যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম, নাগরিক সমাজ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে থাকবে।
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এবং নাগরিক সমাজের পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার
যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের তরুণ এবং নাগরিক সমাজের পাশে থাকবে।
এর অংশ হিসেবে গ্রান্ট ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বাংলাদেশের তরুণরা এবং নাগরিক সমাজের সদস্যরা দ্রুত উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রস্তাব করে গ্রান্ট জিতে নেবেন এবং স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দেবেন।
বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার
যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে থাকবে।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডান মজীনা বাংলাদেশে শুধুমাত্র একজন রাষ্ট্রদূতই নন, তিনি বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যকে নিজের মাঝে ধারণ করেছেন। বাংলাদেশের মাঝে, এদেশের মানুষের মাঝে অনন্য সম্ভাবনা তিনি দেখেন।
লুঙ্গি পরে রিকাশায় বসে আন্তরিক ডান মজীনা - ছবিটি বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে সবসময় থাকবে।
বাংলাদেশের পাশে বিশ্বব্যাংক (World Bank)
বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম এবং নাগরিক সমাজের পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার
যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের তরুণ এবং নাগরিক সমাজের পাশে থাকবে।
এর অংশ হিসেবে গ্রান্ট ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বাংলাদেশের তরুণরা এবং নাগরিক সমাজের সদস্যরা দ্রুত উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রস্তাব করে গ্রান্ট জিতে নেবেন এবং স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দেবেন।
"বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের ক্ষমতায়ন ও সুশীল সমাজের উন্নয়নে বাজেট নির্ধারণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্র। এই খাতে কাজ করতে বেসরকারি সংগঠনগুলোর কাছ থেকে প্রকল্প বা কর্মসূচি প্রস্তাব চেয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ গণতন্ত্র, মানবাধিকার বিষয়ক ব্যুরো।
বাংলাদেশে দুটি পৃথক প্রকল্পে ৬ লাখ মার্কিন ডলার দেওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটি।
বাংলাদেশের সিভিল সোসাইটিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে প্রজেক্টে বাজেট ধরা হয়েছে ৩ লাখ ডলার।
এছাড়া তরুণ নেতৃত্ব’র ক্ষমতায়নে বাজেট ধরা হয়েছে আরো ৩ লাখ ডলার।
এ কর্মসূচির জন্য তরুণদের বয়স সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৮ থেকে ৩০ বছর।"
বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে যুক্তরাষ্ট্র সরকার
যুক্তরাষ্ট্র সরকার সবসময় বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশে থাকবে।
"আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উন্নত প্রশিক্ষণ ও বিচার বিভাগের উন্নয়নে অতিরিক্ত সাড়ে ১৭ লাখ ডলার অনুদান দেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ অর্থ দিয়ে অপরাধ রোধে পুলিশ বাহিনীকে উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
রোববার দুপুরে নগরীর অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) ইউএন কনফারেন্সরুমে এ সংক্রান্ত অনুদান চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইআরডি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন ও মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।"
মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডান মজীনা বাংলাদেশে শুধুমাত্র একজন রাষ্ট্রদূতই নন, তিনি বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যকে নিজের মাঝে ধারণ করেছেন। বাংলাদেশের মাঝে, এদেশের মানুষের মাঝে অনন্য সম্ভাবনা তিনি দেখেন।
লুঙ্গি পরে রিকাশায় বসে আন্তরিক ডান মজীনা - ছবিটি বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে সবসময় থাকবে।
বাংলাদেশের পাশে বিশ্বব্যাংক (World Bank)
- বাংলাদেশের ৩৬টি প্রকল্পে ৬ বিলিয়ন বা ৬০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ সহায়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক (priyo.com)
- এক যুগ পর বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক (priyo.com)
- শর্তসাপেক্ষে ৫ বছর পর বাজেট সহায়তার আশ্বাস: ফিরছে বিশ্বব্যাংক (priyo.com)
- কুতুবদিয় ায় গভীর সমুদ্র বন্দর নির ্মাণ করত ে চায় বিশ্বব্যাংক
"বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ঢাকামুখি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর চাপ কমাতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষে দেশের পাঁচটি শহরে (সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভা) সাড়ে ৭ হাজার পরিবারের বাসস্থান নির্মাণের একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে.
বস্তিতে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ‘প্রো-পুওর স্লাম ইন্টিগ্রেশন প্রজেক্ট’ (পিপিএসআইপি) বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংক ৮ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন করবে। এই প্রকল্পের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর।প্রকল্পের উপ-পরিচালক ফজলুল কবির বাংলানিউজকে জানান, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, সিরাজগঞ্জ পৌরসভা ও দিনাজপুর পৌরসভার প্রতিটিতে ৫টি করে মোট ২৫টি বসতিতে কমিউনিটি-নির্ভর এসব বাসস্থান নির্মাণ করা হবে।
এই ২৫টি কমিউনিটি বসতির প্রত্যেকটিতে ৩০০টি করে মোট ৭,৫০০টি পরিবারের বাসস্থান নির্মাণের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এই পরিকল্পনার প্রকল্প এলাকায় রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ, বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস সরবরাহসহ প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা দিয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংক আইডিএ ফান্ড থেকে অনুদান দেবে বলে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ-সূত্রে জানিয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের ৪ কোটি দরিদ্র মানুষের প্রায় ৬২ শতাংশই বস্তিতে ও বিধি-বহির্ভূতভাবে বসবাস করে থাকে। বিশাল এ জনগোষ্ঠী বরাবরই যাবতীয় ভৌত অবকাঠামো সুবিধার বাইরে জীবনযাপন করে থাকে। এছাড়া মৌলিক সেবা ও সামাজিক সেবা থেকেও এরা বঞ্চিত।"
- বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন - দেশের Formal Economy র বাইরে থাকা বস্তিবাসীদের Formal Economy এর সাথে যুক্ত করতে Revolutionary ভূমিকা রাখবে।
ঢাকায় চাকরির সন্ধানে আসা বস্তিবাসীরা যেসব জমিতে থাকেন, বা দোকান করেন -
সেসব অবৈধ। তাদের বিদ্যুৎ বা পানি সরবরাহ করা হয় - অবৈধ পথে। বস্তিবাসীদের
বিদ্যুৎ বা পানি পেতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি খরচ করতে হয়।
কাজেই বস্তিবাসীদের একটি Formal Economy র আওতায় আনা যুগান্তরকারী পদক্ষেপ।
বাংলাদেশের পাশে জাতিসংঘ (United Nations)
"পৃথিবীর যুদ্ধবিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের সক্ষমতা, পেশাদারিত্ব, নিষ্ঠা ও সাহসিকতার ভূয়সী প্রশংসা করছেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল, ডিপার্টমেন্ট অব পিস কিপিং অপারেশন্স (ডিপিকেও)-এর প্রধান হার্ভে লাডসুস।
তিনি বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকারের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন।
আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ পুলিশ মোতায়েনকারী দেশ। যুদ্ধবিধ্বস্ত বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে কঙ্গো ও হাইতিতে নারী ও শিশুদের উদ্ধার ও পুনর্বাসনে বাংলাদেশ পুলিশের নারী সদস্যরা কৃতিত্বপূর্ণ ও প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছেন।
তিনি বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতিসংঘের ম্যান্ডেট পরিবর্তিত হচ্ছে।
তিনি জাতিসংঘ ম্যান্ডেটের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য ফরাসি ভাষায় দক্ষতা অর্জন, ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম, ড্রাগ ট্রাফিকিং এবং অর্গানাইজড ক্রাইম ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব আরোপের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ প্রধানের প্রতি অনুরোধ জানান।"
বাংলাদেশ পুলিশকে আধুনিক বিশ্বের অপরাধগুলো দমনে উন্নত প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত করা হবে।
No comments:
Post a Comment