Thursday, November 6, 2014

আজকের উপলব্ধিতে বাংলাদেশ [06.11.14]

1. রাজনীতি - দেশজুড়ে 








 



 

2. China Japan Relations




3. Other News


"প্রতিবেদন অনুযায়ী, চীন প্রথম এবং এর পরই রয়েছে ভারত ও মিয়ানমার।যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (ইফপ্রি) বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী আখতার আহমেদ মনে করেন, সরকারের কোনো মহাপরিকল্পনা ছাড়াই মাছ চাষে সাফল্য এসেছে। মূলত মাছচাষিদের সাহস ও সৃজনশীলতা এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। মোট মাছের উৎপাদন১৯৯০ সাল ১,৯৩,০০০ টন২০০০ সাল ৬,৫৭,০০০ টন২০১৪ সাল ১০,০০,০০০ টন"


"দেনার দায়ে ধুঁকছিল খুলনা শিপইয়ার্ড। প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। সেই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তৈরি করেছে যুদ্ধজাহাজ। এবার প্রথমবারের মতো তৈরি হচ্ছে একই সঙ্গে নদী ও সমুদ্র উপকূলে চলাচলের উপযোগী আধুনিক কনটেইনারবাহী জাহাজ। 
লোকসান দিতে থাকা ৫৭ বছরের পুরোনো এই প্রতিষ্ঠান ঘোষিত হয়েছিল রুগ্ণ শিল্প হিসেবে। দেনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ৯৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। কিন্তু এখন সেই দুরবস্থা আর নেই। গত তিন অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটি খুলনা কর অঞ্চলের সর্বোচ্চ করদাতা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পেয়েছে।১৯৯৯ সালের ৩ অক্টোবর প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব দেওয়া হয় নৌবাহিনীকে। ২০০৮ সালের মধ্যেই দেনা শোধ, এর পর থেকে লাভজনক হয়ে ওঠা। খুলনা শিপইয়ার্ড ২০১০ সালে নৌবাহিনীর জন্য তৈরি শুরু করে পাঁচটি যুদ্ধজাহাজ। ২০১৩ সালে দেশের তৈরি প্রথম যুদ্ধজাহাজ হস্তান্তর করা হয় নৌবাহিনীকে। এখন সেখানে তৈরি হচ্ছে কনটেইনারবাহী জাহাজ।সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর জন্য আরও দুটি অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজ তৈরির ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। আর্থিক দিক থেকে বাংলাদেশের জাহাজনির্মাণ শিল্পের ইতিহাসে এটিকে সবচেয়ে বড় প্রকল্প বলে ধরা হচ্ছে।জাহাজ দুটির নকশা অনুমোদন করেছে জাহাজের আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠান জাপানের নিপ্পন কাইজিকি কাইওকাই বা ক্লাস এনকে জাপান।এর মধ্যে কোরিয়া, নেদারল্যান্ডস, ক্রোয়েশিয়া, চীন ও তুরস্কের বিভিন্ন শিপইয়ার্ড যৌথভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। ইয়ার্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন উদ্যোগের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ বিবেচনায় মংলার জয়মনিগোলে কিছু জায়গাও কেনা হয়েছে।জাহাজ নির্মাণ ও মেরামতের বাইরে বর্তমানে এখানে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের জন্য বড় ময়লার কনটেইনার ও ট্রলি এবং চিনি ও পাটকলের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, ফেরির পন্টুনও তৈরি হচ্ছে।"


"একই টেস্টে ইনিংসে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব আছে মাত্র ২২ জনের।" 













"স্বাস্থ্য খাতে নিয়োগ, বদলি ও পদোন্নতিতে ১০ হাজার থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন দলের নেতারা এই উৎকোচ গ্রহণ করে থাকেন।ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে।  
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিকিৎসকদের সঙ্গে ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও দালালদের কমিশনের সম্পর্ক আছে। 
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, স্বাস্থ্য খাতে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী জিডিপির পাঁচ শতাংশ ব্যয় হওয়ার কথা। বাংলাদেশে ব্যয় হচ্ছে দশমিক ৮৪ শতাংশ, বরাদ্দ দিন দিন কমছে।  
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবি আরও বলে, স্বাস্থ্যসেবা খাতে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনার কারণে অনেক মানুষ সেবা নিতে বিদেশে চলে যাচ্ছেন। যদিও বাংলাদেশের চিকিৎসকদের মান কোনো অংশেই কম নয়। কর্মস্থলে চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বসবাসের উপযোগী আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া প্রত্যন্ত এলাকার জন্য এবং ছুটিকালীন দায়িত্ব পালনে বিশেষ প্রণোদনা ভাতা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। 
 গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অ্যাডহক চিকিৎসক নিয়োগে তিন থেকে পাঁচ লাখ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে এক থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেনের অভিযোগ আছে।
গবেষক তাসলিমা আক্তার বলেন, স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের চাহিদা না থাকা সত্ত্বেও যন্ত্রপাতি কেনা হয়, যন্ত্রপাতি মেরামতে অনেক ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার ও মেরামতকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়মিত দুর্নীতির আশ্রয় নেয়। এ ছাড়া পথ্য সরবরাহে ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক প্রভাব দেখা যায়। ঠিকাদার বাছাইয়েও অনিয়মের আশ্রয় নিতে দেখা যায় প্রায়ই। 
গবেষণা প্রতিবেদনে বিভিন্ন আইনের সীমাবদ্ধতা ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ যেমন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন প্রয়োগে দুর্বলতার অভিযোগ তোলা হয়।"

No comments:

Post a Comment