চাইলে তার বিচার আল্লাহ করবেন। পরিবারের সদস্য হিসেবে আমি ক্ষমা চাইতে এসেছি।
এ সময় কাদের সিদ্দিকীর দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগও লতিফ সিদ্দিকীকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানায়। সংবাদ সম্মেলনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের নেতারা ছাড়াও পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।"

[মঞ্চে বসা টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধা ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ড. নুরুন্নবীকে উদ্দেশ করে মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেন, নির্বাচনের জন্য একবার তাঁর (নুরুন্নবী) কাছে চাঁদা চেয়েছিলাম। তিনি ৫০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন। আবদুল লতিফ সিদ্দিকী এক লাখের কম কারও কাছ থেকে চাঁদা নেয় না।]




অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদরা  


বিলীন হওয়ার পথে বিএনপি

মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন, ভোগের রাজনীতি বা জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করে টিকে থাকা নয়, সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করা এবং গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা। - See more at: http://www.priyo.com/blog/2014/10/11/112206.html#sthash.tdzmngfF.dpuf

No comments:

Post a Comment