- দক্ষিণ এশিয়া
- দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া
- মধ্য প্রাচ্য ও
- আফ্রিকার
Advanced Technology - যেসব পৃথিবীর হাতে গোনা কয়েকটি দেশ তৈরি করতে সক্ষম - এমন সব প্রযুক্তি export করবে।
Link:
2.
নাগরিক শক্তির যে কোন সদস্য দলের মেম্বার থেকে ধীরে ধীরে নিজ যোগ্যতায় শীর্ষপদে যেতে পারবেন এবং জনগণের মান্ডেট নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে পারবেন।
ভারতে এক সময়কার চা বিক্রেতা মাত্র কিছুদিন আগে দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশেও ভবিষ্যতের কোন এক সময় অনুরূপ কাহিনী রচিত হবে।
দলের প্রতিটি পর্যায়ে গণতন্ত্রের চর্চা থাকবে, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।
নির্দিষ্ট সময় অন্তর দলের প্রতিটি পদের জন্য দলের অভ্যন্তরে নির্বাচন
অনুষ্ঠিত হবে এবং নির্বাচনে জয়ী হয়ে নেতারা ধীরে ধীরে দলে উপরের দিকে উঠে
আসবেন।
পারিবারিকভাবে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব দখল করে রাখার সংস্কৃতির অবসান ঘটবে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাবেক সাংসদ তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ, মাহী বি.
চৌধুরী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থদের মত আদর্শবান তরুণ নেতারা
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আমরা আদর্শবান দক্ষ যোগ্য তরুণ নেতাদের দেখতে চাই।
সম্ভবনাময় তরুণ নেতাদের প্রজেক্টারে
প্রেসেন্টেশানের সুযোগ দেওয়া হবে। ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। সময় নিয়ে লিডারশীপ
স্কিলস গ্রো করা হবে। নাগরিক সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিরা এবং প্রাজ্ঞ
রাজনীতিবিদরা তত্ত্বাবধানে থাকবেন।
3.
আমরা বাংলাদেশ থেকে অন্যায় অপরাধ দূর করতে কাজ করছি। দেশের মানুষের নিরাপত্তা অনেকখানি বেড়েছে। দুর্নীতি দূর করার লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করছি।
বাংলাদেশ থেকে সমস্ত অন্যায় - অপরাধ দূর করা হবে।
সারা পৃথিবীতে প্রথম মাদকমুক্ত দেশ হবে বাংলাদেশ।
(অ্যাই, কি যে ভালো লাগছে না! পৃথিবীর একটা দেশ পুরোপুরিভাবে মাদকমুক্ত! ঐ
দেশটাতে কোন মাদক নেই! কোন দেশ জানো? তোমার আমার বাংলাদেশ!)
কিছুদিনের মাঝে খাদ্যে ভেজাল বা ফরমালিন অতীতের একটা ব্যাপারে পরিণত হবে। ("জানো, দেশের ফলমূলে একসময় ফরমালিন দেওয়া হত!")
কয়েক বছর আগে পৃথিবীর শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্থ দেশ বাংলাদেশ হবে সম্পূর্ণভাবে দুর্নীতিমুক্ত।
কিছুদিন পর বাংলাদেশের কোন নাগরিকের কাছে অবৈধ অস্ত্র বলে কিছু থাকবে না। এই লক্ষ্যেও কাজ দৃঢ় পদক্ষেপে এগুচ্ছে।
উপরের লক্ষ্যগুলো অর্জনের পর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমাদের মেধাবী মানুষদের প্রয়োজন হবে।
দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে এবং নতুন
প্রজন্মকে গড়ে তুলতে বিদেশে কর্মরত দক্ষ বিজ্ঞানী ইঞ্জিনিয়ার চিকিৎসক
এক্সপার্টদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।
আমরা তাদের ফান্ডিং, ইনভেস্টমেন্ট নিশ্চিত করবো। আর তারা দেশে নতুন নতুন
Industry প্রতিষ্ঠা করবেন। বিশ্বমানের University গড়ে তুলবেন।
গড়ে উঠবে স্বপ্নের আধুনিক উন্নত বাংলাদেশ।
4.
বাংলাদেশের মানুষ গভীর উৎসাহে দেশ গঠনে সমাজ সংস্কারে অংশ নিচ্ছে।
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন মাদক বিরোধী আন্দোলনে,
কেউ ফরমালিন বিরোধী, কেউ নারী অধিকার রক্ষায়, নারীরা একত্রিত হচ্ছেন বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে,
কেউ নিজেকে যুক্ত করছেন গণজাগরণ মঞ্চের সাথে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের
দাবিতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্নযাত্রায়।
আর সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে গড়ে উঠছে দুর্নীতিমুক্ত মাদকমুক্ত সন্ত্রাসমুক্ত
সব রকম অন্যায় অবিচার অনিয়ম মুক্ত সমৃদ্ধ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উন্নত স্বপ্নের বাংলাদেশ।
নাগরিক শক্তির প্রত্যেক সমর্থককে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সদস্যপদ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হবে।
আত্নপ্রকাশ ঘোষণার "কয়েকদিন" এর মাঝে নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যা ১ কোটি (10 Million) ছাড়াবে।
নাগরিক শক্তি এবং বাংলাদেশ নিয়ে আমার লেখাগুলো বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ পড়েছেন।
নাগরিক শক্তির Registered (নিবন্ধিত) সদস্য সংখ্যার বিভিন্ন মাইলস্টোন জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
১ লক্ষ Registered official সদস্য ...!
১০ লক্ষ Registered official সদস্য ... !!
৫০ লক্ষ Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ...!!!!
১ কোটি Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ... !!!!!!!
২ কোটি Registered (নিবন্ধিত) সদস্য ... !!!!!!!!!
- এভাবে!
5.
যে যেখানে জীবনের যে পর্যায়ে থাকুন না কেন - প্রত্যেকটা মানুষের মাঝে লুকিয়ে আছে অনন্য ক্ষমতা।
প্রত্যেকের মাঝে সুপ্ত ক্ষমতা বিকাশের উপায় আমি দেখিয়ে দেবো।
ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো বাস্তবতার যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে হারিয়ে গেছে?
আমি খুঁজে দেবো!
২০১৩ সালের জানুয়ারির দিকে নিজেকে প্রশ্ন করেছিলাম, আমি যদি রাজনীতিতে আসি তাহলে সবচেয়ে বড় কি Contribute করতে পারবো যা অন্য কেউ করতে পারবে না?
উত্তরটা ছিল, প্রত্যেকটা মানুষের যে বিশাল শক্তি সুপ্ত হয়ে আছে - তা বিকাশের পথ করে দিতে পারবো। আর ১৬ কোটি মানুষ মানে বিশাল ব্যাপার - ১৬ কোটি অনন্য শক্তি! সেই শক্তির সামনে কোন কিছুই বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না! কাজেই ১৬ কোটি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। একটা শক্তিকেও হারাতে দেওয়া যাবে না।
"জঙ্গিবাদী-মৌলবাদী রাজনীতিকে পরাস্ত করতে পারে দেশের সেই তরুণেরা; যাঁরা এখনো নষ্ট ও ভ্রষ্ট রাজনীতির শিকার হননি। যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে যে তরুণেরা শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ করতে পারেন, সেই তরুণেরা আধুনিক ও মানবিক বাংলাদেশের অভিযাত্রাও নিশ্চিত করতে পারবেন বলে বিশ্বাস করি।
কেবল যুদ্ধাপরাধের বিচার নয়, কেবল মৌলবাদী-সাম্প্রদায়িকতাবাদী রাজনীতির বিরোধিতা নয়, সত্যিকারভাবে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য এই আন্দোলন জারি রাখতে হবে। যেমন, সলিমুল্লাহ খানের ভাষায়, ‘শাহবাগের তরুণ জাতি যদি আবালবৃদ্ধ জাতির বিবেক হইয়া উঠিতে পারে, তো তাকে শতকরা শতভাগ গণতন্ত্রের আওয়াজ তুলিতে হইবে। আর গণতন্ত্রের শব্দের মধ্যেই লুকাইয়া আছে মানুষে মানুষে সমানাধিকার, মানুষের মর্যাদার আর সামাজিক সাম্য ও সংহতির দাবি।’ (ইতিহাসের দায়, গণজাগরণ মঞ্চ, ২০১৪)
গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে আমাদের ভাষা আন্দোলনের কিছুটা মিল লক্ষ করি। ভাষা আন্দোলনেও ব্যক্তি-নেতৃত্ব ছিল না, দলীয় নির্দেশনা ছিল না বরং দলীয় নিষেধাজ্ঞার বাইরে গিয়েই সাধারণ ছাত্র-তরুণেরা এই আন্দোলন সংঘটিত করেছিলেন৷ বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন পরিণতি পেয়েছিল, ভাষা আন্দোলনকেই যদি স্বাধীনতার সূতিকাগার বলা হয়, তাহলে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে বলা যাবে না।
তারা এই সমাজ, রাষ্ট্র ও রাজনীতিকে অন্তত একটি ধাক্কা তো দিতে পেরেছে। বাংলাদেশ হয়তো পরবর্তী ধাক্কার অপেক্ষায় আছে।"
গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে আমাদের ভাষা আন্দোলনের কিছুটা মিল লক্ষ করি। ভাষা আন্দোলনেও ব্যক্তি-নেতৃত্ব ছিল না, দলীয় নির্দেশনা ছিল না বরং দলীয় নিষেধাজ্ঞার বাইরে গিয়েই সাধারণ ছাত্র-তরুণেরা এই আন্দোলন সংঘটিত করেছিলেন৷ বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন পরিণতি পেয়েছিল, ভাষা আন্দোলনকেই যদি স্বাধীনতার সূতিকাগার বলা হয়, তাহলে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলন ব্যর্থ হয়েছে বলা যাবে না।
তারা এই সমাজ, রাষ্ট্র ও রাজনীতিকে অন্তত একটি ধাক্কা তো দিতে পেরেছে। বাংলাদেশ হয়তো পরবর্তী ধাক্কার অপেক্ষায় আছে।"
আলোচনা সভা - সমাবেশ - উদ্যোগ
"শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশের চলমান বাস্তবতায় তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তেব্যে নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, বাংলাদেশের কোনো দলে গণতন্ত্র নেই, চলছে শুধু দলের প্রধানদের ব্যক্তিপূজা। সবাই সুবিধাভোগী। সামান্য সুবিধার লোভে বর্তমান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সুর পাল্টে ফেলছে। দেশের এই রাজনৈতিক অবস্থা থেকে বের হবার রাস্তা এখন তারুণ্যের উদ্যমের উপর নির্ভর করছে.বৈঠকে সংগঠনটির সভাপতি জাহিদ ইকবালের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক সংসদ সদস্য এস এম আকরাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সুকোমল বড়ুয়া, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি এবং সংগঠনটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক ফরিদ উদ্দিনসহ আরো অনেকেই।"
"সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলেই সাম্প্রদায়িক হামলা প্রতিরোধ এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়া সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত বলেন, "আমরা দেশ স্বাধীন করলেও আমাদের সত্যিকারের মুক্তি আসেনি। একদিকে সন্ত্রাস-সাম্প্রদায়িকতা, আরেকদিকে আদর্শহীন সুবিধাবাদী রাজনীতি।"
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঐক্য পরিষদের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিউবার্ট গোমেজ।"
"মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্য সাজাপ্রাপ্ত জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায়ের আপিলের রিভিউ পিটিশন, যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির ক্ষমার বিধান রহিতকরণ এবং যুদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসেবে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ দাবিতে ‘জাগরণ যাত্রা’ শুরু করেছে গণজাগরণ মঞ্চ।"
"দেশব্যাপী জাগরণ যাত্রার অংশ হিসেবে রাজশাহীর জনসভায় যাওয়ার পথে মানিকগঞ্জে এই পথসভার আয়োজন করে মানিকগঞ্জ গণজাগরণ মঞ্চ। এ সময় লাকী আক্তার, মানিকগঞ্জ গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান, মঞ্চের কর্মী মুক্তিযোদ্ধা লোকমান হোসেন, কামাল হোসেন ও বিমল রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।"
"যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের ঝিনাইদহগামী জাগরণ যাত্রা মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে পথসভা করেছে।
পথসভায় নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম আহ্বায়ক গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকার বলেন, আরব আমিরাতে প্রধানমন্ত্রী জামায়াত সম্পর্কে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা গ্রহণযোগ্য নয়।
জনবিচ্ছিন্নদের রাজনীতির দিন শেষ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাজনীতি করতে গেলে দেশের সাধারণ মানুষের পাশে এসে দাঁড়াতে হবে।"
"যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা এবং জামায়ামের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের ‘জাগরণ যাত্রা’ দল ঝিনাইদহ শহরে পৌঁছেছে।
শুক্রবার বিকেল ৪টার পরে নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম আহ্বায়ক গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকারের নেতৃত্বে গাড়িবহর ঝিনাইদহ পৌঁছায়।
গাড়িবহরে উদীচী, ছাত্রফ্রন্ট, গণশিল্পী সংগঠনসহ ৬টি সংগঠনের কর্মীরা রয়েছেন।
ঝিনাইদহে পৌঁছার পর শহরের ওয়াজের আলী স্কুল থেকে ইমরান এএইচ সরকারসহ গণজাগরণ মঞ্চের অন্যান্য কর্মীরাসহ ‘জাগরণ যাত্রা’র দল একটি র্যালি বের করে। র্যালিটি শহর প্রদক্ষিণ করার সময় রাস্তার দু’ধারে সাধারণ জনগণ হাত নেড়ে তাদের স্বাগত জানান।
জাগরণ যাত্রা দলে রয়েছেন- ইমরান এইচ সরকার, প্রীতি লতা, লাকী আক্তার, শিবলী সাদিক, মুক্তা বাড়ৈই, মারুফ রাসেল, মুন্সি মাহমুদুল্লা বাধান, ঝিনাদাহ গণজাগরণ মঞ্চের সমন্বয়ক দীলিপ ঘোষ, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আসাদ, ছাত্রফ্রন্টে ওয়াসিম সাজ্জাদ চয়ন, গণশিল্পির সংগঠনের আবদুস সালাম, ছাত্র ইউনিয়নের অমিত শাহরিয়ার, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মমিনুর রহমান মিটুল, সাংস্কৃতিক ইউনিয়নের পলাশ আহমেদ প্রমুখ।"
"সভাপতিত্ব করেন, ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল হোসেন।
বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক কর্মী নিশান সাবেরের উপস্থাপনায় এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, গণজাগরণ মঞ্চের লাকি আক্তার, মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক জনারধন দত্ত নান্টু, গণজাগরণ মঞ্চ ও প্রজন্ম মুজিবনগরের সংগঠক অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম, প্রজন্ম মুজিবনগরের সংগঠক অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম শাহিন, আব্দুল মান্নান ছোট, সাজ্জাদুল আনাম প্রমুখ।"
[সংবাদপত্র এবং অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত সমস্ত বক্তব্য সত্য নয়।]
International Relations - Foreign Policy - Diplomacy
"The US has pledged to work with Bangladesh in cross-border trade and energy cooperation and support regional economic integration and connectivity initiatives.
Recognising Bangladesh's role as a regional leader and seat of the Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation, the United States also agreed to support in the development of the Indo-Pacific Economic Corridor.
The US is also interested to extend full cooperation for increased economic participation of women.
Bangladesh and the United States reaffirmed their shared commitment to ensuring safe working conditions and protecting workers' rights."
"বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে মিয়ানমারের মংডু শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে ইয়াবা ও মানব পাচার বন্ধে দুই দেশ যৌথ অভিযান পরিচালনায় সম্মত হয়েছে। বৈঠকে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম অঞ্চলের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাবিবুল করিম। সঙ্গে ছিলেন বিজিবি সদর দপ্তরের স্টাফ অফিসার কর্নেল সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, বিজিবি কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল খোন্দকার ফরিদ হাসান, বান্দরবান সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল ওয়ালি উর রহমান প্রমুখ। ১৮ সদস্যের মিয়ানমার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সে দেশের বর্ডার গার্ড পুলিশের ১ নম্বর সেক্টরের পরিচালক ইউ থোন থোন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাবিবুল করিম বলেন, ইয়াবার বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান পরিচালনা করতে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার পুলিশ। মানব পাচার প্রতিরোধেও তারা সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।"
অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদরা
- জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে দেশ গড়তে চাই : শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু
- Money launderers to be revealed: Finance Minister AMA Muhith
- সিলেটে জ াসদের প্রতিষ্ঠাব ার্ষিকী উদযাপিত
No comments:
Post a Comment